নেটফ্লিক্স বাংলাদেশ থেকে চালানোর জন্য একটা মাত্র প্রতিবন্ধকতা রয়েছে,আর সেটা হলো এর বিল পরিশোধ। কারণ, বাংলাদেশ থেকে বিকাশ, রকেট বা অন্য কোন সহজ মোবাইল ব্যাংকিং দিয়ে বিল পরিশোধ করা যায় না।
তবে সেটা সহজেই দূর করা যায়। প্রথমে আপনার কাঙ্ক্ষিত প্যাকেজটি নির্ধারণ করতে হবে। এরপর ওয়েবসাইটে বা অ্যাপ থেকে নেটফ্লিক্সের অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। তারপর আপনার বা আপনার পরিচিত কারো ডুয়েল কারেন্সি ডেবিট/ক্রেডিট/প্রিপেইড কার্ড দিয়ে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ ডলার পরিশোধ করতে হবে।
এটি হয়ে গেলেই আপনি সহ আরও পাঁচজন মিলে ওই অ্যাকাউন্টটি চালাতে পারবেন।
React is front-end library. It provides great tooling for creatiing user interfaces. And it creates a single page application. Which means when you open a react app. It does not reload and its really fast.
While you could also use nodejs and something like handlebars to create a website. But that website would be rendered on server and then served to the user. But its alot more than that. There are a lot of things that you want to do on the server. Like authentication. You want that part to be secure. So you keep it on the server.
Now the answer to the final part of your question.
For a fully functional app. You would use react to create user interfaces. And nodejs for creating an API which your react app will call.
In recent months, video calling services like Google Meet, Microsoft Teams and Skype have been adding new features and functionality to keep up with Zoom. So, if you’re looking for Zoom alternatives for your video conferencing needs, here are the top choices.
Google Meet (free and paid)
Google Meet is the most well-known and widely used Zoom alternative. Meet was previously only available to paying G-suite customers, but in these pandemic times, the company has added a free tier through the end of 2021. You can hold video calls with up to 250 participants, hold presentations and record meetings and save them to Drive. You can also easily send a meeting link to participants outside of your company.
Google also recently added more Zoom-like features to Meet, like a grid view and custom backgrounds. And now Meet is integrated with Gmail, so you can start a video call right from the left column of your email browser window. Google has plans for further upgrades down the road.
Microsoft Teams allows paid users to host video meetings for up to 300 people. Unlike the Microsoft-owned Skype, Teams does offer standard video conferencing tools, like screen sharing and the ability to record meetings. Teams is included with two different Office 365 plans, which also provide Office apps, 1 TB of OneDrive storage and more.
There’s also a free version of Teams, though it comes with fewer features than the paid version. But you’re in luck, since Microsoft rolled out a six-month free trial of paid plants to meet the high demand caused by the pandemic.
Microsoft Teams is free for six months and paid plans start at $5 per user per month.
Skype (free)
The popular video chat software Skype is well-known and widely used, and its new Skype Meet Now feature is here to challenge Zoom. Meetings can hold up to 50 users, and users no longer need an account to sign in, just a link. Check out our Skype vs Zoom face-off for more details.
There is a text chat window, but otherwise, Skype doesn’t have the meeting organization tools that the other Zoom alternatives have. But it’s free and can be used on the web, Windows, Mac, iOS and Android.
Facebook is never one to cede digital territory, so it’s beefing up its video chat options with Messenger Rooms. The new feature allows Facebook members to create public or private video chatrooms that can hold up to 50 people for an unlimited amount of time. By comparison, free Zoom calls can hold up to 100 participants for 40 minutes. In a very rare move, Facebook is allowing people without accounts to join a Messenger Room via a link.
Participants can use Facebook’s augmented reality filters, sort of like Snapchat filters. Other features can brighten dark rooms and touch up your appearance. Room calls are not end-to-end encrypted, but Facebook says it will not listen in on any calls. And room creators can remove participants at any time.
If you want a free Zoom alternative, look into Discord. The communication app is popular with gamers, but can be used by anyone looking for encrypted chat, messaging and video calls. Users set up a dedicated “server,” which can be organized into rooms (similar to Slack) that host video and text-based chats.
Discord recently raised the limit for Go Live video calls from 10 users to 50. And the app is available on most web browsers, as well as Mac, Windows, Linux, iOS and Android.
The open-source video conferencing service allows you to host end-to-end encrypted video meetings and calls for up to 100 people. Participants don’t need to sign up for a login; they can access the meetings through a link or a dial-in via web browsers, desktop clients or mobile apps. Zoho has even provided a handy chart comparing its product to Zoom.
Zoho Meeting offers an array of meeting tools, like screen sharing, the ability to record calls and moderation (you can mute participants, for example). And you can easily pull in documents, spreadsheets and presentations since the service is integrated with Zoho’s Office suite. But note that there’s a different pricing plan for webinars, which may make it too costly.
One of the first video conferencing services out there, GoToMeeting is a feature-packed Zoom alternative. The entry-level plan allows for 150 participants, while the enterprise plan can include up to 3,000.
GoToMeeting offers all the standard tools, like the ability to record meetings and share your screen. You can also have multiple meeting facilitators. And the service is accessible on web browsers, Mac, PC, Linux, iOS and Android.
5dollargraphics is an online custom graphic design marketplace. 5dollargraphics provides logo, corporate identity, website, and all kinds of graphic design services by the talented pre-qualified graphic designers & design studios around the world. The number one most affordable graphic design service marketplace!
You can also check out customer’s reviews before you order your logo.
বাংলাদেশিরা ভারতীয় সম্প্রদায় বিধায় মোদী কিছু বললেই বা ভারতে মুসলিমদের কিছু হলেই এর প্রতিক্রিয়া গিয়ে বাংলাদেশিদের উপর বেশি পড়ে। বাংলাদেশ অবস্থানগত দিক থেকে ভারতের ভিতরে অবস্থান করায় এই পরিস্থিতির উদ্ভব হয়েছে। যা কিছুই ভারতে ঘটবে এর প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে আগে পড়বে কারন আজকের বাংলাদেশ বিগত দিনের ভারতের পূর্ববঙ্গ ছিলো। তাই নরেন্দ্র মোদী ভারতে কিছু বললে তার প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে গিয়ে পড়ে।
ভারতের আনাচে কানাচে বহু বাংলাদেশি থাকে ভারতীয় হিসেবে। এরা ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে ভারতের পূর্ববঙ্গ (বাংলাদেশ) থেকে নানা অত্যাচারে জর্জরিত হয়ে সেখানে পাড়ি জমায়। এছাড়াও মুসলিম বাংলাদেশিরা ভাগ্য বদলের জন্য ভারতের বিভিন্ন হোটেলে হোটেল বয় ও বাসা বাড়িতে ঝি এর কাজ করে। এছাড়া মুম্বাই ও কলকাতার পতিতালয়ে বাংলাদেশি নারীদের পাচার করা হয় ভারতীয় যুবক ও মাঝবয়সীদের সেক্সের চাহিদা পূরনের জন্য।
বাংলাদেশি ও ভারতীয় আজ মিলে মিশে একাকার। বাংলাদেশে ভারতপন্থী সরকার থাকাতে এটা আরো দৃশ্যমান। বাংলাদেশিদের মধ্যে যারা সরকার বিরোধী রাজনীতি করে তারা ভয়ে থাকে এই বুঝি মোদী বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য করে দিলো আওয়ামী সরকারের সহায়তায়।
বাংলাদেশিরা সবসময় একটা ভয়ে থাকে যে হাসিনা মারা গেলে রাজনৈতিক শুন্যতার সুযোগে ভারত তার পূর্ববঙ্গ রাজ্য পুনরায় নিয়ে নেবে এবং বাংলাদেশ বলে তখন কিছু থাকবে না। সবটাই ভারত হয়ে যাবে। এই ধরনের আশংকা অন্যান্য মুসলিম দেশগুলোর ক্ষেত্রে নেই বিধায় সেখানে নরেন্দ্র মোদীকে নিয়ে এত প্রতিক্রিয়া হয় না।
বাংলাদেশিরা মুখে যাই বলুক না কেনো, বাস্তবে জাতিগত দিক থেকে ভারতীয় সম্প্রদায়ের অংশ বিধায় নানা ধরনের বীতি বাংলাদেশিদের মধ্যে কাজ করে। এই বুঝি দেশ ভারতের কাছে বিক্রি হয়ে গেলো, এই বুঝি মোদী বাংলাদেশে বাংলাদেশিদের মধ্যে হিন্দুত্ববাদ কায়েম করলো। এই বুঝি আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, পুলিশলীগ এক সাথে হয়ে মুসলিম তৌহিদী জনতার উপর আক্রমন করলো, এই বুঝি হাসিনা মোদীকে বাংলাদেশ লিখে দিলো এইসব কল্পনা করে অনেক বাংলাদেশি।
পানির হিস্যা, বর্ডার কিলিং এসব বহু পুরনো ইস্যু কিন্তু মূলত নরেন্দ্র মোদীকে ইসলাম বিরোধী হিন্দুত্ববাদ প্রচার কারী হিসেবে তুলে ধরে বাংলাদেশের একটি অংশ রাজনৈতিক ফায়দা হাসিল করতে চায় বিধায় এমন প্রতিক্রিয়া যা অন্যান্য মুসলিম দেশে দেখা যায় না।
একদিকে মোদী বাংলাদেশের মন্দিরে পূজা অর্চনায় ব্যস্ত।
অন্যদিকে বাংলাদেশিরা মসজিদের সামনে মোদী বিরোধী আন্দোলনে ব্যস্ত।
বাংলাদেশে শেখ হাসিনা মারা গেলে যে কি বিশৃৃৃংখলা হবে সেটা কিছুটা আচ করা যায় নরেন্দ্র মোদীর আগমনকে কেন্দ্র করে। হাসিনা-খালেদা-এরশাদ যুগে সমাপ্তি প্রায় সন্নিকটে। এমন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর চিন্তার উদ্রেগ হওয়া স্বাভাবিক।রাজনৈতিক ভয়াবহ শূন্যতায় হয়তো একটা সময় বাংলাদেশিরা বাধ্য হবে নিজেদের হয় হেফাজতীদের কাছে, নয়তো ভারতের কাছে সপে দিতে। সেই পর্যন্ত একটা বিশৃৃ্ংখল অবস্থা চলবে এটা বলা যায়।
The proper answer is “as often as it’s necessary, which should be seldom.”
Back in the before-times (XP and Win9x), it was generally a good idea to reinstall Windows about once per year if you were doing anything other than Office (which occasionally needed its own reinstall) and playing Solitaire. Reinstalling Win9x was usually a few times per year thing because it seemed something was always going sideways and it was easier to reinstall than troubleshoot.
XP was really a turning point for Microsoft in the home market and I think a lot of the annual reinstall stuff was just hold-over from Win9x, but I pretty regularly reinstalled XP until Vista dropped.
I never needed to reinstall Vista, but it wasn’t around for very long before Windows 7 dropped.
I never needed to reinstall Windows 7, and I used Win7 from the time it dropped until Windows 10 dropped. The only installations I did were on the original switch from Vista and one system rebuild a couple of years later. I always do a clean OS install when I rebuild.
For Windows 10, I’ve done three installations on my personal machines since 2015. The first was when Win10 dropped, the second was after replacing the CPU, RAM, and motherboard during an upgrade a couple of years later, and the third was a full system rebuild earlier this year.
So unless you’re running Win9x (or maybe XP, but I doubt it in hindsight) or seriously messing with system files (not a good idea), you shouldn’t need to reinstall any of the NT OSs a general maintenance thing. You’d do it if your system drive fried or something became irrecoverably corrupted, but that’s about it.
এই ব্যাপারটা ছোটবেলা খুব দেখেছি, তখন তো হোমিওপ্যাথি ডাক্তারের কাছেই বেশীর ভাগ সময় যাওয়া হতো।
ডাক্তারবাবুর কাছে কোনো অসুস্থতা নিয়ে গেলেই, শুনতে হতো,
‘দেখি হা করো, মুখ খুলে হা করো তো, জিভটা দেখি’
একটা টর্চ দিয়ে খুব মনোযোগের সাথেই জিভটা দেখতেন কিছুক্ষণ।
আজকাল তো আর সেরকম খুব একটা দেখি না, অসুখের কথা বললেই, প্যাডে কলম দিয়ে লেখার খসখস আওয়াজ শোনা যায়, লেখা হয়ে গেলো, Adv/ lipid profile, ultra sound, urine RE এসবই।
কেন জিভ দেখা হয়, সেটা সম্পর্কে যতটুকু জানি, শারীরিক অসুস্থতার সাথে জিভের রংয়ের সম্পর্ক রয়েছে।
অসুস্থতার জন্য জিভের স্বাভাবিক রংয়ে পরিবর্তন ঘটে, জিভে আস্তরণ পড়ে। জিভের ভেতরে আল জিভ যেটা আমরা বলি, সেটা অনেক সময় স্ফীত হয়ে যায়, সংক্রমণজনিত inflamation এর কারণে।
তাই জিভের রং, অসুস্থতা নিশ্চিত করতে একটি সহায়ক ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে।
No sound on the computer? You need to first check your speakers and headphone connections and see if some audio cable is loose or connected to the wrong jack. This is a pretty basic and very first step to fix audio issues in Windows 10.
Now check your volume levels from the audio icon, and don’t forget to check the volume levels of your external speakers.
Sometimes your external speakers might be the reason why you are facing sound issues on Windows 10. Don’t forget to check them on a device other than your Windows 10 PC.
Use Device Manager to fix audio issues in Windows 10
Another reason why your Windows 10 PC might be giving you problems could be related to driver issues. Make sure that your sound card is working properly and is running with updated drivers.
One of the most common audio errors users see is “No Audio Output Device Is Installed”. Updating the audio driver with the help of the below method may fix the issue.
To fix audio issues in Windows 10, just open the Start and enter Device Manager. Open it and from a list of devices, find your sound card, open it, and click on the Driver tab.
Now, select the Update Driver option. Windows should be able to look at the internet and update your PC with the latest sound drivers. If it fails to do so, you can find the right drivers at your PC manufacturer’s website.
Alternatively, you can try to update the drive using the generic audio driver that comes with Windows. For this –
Select Update driver > Browse my computer for driver software > Let me pick from the list of available drivers on my computer > High Definition Audio Device > Next > Install it.
How to fix audio issues in Windows 10 by running the troubleshooter?
Troubleshooter is always the first thing one should do after any sort of issue in Windows 10. Gone are the times where the troubleshooter was never able to identify issues; the Windows 10 troubleshooter works very efficiently.
To run the audio troubleshooter in Windows 10, go to Windows 10 Settings > Update and Security > Troubleshoot > Playing Audio.
Just follow through the steps, and the Windows 10 Troubleshooter will automatically fix any sound issue that you are facing.
Set default playback device to fix audio issues in Windows 10
Using USB or HDMI may be the reason why audio is not working on Windows 10 as you need to set the external devices as default. Audio enhancements can sometimes interfere with hardware drivers. Thus, it is important to disable them until a new driver update arrives on your PC.
To fix audio issues in Windows 10 by setting the default device option, just open Start and enter Sound. Now open the appropriate results and click on the Playback tab. Here, find the suitable audio device and Set Default.
Fix audio issues in Windows 10 by choosing the correct audio playback
To choose the correct default playback in Windows 10, just open Start and enter Sound. Now open the appropriate result and click on the Playback tab. On your default device, right-click and select Properties. On the Advanced tab, under default format, change the setting and hit the Test button. If it doesn’t work, change the setting and hit Test.
We hope that these tips will help you to fix sound issues in Windows 10 when audio is not working on a laptop or other device. If you have some other suggestions or problems, comment below.
If these problems persist, you could head over to Microsoft Support Desk and tell them your problems.