চোখ থেকে পানি পড়া (আই ডিসচার্জ) কি?
আমাদের চোখ স্বাভাবিক কার্যকারিতা এবং সুরক্ষার জন্য ক্রমাগত কিছু পরিমাণ শ্লেষ্মা উৎপাদন করে চলে। অনবরত চোখের প্রতিটি পলক পরার সঙ্গে এই শ্লৈষ্মিক অশ্রু বেরিয়ে আসে ও একটি পাতলা আচ্ছাদন তৈরি করে। কোন ব্যক্তির ঘুমের সময় পলক পড়ে না, তাই চোখের কোণায় এবং পাশাপাশি চোখের পাতায় এই শ্লেষ্মা জমা হয় এবং শুকনো আবরণ তৈরী করে। যদিও অনেক সময় এটা বিরক্তিকর মনে হয়, তবে অল্প পরিমাণ চোখ দিয়ে পানি পরার পর (পরিষ্কার বা সাদাটে) তা স্বাভাবিক হয়ে যায়। স্বাভাবিক চোখ সব সময় একটু ভেজা থাকে। অতিরিক্ত পানি চোখের ভেতরের কোনায় অবস্থিত নল (নেত্রনালি) দিয়ে নাকে চলে যায় এবং শোষিত হয়। কোন কারণে চোখে অতিরিক্ত পানি তৈরি হলে, অথবা নেত্রনালী বন্ধ হয়ে গেলে চোখের পানি উপচে পড়ে। যাইহোক, চোখ দিয়ে অতিরিক্ত পানি পরা বা বিবর্ণতাকে (সবুজ বা হলুদ) অস্বাভাবিক মনে করা হয়।

চোখ থেকে পানি পড়ার সাথে যুক্ত প্রধান লক্ষণ এবং উপসর্গ কি কি?
চোখ দিয়ে পানি পরার সাথে যুক্ত লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি হল:

• চোখ দিয়ে নির্গত পূঁজ বা পানি (যা হলুদ বা সবুজ রঙের হতে পারে)।
• চোখের পাতায় এবং পলকের উপর শুকনো পূঁজ।
• ঘুম থেকে উঠার পর, একজন ব্যক্তির চোখের পাতা দুটি চটচটে ও একসাথে জুড়ে থাকার অভিজ্ঞতা হতে পারে।
• চোখের সাদা অংশে লাল বা গোলাপি রঙের বিবর্ণতা (উপস্থিত থাকতেও পারে বা নাও থাকতে পারে)।
• সাধারণত চোখের পাতায় ফোলাভাব দেখা যায়।

গুরুতর ক্ষেত্রে, নিম্নলিখিত বিপদসঙ্কেতপূর্ণ উপসর্গ দেখা যেতে পারে:

• ১০৪ ডিগ্রি ফ্যারেনহাইটের বেশি জ্বর।
• চোখে অসহ্য ব্যথা, সাথে চোখের পাতা ফোলা বা লালচে।
• দৃষ্টিতে অস্পষ্টতা।

চোখ থেকে পানি পড়ার প্রধান কারণগুলি কি কি?
চোখ দিয়ে পানি পড়ার প্রধান কারণগুলি হল:

• সাধারণভাবে পানি পড়ায় শুধুমাত্র চোখের কোণে খুব অল্প পরিমাণে ক্রিম রঙের শুকনো শ্লেষ্মা উপস্থিত থাকে, প্রায়ই দেখা যায়, নোংরা হাত চোখে পড়ার কারণে এই অস্বস্তি হয়।
• চোখের পানির পথ বন্ধ থাকলে।
• কনজাংটিভাইটিস – ব্যাকটেরিয়া, অ্যালার্জি বা ভাইরাস ঘটিত।
• কেরাটাইটিস।
• ব্লেফারাইটিস।
• চোখে আঘাত।
• চোখে বাইরের কোন বস্তুর প্রবেশ।
• চোখের পাতায় সেলুলিটিস, যা সঙ্কটজনক হতে পারে।

চোখ থেকে পানি পড়া কিভাবে নির্ণয় এবং চিকিৎসা করা হয়?
প্রাথমিকভাবে, আপনার চিকিৎসক উপসর্গের বিশদ বিবরণ নেবেন এবং নিখুঁতভাবে আপনার চোখের পরীক্ষা করবেন।

চোখ দিয়ে পানি পরার চিকিৎসা নির্ভর করে তার কারণসূচকের উপর। এর চিকিৎসার বিভিন্ন পদ্ধতিগুলি অন্তর্ভুক্ত:

• চোখের থেকে সাধারণ পানি বা পিচুটি পরিষ্কার করার জন্য ঈষদুষ্ণ পানি এবং ভেজা তুলোর ব্যবহার করা উচিত। পুনরায় সংক্রমণ থেকে বাঁচতে পরিষ্কারের পর, তুলোর সাবধানে নিষ্পত্তি করা উচিত এবং হাত ভালো করে ধুয়ে নেওয়া উচিত।
• মুখ এবং চোখের পাতা স্পর্শ এবং চোখের সাজসজ্জা এড়িয়ে চলা উচিত।
• যদি সংক্রমণ দেখা যায় তাহলে অ্যান্টিবায়োটিক বা অ্যান্টিভাইরাল চোখের ড্রপ দেওয়া হয়।
• কন্টাক্ট লেন্সের ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত এবং অস্বাভাবিক বা অত্যাধিক চোখ দিয়ে পানি পরার সময় চশমা ব্যবহার করা উচিত।
• যেকোনো পদক্ষেপ নেওয়ার আগে ডাক্তারের সাথে আলোচনা করা উচিৎ।

অবশ্যই পিসি সেরা কারণ:-

1. ল্যাপটপ কেনার থেকে যদি তুমি পিসি এর আলাদা আলাদা parts কিনে নিজে পিসি বিল্ড করো তবে ল্যাপটপ এর থেকে অনেক কম দামে অনেক ভালো পিসি বিল্ড করতে পারবে |
2. পিসি তে তুমি নিজের ইচ্ছা মত parts upgrade করতে পারবে, যেটা ল্যাপটপ এ করতে পারবে না ল্যাপটপ এ RAM, Storage upgrade করা যায় কিন্তু তার জন্যে সার্ভিস সেন্টার এ নিয়ে যেতে হবে বাট পিসি তে ওগুলো নিজেই করতে পারবে |
3. পিসি বিল্ড করলে তুমি নিজের ইচ্ছা মত parts লাগাতে পারবে তোমার প্রয়োজন অনুসারে যেটা ল্যাপটপ এ পারবে না, কোম্পানি যা inbuilt দিবে সেটিই নিতে হবে |
4. আর বাজেট এর দিক থেকেও পিসি এই বেটার হবে কারণ তুমি 10k এর মধ্যেই একটি পিসি built করতে পারবে ল্যাপটপ এ যেটা বলতে গেলে অসম্ভব এই |
5. যদি তুমি video এডিটিং এর কাজ করতে চাও তবে ল্যাপটপ এর থেকে পিসি বেটার হবে কারণ পিসি তে নিজের ইচ্ছা মত বড় সাইজ এর মনিটর নিতে পারবে কিন্তু ল্যাপটপ এর স্ক্রিন সাইজ ফিক্সড থাকবে এর ক্ষেত্রে external মনিটর লাগাতে হবে আর external মনিটর ও একটা এই লাগাতে পারবে |
6. আর performance এর দিক থেকেও পিসি বেস্ট হবে কম বাজেট এ বেটার performance দিবে, দেখবে যত বড় বড় gammer বা ভিডিও এডিটর আছে সবাই পিসি এই ইউজ করে, হা ল্যাপটপ এও বেটার performance পাবে কিন্তু ওটার জন্যে দামী ল্যাপটপ লাগবে আর তুমি যখন বলছো যে এখন কাজ শিখবে তাই তোমার জন্যে পিসি বেস্ট হবে কারণ পরে তোমার দরকার অনুযায়ী parts আপগ্রেড করে নিবে |

Becoming a graphic designer involves developing a combination of creative, technical, and communication skills. Here’s a roadmap to help you become a successful graphic designer:

1. Build a Strong Foundation:

• Develop Your Creativity: Graphic design is all about creativity. Practice thinking outside the box, experimenting with different ideas, and seeking inspiration from various sources such as art, nature, and other designers’ work.
• Study Design Fundamentals: Learn the basics of design principles, including layout, typography, color theory, and composition. Books, online courses, and tutorials can be valuable resources for this.
• Master Graphic Design Software: Familiarize yourself with industry-standard design software like Adobe Creative Cloud applications (e.g., Photoshop, Illustrator, InDesign). Explore tutorials and practice to become proficient.

2. Education and Training:

• Consider Formal Education: While not always required, a bachelor’s degree in graphic design or a related field can provide a strong foundation. Alternatively, you can opt for online courses, workshops, and bootcamps.
• Online Courses and Tutorials: Platforms like Coursera, Udemy, edX, and LinkedIn Learning offer numerous graphic design courses at various skill levels.
• Practice, Practice, Practice: Apply what you learn by working on personal projects and design exercises. Create a portfolio of your work to showcase your skills to potential clients or employers.

3. Gain Experience:

• Internships and Entry-Level Positions: Look for internships or entry-level positions at design studios, agencies, or in-house design departments. Real-world experience is invaluable.
• Freelancing: Start freelancing to build your portfolio and gain practical experience. Platforms like Upwork, Fiverr, and Freelancer can help you find clients.
• Networking: Attend design-related events, conferences, and meetups to connect with other professionals in the field. Networking can lead to job opportunities and collaborations.

The average hourly rate for a graphic designer can vary widely depending on factors such as location, experience, skill level, and the type of work being performed. As of my last knowledge update in September 2021, I can provide you with a general range based on common industry standards:

1. Entry-Level Graphic Designers: Entry-level designers or those with limited experience may charge anywhere from $15 to $30 per hour. These designers typically handle basic design tasks and may work on simpler projects.
2. Mid-Level Graphic Designers: Designers with a few years of experience and a more extensive portfolio of work may charge between $30 and $60 per hour. They are capable of handling a wider range of projects and have developed their design skills.
3. Experienced Graphic Designers: Experienced graphic designers with a solid track record and a high level of expertise may charge $60 or more per hour. These professionals often specialize in specific design niches and can handle complex projects or offer strategic design consulting.
4. Freelance or Independent Graphic Designers: Freelancers often set their own hourly rates, which can vary widely. They base their rates on factors like their skill level, the cost of living in their location, market demand, and their reputation. Freelance rates can range from $25 to $150 or more per hour.
5. In-House or Agency Graphic Designers: Graphic designers employed by design agencies or in-house by companies may receive a salary rather than an hourly rate. In this case, their compensation is typically based on their experience, the complexity of their job, and the location of the company.

Use the Finder to delete an app

If English isn’t your first language, you might find you need to take an English language proficiency exam such as the IELTS or the TOEFL as part of your application to study abroad. These tests may seem straightforward, but learning to write and speak in a sophisticated and eloquent manner in a new language doesn’t come easily. In order to succeed, you’ll need to put a lot of continuous effort into learning a new language, but there are some quick fixes that can help to boost your test performance at short notice.

If the exam is just a few weeks away, here are some ways to quickly improve your English language skills.

Watch movies in English      

Watching series on Netflix might not exactly improve your debating skills or formal register, but it helps you to understand the language better, get used to colloquial, conversational forms of English and implicitly get a feeling for the language. Also, you could try to pick out words that sound highly informal and look up their more scholarly counterparts. Of course, there is also a plethora of documentaries (try anything by David Attenborough to start you off) to be found online as well. Being exposed to a language for the length of a movie might help you to actually start thinking in English.

Immerse yourself in English language news        

Try to sample a broad range of English language newspapers, including broadsheets as well as magazines and tabloids. As well as helping you keep up to date with current affairs, this range of news sources will also expand your vocabulary. Another advantage is that you will also become more comfortable with how words are spelt and the contexts in which they are used.

Start a vocabulary book of useful words              

Either in a notebook or on your computer, start making a list of useful words and phrases. Every time you hear or see a word you’re not familiar with, note it down. Don’t only focus on the word itself, but search for synonyms and phrases in which it’s used. After all, you might understand what words such as “precedence” or “tantalizing” mean, but do you know how to use them accurately?

Have conversations in English

As helpful as listening and reading tasks may be, you also need to use English interactively and practice your own speaking skills. If you’re lucky, you’ll be friends with a few native speakers who can help you out, but if not then try to meet up with someone else studying English. Another option is to talk to yourself in the mirror or record yourself. Listening to the sound of your own voice might be a little bit awkward at first, but you will be able to hear mistakes of which you weren’t previously aware.

আপনি যদি কম্পিউটার ব্যবহার কারী হোন, তাহলে আপনি ব্যবহার করতে পারেন নিচের এক্সটেশন গুলোঃ

গুগোলে লিখে সার্চ করলেই পেয়ে যাবেন।

1. Adblock Plus (এটি আমার পছন্দের )
2. Adblock
3. Adblocker for chrome
4. AdGuard
5. uBlock Origin

আপনি যদি এন্ড্রয়েড ব্যবহারকারী হোন এবং ইউটিউব এপসটি কোনো বিজ্ঞাপন ছাড়াই ব্যবহার করতে চান তাহলে ইন্সটল করুন, YouTube Vanced apk যেহেতু এটি গুগোলের ট্রামস & কন্ডিশন বিরোধী, তাই এটি আপনি প্লে স্টোরে পাবেন না। YouTube Vanced লিখে গুগোলে সার্চ করুন এবং ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন।

ফেসবুকের বিজ্ঞাপন রিমোভ করতে আপনার প্রোফাইল সেটিংস-এ যান তারপর Ads-এ যান এরপর Ad Preferences অপশন থেকে যাবতীয় সকল কিছু Not Allowed করে দিন।

আশা করছি এইবার আপনি ফেসবুকের ভিডিওতে এডস এর প্যারা থেকে মুক্তি পাবেন।

<<<<<GrameenPhone>>>>>>

Show SIM Number : *2# or *111*8*2#

<<<<<Banglalink>>>>>>

Show SIM Number : *511#

<<<<<Robi>>>>>

Show SIM Number : *140*2*4#

<<<<<Airtel>>>>>

Show SIM Number : *121*6*3#

<<<<<Teletalk>>>>>

Show SIM Number : Type “Tar” & send to 222

বর্তমান সময়ে সাধারণত দুই ধরনের কম্পিউটার সিস্টেম বাজারে লক্ষ্য করা যায়। একটি হল 32 bit সিস্টেম এবং অপরটি 64 bit সিস্টেম। এদের মধ্যে প্রধান পার্থক্য কী চলুন জানা যাক।

Image: Frictional visualisation of 32bit and 64bit.

এইরূপ পার্থক্য প্রধানত CPU এর মেমোরি অ্যাকসেস(Memory access) করার ক্ষমতার ভিত্তিতে করা হয়। একটি 32 bit সিস্টেম একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কেবল মাত্র 2^32 সংখ্যক মেমোরি অ্যাড্রেস(Memory Address) কে অ্যাকসেস করতে পারে। আর 64bit সিস্টেমের ক্ষেত্রে এই সংখ্যা হয়ে দাড়াই 2^64।

Image: Architecture of 32bit and 64bit processor.

আগিয়ে যাওয়ার আগে মেমোরি অ্যাড্রেস সম্বন্ধে একটুকু জেনে নিই-

একটি মেমোরি অ্যাড্রেস 1 Byte মেমোরি ব্লককে নির্দেশ করে। অর্থাৎ 2^32 সংখ্যক মেমোরি অ্যাড্রেস 2^32 Byte মেমোরি একসাথে হোল্ড করতে পারবে। তাহলে একটি 32bit সিস্টেম একসাথে 2^32 Byte মেমোরি নিয়ে কাজ করতে পারবে আর 64bit সিস্টেম একসাথে 2^64 Byte মেমোরি নিয়ে একসাথে কাজ করতে পারবে।

1Byte=8bit1Byte=8bit

1KiloByte=1024Byte1KiloByte=1024Byte

1MegaByte=1024KiloByte1MegaByte=1024KiloByte

1GigaByte=1024MegaByte1GigaByte=1024MegaByte

1GB=1073741824Byte1GB=1073741824Byte

2(32)Byte=4294967296Byte=4GigaByte2(32)Byte=4294967296Byte=4GigaByte

2(64)Byte=18446744073709551616Byte=16ExaByte2(64)Byte=18446744073709551616Byte=16ExaByte

উপরের ক্যালকুলেশন থেকে সহজেই বোঝা যায় একটি 32bit সিস্টেম একসাথে সর্বাধিক 4GB মেমোরি প্রসেস করতে পারবে এবং একটি 64bit সিস্টেম একসাথে প্রায় 16 ExaByte মেমোরি প্রসেস করতে পারে।

Image: Processor.

ধরুন আপনার কম্পিউটারে RAM এর পরিমাণ 4GB বা তার কম সেই ক্ষেত্রে আপনি 32bit সিস্টেম ব্যাবহার করতে পারেন কিন্তু আপনার প্রয়োজনীয়তা যদি 4GB RAM এর বেশি হয় তাহলে আপনাকে 64bit অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহার করতে হবে।

যদি আপনি 8GB RAM বিশিষ্ট সিস্টেমে 32bit প্রসেসর ব্যাবহার করেন তাহলে আপনার 8GB RAM এর মাত্র 4GB ব্যবহৃত হবে এবং বাকি 4GB inaccessible হবে।