2281
Points
Questions
100
Answers
128
-
Asked on August 21, 2020 in Technology.
বারকোড এবং কিউআর (কুইক রেসপন্স) কোড উভয়েই জ্যামিতিক চিত্রের মাধ্যমে তথ্য ধারণ করে যেটি কিনা অপটিকাল ডিভাইস ব্যাবহারের মাধ্যমে মানুষের পাঠযোগ্য করা যায়।
সাধারণ একটি বারকোড
এটি একটি কিউআর কোড।
বারকোড এবং কিউআর কোড এর পার্থক্য মূলত তিনটি জায়গায়।
প্রথম পার্থক্যটি বাহ্যিক আকৃতিতে।
বারকোড হল একটি একমাত্রিক জ্যামিতিক চিত্র যেখানে কিউআর কোড একটি দ্বিমাত্রিক জ্যামিতিক চিত্র। ফলে বারকোড যেখানে শুধু অনুভূমিক তল বরাবর তথ্য সংরক্ষণ করে, কিউআর কোড সেখানে উল্লম্ব এবং অনুভূমিক উভয়ভাবেই তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে।
দ্বিতীয় পার্থক্যটি ধারণক্ষমতায়।
বারকোড শুধুমাত্র আলফানিউমেরিক ডাটা সংরক্ষণ করতে পারে, যেখানে কিউআর কোড আলফানিউমেরিক ডাটা সহ বিভিন্ন ছবি, বাইনারি তথ্যাদি এমনকি কন্ঠস্বর পর্যন্ত সংরক্ষণ করতে পারে। বোঝাই যাচ্ছে কিউআর কোড বারকোড এর চেয়ে অনেক বেশী তথ্য ধারণ করতে পারে।
তৃতীয় পার্থক্যটি হচ্ছে এদের ব্যবহারে।
বারকোড ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন সুপারমার্কেট, হাসপাতাল কিংবা সিনেমা থিয়েটারে যেখানে কিউআর কোড ব্যবহৃত হয় মূলত টেকনোলজিকাল ডিভাইস যেমন স্মার্টফোন, ট্যাবলেট কিংবা কম্পিউটারে।
- 976 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on August 18, 2020 in Science.
প্রথমেই বলবো অসাধারণ প্রশ্ন। বর্তমানে আমি নেকড়ের ডাকের উপর ডক্টরেট করছি। সুতরাং, আশাকরি এই উত্তরের সাথে আরো অনেক আকর্ষণীয় তথ্য দিতে পারবো, যা আপনাদের উৎসাহী করতে সক্ষম হবে।
প্রথমে বলি কুকুর এলো কিভাবে?
বলা হয় কুকুর হলো নেকড়ের নির্বাচনী প্রজনের ফল। কুকুরের বিজ্ঞান সম্মত নাম (Canis lupus familiaris) আর নেকড়ের (Canis lupus- ভারতীয় নেকড়ে – Canis lupus pallipes ) শুধু সাবস্পেসিএস এর আলাদা। নেকড়েরা বিশাল চারণভূমি (Homerange) নিয়ে থাকে। সেটা প্রতিরক্ষা করার জন্য হাউল করে। এটি ওদের নিজের এলাকা জাহির করার একটা পদ্ধতি। সেই কারণে অন্য হাউল শুনলেই ওরা উত্তর দেয় হাউল এর মাধ্যমে। এমন ভাবেই তাদের মধ্যে এই আচরণ প্রকৃতিস্থ হয়েছে, যে তারা কোথাও থেকে এই ধরণের আওয়াজ শুনলেই হাউল করে (তা সাইরেন হোক বা অন্য কিছু )। বিবর্তনের নিয়ম অনুযায়ী সেই হাউলের কম্পাঙ্ক এর পরিসর এমন যাতে বহুদূর অব্দি শুনতে পাওয়া যায়।
আজান খেয়াল করে দেখবেন এমন একটা কম্পাঙ্কের হয় যাতে বহু দূর অব্দি শোনা যায়। হাউল আর আজান প্রায় সম-কম্পাঙ্কের হয়। কুকুরকে আমরা নিজেদের প্রয়োজনের মতো করে খাপ খাইয়ে নিয়েছি। কিন্তু তাদের হাউল এর এই আচরণ রয়ে গেছে। আসলে পরিবর্তনের প্রয়োজন পড়েনি। তাই আজানের আওয়াজ শুনলেই তারা হাউল করার চেষ্টা করতে থাকে। আরও খেয়াল করলে দেখবেন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শুধু মাত্র সকালের প্রথম দুই আজান এবং দিনের শেষ দুই আজান এই ওরা বেশি চিৎকার করে. এই দুটি সময়ই নেকড়ের একটিভ সময়। কোনো একটা কারণে কুকুর তার বন্য বিকল্পের মতো হাউল করতে অক্ষম (কেন? সেটা না হয় অন্য কোনো দিন অন্য কোনো উত্তরে দেব)। উপরোক্ত কারণেই কুকুর আজান শুনলেই হাউল করার চেষ্টা করে, বার্ক বা ভৌ ভৌ করতে থাকে।
- 1003 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on August 14, 2020 in Outsourcing.
এই ৭টি ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করা যায় ছোট ছোট কাজ করে
বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করা যায় খুব ছোট ছোট আর সহজ সহজ কাজ করে। না, আপনাকে ফুল টাইম কাজ করতে হবে না। দিনে মাত্র ৫ ঘন্টা কাজ করে এই ডিজিটাল যুগে আপনি ইনকাম করতে পারবেন এই পরিমাণ অর্থ যা আপনার ছোট ছোট প্রয়োজনগুলো মিটিয়ে দেবে। কী কাজ! অনলাইনে বসে সচরাচর আপনি যে কাজগুলো করে থাকেন, এগুলো প্রায় সে-রকমই। আসুন তাহলে ওয়েবসাইটগুলোর সঙ্গে পরিচিত হই।
১. User Testing
এই ওয়েবসাইটি খুবই মজার। এখানে অ্যাকাউন্ট খুলে ভিডিও টেস্ট সমাপ্ত করার পর আপনি ইমেলে নতুন ভিডিও টেস্টের নোটিফিকেশন পেতে শুরু করবেন। তারা আপনাকে একটা ওয়েবসাইটের রিভিউ বা টেস্ট করার কাজ দেবে আর সেটা সফলভাবে সম্পন্ন করার পাশাপাশি আপনাকে আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিন শর্ট তুলে তাদেরকে পাঠাতে হবে। প্রতিটি ওয়েবসাইট টেস্ট করতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় লাগবে। মূলত: ওয়েবসাইটি ভিজিট করে টেস্ট করে দেখতে হবে, একজন ইউজারের জন্য ওয়েবসাইটি কতটা গুরুত্বপূর্ণ বা ইউজার ফ্রেন্ডলি। আর প্রতিটি ওয়েবসাইটের টেস্টের জন্য তারা আপনাকে ১০ থেকে ১৫ ডলার বা ১ হাজার টাকা থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা পেমেন্ট দেবে।
২. Perk
এই ওয়েবসাইটি খুব দ্রুত এগোচ্ছে এবং আপনার ইনকামের জন্য তারা প্রতিনিয়তই নতুন নতুন রাস্তা খুলছে। এই ওয়েবসাইটে সবচেয়ে ভাল এবং দ্রুত ইনকামের রাস্তা হচ্ছে তাদের অনেকগুলো অ্যাপের মাঝ থেকে PerkTv সহ যে কোন একটি অ্যাপ ডাউনলোড করে আপনার ঘরে বসে তাদের টিভি দেখতে, যার নাম পার্ক টিভি।
তবে এরা আপনাকে কোন ক্যাশ টাকা না দিয়ে অনলাইন গিফট্ কার্ড দেবে যা দিয়ে আপনি আমাজন, ওয়ালমার্ট, গ্যাপ, স্টারবাক্স, টার্গেটসহ আর অনেকগুলো অনলাইন প্রোডাক্ট সেলিং প্লাটফর্ম থেকে মোবাইল, ট্যাব, ল্যাপটপসহ যে কোন পণ্য কিনতে পারবেন।
৩. TopCashBack
এই ওয়েবসাইটি একটা জায়গায় অদ্বিতীয় আর তা হচ্ছে এ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি যে অনলাইন কেনাকাটা করলেই এরা আপনাকে ১০০% কমিশন দিয়ে দেবে। তার মানে আপনি যে টাকার কেনাকাটা করবেন, সে টাকাটাই আবার কমিশন হিসেবে পেয়ে যাবেন। দারুণ না! কিন্তু আপনাকে যদি পুরো টাকাই এরা দিয়ে দেয় তাহলে তাদের ব্যবসা কী! মাথায় ঘুরছে না প্রশ্নটা! তাদের ব্যবসা হচ্ছে হোম পেজে বিভিন্ন কোম্পানীর বিজ্ঞাপন ও প্রোপাইল প্রদর্শন যা থেকে তারা এর থেকে বেশি আয় করে নেয়। এছাড়াও তাদের আরো কিছু ইনকামের রাস্তা রয়েছে যা আপনার না জানলেও চলবে। আপনি কেনাকাটা শুরু করুন আর পুরো টাকাটাই আবার কমিশন হিসেবে ফেরত নিয়ে নিন।
৪. Zoombucks
আরো একটি ওয়েবসাইট যা আপনাকে ভিডিও দেখার জন্য পেমেন্ট দেবে। আপনি তাদের ভিডিও দেখবেন আর এ জন্য তারা আপনাকে টাকা দেবে। তবে ভিডিও দেখার বাইরেও গেম খেলাসহ এ ওয়েবসাইট থেকে ইনকাম করার আরো কিছু পথ আছে।
৫. FushionCash
এই ওয়েবসাইটি অনলাইনে তাদের ভিডিও দেখা এবং এফএম রেডিও শোনার আপনাকে পেমেন্ট করবে। তবে এই টিভি এবং রেডিও তাদের নিজস্ব নয়, থার্ড পার্টির যাদের কাছ থেকে তারা পেমেন্ট পায় আর তাদের দর্শক ও শ্রোতাদের পেমেন্ট দেয়।
৬. CashCrate
ভিডিও দেখা, শপিং করা, গেম খেলা, বিভিন্ন অনলাইন প্রতিযোগীতায় অংশ নেয়া সহ আরো নানা ধরণের কাজের জন্য এই ওয়েবসাইটি পেমেন্ট করে থাকে।
৭. Swagbucks
ভিডিও দেখা থেকে শুরু করে অনলাইন সার্ভে কিংবা গেম খেলাসহ নানা ধরণের মজার মজার কাজ আছে এই ওয়েবসাইটে যা আপনাকে একই সাথে এগুলো করার জন্য পেমেন্টও করবে। অনলাইনে আপনি যে কাজগুলো সচরাচর এমনিই করে থাকেন, সেগুলোই করে প্রতিদিন এ ওয়েবসাইটে ২৫ থেকে ১০০ ডলার বা ২০০০ টাকা থেকে ৮০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
এছাড়াও এ ওয়েবসাইট থেকে ইনকামের আরো একটি চমকপ্রদ পথ রয়েছে। আর তা হচ্ছে SB Points ফর্মে শপিং করা যা আপনাকে অনলাইনে কেনাকাটার জন্য গিফট্ কার্ড দেবে। আর ওই গিফট্ কার্ড দিয়ে আপনি আমাজান, ওয়ালমার্টসহ আরো কিছু অনলাইন মার্কেটপ্লেস থেকে আপনার নিজের জন্য কেনাকাটা করতে পারবেন।
এই লিস্টটি আরো বড় হতে পারতো। কিন্তু আমরা চাই আপনাদের দ্বিধাদন্ধে না ফেলে আগে শুরু করিয়ে দিতে। তাই এখানে যে অল্প কয়টি ওয়েবসাইট রয়েছে সেখান থেকে যে কোনটিতে অ্যাকাউন্ট খুলে আপনি কাজ করা শুরু করুন। মনে রাখবেন, অনলাইনে ইনকাম করা যেমন সহজ, তেমনই কঠিন। আর আপনার যেটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সেটা হচ্ছে প্রচন্ড ইচ্ছা শক্তি আর লেগে থাকার মানসিকতা। ভাল থাকুন…. বেশি বেশি আয় করুন……………
- 968 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on August 12, 2020 in Mobile.
ফ্রি কলিং অ্যাপস -ব্রিলিয়ান্ট কানেক্ট :
আপনি হয়তো ফ্রি তে বিভিন্ন সৌস্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে কথা বলতে পারেন, এমন কিছু অ্যাপস যেমন – হোয়াটস অ্যাপস মেসেন্জার, ইমো, ভাইবার তো আমাদের হাতের কাছেই রয়েছে । তাহলে প্রশ্ন করতে পারেন কেন আমি বারবার ফ্রি কলিং অ্যাপস এর কথা বলছি ।
আচ্ছা বলুন তো আপনার অ্যাপস গুলোতে কি ডায়াল প্যাড আছে? যেমন টা আমাদের ফোনে থাকে? নিশ্চয়ই নেই । যে ব্যক্তির হোয়াটস অ্যাপ, মেসেন্জার, ইমো, ভাইবার আইডি নেই, তাদেরকে কি আপনি এই অ্যাপস গুলো থেকে কল বা মেসেজ করতে পারেন ?
পারেন না নিশ্চয়ই । কারণ যে অ্যাপস আপনি ব্যবহার করেন, তা কোন কলিং অ্যাপস না ।
আমরা আজ পরিচিত হবো বাংলাদেশ সরকারের বিটিআরসি কর্তৃক অনুমোদিত ( যেমন টা গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, রবি ) ব্রিলিয়ান্ট কানেক্ট ফ্রি কলিং অ্যাপস এর সাথে । ফ্রি কল করুন সারাদেশে- ব্রিলিয়ান্ট কানেক্ট
- 943 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on July 28, 2020 in Education.
দুইটাই সঠিক। প্রশ্ন হওয়া উচিত ছিল আপনি কখন কোনটা ব্যবহার করবেন।
Congratulations ব্যবহার হয় যখন আপনি কাউকে কোন কিছু অর্জনের জন্য অভিনন্দন জানাতে যাচ্ছেন ।
A: I got a new job.
B: Really, Congratulations!
Congratulation হল কাউকে অভিনন্দন জানানোর মুড বা প্রক্রিয়া।
Mithila sent me a note of congratulation on my election victory.
- 1025 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on July 27, 2020 in Education.
good night এবং goodnight দুইটাই সঠিক।good night একটি phrase আর goodnight একটি word। ব্যাকরণ/grammar এর নিয়ম অনুযায়ী good night এ কোন ভুল নেই। আর, বর্তমানে ইংরেজরা good এবং night শব্দ দুটিকে এক সাথে জুড়ে দিয়ে প্রচলন করেছেন। good night এবং goodnight দুইটাই লেখা হয়।
অন্যদিকে, good morning এখন পর্যন্ত ইংরেজরা আলাদা ভাবেই ব্যবহার করছেন। যদি কোন ব্যক্তিত্ববান ব্যক্তি দ্বারা goodmorning জনপ্রিয়তা পায় তাহলে সম্ভবত অদূর ভবিষ্যতে goodmorning এরও দেখা মিলবে। তখন এর মধ্যে কোন ভুল খুঁজে পাওয়া যাবে না। তবে g’morning বলা হয়ে থাকে।
সাধারণত good night মানে শুভ রাত্রি, আর শুভ রাত্রি বলার মানে হলো বিদায় সম্ভাষণ বা কারো কাছ থেকে বিদায় নেওয়া। good morning মানে সুপ্রভাত, এর মানে এটিও একটি শুভ সম্ভাষণ।
good night শব্দ দুটিতে good হচ্ছে adjective আর night হচ্ছে noun।যখন good night বলা হয় তখন তা noun phrase হিসেবে ব্যবহার হয়।
উদাহরণ স্বরূপ : Jony, have a good night !
অন্যদিকে, যখন goodnight শব্দ দুটি একসাথে জুড়ে যায় তখন তা হয়ে যায় adjective। কিন্তু অর্থগত কোন পার্থক্য হয় না।
উদাহরণ স্বরূপ : Jony gives her a goodnight kiss.
আমার কাছে মনে হয়, goodnight শব্দটি goodbye বা bye অর্থে শব্দ দুটিকে এক সাথে জুড়ে বলা হয়।
- 1040 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on July 8, 2020 in Programming.
প্রব্লেম সলভিং এর জন্য C++ or Java কোনটা ভালো হবে এটা নির্ভর করবে আপনার প্রবলেমের উপর।
দেখুন প্রত্যেকটি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ এর ই কিছু ইউনিক বৈশিষ্ঠ থাকে। একেক কাজের জন্য একেক প্রোগ্রামিং ল্যংগুয়েজ এর ব্যবহার হয়ে থাকে।
আপনি যেই প্রবলেম টা C++ দিয়ে করতে পারবেন সেই একই প্রব্লেম Java দিয়েও সল্ভ করতে পারবেন। কিন্তু ভ্যারিয়েশন টা হল সিনট্যাক্স এর ক্ষেত্রে। আপনি দেখবেন একটা সমস্যা সমাধান করতে আপনাকে C++ এ যতগুলা কোড লিখতে হচ্ছে Java তে আপনাকে তার ও বেশি কোড করতে হবে। এখন বেপারটা হল আপনি কোনটা তে বেশি কম্ফরটাবল ফিল করেন।
আপনার এমন একটি ভাষা ব্যবহার করা উচিত যেখানে খুব জটিল সব সমস্যা আপনি ঐ ল্যাঙ্গুয়েজ এর ফাংশন এন্ড লাইব্রেরী ইউজ করে সহজে সমাধান করতে পারেন।
সেক্ষেত্রে আমার মতে C++ এ আপনি প্রবলেম সল্ভ করতে পারবেন। আপনি যদি বিগিনার হন আর যদি মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ মানে C সম্পর্কে ধারনা থাকে তাহলে আপনি সহজেই C++ দিয়ে প্রব্লেম সল্ভ করতে পারবেন।
জাভা ও ভাল । এটাও হাই লেভেল ল্যাঙ্গুয়েজ ফর সলভিং প্রব্লেম । কিন্তু এর স্ট্রাকচার একটু জটিল । তাই আমি C++ কেই রিকমেন্ড করবো। কেননা জটিল সব প্রবলেম সল্ভ করার জন্য এর রয়েছে বিশাল লাইব্রেরী । আর এই ভাষার ফ্লেক্সিবিলিটিও জাভা এর তুলনায় বেশি।
- 1004 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on July 3, 2020 in Internet.
- 1026 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on June 6, 2020 in Accessories.
There is a way to identify genuine N95 mask.
Step: 1– Search NIOSH TC number check on Google and open the CDC website.
Step: 2 -Type the TC number on the respirator in the search box and click view results
Step: 3– If the TC number is correct the manufacturer’s name will be displayed or it will show incorrect TC number.
So hopefully next time you go the shop to purchase an N95 respirator you will find the right choice and be protected from pollution.
- 435 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on June 4, 2020 in Science.
The third pin is the protective earth. It is connected to the chassis of the equipment so that if there is a fault that cause the voltage getting to the chassis then the current escapes through the ground pin to the ground possibly tripping the circuit breaker.
There are three four classes of equipment.
Class 0 i.e. ungrounded. These are obsolete and should not be used, especially in rooms where there is ground available.
Class I i.e. grounded. These have the ground plug that does the above thing. If they are connected to an ungrounded outlet (like ins possible in many European countries) they act as class 0 equipment. Kitchen equipment, washing machines etc. are grounded so are some tools, especially older ones. Computers also typically are grounded. Note mixing grounded and ungrounded equipment is especially dangerous as if an ungrounded one fails and one touches it an a grounded equipment one can get a fatal shock. That is why for example schuko socket does snot accept an ungrounded plug.
Class II: Double insulated. These have a second level of insulation. This typically mean they have a plastic case. They therefore do not need grounding and are safe with every type of socket. These are by far the most common type.
Class III: Low voltage equipment. These, like laptops and toys have low voltage so they are safe. They do have a power supply that is Class I or II though.
There are two methods to do grounding: many countries use a pin on the plug and hole on the socket. Schuko and the French one uses pin (or comparable obstacle) on the socket and matching hole or comparable in the plug. These have interesting consequences to the switching from ungrounded to grounded. The ole in socket makes switching easy but dangerous as old equipment can be still used. The pin in socket makes switching harder but safer as one has to junk all old equipment if one plays by the rules. Denmark which uses a hole in socket switched in the 70s while Finland and Sweden which use schuko switched only in the 90s. (I am here talking of dry rooms.) British were always grounded so they had no such problem.
- 411 views
- 1 answers
- 0 votes