বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের মধ্যে সমুদ্র সীমা বিরোধ কোন সংস্থার মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়?
বাংলাদেশ এবং মায়ানমারের মধ্যে সমুদ্র সীমা বিরোধ কোন সংস্থার মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়?
‘দি টেরিটোরিয়াল ওয়াটার অ্যান্ড মেরিটাইম জোনস অ্যাক্ট – ১৯৭৪ ‘নামক আইন বলে বাংলাদেশ বেজলাইন থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল এক্সক্লুসিভ ইকোনমিক জোন দাবি করে। তখন থেকে বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমার ও ভারতের সমুদ্র বিরোধের সূত্রপাত ঘটে । সমুদ্রসীমা নির্ধারণ পদ্ধতি ছিল বাংলাদেশ – মিয়ানমার সমুদ্রসীমার বিরোধের মূল দিক। বিরোধ নিরসনে বিভিন্ন সময় আলোচনা হলে ও সমস্যার সুরাহা সম্ভব হয়নি। ফলে বাংলাদেশ ২০০৯ সালে ৮ অক্টোবর বিষয়টি আন্তর্জাতিক সালিশে নিয়ে যায়। জার্মানির হামবুর্গে অবস্থিত সমুদ্র আইন বিষয়ক আন্তর্জাতিক ট্র্যাইবুনাল (International Tribunal for the law of the Sea ) ১৪ মার্চ ২০১২ বাংলাদেশ – মিয়ানমার সমুদ্রসীমা বিরোধ মামলার রায় দেয়। এ রায়ে বাংলাদেশ তার সমুদ্র সীমা দাবিতে জয়ী হয়।