123nisad's Profile

141
Points

Questions
7

Answers
7

  • Asked on June 8, 2024 in Technology.

    Emerging technologies are technologies whose development, practical applications, or both are still largely unrealized. These technologies are generally new but also include older technologies finding new applications. Emerging technologies are often perceived as capable of changing the status quo.

    • 108 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on December 15, 2021 in Logo Design.

    Adobe Illustrator Vs Photoshop For Logo Design

    Why Logos Should Be Designed in Adobe Illustrator Over Photoshop and InDesign

    In the arena of graphic design, there are a number of quality software programs that allow users to create stunning designs for an array of applications. Adobe Illustrator, Photoshop and InDesign are easily the most widely used of the available software, however, what the general public might not understand is that each of these design programs is uniquely specialized for a niche set of tasks. In short, not all programs are created equal.

    Illustrator Vs Photoshop Vs InDesign

    Sure, while one program may be able to loosely achieve the feats of the others, there are inherent strengths and weaknesses within these software programs that cause for one to be a more appropriate tool than the other, for any given task. It’s really a matter of evaluating the breadth of your project and your desired design deliverables, and then identifying the best tool for the job.

    Specifically referring to logo design, it’s extremely common for clients to request that designers use Adobe Photoshop for the project, so that they may be able to edit the logo themselves in the future. While this makes sense in the fact that Photoshop is a more accessible and user-friendly program, thus preferred by novice designers, it simply isn’t the appropriate tool for professional logo design.

    The question then becomes why not?

    Though the answer may not be simple, it is distinct. With that, we’ve decided to elaborate on the debate; discussing the strengths and weaknesses of the three design programs, their limitations and most importantly, the major differences between them that ultimately determines their correct uses.

    Adobe Illustrator – Built for Logo Design:

    The most distinct characteristic of Illustrator is that it is a vector drawing tool, meaning, the output file is a vector graphic that can be resized to any degree, without losing any quality. As you may have guessed, this is absolutely essential for logo design because of the dynamic diversity of its applications – you need the logo to function in spaces as small as a business card but also as big as a billboard. Conveniently, vector files allow for you to shrink or grow the finished design without any deterioration of graphic integrity.

    Adobe Illustrator Image

    More About Vector Files:

    For a more in-depth explanation of how exactly vector files work, the software essentially uses a mathematical solution to plot paths and strokes on an X and Y axis, within the given work area, to establish “control points” that universally control the shapes during the design process. When the design is complete, it is saved to a vector format such as Adobe AI or EPS. These file formats can be considered the master files, which are fully editable in the software in which they were created.

    If that wasn’t enough, a further and reasonable explanation of vector graphics can be found here→ Vector graphics – Wikipedia

    Illustrator is also equipped with excellent drawing capabilities that make it the supreme method for crafting more organic, free-flowing forms that are beyond the basic presets of circles and squares. Although clients might be intimidated by these advanced features, the program’s unique ability to draw next-level shapes and then save them as a vector file that can be liberally resized, without the loss of quality, makes Illustrator the most apt tool and the clear software of choice for professional logo design.

    are then laid out within Photoshop to form a greater, more collective document. While Illustrator works mainly with vector files, Photoshop is primarily a raster-based program that produces bitmaps.

    More About Raster Graphics:

    Raster graphics are synonymous with bitmap graphics, as both essentially refer to computer images that are formed by way of a rectangular grid of pixels or individual points of color.Rater ImageSource:printcnx.com If that wasn’t enough, a further and reasonable explanation of raster graphics can be found here→ Raster graphics – Wikipedia While Photoshop is not the best for creating professional logos, primarily because of its lack of vector drawing abilities, it is still a potent program. It’s a fantastic application for photographers because of the amazing editing controls that are available for manipulating photographs, as well as, it’s a popular program for untrained designers because of the built-in creative filters that allow even a novice user to make something look good with very little effort.Vector Bitmap ImageSource: wikipedia Further, because of its bitmap base, Photoshop is great for web designers because it allows you to optimize graphics for use online, resulting in smaller file sizes and subsequently quicker page loading. Web designers can also appreciate that Photoshop provides a relatively easy forum for slicing graphics to form individual online elements, such as backgrounds and buttons, for laying out web pages and wire frames. It’s safe to say the learning curve for Photoshop is ultimately quite flat and because it’s generally cheaper to acquire than Illustrator, it tends to invite less experienced hobbyists than it does seasoned logo design professionals. Yes, for all of Photoshop’s many strengths in general design, when it comes to logo design, it has some weaknesses to be addressed. Above all, the glaring difference here is that when bitmap files are enlarged, they lose quality. As the individual bits get larger, at a certain point in the enlarging process you begin to see a ragged edge (the result of the individual squares that make up the bitmap design, as opposed to a smooth edge formed by a vector image). Obviously, this perceived pixilation becomes a substantial problem when growing an image to the size of a billboard. Knowing this, when it comes to the application of logo design, Photoshop simply isn’t a suitable software. Logos need to be versatile by nature but because Photoshop does not allow you to make a vector file, you would either need to create the original file to be the size of a billboard (and shrink it down from there) or you would literally need to remake the logo each time in a new size, which are both, of course, ridiculous practices.

    • 257 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on December 30, 2020 in Accounting.

    ইন্দোনেশিয়া একটি ইসলামী দেশ, যেখানে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ইসলাম ধর্মকে অনুসরণ করে। প্রায় ৮৯ শতাংশ মানুষ মুসলিম এবং ৩ শতাংশ হিন্দু, তবে হাজার হাজার বছর আগে ইন্দোনেশিয়ায় ইসলাম আসার আগে হিন্দু ধর্ম একটি খুব জনপ্রিয় ছিল এবং সারা দেশে বেশ কয়েকটি প্রাচীন মন্দির রয়েছে।

    ইন্দোনেশিয়ার বিস্তৃত হিন্দু প্রভাবের বিভিন্ন উদাহরণগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো ২০,০০০ রুপিয়া নোট। নোট টির সামনের দিকে হাজার দেওয়ন্তরার একটি চিত্রের পাশাপাশি হিন্দু দেবতা গণেশের একটি শিলালিপি রয়েছে।

    নোটে দেবতা গণেশের শিলালিপি ছাড়াও ইন্দোনেশিয়া বিভিন্ন ধরণের হিন্দু সংস্কৃতিতে সমৃদ্ধ । অর্জুন বিজয়া মূর্তিটি জাকার্তা চত্বরে একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন।

    এবং হনুমান ইন্দোনেশিয়ার সামরিক গোয়েন্দাদের সরকারী মাস্কট।

    গারুদা পানকাসিলা ইন্দোনেশিয়ার জাতীয় প্রতীক। এটি হিন্দু পৌরাণিক পাখি গারুদা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছে।তদুপরি, একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বান্দুং ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজিতে লোগো হিসাবে গণেশের প্রতিকৃতি রয়েছে।

    এছাড়াও ইন্দোনেশিয়ার বিভিন্ন সরকারী বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে হিন্দু দেবতা গণেশের ছবি লক্ষ্য করা যায়।

    দেশজুড়ে প্রচুর হিন্দু নিদর্শন পরিলক্ষিত হয়। এছাড়া এখানকার স্থানীয়দের মধ্যে রামায়ণ-মহাভারতের গল্পগুলি বেশ প্রচলিত।

    যাই হোক এবার প্রশ্নে আসি,

    মুদ্রায় গণেশের চিত্র থাকার অন্যতম একটি কারণ হতে পারে ইন্দোনেশিয়ায় হিন্দু সংস্কৃতির এতো জোরালো উপস্থিতি এবং এই ধর্মের প্রতি সম্মান প্রদর্শন। এছাড়া আরেকটি লোক কথাও এখানকার মানুষের মুখে প্রচলিত তা হচ্ছে,

    ডাঃ সুব্রমনিয়ান স্বামী একবার ইন্দোনেশিয়ার অর্থমন্ত্রীর কাছে তাদের মুদ্রার নোটে গণেশের চিত্র সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, মন্ত্রী ব্যাখ্যা করেছিলেন যে ১৯৯৭ সালে বেশ কয়েকটি এশীয় দেশের মুদ্রাস্ফীতি হচ্ছিলো। তো এই স্ফীতি রোধ করার সমস্ত প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যাওয়ার পরে, কেউ কেউ পরামর্শ দিয়েছিলেন যে তাদের কাছে দেবতা গণেশের একটি চিত্র রয়েছে, যেটা মুদ্রায় ব্যবহার করলে সৌভাগ্য বয়ে আনবে । সেই থেকে চিত্রটি নোটে থেকে যায় এবং স্থানীয়রা এটি গ্রহণ করে।

    সুতরাং, কারণটি তাদের সৌভাগ্যে আনার সেই বিশ্বাসই হোক বা দেশের ঐতিহ্য তবে একটি ব্যাপার এখানে অপরিবর্তনীয় সেটা হলো, প্রাচীন ভারত এবং হিন্দু ধর্মের সাথে দেশটির গভীর সম্পর্ক।
    তথ্যসূত্রঃ
    ১। Did You Know That There’s A Ganesha On Indonesian Currency? Here’s Why

    ২। Hinduism in Indonesia – The Polemicist

    ৩।Which is the only country that had Lord Ganesha on its currency note? Hint: not India!.

    • 987 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on July 23, 2020 in Solution.

    বিয়ের আগে পাত্র-পাত্রীর কয়েকটি মেডিক্যাল পরীক্ষা করানো অতি আবশ্যক। এখনকার সমাজ অনেক এগিয়ে। বাবা-মায়ের প্রজন্ম এর মাহাত্ম্য না বুঝলেও, আজকালকার আধুনিক ছেলেমেয়েরা কিন্তু এর গুরুত্ব বোঝে। ফলত, বিয়ে করে আপশোস করার চেয়ে পাত্র/পাত্রীর স্বাস্থ্য কেমন, সেটাও খতিয়ে দেখে। এক্ষেত্রে পাত্র/পাত্রীর বাড়ির লোকেরও তৎপরতা প্রয়োজন। বিয়ের আগে কী কী মেডিক্যাল টেস্ট করানো উচিত জেনে নেওয়া যাক –

    • যৌনসংক্রমণ আছে কি না: অর্থাৎ সেক্সুয়ালি ট্রান্সমিটেড ডিজ়িজ় (STD) । এখনকার ছেলেমেয়েরা সেক্সের ব্যাপারে অনেকটাই এগিয়ে। বিয়ের আগেই অনেক রকম অভিজ্ঞতা হয় তাদের। শুধু তাই নয়। অধিকাংশেরই একাধিক সঙ্গীর সঙ্গে লিপ্ত হওয়ার অভিজ্ঞতা আছে। ফলে কার শরীরে কোনও সংক্রমণ আছে, কেউ তা যাচাই করে দেখে না। এদিকে যথাযথ সময় বিয়েটাও করে নেয়। ফলত পাত্র/পাত্রী HIV, গনোরিয়া, সিফিলিসের মতো যৌনরোগে আক্রান্ত কি না বলা কঠিন। তাছাড়া, কেউ এই নিয়ে মুখ খোলে না। একমাত্র মেডিক্যাল টেস্ট করালেই গোপন সংক্রমণ ধরা পড়তে পারে।
    • শুক্রাণু পরীক্ষা: বিয়ের পর সব দম্পতিই সন্তান নিতে চান। কিন্তু অনেকসময় সন্তান ধারণে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় স্বামী-স্ত্রীকে। এর কারণ হতে পারে স্বামী-স্ত্রী দু-জনেই। স্ত্রীর শরীর অনেকসময় সন্তান ধারণের উপযুক্ত পরিস্থিতিতে থাকে না বলে সন্তান আসে না। কিন্তু সেটা আগে থেকে জানা যায় না। তবে পুরুষের অক্ষমতা কিন্তু মালুম হয় শুক্রাণু পরীক্ষা করালেই।
    • ব্লাড গ্রুপ: পাত্র/পাত্রীর ব্লাড গ্রুপ জানাও খুব জরুরি। কারণ নেগেটিভ ও পজ়িটিভ ব্লাড গ্রুপের নারীপুরুষের বিয়ে হলে পরবর্তীকালে সন্তান ধারণে ঘটতে পারে বিপত্তি। তবে এই শঙ্কাটি দেখা দেয় দ্বিতীয় সন্তান প্রসবের ক্ষেত্রে। অনেকসময় গর্ভেই সন্তান মারা যায়। কিংবা জন্মের পর তার মারাত্মকরকম জন্ডিস হয়। মস্তিষ্কও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। যদিও আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থায় এটি রোধ করার পদ্ধতি আছে। সন্তান জন্মানোর সময় মায়ের শরীরে অ্যান্টিবডি ইঞ্জেকশন দিলে ক্ষতির সম্ভাবনা কমতে পারে।
    • মানসিকরোগ পরীক্ষা: সাধারণ মেডিক্যাল পরীক্ষায় সাইকোলজিক্যাল সমস্যা ধরা পড়ে না। কিন্তু সত্যি বলতে কী, কোনও ব্যক্তিকে বিয়ে করার আগে সে স্বাভাবিক কি না জানা খুব দরকার। অর্থাৎ, দেখা দরকার তার কোনও মানসিক সমস্যা আছে কি না। এটি খতিয়ে দেখার জন্য পাত্র/পাত্রীর আচার ব্যবহার লক্ষ্য করতে হবে। পাড়া-প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধব ও অফিসের লোকজনের থেকে খোঁজখবর নিতে হবে। বিয়ের সময় পাত্র/পাত্রীর বাড়ির লোক তাঁদের ছেলেমেয়ে সম্পর্কে কোনও খারাপ কথা বলে না। কিন্তু বিয়ের পর ধরা পড়ে আসল রূপ। সুতরাং, পাত্র/পাত্রীর মানসিক সমস্যা আছে কি না সেটা দেখা খুব জরুরি।
      প্রয়োজনে সাইকোলজিস্টের সঙ্গে কথাও বলতে পারেন।
    • 983 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on July 22, 2020 in Freelancing.
    প্রথমেই বলা হচ্ছে, কাজ সম্পূর্ণ না শিখে কখনো মার্কেটপ্লেসে আসবেন না। কারণ, এতে কাজ পেতে দেরি হবে, কাজ পেলেও আপনি বুঝবেন না, বায়ার আপনাকে খারাপ রেভিউ দিয়ে চলে যাবে। ফলাফল, আপনি আর কাজ নাও পেতে পারেন এবং ওই বায়ার কখনো আর কোন বাংলাদেশীকে কাজ দিবেনা। তাই বার বার বলা যে, সম্পূর্ণ কাজ না জেনে কখনো কেউ মার্কেটপ্লেসে আসবেন না। এমন কি ঘুরে দেখার জন্যেও আসবেন না। ঘুরে দেখার জন্য, মার্কেটপ্লেসের ফোরাম আছে, অ্যাকাউন্ট না খুলেও সেগুলো দেখা যায় এবং ইউটিউবে অসংখ্য ভিডিও আছে।
    কাজ শিখার পর ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য যা যা করতে হবেঃ
    আমি গ্রাফিক্স ডিজাইনার, তাই এর আলকেই বলসি।
    ১। শুধু সফটওয়্যার জানলেই হবে না, নিজে নিজে প্রচুর প্র্যাকটিস করতে হবে। প্র্যাকটিস করার জন্য বিভিন্ন জনপ্রিয় রিসেলার মার্কেট এর ডিজাইন যোগাড় করে হুবহু কপি করতে পারেন। যত কপি করবেন, ততো আপনার অভিজ্ঞতা বারবে যে, এই ডিজাইনার এটা কিভাবে বানাল। যখন আপনি একদম কপি করা শিখে যাবেন, তখন নিজেই বুঝতে পারবেন, ওই টাইপ প্রোজেক্টের কাজ আসলে আপনি করতে পারবেন কিনা। এটা গ্রাফিক্স এবং ওয়েব ২ টার ক্ষেত্রেই খাটবে।
    ২। প্র্যাকটিসের পাশাপাশি নিজের বুদ্ধি খাটিয়ে কিছু স্যাম্পল বানিয়ে ফেলবেন, যা দেখতে উনিক এবং আকর্ষণীয় হবে।
    ৩। আপনার নিজের বুদ্ধিতে বানানো স্যাম্পল গুলো নিয়ে পোর্টফলিও বানাবেন। মনে রাখবেন পোর্টফলিও একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস ফ্রীলেন্স জবের জন্য। এর উপরেই নির্ভর করবে আপনি কম নাকি বেশি কাজ পাবেন। বর্তমান বাংলাদেশের জন্য জনপ্রিয় পোর্টফলিও ওয়েবসাইট হল, গ্রাফিক্স ডিজাইনের জন্য Behance এবং Flicker. ওয়েব ডিজাইনারদের জন্য আলাদা পোর্টফলিও সাইট আসে যেখানে তারা তাদের কোড করা সাইট গুলো লাইভ করে রাখতে পারে।
    বিঃদ্রঃ পোর্টফলিও তে কখনো ভুলেও কপি করা কিংবা প্র্যাকটিস করা ডিজাইন দিবেন না। এতে আপনার নিজের ক্ষতি হতে পারে, যখন আসল ডিজাইনার দেখে ফেলবে, তখন আপনাকে কপিরাইট এর জন্য রিপোর্ট করতে পারে। সেখত্রে আপনার অ্যাকাউন্ট ব্যান হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। আর অনেকে বায়ারের করা কাজ শেয়ার করে, সেটা করতে পারবেন, কিন্তু আগে সেই বায়ারের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। অনুমতি ছাড়া বায়ারের কাজ কখনই শেয়ার করবেন না, এতেও রিপোর্ট খেতে পারেন।
    ৪। পোর্টফলিও বানানো শেষ হলে, ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস গুলো নিয়ে একটু গুগল কিংবা ইউটিউবে ঘাটাঘাটি করুন। কারণ, আপনি যখন জব করতে যান, কিংবা ডিউটি শুরু করেন, প্রথম দিনই আপনার হাতে কয়েকটা কাগজের একটা বান্দেল দিয়ে দেয়, যেখানে, ওই প্রতিষ্ঠানের পলিসি এবং গতিবিধি দেওয়া থাকে, যেগুলো পড়ে সাইন করে, তারপর ডিউটি তে চলে যান। ঠিক তেমন, এইসব কারণ, আপনি যখন জব করতে যান, কিংবা ডিউটি শুরু করেন, প্রথম দিনই আপনার হাতে কয়েকটা কাগজের একটা বান্দেল দিয়ে দেয়, যেখানে, ওই প্রতিষ্ঠানের পলিসি এবং গতিবিধি দেওয়া থাকে, যেগুলো পরে সাইন করে, তারপর ডিউটি তে চলে যান।
    ঠিক তেমনই, যেই মার্কেটপ্লেসে কাজ করতে চান, সেই মার্কেটপ্লেসের ফোরাম, আর্টিকেল, টার্ম এন্ড কন্ডিশন পরুন। বুঝার চেষ্টা করুন। তারপর মার্কেটপ্লেসে অ্যাকাউন্ট খুলুন এবং প্রোফেসনাল ভাবে সাজান। নিজের অ্যাকাউন্ট সাজানর সময় টপ সেলারদের অ্যাকাউন্ট গুলো চেক করতে পারেন যে, উনারা কোন স্টাইলে সাজিয়েছেন। অবশ্যই সেক্ষেত্রেও কাউকে হুবহু কপি করা যাবে না। ধারণা নিয়ে, নিজের মতো করে সাজাবেন।
    ৫। ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরের জন্য অনেক ক্ষেত্রে পোর্টফলিও লাগে না। তবুও বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে লাগে যেমন যারা ল্যান্ডিং পেজ এবং ভিডিও এডিটিং নিয়ে কাজ করেন। তাদের ক্ষেত্রে দরকারি। তারা Behance এ পোর্টফলিও এড করতে পারেন।
    • 970 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on May 28, 2020 in Graphic Design.

    Actually, you can. Its got a bit more steps to the process as compared to Photoshop. Make a box around your image keeping inside only what you want after the crop. Make sure this box is above the image. Then select both the image and box, right click. And hit make clipping mask( shortcut is Ctrl+7 )

    • 432 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on April 25, 2020 in YouTube.
    • 432 views
    • 1 answers
    • 0 votes