2281
Points
Questions
100
Answers
128
-
Asked on December 7, 2020 in Biography.
https://www.bbc.com/bengali/news-45662110
- 1037 views
- 2 answers
- 0 votes
-
Asked on December 6, 2020 in Solution.
গুণগত মান ভালো হওয়ায় আমদানি করা ফার্নিচারের চেয়ে দেশি ফার্নিচারের চাহিদা বেশি। তবে আমদানি করা ফার্নিচারের দাম দেশি ফার্নিচারের চেয়ে কম হওয়ায় সীমিত আয়ের অনেকেই আমদানি করা ফার্নিচার কিনছেন। তবে অর্থনৈতিভাবে সচ্ছল ব্যক্তিরা নিজেদের বাসাবাড়ি এবং অফিসের জন্য দেশি ব্র্যান্ডের ফার্নিচার একটির সঙ্গে অন্যটি মিলিয়ে সেট ধরে কিনছেন।
ব্র্যান্ডের ফার্নিচারের মধ্যে আখতার, ব্রাদার্স, হাতিল, নাভানা, নাবিলা, নিউ এথেনটিক, পারটেক্স, অটবি, নাদিয়া, উড মার্কস, গ্রিন ফার্নিচার, উডি রিজন্সসহ বিভিন্ন দোকান রয়েছে। ব্র্যান্ডের বাইরে বিভিন্ন ধরনের বোর্ডের ফার্নিচার, স্টিলের ও বেতের ফার্নিচার রয়েছে।
ব্র্যান্ডের প্রতিটি দোকানে বাসাবাড়ি এবং অফিসে ব্যবহার উপযোগী সব ধরনের ফার্নিচার প্রদর্শন করা হয়েছে। এর মধ্যে শোবারঘরের খাট, টেবিল-চেয়ার, ড্রেসিং টেবিল, আলমারি, টিভি ট্রলি, বুকশেলফ, থালা-বাসন রাখার আলমারি, ওভেন রাখার তাক, আলনা, জুতার র্যাকসহ প্রায় সব ধরনের ফার্নিচারই আছে। ডাইনিং টেবিল ও চেয়ারের সেট ১৫ হাজার থেকে দুই লাখ টাকা বা তার বেশি। শোবার খাট ১৪ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা বা তার বেশি। আলমিরা ১৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা বা তার বেশি। জুতার র্যাক ছয় হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা বা তার বেশি। বই রাখার আলমিরা ছয় হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এ ছাড়া বাসাবাড়ি ও অফিসে ব্যবহার উপযোগী ফার্নিচারও আছে।
মিরপুর এলাকার বেগম রোকেয়া সরণিতে অবস্থিত অন্যতম দেশি ব্র্যান্ডের ফার্নিচার হাতিলের শোরুমে গিয়ে দেখা যায়, অধিকাংশ ফার্নিচার কাঠের তৈরি। সেগুন, মেহগনি এবং প্রসেস কাঠের ফার্নিচার আছে। প্রতিটি ফার্নিচারে আধুনিকতা আছে।
- 984 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on December 6, 2020 in Mobile.
সময়ের অভাবে অনেকে রাতে ফোনটি চার্জে রেখেই ঘুমিয়ে পড়েন, যাতে সকালে উঠে পুরোপুরি চার্জ হওয়া ফোনটা পাওয়া যায়। কিন্তু এটা কি ফোনের জন্য ভালো, না খারাপ?
অনেক ব্যবহারকারীই ঘন ঘন ফোন পরিবর্তন করে থাকেন। সর্বোচ্চ দুই বছর তাঁরা একই ফোন ব্যবহার করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে ফোনের ব্যাটারি নিয়ে তাঁদের চিন্তা থাকে কম। কিন্তু যাঁরা দীর্ঘদিন একই ফোন ব্যবহার করতে চান, তাঁদের একটু সাবধান হতে হবে, ফোনের যত্ন নিতে হবে। মার্কিন দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত জানানো হয়েছে।
সারা রাত ফোনে চার্জ দিয়ে রাখাটা স্মার্টফোনের ব্যাটারির কোনো ক্ষতি করে না বলে জানিয়েছেন ফোন চার্জার প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাঙ্কের মুখপাত্র ইদো ক্যাম্পোস। তিনি বলেন, ‘স্মার্টফোন আসলেই স্মার্ট। এটি জানে এর কতটুকু চার্জ প্রয়োজন। প্রয়োজনীয় চার্জ নেওয়া হয়ে গেলে এটি চার্জ করা বন্ধ করে দেয়। অর্থাৎ বিদ্যুৎ সংযোগ থাকলেও ফোনের ব্যাটারি তার প্রয়োজনের অতিরিক্ত বিদ্যুৎ গ্রহণ করে না। তাই সারা রাত ফোনে চার্জ দিয়ে রাখলে এটি ফোনের ক্ষতি করে না।’
- 936 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on November 1, 2020 in Solution.
এম ভি (MV) এর মানে হচ্ছে ‘মোটর ভেসেল’ (Motor Vessel)। এর মানে বোঝায়, জলযানটি মোটর তথা ইঞ্জিন চালিত। সাধারণত ইঞ্জিন চালিত জলযানের নামের আগে এমভি লেখা হয়। খেয়াল করলে দেখবেন যে, ইঞ্জিন ছাড়া কোনো নৌযানেই এম ভি লেখা থাকে না। সাধারণত দূরের পথে যাত্রার জন্য এইসব নৌযান ব্যবহার করা হয়। তাছাড়াও এসব নৌযানে ভারী মালামাল বহন করা যায়। যা সাধারণ নৌযানে বহন করা সম্ভব হয় না।
- 1057 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on October 29, 2020 in Solution.
“হস্তমৈথুন একটি কু-অভ্যাস এর কারনে ছেলেমেয়েরা জীবনের শুরুতেই যে ক্ষতি করে তাহা বলে শেষ করা যাবে না।এই সর্বনাশা অভ্যাসের ফলে শরীরের যে ক্ষতি হয় তার ফলে শারীরিক ও মানসিক উভয় শক্তিই হারায়।দেহ জীর্ণশীর্ণ হয়। যৌবনের লাবন্য হারানোর ফলে ক্ষুধামন্দা,বিষন্নতা,উদাসীনতা প্রভৃতি উপসর্গ দেথা দেয়।যদি কোন কিশোর কিশোরীকে এই কুফলের কথা আমরা বুঝাতে পরি তবে অনেক সহজেই হস্তমৈথুনের মত কু-অভ্যাস হতে রক্ষা করতে পারব।”
কারণ সমুহ:
উপযুক্ত শিক্ষার অভাব,অসৎসঙ্গ, বা বন্ধুদের কুপ্ররোচনা, লিঙ্গের চর্মে চুলকানী ইত্যাদি কারনে হস্তমৈথুনে অভ্যস্ত হয়।শিশুকালে প্রথমে নিজের অজান্তেই যৌনাঙ্গে হাত দিতে দিতে মনের মাঝে আনন্দ উপলদ্ধি করে।এক ধরনের সুখানুভুতি থেকে শুরু করে।একদিন কিশোর-কিশোরীগন ক্ষণিক সুখ লাভের প্রত্যাশায় ইহাতে অভ্যস্হ হয় এবং ক্রমে ক্রমে ইহা কু-অভ্যাসে পরিণত হইয়া তাহাদের স্বাস্থ্য ক্ষয় করিয়া থাকে।হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধসমুহের লক্ষণভিত্তিক আলোচনা :
অরাম মেট:
অতিরিক্ত হস্ত-মৈথুনের কুফলে স্বপ্নদোষ, অনৈচ্ছিক রেতঃপাত, ধাতুদৌর্বল্য ও ধ্বজভঙ্গ এইরুপ নানা দুর্বলতা,জীবনের প্রতি ঘৃণা অত্ম হত্যার ইচ্ছা অর্থাৎ আরাম মেটের সকল লক্ষণ যখন এসে যায় তখন অরাম মেট প্রয়োগ জরুরী।ক্যালকেরিয়া কার্ব :
হস্তমৈথুনের কুফল দুরকরে ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ।বিশেষত মোটা,থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।সাধারণতঃ নাক্স ভমিকা ও সালফারের পরে ব্যবহৃত হয়।অত্যধিক সঙ্গম অহেতুক ইচ্ছা, সঙ্গমকালে লিঙ্গ সম্পূর্ণ দৃঢ় হয় না,উপযুক্ত সময়ের পূর্বে অথবা অসম্পূর্ণ রেতঃস্খলন হয়।সঙ্গমের পর ঘর্মস্রাব,সঙ্গমের পর দৈহিক ও মানসিক দুর্বলতা দেখা দিলে ক্যালকেরিয়া কার্ব প্রয়োজন হয়।সিঙ্কোনা বা চায়না :
অত্যধিক রেতঃক্ষয়বশতঃ দুর্বলতা হজম শক্তির অভাব,অত্যন্ত দুর্বল এই সকল লক্ষণ সমষ্টি যে রোগীর মাঝে দেখা দেয় তার পরম বন্ধু চায়না।ডায়োস্কোরিয়া :
লিঙ্গ এরূপ শিথিল হইয়া পড়ে যে, এক রাত্রেই ২/৩ বার স্বপ্নদোষ হয় এবং তৎপর দিন রোগী দুর্বলতা অনুভব করে, বিশেষতঃ জানুদ্বয় বিশেষ দুর্বল হইয়া পড়ে সেই রোগীর জন্য এই ঔষধটি অতিজরুরী।লাইকোপোডিয়াম:
হস্ত-মৈথুনের ফলে সম্পূর্ণ ধ্বজভঙ্গ।লিঙ্গ উত্থান আদৌ হয় না বা আংশিক হয়।লিঙ্গ শীতল ও ছোট।স্ত্রী সহবাসে অক্ষম।সেই রোগীর পেটফাপাসহ লাইকোপোডিয়ামের লক্ষণ সমষ্টি দেখা দিলে অত্যন্ত কার্য়করী।নাক্স ভুমিকা :
ইহা হস্ত-মৈথুনের কুফলের প্রথম অবস্থায় শ্রেষ্ঠ ঔষধ।রোগীর শিরঃপীড়া, রাত্রিকালে বিশেষতঃ সকালের দিকে প্রায়ই অনৈচ্ছিক রেতঃক্ষয়।ইহাতে উন্নতি ক্ষান্ত হইলে প্রায়শঃ সালফার নির্দিষ্ট হইবে এবং তৎপরে ক্যাল্কেরিয়া কার্ব ও লাইকোপোডিয়াম।এসিড ফসঃ
অত্যধিক ইন্দ্রিয়পরায়ণতার দূরবর্তী কুফলে ইহা (তরুণ অবস্থায় – সিঙ্কোনা )বিশেষ উপযোগী।সম্পূর্ণ দেহ দুর্বল বোধ হয় ;রোগী শিরোঘূর্ণন বশতঃ মনে করে সে পড়িয়া যাইবে,শয়ন করিয়া থাকিলে সে মনে করে যে তাহার পদদ্বয় ঊর্ধ্বে উঠিতেছে।তাহার জননেন্দ্রিয় সমূহ শিথিল হইয়া ঝুলিয়া পড়ে।সঙ্গম কালে অতিসত্বর বীর্যপাত।প্রস্রাব অথবা মলত্যাগ প্রচেষ্টায় রেতঃস্খলন হয়।লিঙ্গ আদৌ উত্থিত হয় না বা অসম্পূর্ণ ভাবে উত্থিত হয়।রোগী তাহার অণ্ডকোষের উপর পিপীলিকা সঞ্চালনানুভুতি অনুভব করে ।পদদ্বয় ও পৃষ্ঠদেশ অতিশয় দুর্বল, চলিতে গেলে থর থর করিয়া কম্পিত হয়।ষ্টেনাম মেট:
হস্ত-মৈথুনের কুফলে পক্ষাঘাত হলে সেই পক্ষাঘাতের রোগীর চিকিৎসায় ষ্টানাম মেট জরুরী।ষ্টেফিসেগ্রিয়া:
ইহা স্ত্রীলোক ও পুরুষদিগের হস্ত-মৈথুনের কুফলে অপর একটি শ্রেষ্ঠ ঔষধ ।পুরুষদিগের অতিশয় শীর্ণতা, চক্ষুর চতুর্দিকে কালিমা চক্র, বিবর্ণ ও পিঙ্গলাভ মুখ, বিশেষ লাজুক ও খিটখিটে প্রকৃতির এবং বিষণ্ণ ।নিঃসঙ্গতা ভালবাসে এবং স্ত্রীলোক সম্বন্ধে লাজুক।স্ত্রীলোকদিগের গর্ভাশয় বা ডিম্বকোষ সংক্রান্ত লক্ষণাদি।সালফার :
ইহা প্রায়শই নাক্স ভমিকার অনুপূরক।ইহার রোগী দুর্বল ও ক্ষীণ এবং তৎসহ পাকাশয়িক লক্ষণাদি দেখা দেয়।রোগীর মূর্ছার ভাব,উত্তাপের ঝলক,হাত পা ঠান্ডা এবং মাথায় উত্তাপ বোধ।বীর্য ক্ষীণ ও জলবৎ এবং গন্ধশূন্য প্রায়ই রাত্রিকালে অনৈচ্ছিক রেতঃস্খলন এবং তাহার ফলে রোগী প্রাতঃকালে অবসন্ন হইয়া পড়ে।লিঙ্গাদি শিথিল, কচিৎ উত্থিত হয় ।লিঙ্গ-মুণ্ড শীতল।সঙ্গমের চেষ্টা করিলে অতি শীঘ্র,পায়ই স্পর্শ মাত্র,রেতঃস্খলিত হয়।জিঙ্কাম মেট :
জননেন্দ্রিয় মধ্যে স্থানীয় উত্তেজনা ,বীর্যস্খলনে নিবৃতি ইত্যাদি লক্ষন বিবেচনায় জিঙ্কাম মেট উপযোগী।কোবাল্টাম:
খনিজ ধাতব উপাদান হতে তৈরী একটি সদৃশ ঔষধ। যাহা কোমর বেদনার সদৃশ চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।তবে বিশেষ করে স্ত্রীসহবাসের পরে বা স্বপ্নদোষের পরে কোমর বেদনা হলে ব্যবহৃত হয়।রোগীর যদি বসিয়া থাকলে বেদনা বৃদ্ধি পায় এবং দাড়াইলে,চলাফেরা করিলে ও শুইয়া থাকলে আরাম বোধ করে তবে কোবাল্টাম উপযুক্ত ঔষধ।জেলসিমিয়াম :
রোগীর সঙ্গম-শক্তি বিশেষ ভাবে (প্রায় ধবভঙ্গের মত) হ্রাস হইয়া পড়ে।রাত্রিকালে লিঙ্গাদির শিথিলতাসহ, কামোত্তেজনা ব্যতীত প্রায়ই অনৈচ্ছিক রেতঃপাত এবং প্রায়ই অণ্ডকোষে শীতল ঘর্মের উদ্ভব হয়।প্ল্যাটিনা : বিষণ্ণ ও মন মরা প্রকৃতির,শীর্ণতা,মৃগীরোগের ন্যায় আক্ষেপ বা খেঁচুনি।প্রায়ই সজ্ঞান থাকে ; চক্ষু কোটরাগত এবং হরিদ্রাভ চর্ম,মুখ বিবর্ণ ও চুপসান।কিশোরদিগের হস্ত-মৈথুনের কুফলে ইহা একটি বিশিষ্ট ঔষধ।
ক্যালাডিয়াম সেগা:
অতিরিক্ত হস্ত-মৈথুনের ফলে লিঙ্গ শিথিল হইয়া পড়ে।লিঙ্গ-মুণ্ডের চর্মের ঈষৎ উম্মুক্ত করিলেও তাহা তৎস্থানেই অবস্থান করে,স্বয়ং সঙ্কুচিত হয় না।রাত্রিকালে স্বপ্নে অথবা বিনা স্বপ্নে কামোত্তেজনা ব্যাতিরেকে রেতঃস্খলন।বালিকাদিগের যোনিমধ্যে ক্রিমি প্রবিষ্ট হইয়া তাহাদের উত্তেজনায় হস্ত-মৈথুনের চিকিৎসায় ইহা শ্রেষ্ঠ ঔষধ।হস্ত-মৈথুনের পর মানসিক অবসাদ এবং পদদ্বয়ের দুর্বলতা।হস্ত-মৈথুনের ফলে মুখে-ব্রুণ।হস্তমৈথুন পুরুষের একটি কু-অভ্যাস।এটি একটি জঘন্য অভ্যাস।এ অভ্যাসটি ত্যাগ করা জরুরী।এর কুফলে নপুংশক হয়ে যাবেন।পুষ্টিকর আহার ও সুচিকিৎসা নিলে এ রোগ মুক্তিতে হতাশার কোন করন নেই।সহজেই আরোগ্য হয়।মনে রাখতে হবে যেখানে সেখানে অপচিকিৎসা দ্বারা যাতে ক্ষতিগ্রস্হ না হন।রাস্তার পাশে চটকদার কোন পোষ্টার দেখে ভন্ড প্রতারকদের হাতে পরে হাজার হাজার রোগী ক্ষতিগ্রস্হ হয়।ভুলেও এ দের হাতে রোগ চিকিৎসার জন্য যাবেন না।যারা ভুলে হস্তমৈথুনের অভ্যাস করেছেন আজই ইহা ত্যাগ করুন।আর যারা ক্ষতিগ্রস্হ হয়েছেন শীঘ্র হস্তমৈথুন ত্যাগ করার পাশাপাশি একজন দক্ষ হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিন।
- 972 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on October 27, 2020 in Mobile.
আজ সবার হাতে হাতেই পছন্দের স্মার্টফোন। কেউ গান শুনছেন, কেউবা ইন্টারনেট ব্যবহার করছেন, আবার কেউবা দিন-রাত এক করে শুধু ছবিই তুলছেন। ছবি তুলতে তুলতে হঠাৎ করেই মনের জানালায় প্রশ্ন আসে- প্রিয় স্মার্টফোনটির ক্ষুদ্র এই ক্যামেরাটি কিভাবে এত সুন্দর ছবি তুলছে! ক্যামেরা তো একটাও থাকতে পারত। এতগুলা কেন?
একাধিক ক্যামেরা বনাম সিঙ্গেল ক্যামেরার প্রসঙ্গ আসলে প্রথমেই মাথায় আসে গুগলের পিক্সেল সিরিজ, যেটা এখনো সিঙ্গেল ক্যামেরার ঐতিহ্য ধরে রেখেছে। এদিকে এলজির ভি সিরিজ শুরু করেছিল ট্রিপল ক্যামেরার প্রচলন। আবার হুয়াওয়ে মেট২০প্রো ট্রিপল সেটাপ দিয়ে অর্জন করে নিয়েছে সেরা ক্যামেরার তকমা।
কিন্তু প্রশ্ন হলো কোনটা আল্টিমেটলি ভালো? সিঙ্গেল ক্যামেরা নাকি একাধিক ক্যামেরা? যদি ট্রিপল ক্যামেরাই এত ভালো হয়, তাহলে পিক্সেল একটা ক্যামেরা কেন্দ্রিক ফোন হওয়া সত্ত্বেও কেন ট্রিপল ক্যামেরা দিয়ে ফোনকে অলংকৃত করছে না?
চলুন দেখা যাক এতগুলো ক্যামেরার প্রয়োজনীয়তা—
প্রাইমারি ক্যামেরা:
এই ক্যামেরার কাজ মূলত সুপার ডিটেইলড, একুরেট কালার (অনেকসময় দৃষ্টিনন্দন কালার), খুবই স্ট্যাবল শট এবং হাই রেজুলেশন ভিডিও ধারণ করা। পিক্সেল ফোনগুলির রিয়ার ক্যামেরাতে শুধু এই প্রাইমারি স্ট্যান্ডার্ড ক্যামেরাই ইউজ করা হয়। সকল ফোনে যতই ক্যামেরা সেন্সর থাকুক, এটাই সকল ফোনের স্ট্যান্ডার্ড সেন্সর। এই সেন্সর লো লাইটেও ভালো পারফর্ম করার জন্য তৈরি যার ফলে চওড়া এপার্চার এবং বড় সেন্সর সাইজ দেওয়া হয়। অনেক সময় পিক্সেল বাইন্ডিং টেকনোলজিও দেওয়া থাকে এই ক্যামেরায় যাতে কালার একুরেসি এবং লো লাইট পারফরমেন্স আরো উন্নত হয়।টেলিফটো ক্যামেরা:
নাম শুনেই সবাই বুঝে ফেলেছেন এর কাজ কি। এই ক্যামেরা মূলত দূরের জিনিসকে কাছে টেনে আনে। কিন্তু এটা তো সিঙ্গেল ক্যামেরার সিম্ফনি মোবাইলেও করা যায়, তাই না? আসলে সেইসব জুম বলেন আর গুগলের সফটওয়্যার বেজড টেলিফটোই বলেন, এগুলি হলো স্ট্যান্ডার্ড ফটোর ক্রপ করা ভার্শন।তবে অপটিক্যাল জুমে আপনি সম্পূর্ণ রেজুলেশন ফটোটাই পাবেন। টেলিফটো লেন্সে ফোকাল লেংথ বেশি থাকে ফলে তারা খুব ছোট অংশই ক্যাপচার করে সাধারণ লেন্সের তুলনায় এবং এই কম অংশটাই ফুল রেজুলেশন জুড়ে থাকে। যার ফলে ক্লিয়ার একটা ইমেজ পাওয়া যায় যেটা ক্রপড ইমেজে পাবেন না।
টেলিফটো যে শুধু দূরের জিনিস কাছেই তুলতে সাহায্য করে তা কিন্তু নয়। ফোকাল লেংথ বেশি হওয়ায় ব্যাকগ্রাউন্ডে বেশি ডেপথ তৈরি হয়। টেলিফটো লেন্স দিয়ে পোট্রেইট ছবি তুললে আসল ডেপথ অফ ফিল্ড পাওয়া যায় যা কৃত্রিম ডেপথ এর চেয়ে অনেক ভালো কোয়ালিটি সম্পন্ন।
অনেকেই হয়তো বলবেন পিক্সেল তো সেরা পোট্রেট তুলতে পারে, হ্যাঁ পারে। কারণ, কোনো ফোনই শুধু টেলিফটো দিয়ে পোট্রেইট তোলে না, সব ফোনেই কৃত্রিম পোট্রেইট তোলা যায়। আর গুগলের আউটপুট ভালো আসে এর অসাধারণ সফটওয়্যার দক্ষতার কারণে।
গুগলের চেয়ে ভালো পোট্রেইট চান?
তাহলে শুধু টেলিফটো ক্যামেরা অন করে দূর থেকে একটা মানুষের হাফ ছবি তুলুন, শুধুই টেলিফটো মোডে, পোট্রেইট মোডে নয়। এবার একই হাফ ছবি নরমাল লেন্স দিয়ে কাছে থেকে তুলুন। দেখুন টেলিফটো ইমেজটাতে হালকা একটা ডেপথ অফ ফিল্ড এসেছে, এটা একদম খাঁটি ডেপথ অফ ফিল্ড। ভাবছেন এইটুকু ডেপথ অফ ফিল্ড দিয়ে কাজ কি? কাজ আছে। যখন কোনো ফুলের ছবি তুলবেন বা কাছের কোনো ছোট জিনিসের ছবি তুলবেন, তখন টেলিফটো দিয়ে তুললে দেখবেন ডিএসএলআর এর মত ব্যাকগ্রাউন্ড ব্লার এসেছে। এটা একদম খাঁটি অপটিক্যাল ব্লার যেটা তৈরি হয়েছে বেশি ফোকাল লেংথের কারণে এবং কখনোই পোট্রেইট মোডের কোয়ালিটি এটার কাছে আসতে পারবে না।
গুগলের সফটওয়্যার বেজড টেলিফটোতে হয়ত ডিটেলসও মোটামুটি পাবেন, কারণ গুগলের সফটওয়্যার, তারা কয়েকটা ফটো একসাথে তুলে প্রতিটা পিক্সেল থেকে ডিটেইলস কালেক্ট করে এবং একটা শার্প আউটপুট দেয়, কিন্তু ফোকাল লেংথের কারুকাজ পিক্সেলের সিঙ্গেল ক্যামেরা দিয়ে সম্ভব নয়, কারণ ওটা নরমাল লেংথের ক্রপ করা ছবি ছাড়া কিছুই নয়।
ওয়াইড এঙ্গেল:
এটা বুঝতেও সাহায্য করবে ফোকাল লেংথ। অনেক কম ফোকাল লেংথের কারণে এটি সামনের বিশাল এরিয়া একসাথে দেখতে পারে। এতে করে চারপাশে একটু বেন্ডিং দেখতে পাবেন। কারণ, ক্যামেরা থেকে চারকোনার বস্তুগুলির দূরত্ব মাঝখানের বস্তুগুলির চেয়ে দ্বিগুণ বা তারও বেশি। এটা কিন্তু একটা অসাধারণ লুক দেয় ফটোকে যা গো প্রো এর মত একশন ক্যামেরায় দেখা যায়। ফ্যানটমের মত দামি ক্যামেরাগুলিও ইমেজকে ওয়াইড রাখার চেষ্টা করে। ওয়াইড ইমেজ অনেক দৃষ্টিনন্দন হয় যদি না সাবজেক্ট হয় একটা মানুষ।কারো ছবি যদি ওয়াইড এঙ্গেল দিয়ে তোলেন, তাহলে তার আঁকাবাঁকা মুখ নিশ্চই ভালো দেখাবে না। কিন্তু কাছ থেকে সম্পূর্ণ খাবার টেবিল, মুক্ত আকাশ বা প্রাকৃতিক ল্যান্ডস্কেপ সবগুলিই অসাধারণভাবে ভালো লাগে ওয়াইড এঙ্গেল লেন্সে। কোনো অনুষ্ঠানে গ্রুপ ফটো তুলতেও এটা কতটা দরকারি তা আন্দাজ করুন। গুগল এটাকে কিভাবে প্রেজেন্ট করবে? উপায় আছে।
প্যানারোমা মোডের কথা মনে নেই আপনাদের? গুগলও এটাই করবে স্মার্ট উপায়ে। প্যানারোমার মত কয়েকটা ফ্রেম নিয়ে একসাথে জুড়ে দিবে গুগল, হয়ে গেল গরীবের ওয়াইড এঙ্গেল। কিন্তু সিঙ্গেল শট ওয়াইড এঙ্গেল যতটা সহজ এবং সর্বদা একুরেট, প্যানারোমার ওয়াইড এঙ্গেল কি এতটা সহজ এবং প্রতিবার একুরেট হয়? উত্তরটা আপনাদের জানা আছে। স্যাম্পল ফটোর 10mm ছবিটা দেখলে ওয়াইড এঙ্গেল সম্পর্কে ধারনা পাবেন। ছবিটা এতই কাছে থেকে তোলা যে মেয়েটি নিশ্বাস নিলেও বাতাস লাগে ক্যামেরায়।
উপসংহারঃ
প্রতিটা লেন্সের আলোচনার শেষেই বলেছি গুগল কিভাবে লেন্সগুলোকে রেপ্লিকেট করছে একটা ক্যামেরা দিয়েই। কিন্তু সেগুলি যে পারফেক্ট এবং প্রাকৃতিক নয় তা গুগল নিজেও জানে। গ্রুপ ফটোতে ওয়াইড এঙ্গেলের প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেই হয়ত ফ্রন্ট ক্যামেরায় ওয়াইড এঙ্গেল দিয়েছে গুগল। ওয়াইড এঙ্গেলের বাকি দরকারগুলিও বুঝতে বেশি সময় লাগার কথা না গুগলের। টেলিফটো লেন্সের ফোকাল লেংথটা প্রো মোবাইল ফটোগ্রাফারদের আসলেই প্রয়োজন। শুধু পোট্রেইট ছবিতেই ব্লার প্রয়োজন এরকম না, ন্যাচারাল ছবিতে ন্যাচারাল ব্লার হলে ব্যাপারটা সোনায় সোহাগা হয়।
এলজি তিনটা ক্যামেরাতেই অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন বসিয়ে মোবাইল ফটোগ্রাফিকে আলাদা লেভেলে নিয়ে গেছে, হুয়াওয়েও সেরা ক্যামেরা ফোন বানিয়েছে। তাই সকল কোম্পানি তিনটা ক্যামেরা দেওয়া শুরু করলে গ্রাহকদেরই লাভ। আর স্যামসাং যেখানে নচ নিয়ে ট্রল করেও ইনফিনিটি ভি দিতে পেরেছে, গুগল সেখানে সিঙ্গেল ক্যামেরা দিয়ে রাজত্ব করার পর ট্রিপল ক্যামেরা আনতে কতক্ষণ?
ও হ্যাঁ, স্যামসাং এর ৪ ক্যামেরার কথা তো ভুলেই গেছি। প্রাইমারি, টেলিফটো, আল্ট্রা ওয়াইড ও ডেপথ ক্যামেরা দিয়ে সত্যিই তাক লাগিয়ে দিয়েছে তারা বিশ্বকে। এবার অন্যরা কোন পথে এগোয়, সেটাই দেখার অপেক্ষায়।
- 1002 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on October 24, 2020 in Solution.
সত্যি কথাটা হল ষাঁড় লাল রং দেখতেই পায় না। ষাঁড় আসলে বর্নান্ধ (Colour Blind )। লাল রং কি, সেটা হয়তো ষাঁড় বেচারা জানেনই না !
শুধু লাল নয় এরা কোন রঙ দেখতে পারে না। তবে অনেক সময়েই আমরা দেখি যে লাল রঙ দেখে ষাঁড় রেগে গিয়ে গুঁতো মারতে আসে, এটা আসলে রঙ দেখে না, রঙিন কাপড়ের উজ্জ্বলতা দেখে। ষাঁড়রা যে লাল রং দেখতে পারে না তা জানার জন্য নানা ধরনের পরীক্ষা করা হয়েছে। লাল রঙ ছাড়া অন্য রঙের চাদর ব্যবহার করে দেখা গেছে যে রং দেখে নয়, পর্দার বা কাপড়ের নড়াচড়া দেখেই ষাঁড় উত্তেজিত হয়ে ওঠে।
লাল রঙ অন্যান্য রঙের চেয়ে খানিকটা উজ্জ্বল। যখন ষাঁড়ের লড়াই এর সময় খেলোয়াড় লাল কাপড় নাড়ায় তখন কাপড়ের উজ্জ্বলতা ও নাড়ানোর ভঙ্গি ষাঁড়কে রাগিয়ে তোলে, আর তাই ষাঁড় আসলে লাল রঙ দেখে নয়, কাপড় নাড়ানোর ভঙ্গি দেখেই রেগে ওঠে। রাগান্বিত হয়ে ছুটতে থাকে খেলোয়াড়ের দিকে, তাকে আক্রমণ করাই থাকে ষাঁড়ের একমাত্র লক্ষ্য।
- 982 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on October 21, 2020 in Google.
গুগলে আনুমানিক ৭০-৮০ জন বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়াররা চাকুরী করছে বর্তমানে। তাদের সবাইকে হয়তো চেনা যাবেনা, তবে কিছু জানুন।
- ১। গুগলের প্রথম বাংলাদেশী ইঞ্জিনিয়ার শিশির খান (১৯৯৮ ব্যাচ)। তিনি ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত বাংলাদেশে পড়াশোনা করে যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনার পর গুগলে যোগদান করেন।
- ২। বুয়েটঃ
- ফারহানা আশারাফ (২০০০ ব্যাচ)
- সাব্বির ইউসুফ সানি (২০০৩ ব্যাচ)
- মোঃ নাজমুল হাসান (২০০৭ ব্যাচ),
- জুলকারনাইন মাহমুদ (২০০৮ ব্যাচ)। বুয়েট এর আর্কিটেকচার বিভাগ থেকে পাশ করে দক্ষিন কোরিয়ার গুগলে কাজ করছেন।
- সাদিয়া নাহরিন (২০০৯ ব্যাচ)
- সাদিয়া নাহরিন (২০১০ ব্যাচ), ক্যালিফোর্নিয়াতে কাজ করছেন।
- সাকিব সাফায়েত (২০১০ ব্যাচ), তিনি সানফ্রানসিসকোতে কাজ করছেন।
- শ্রীজয় হালদার (২০১০ ব্যাচ), তিনি আয়ারল্যাণ্ডের ডাবলিনে কাজ করছেন।
- মোঃ মুন্তাকিম সাদিক (২০১০ ব্যাচ), তিনি লন্ডনে কাজ করেন।
- রাফি কামাল (২০১১ ব্যাচ), যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার গুগলে।
- নাদিমুল আবরার (২০১৩ ব্যাচ)
- ফাহিম ফেরদাউস (২০১৪ ব্যাচ), তিনি ব্র্যাকের লেকচারার ছিলেন।
- মোঃ কায়সার আব্দুল্লাহ (২০১৪ ব্যাচ) ,তিনি লন্ডনে কাজ করছেন বর্তমানে।
- অনিক সরকার (২০১৪ ব্যাচ)। রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে আয়ারল্যান্ডে কাজ করছেন তিনি।
- ৩। (AIUB):
- জাহিদ সবুর (AIUB): গুগলের বাংলাদেশীদের সর্বোচ্চ পর্যায়ে প্রিন্সিপাল ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে কাজ করছেন। ২০০৭ সালে ভারতের ব্যাঙ্গালুরুতে গুগলের ব্যাকেন্ড সিস্টেমে যোগদান করলেও বর্তমানে রয়েছে গুগলের সদর দপ্তরে।
- ৪। চুয়েটঃ
- ২০০১ ব্যাচের ফাইজুর রহমান
- ২০০৭ ব্যাচের শিক্ষার্থী আক্কাস উদ্দীন জিসান
- ২০১৪ ব্যাচের ইয়ামিন ইকবাল। তিনি তাইওয়ানে গুগলের অফিসে রয়েছেন।
- ৫। কুয়েটঃ
- ২০০৪ ব্যাচের আরমান সিদ্দিকী
- ২০১০ ব্যাচের সাদ খান
- ২০১০ ব্যাচের কাইদুল ইসলাম। ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের গুগলের যোগদান করেন।
- ৬। ঢাবিঃ
- ২০০৮ ব্যাচের মমন্থ মাসহাক মৃন্ময়
- ২০১৩ ব্যাচের শাহেদ শাহরিয়ার, ডাবলিনে কাজ করেন।
- ২০১৩ ব্যাচের তামিম আদদারি
- ৭। NSU:
- ২০০১ ব্যাচের নাজাহ নাজি
- ২০০২ ব্যাচের এস এম আদনান, তিনি ক্যালিফোর্নিয়াতে কাজ করছেন।
- ২০১৩ ব্যাচের নাবিলা আহমেদ
- ২০১৪ ব্যাচের মোহাম্মাদ সামিউল ইসলাম, তিনি লন্ডনে রয়েছেন।
- ২০১৫ ব্যাচের হাসিব আল মোহাইমিয়ান। ইতিপূর্বে তিনি সিঙ্গাপুরের গ্রাবে কাজ করতেন।
- ২০১৫ ব্যাচের লাবিব রাশিদ
- ৮। জাবিঃ
- আরিফ জামান ( ২০০২ ব্যাচ)
- অনিন্দ মজুমদার (২০১০ ব্যাচ), তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার মাউনটেইনভিউয়ে যোগদান করবেন।
- নাফিস সিদ্দিকী ( ২০১১ ব্যাচ)
- রাইয়াত জামান নিলয় (২০১২ ব্যাচ)
- মোঃ শাহেদুল ইসলাম সোহেল, (২০১৩ ব্যাচ), তিনি যুক্তরাজ্যে কর্মরত।
- ৯। সাস্টঃ
- লিটন কবির (২০০৪ ব্যাচ), তিনি লন্ডনে কাজ করছেন
- মারুফা রাহমি (২০০৪ ব্যাচ)
- মো. সাবির ইসমাঈল (২০০৫ ব্যাচ), তিনি যুক্তরাষ্ট্রে কর্মরত রয়েছেন
- মোঃ সাব্বির ইসমাইল (২০০৫ ব্যাচ), তিনি পড়াশোনা শেষ করে সাস্টে শিক্ষকতা করছিলেন, গুগল থেকে অফার পেলে শিক্ষকতা ছেড়ে দেন।
- মাওলানা ভাসানি প্রযুক্তি বিঃ
- সাদিলি রিথম (২০১১ ব্যাচ), আয়ারল্যান্ডে কাজ করছেন তিনি।
- 1026 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on October 19, 2020 in Mobile.
আপনি EVA Facial Mouse এর মাধ্যমে টাচ না করে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এন্ড্রয়েড ভার্সনভেদে সব ফোনে এপটি কাজ নাও করতে পারে।
আমার ফোনটি Android 8.1 ভার্সনের। আমি ওই এপটি দিয়ে দিব্যি কাজ করতে পারি চোখের ইশারায়।
- এপটি ক্যামেরার সাহায্যে কাজ করে থাকে।
- এটি ব্যবহার করে মজা নিতে পারবেন ঠিকই কিন্তু এটি আপনি ব্যবহার করতে চাইবেন না সবসময়। কারণ, এটি যেহেতু ক্যামেরার সাহায্যে কাজ করে তাই একটু স্লু।
- সব ফোনে সাপোর্ট করবে না।
- ব্যাটারি বেশি খরচ হবে।
- আনরুট ফোনেও কাজ করে।
- 1105 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on October 16, 2020 in Website.
অনেকে নিজের প্রতিরূপ বা যমজ দের ইন্টারনেটে খুজে বেড়ায়, সেই সব লোকের এখন বেশি খোঁজার দরকার নেই।সত্যি বলতে খুব একটি দারুন প্রশ্ন করলেন, এ প্রশ্ন নিয়ে আমি অনেক ঘাটাঘাটি করলাম; অবশেষে দুটো ওয়েবসাইটের সন্ধান পেলাম। যা সম্পূর্ণ আপনার মুখের প্রতিরূপ দের খুঁজে আনবে।
Pimeyes – এটির সার্চ ইঞ্জিন অনেকটা গুগলের মত,আপনি নিজের ফটো আপলোড করবেন এবং আপনার মুখের মত অন্য লোকের মুখ ইন্টারনেট থেকে খুঁজে এখানে দেখাবে। কিন্তু মোবাইল থেকে এটি আপলোড করা অনেক কঠিন। তাছাড়া ওরা লিংক দিতে টাকা চায়। ইঞ্জিন মোটামুটি ভালো আছে।[1]
Twinstrangers – এর সার্চের পদ্ধতি আলাদা হলেও কাজ একই।এই ওয়েবসাইটটি আপনি মোবাইলের সাহায্যে ব্যবহার করতে পারবেন। বলা হয় অনেকেই নিজের প্রতিকৃতি দের খুঁজে পেয়েছেন।[2]
আশাকরি এগুলো ভাল লাগবে, আরও অনেক ওয়েবসাইট আছে সেগুলি আপলোড করা ছবির যমজ বার করে।
- 1006 views
- 1 answers
- 0 votes