jeet's Profile

741
Points

Questions
31

Answers
43

  • Asked on September 13, 2021 in Computer.

    Recovery Settings

    windows recovery settings

    Click the Start menu and select the gear icon in the lower left to open up the Settings window. You can also select the Settings app from the app list. Under Settings, click Update & Security > Recovery, then select Get started under Reset this PC.

     

     


    Will You Save or Remove Your Files?

    save or remove files

    At this point, you have two options: You can either keep your personal files and only remove downloaded apps and settings, or you can wipe everything and start from scratch. Both choices will also give you additional settings to change.

     

     

    If you are resetting Windows in order to roll back an issue, try Keep my files first. If you plan to get rid of the computer, Remove everything is the way to go.


    How Will You Reinstall Windows?

    reinstall windows

    You will then be asked how you want to reinstall Windows; Cloud download or Local reinstall. The cloud option, added in the May 2020 update, pulls Windows installation files from Microsoft’s servers, instead of asking your computer to gather necessary files from local storage.

     

     

    While Windows gives you the choice, the cloud download option is meant to be a faster and more reliable option over using local files that may end up being corrupted. It’s also a more convenient alternative to booting from a USB stick.


    Additional Settings

    keep my files options

    When you choose Keep my files, apps and settings will default to what they were when the PC was brand new, but your personal files will be saved. Any preinstalled apps will also be returned, but you can prevent this from happening by clicking Change settings at the Additional Settings screen and switching it off.

    remove everything options

    If you want to delete everything, click Remove everything, and Windows will simply erase all your files. This is the default option, and it is the quickest way to remove your personal files. However, you can also choose to clean the drive completely by clicking Change settings at the Additional Settings screen and toggling the Clean data? option to Yes.

     

     

    While this will take several hours to complete, it’s the more secure option. Microsoft recommends wiping the drive completely if you’re looking to get rid of your PC, which will make it much harder to recover deleted files.

    • 221 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on April 6, 2021 in Mobile.

    ১) তথ্য পাচার হয় না।

    ২) নিশ্চিতে যেকার সাথে কথা বলতে পারেন।

    ৩) ইউটিউবের মত সেখানেও চ্যানেল সাবস্ক্রাইবের মত অপশন থাকে। ওখানে বিভিন্ন তথ্য পেতে পারেন। বেশিরভাগ ইন্ডিয়ানরা মুভি ডাওনলোডের জন্য এই এপ ব্যবহার করে।

    ৪) আপনার ব্লগ, সাইট বা ইউটিউব চ্যানেল থাকলে সেগুলো প্রোমট করতে পারেন। সময় সাপেক্ষ ব্যাপার, তবে একবার দাড় করাতে পারলে তখন আর কষ্ট হবে না।

    • 847 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 16, 2020 in Solution.

    এই প্রশ্নটা আমার মাথাতেও ঘুরতো ছোটোবেলায়। ময়নাতদন্তই কেন বলে, কাক তদন্ত কেন বলে না, পাখি তদন্ত বলে আদৌ কিছু আছে কিনা- ইত্যাকার নানাবিধ প্রশ্ন। মাকে জিজ্ঞেস করেছিলুম বোধহয়, কিন্তু কি উত্তর পেয়েছিলুম, তা আজ আর মনে নেই। এখন এই প্রশ্নটা দেখে আবার চড়াৎ করে ঘিলুতে তড়িৎ প্রবাহিত হল, কৌতূহলের অসুখটা মাথাচাঁড়া দিয়ে উঠলো।

    পোস্টমর্টেমের বাংলা ‘ময়নাতদন্ত’ই কেন, এ ব্যাপারে প্রচলিত আছে একখানা বেশ ‘রসালো’ ব্যাখ্যা (বাঙালির যা স্বভাব আর কি)। কিন্তু সে ব্যাখ্যাকে একপ্রকার ‘মিথ’ই বলা চলে, অন্তত আমার মতে। যদিও সেই ব্যাখ্যাটা দেওয়ার পরেই আমি প্রকৃত কারণের বিবরণে যাবো।

    কি বলা হয় এই ব্যাখ্যায়?

    মজার ব্যাপারটা হল এই ব্যাখ্যায় ময়নাতদন্ত বা পোস্ট মর্টেমের সাথে ময়না পাখির সরাসরি সম্পর্ক স্থাপন করা হয়েছে। এই ব্যাখ্যায় বলা হচ্ছে,

    সত্যিকার অর্থেই ময়না পাখির সঙ্গে পোস্টমর্টেমের একটি সুগভীর সম্পর্ক রয়েছে। ময়না পাখির গায়ের রঙ কালো ধরনের এবং ঠোঁটের রঙ হলুদ হয়ে থাকে। ময়না প্রায় ৩ থেকে ১৩টি স্বরে ডাকতে পারে। গায়ের রঙ কালো হওয়ার কারণে অন্ধকারে ময়না পাখির দেখা পাওয়া প্রায় অসম্ভব। অন্ধকারের মাঝে সে নিজেকে লুকিয়ে রাখে। তবে অভিজ্ঞ মানুষেরা ময়নার ডাক শুনেই বুঝতে পারেন, ওটা ময়না পাখির ডাক।

    অন্ধকারে লুকিয়ে থাকা ময়না পাখিকে যেমন শুধুমাত্র কণ্ঠস্বর শুনেই আবিষ্কার করা সম্ভব হয়, ঠিক তেমনি পোস্টমর্টেমের মাধ্যমেও কোনো ব্যক্তির মৃত্যুর অজানা রহস্য বা অন্ধকারে থাকা কারণসমূহ সূত্রের সাহায্যে আবিষ্কার করা সম্ভব হয়। সামান্য সূত্র প্রয়োগ করে শেষপর্যন্ত আবিষ্কার করা যায় নানা ধরনের অজানা রহস্য। অনেক সময়ে সেই তথ্যসূত্র ধরেই খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয় প্রকৃত অপরাধীদের। অর্থাৎ ময়না পাখির মতো পোস্টমর্টেমও অন্ধকারের নানা রহস্য প্রকাশ্যে নিয়ে আসে। আর এই রহস্যকে কেন্দ্র করেই পোস্টমর্টেম পরিভাষাটির বাংলা অনুবাদ করা হয়েছে ময়নাতদন্ত।[1]

    শুনতে ভারি আকর্ষণীয় ঠেকছে, তাইনা? আমারও মনে হয়েছিল, বিশ্বাস করুন। কিন্তু, খটকা! এখানে একটা ‘কিন্তু’ আছে যে! বাংলা ভাষার কোনো ভারিক্কি শব্দের ব্যুৎপত্তি এত সাদামাটা হবে? উঁহু, কেন জানিনা সন্দেহ হচ্ছিল। তার ওপর সন্দেহের আরো বড় একটা কারণ ছিল। ‘ময়না’ পাখির নাম তো বিশেষ্যপদ, কিন্তু ‘ময়নাতদন্ত’এর ‘ময়না’ কে ‘তদন্ত’ বিশেষ্যের সাপেক্ষে বিশেষণ বলেই মনে হচ্ছে। মানে, ‘তদন্ত’ বিশেষ্যকে ‘ময়না’ বিশেষিত করছে।

    সন্দেহ দূর করার জন্য সংসদের বাংলা অভিধানখানা খুলে বসলুম। অতঃপর, সবকিছু জলের মতো পরিষ্কার হয়ে গেল।

    কি তবে ‘প্রকৃত ব্যাখ্যা’?

    অভিধান বলছে, ‘ময়না’ শব্দের তিনরকম অর্থ হতে পারে। এদের মধ্যে দুটি শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত হয় বিশেষ্যপদ হিসেবে, আর একটি শব্দ ব্যবহৃত হতে পারে বিশেষণরূপে।

    প্রথম ‘ময়না’র অর্থ : হলদে ঠোঁটবিশিষ্ট কালো রঙের সুকণ্ঠী পাখিবিশেষ। যার সংস্কৃত পরিভাষা হল: মদনিকা।

    দ্বিতীয় ‘ময়না’র অর্থ : ডাকিনী বা খল স্বভাবা নারী। এই ‘ময়না’ শব্দটি এসেছে রাজা মানিকচন্দ্রের জাদুকরী স্ত্রী ময়নামতীর নাম থেকে।

    কাজেই বাক্যে ব্যবহারের দিক থেকে এই দুটি ‘ময়না’ ই বিশেষ্যপদ।

    তাহলে, বিশেষণ হিসেবে ব্যবহৃত হয় যে ‘ময়না’ তার উৎস কোথা থেকে? আরবি শব্দ ‘মুআয়্নহ্’ এর অর্থ হল: ‘অনুসন্ধান ও প্রত্যক্ষ পরিদর্শন সহকারে কৃত ‘ । অভিধান অনুসারে এই শব্দ থেকেই কিছুটা বিবর্তিত হয়ে বাংলায় ‘ময়না’ শব্দটির উৎপত্তি। ফার্সি, উর্দু ভাষাতে তো সম্ভবত এখনও ‘মুআয়্নহ্’ শব্দটির ব্যবহার প্রচলিত। তাই, বাক্যে ‘ময়না’ বিশেষণের পর ‘তদন্ত’ বিশেষ্য বসে এর অর্থকে সম্পূর্ণতা দান করে – ‘অনুসন্ধান ও প্রত্যক্ষ পরিদর্শনে করা তদন্ত’।

    এই শব্দের এতটা ‘মুআয়্নহ্’ করার পর, দ্বিতীয় বিবরণখানাই অধিকতর যুক্তিযুক্ত মনে হল আমার। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আন্তর্জালিক জগতে সর্বত্র সেই প্রথম ব্যাখ্যার ছড়াছড়ি। আমরা আমজনতা, আয়েশ করে গাঁজাখুরি গল্প খেতে যে কতটা প্রফুল্লবোধ করি, সেটা নিয়ে তো কোনো দ্বিমত থাকতেই পারে না। সেজন্যই হয়তো একের পর এক তথাকথিত বিশ্বাসযোগ্য বাংলা সংবাদমাধ্যম কিংবা বাংলা ব্লগের ঠিকানাতেও ‘ময়না পাখির গল্প’ পেলাম, তাও যথেষ্ট আত্মবিশ্বাস ও নিশ্চয়তার সাথে। যাকগে যাক, কে কোন ব্যাখ্যা বিশ্বাস করবেন, সেটা অবশ্যই প্রত্যেকের ব্যক্তিগত বিবেচনাবোধের ব্যাপার। হতেই পারে, প্রথম ব্যাখ্যাই আপনার কাছে অধিক গ্রহণযোগ্য মনে হল, এতে দোষের কি আছে? আমি শুধু আমার অভিমত জানালুম মাত্র।

    পরিশেষে, এটাই বলবো, বাংলা ব্যাকরণ এবং বিবিধ শব্দের ব্যুৎপত্তি নির্ণয় বিষয়ে আমার জ্ঞানভাণ্ডার একেবারে শুন্যের কাছাকাছি। কাজেই, ভুল করাটাই আমার কাছ থেকে প্রত্যাশিত। বাংলা কোরাতে এই বিষয়ে দক্ষ বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিত্বের অভাব নেই। তাদের কাছে অধমের অনুরোধ রইলো, আমার উত্তরের যাবতীয় ভুলত্রুটি সম্বন্ধে অবগত করিয়ে দিয়ে আমায় বাধিত করবেন।

    ধন্যবাদ 🙂

    • 966 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 26, 2020 in Computer.

    দুইটি জিনিষ প্রথমে মাথায় রাখতে বলবো, প্রথমত, আপনার ল্যাপটপ ব্যাটারি কেনার সময় যতোটা ভালো ব্যাকআপ দিতো কয়েক বছর পরে সেটা এমনিতে কমে অর্ধেক বা আরো কমে যাবে, আপনি যতোই যত্ন করেন না কেন। আর দ্বিতীয়ত, কিছু ট্রিক্স অনুসরণ করলে নর্মালের থেকে বেশি দিন ব্যাটারি ভালো রাখা যেতে পারে।

    এখন যদি সরাসরি উত্তর করি, সেক্ষেত্রে দেড় থেকে দুই বছর পর্যন্ত ব্যাটারি ভালো থাকে, যদি বেপরোয়া ভাবে ইউজ করেন সেক্ষেত্রে ৬ মাসে ও ব্যাকআপ কমে যেতে পারে। ভালোভাবে ইউজ করলে ২ বছর + ও যেতে পারে!

    এখন প্রশ্ন করবেন, সঠিক রুলস গুলো তাহলে কি?

    একটি ব্যাটারি ঠিক কতোবার চার্জ ও ডিসচার্জ হতে পারে তার একটি লিমিট রয়েছে। আপনি যদি বারবার ০% পর্যন্ত ডিসচার্জ করে ফেলেন তারপরে আবার ১০০% পর্যন্ত চার্জ করেন আপনার ল্যাপটপ ব্যাটারির আয়ু ৫০% বার আরো দ্রুত কমে যাবে।

    ল্যাপটপ যতোটা সম্ভব ফ্ল্যাট সার্ফেসে ইউজ করবেন, অনেকেই কোলে নিয়ে ল্যাপটপ ইউজ করেন, অনেকেই রয়েছেন যারা বিছানার উপরে ল্যাপটপ ইউজ করেন। এতে ল্যাপটপের ব্যাটারি আয়ু এবং হার্ডওয়্যার আয়ু অনেক গুনে কমে যায়। ল্যাপটপ নরম কোন সার্ফেসে রাখলে এতে ঠিক মতো বায়ু সঞ্চালিত হতে পারে না, কুলিং ফ্যান গুলো ল্যাপটপের হার্ডওয়্যার ঠাণ্ডা করতে পারে না, কেনোনা ভেতরের গরম বাতাস গুলো বাইরে বের হতে পারে না ঠিক মতো।

    এভাবে ল্যাপটপের তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। ল্যাপটপ যতো গরম হবে প্রসেসর নিজেকে ততোবেশি স্লো করে দেবে ফলে পারফর্মেন্স কমে যাবে। সাথে গরম পরিবেশে ল্যাপটপ ব্যাটারির সম্পূর্ণ বারো বেজে যাবে। বেস্ট সলিউশন হচ্ছে সবসময় ফ্ল্যাট এবং শক্ত সার্ফেসে রেখে ল্যাপটপ ইউজ করা। এতে ল্যাপটপের নিচের দিকের বায়ু সঞ্চালনের রাস্তা গুলো ও ভাল কাজ করার সুবিধা পাবে।

    ল্যাপটপের জন্য অনেক ডেডিকেটেড স্ট্যান্ড পাওয়া যায়, সেগুলোকে ল্যাপটপ ঠাণ্ডা রাখার জন্য কুলিং ফ্যান সিস্টেম থাকে, এতে ল্যাপটপ গরম হয় না। এরকম ল্যাপটপ স্ট্যান্ড বিভিন্য দামের মধ্যে পাওয়া যায় বাজারে, ৫০০ টাকা থেকে শুরু করে নানান দামের ল্যাপটপ স্ট্যান্ড কিনতে পাবেন। আমি এই অবহেলা করার ফলে আপনার ল্যাপটপ ব্যাটারি যেখানে পূর্বে ৫-৬ ঘণ্টা ব্যাকআপ প্রদান করতো সেটা এখন ২০ মিনিট ব্যাকআপ দেয়!

    ব্যাটারি চার্জ করার বেস্ট নিয়ম হচ্ছে ৮৫% পর্যন্ত রিচার্জ করা তারপরে ২০% এর নিচে চার্জ নেমে আসলেই আবার প্লাগ করা। যদি চার্জার প্লাগ করেই ল্যাপটপ ইউজ করেন, সেক্ষেত্রে ব্যাটারি খুলে রাখতে পারেন। অনেকেই রয়েছেন, যারা ল্যাপটপ বাসাতেই বেশি ইউজ করেন, সেক্ষেত্রে চার্জার সর্বদা প্লাগ করা থাকে ল্যাপটপের সাথে। এতে ব্যাটারি আয়ু কমে যায়। হ্যাঁ, আপনার ল্যাপটপ ব্যাটারিতে ওভার চার্জ প্রোটেকশন রয়েছে, কিন্তু অনেক বেশি সময় ধরে চলা হিট থেকে আপনার ব্যাটারি ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে।

    যদি ল্যাপটপ বাসায় চার্জে প্ল্যাগ করেই বেশি ইউজ করেন, সেক্ষেত্রে বলবো ব্যাটারি ৬০-৭০% চার্জ হওয়ার পরে খুলে রেখে দিন। খুলে রাখবেন কোথায় জানেন তো? বেস্ট জায়গা হচ্ছে ফ্রিজের মধ্যে রেখে দেওয়া। ডীপ ফ্রিজে নয় জাস্ট নর্মাল ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। রাখার পূর্বে অবশ্যই ভালো কোন পলিথিন দিয়ে ব্যাটারিটি প্রটেক্ট করে নিতে পারেন, এতে ফ্রিজের পানি থেকে ব্যাটারি দূরে থাকবে! এভাবে বহুদিন ল্যাপটপের ব্যাটারি ভালো রাখা যেতে পারে!

    একটি জিনিষ মগজে গেথে নিন, ল্যাপটপ যতোবেশি গরম হবে, এর ব্যাটারি ততোই দ্রুত নষ্ট হবে! আশা করছি, আপনার প্রশ্নের চেয়েও বেশি উত্তর পেয়ে গেছেন এই পর্যায়ে!

    • 933 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 20, 2020 in Internet.

    ভিপিএন: Virtual Private Network বা VPN। এটি কম্পিউটার নেটওয়ার্কের একটি রাউটিং প্রসেস যাতে আপনি কোন সার্ভারের সাথে সরাসরি কানেক্টেড না থেকে অন্য একটি সার্ভার হয়ে আসল সার্ভারের সাথে যুক্ত হতে পারবেন। এতে করে যে কোন দেশে ব্লকড ওয়েবসাইটস এবং সার্ভারের সাথে কানেক্ট হতে পারবেন। এছাড়া ভিপিএন ইউজের অন্যতম সুবিধা হলো, আপনার ইন্টারনেট ডাটাকে এনক্রিপ্ট করে সুরক্ষিত রাখা। বিশেষত পাবলিক ওয়াইফাই জোনে যে কোন এক্সপার্টই পারবে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউসিং ট্র্যাক করতে। এছাড়া আপনার ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার বা আইএসপিও আপনাকে মনিটরিং করছে। এ থেকে বাচার উপায় হলো ভিপিএন।

    উপকারিতা: কেউ ঘরে বসে নিজের পিসি বা মোবাইলে ব্রাউজ করলেও ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান যেমন মোবাইল কোম্পানি বা আইএসপি চাইলেই আপনি কী করছেন না করছেন – তা জানতে বা দেখতে পারেন। এছাড়াও, একই পদ্ধতি অবলম্বনে হ্যাকাররাও টার্গেটের উপর নজর রাখে। ফলে, একদিকে যেমন ব্যাংকিংসহ অনলাইনে প্রবেশকৃত তথ্যাদি বেহাত হওয়ায় ঝুঁকি থাকে, তেমনি ব্যক্তি বিশেষের প্রাইভেসিও এতে নষ্ট হতে পারে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ব্যতীত অন্য যেকোনো তৃতীয় পক্ষের থেকে এমন ঝুঁকি থাকলে ভিপিএন ব্যবহার করতে পারেন। এতে ডাটা যেমন এনক্রিপ্টেড অবস্থায় আদান-প্রদান হয়, তেমনি গোপন থাকে ব্যবহারকারীর অবস্থানও! তবে, এক্ষেত্রে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন তথা বিটিআরসি’র নীতিমালা অনুযায়ী কেবল সরকারি ও কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্টরাই ভিপিএন ব্যবহার করতে পারবেন।

    কিছু জনপ্রিয় ভিপিএন সফটওয়্যারের নাম হলো- NordVPN, Private Internet Access, TunnelBear, Hotspot Shield VPN, CyberGhost, Surfsark, IPVanish VPN, TorGuard, Symantec Norton Secure VPN, ExpressVPN, Proton VPN, Windscribe. Private Tunnel, SurfEasy.

    এসব ভিপিএনের মধ্যে কিছু ভিপিএন ফ্রী সার্ভিসের পাশাপাশি পেইড সার্ভিসও দিয়ে থাকে।

    অপকারিতা: তবে এত উপকারিতার পরেও VPN-এর কিছু অসুবিধা রয়েছে।

    এর প্রধান অপকারিতা হচ্ছে এটি আপনাকে টরেন্ট ফাইল ডাউনলোডের সুবিধা দেবে না এবং এটি সম্পূর্ণ ইন্টারনেট নির্ভর। VPN সার্ভিস ফ্রি কিংবা প্রিমিয়াম হতে পারে। যদিও
    অধিকাংশ VPN সার্ভিসের ক্ষেত্রেই টাকা গুণতে হয়। তবে কিছু জনপ্রিয় ফ্রি VPN সার্ভিস রয়েছে, যা দিয়ে আপনি প্রিমিয়ামের কাছাকাছি সুবিধা পাবেন। যেমন- ProXPN, Hotspot Shield,
    Cybershost, SecurityKiss, SpotFlux ইত্যাদি।

    • 991 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 4, 2020 in Graphic Design.

    There are mainly three ways to get into graphic design.

    1. The first, learning programs or being self-taught. Some designers simply learn through exposure to graphic design projects and programs, either by a family member who practices graphic design, at a design firm or school. However, access to a computer, software and the internet or online tutor are mandatory. Hardware where you work on, software what you use to create the final product and the internet to have access to video tutorials and send the clients their work and communicate with them or contact a tutor.
    2. The second, going to school for a degree, that was the option I went for. I could draw and paint but did not want to be purely an artist. Similarly, I did music, sang in the Mascato choir and did piano. Furthermore, I did the science field at school, including computer studies. Therefore, I wanted to do an integral degree that included all of my subjects and extramural activities; and graphic design was the closest.

    Read More

    • 356 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 1, 2020 in Solution.

    ছোট ছোট বিষয়গুলো জাপানকে অন্যান্য দেশ থেকে আলাদা করে।

    ১.অন্ধদের জন্য পানীয় ব্যবস্থা

    পানীয়ের কেনের উপরের ব্রেইল লেখা পড়ে অন্ধরা এখন জানতে পারে পানীয়ের কেনের ভিতরে আসলে কি আছে।

    ২.প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ

    জাপানের একটি সাধারণ টয়লেট যেখানে আপনি আপনার হাত ধোয়া পানিকে পুনর্ব্যবহার করা যাবে।

    ৩.সড়কের শিল্পকর্ম

    জাপানের ম্যানহোলের ঢাকনা অনেক সুন্দর।

    ৪. সহযোগিতা

    আপনি যদি আপনার শপিং ব্যাগ হারিয়ে গিয়ে থাকেন, সম্ভাবনা আছে যে কেউ একজন আপনার ব্যাগকে কোন সুরক্ষিত এবং চোখে পড়ার মতো জায়গায় রেখে দিয়েছে। আর কেউ এটা নিবেও না।

    ৫.মাছের অবস্থান

    মাছকে জাপানে ড্রেইনে চলাফেরা করতে দেখা যায়।

    ৬.টয়লেট সৌজন্য

    আধুনিক টয়লেটগুলোতে আপনি প্রস্রাবের আওয়াজকে পানির আওয়াজ দিয়ে ঢেকে দিতে পারেন।

    ৭. ছাতা ব্যবস্থাপনা

    ছাতার জন্য লকার, যাতে করে কেউ আপনার ছাতা ভুল করে নিয়ে না যায়। (কেউ চুরি করবে না অবশ্যই)।

    ৮.পরিচ্ছন্নতা

    জাপানিরা স্বভাবতই পরিচ্ছন্নতার নিয়মগুলো মেনে চলে।

    ৯.ইমার্জেন্সি ব্যবস্থা

    এলিভেটর সিটগুলোকে ইমার্জেন্সি অবস্থায় টয়লেট হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

    ১০. রেস্তোরাঁর মেনু

    রেস্তোরাঁর সামনে নকল, প্লাস্টিক নির্মিত খাবারগুলোকে দেখতে পুরো আসল মনে হয়।

    ১১.বাথরুম ব্যবহারে শিষ্টাচার

    বাথরুমে ব্যবহারের জন্য আলাদা স্লিপার থাকে।

    ১২.খুচরা ডিম বিক্রি

    গ্রামাঞ্চলে ভেন্ডিং মেশিনে ডিম বিক্রি করতে দেখা যায়।

    এসবকিছুই জাপানকে অনন্য করে তুলেছে।

    • 948 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 1, 2020 in Science.

    “উটের দিকে তাকিয়ে দেখেছ, কীভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে ?” (সূরা গাশিয়াহ ১৭)

    ছবিঃ উট, গুগল।

    ১) উট প্রকৃতির এক মহাবিস্ময়, এটি ৫৩ ডিগ্রি গরম এবং মাইনাস-১ ডিগ্রি শীতেও টিকে থাকে।

    ২) মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর উপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা পা ফেলে রাখে।

    ৩) কোনো পানি পান না করে মাসের পর মাস চলে।

    ৪) মরুভূমির বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস খেয়ে ফেলে।

    ৫) দেড়শ কেজি ওজন পিঠে নিয়ে শত মাইল হেঁটে পার হয়।

    উটের মত এত অসাধারণ ডিজাইনের প্রাণী প্রাণীবিজ্ঞানীদের কাছে এক মহাবিস্ময়।

    মানুষসহ বেশিরভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর আশেপাশে থাকে। যদি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৩৮.৫ ডিগ্রির (১০২ ফা) বেশি হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর ক্ষতি হতে থাকে। ৪০ ডিগ্রির (১০৪ ফা) বেশি হয়ে গেলে লিভার, কিডনি, মস্তিষ্ক, খাদ্যতন্ত্র ব্যাপক ক্ষতি হয়। ৪১ ডিগ্রি (১০৫ ফা) তাপমাত্রায় শরীরের কোষ মরে যেতে শুরু করে।

    একারণেই যখন স্তন্যপায়ী প্রাণীদের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে যায়, তখন শরীর ঘেমে বাড়তি তাপ বের করে দিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে যায়।

    কিন্তু উটের জন্য এভাবে পানি অপচয় করা বিলাসিতা। কারণ মরুভূমিতে সবচেয়ে দুর্লভ সম্পদ হচ্ছে পানি। একারণে উটের শরীরে এক বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে। ভোরবেলা এর শরীরের তাপমাত্রা ৩৪ ডিগ্রি থাকে। তারপর আবহাওয়া যখন প্রচণ্ড গরম হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৪১ ডিগ্রি (১০৪ ফা) পর্যন্ত ওঠে। এর পর থেকে এটি ঘামা শুরু করে। এর আগে পর্যন্ত এটি পানি ধরে রাখে। এভাবে প্রতিদিন উট স্বাভাবিক তাপমাত্রা থেকে প্রচণ্ড জ্বরের তাপমাত্রা পর্যন্ত সহ্য করে।

    এর শরীরের ভেতরে ব্যবস্থা রাখা আছে, যেন তা দিনের পর দিন ভীষণ জ্বর সহ্য করার পরেও অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর বড় ধরনের ক্ষতি না হয়। উটের রক্ত বিশেষভাবে তৈরি প্রচুর পরিমাণে পানি ধরে রাখার জন্য।

    উট যখন একবার পানি পান করা শুরু করে, তখন এটি প্রায় ১৩০ লিটার পানি, প্রায় তিনটি গাড়ির ফুয়েল ট্যাঙ্কের সমান পানি, ১০ মিনিটের মধ্যে পান করে ফেলতে পারে।

    এই বিপুল পরিমাণের পানি অন্য কোনো প্রাণী পান করলে রক্তে মাত্রাতিরিক্ত পানি গিয়ে অভিস্রবণ চাপের কারণে রক্তের কোষ ফুলে ফেঁপে ফেটে যেত।

    কিন্তু উটের রক্তের কোষে এক বিশেষ আবরণ আছে, যা অনেক বেশি চাপ সহ্য করতে পারে। এই বিশেষ রক্তের কারণেই উটের পক্ষে একবারে এত পানি পান করা সম্ভব হয়।

    উটের কুজ হচ্ছে চর্বির আধার। চর্বি উটকে শক্তি এবং পুষ্টি যোগায়। আর পানি শরীরের যাবতীয় আভ্যন্তরীণ কাজকর্ম সচল রাখে, শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখে।

    একবার যথেষ্ট খাবার এবং পানি নেওয়ার পর একটি উট ছয় মাস পর্যন্ত কোনো খাবার বা পানি পান না করে টিকে থাকতে পারে।

    উট হচ্ছে মরুভূমির জাহাজ। এটি ১৭০-২৭০ কেজি পর্যন্ত ভর নিয়েও হাসিমুখে চলাফেরা করে।

    এই বিশাল, শক্তিশালী প্রাণীটির মানুষের প্রতি শান্ত, অনুগত হওয়ার কোনোই কারণ ছিল না।

    বরং এরকম স্বয়ংসম্পূর্ণ প্রাণীর হিংস্র হওয়ার কথা, যেন কেউ তাকে ঘাঁটানোর সাহস না করে। বিবর্তনবাদীদের বানানো বহু নিয়ম ভঙ্গ করে এই প্রাণীটি কোনো কারণে নিরীহ, শান্ত, মানুষের প্রতি অনুগত হয়ে গেছে।

    আল্লাহ যদি উটকে মানুষের জন্য উপযোগী করে না বানাতেন, তাহলে মরুভূমিতে মানুষের পক্ষে সভ্যতা গড়ে তোলা অসম্ভব হয়ে যেত।

    উটের আরেকটি উল্লেখযোগ্য ক্ষমতা হলো কাটা যুক্ত গাছপালা চিবানোর ক্ষমতা, যা অন্য কোনো প্রাণীর নেই। বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস এটি সাবাড় করে দিতে পারে।

    অন্য কোনো প্রাণী হলে ক্যাকটাসের কাঁটার আঘাতে মাড়ি, গাল, জিভ ক্ষতবিক্ষত হয়ে যেত। কিন্তু উটের কিছুই হয় না।

    উটের মুখের ভেতরে এক বিস্ময়কর ব্যবস্থা রয়েছে। এর মুখের ভেতরের দিকটাতে অজস্র ছোট ছোট শক্ত আঙ্গুলের মত ব্যবস্থা রয়েছে, যা কাটার আঘাত থেকে একে রক্ষা করে। এমন এক জিভ আছে যা কাঁটা ফুটো করতে পারে না।

    উটের চোখে দুই স্তর পাপড়ি রয়েছে। যার কারণে মরুভূমিতে ধূলিঝড়ের মধ্যেও তা চোখ খোলা রাখতে পারে। এই বিশেষ পাপড়ির ব্যবস্থা সানগ্লাসের কাজ করে মরুভূমির প্রখর রোদের থেকে চোখকে রক্ষা করে এবং চোখের আদ্রতা ধরে রাখে।

    একইসাথে এটি বিশেষভাবে বাঁকা করা যেন তা ধুলোবালি আটকে দিতে পারে।

    • 964 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on July 14, 2020 in Freelancing.

    বাড়িতে বসে বসে তো আপনি টাকা ইনকাম করতে পারবেন না কারন ইনকাম করতে হলে আপনাকে কাজ জানতে হবে। আপনি যদি কোন সাইট থেকে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে আপনি নিদিষ্ট কোন সার্ভিস দিতে পরেন । যেমন: ডাটাএন্ট্রি, গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট আর অনলাইনে সবাই খোঁজে কিভাবে অল্প সময়ে টাকা কামাতে পারব আসলে এই প্লাটফর্মে সহজ বলতে কিছু নাই আবার আপনি যদি কাজ জানেন তাহলে সবই সহজ আর কাজ না জানলে কঠিন । আর আপনি যদি একদম নতুন হয়ে থাকেন তাহলে যে কোন নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর শিখুন এবং যত পারেন আপনার কাজের দক্ষতা বৃদ্ধি করুন এর পর কোন বিষয়ের উপর দক্ষ হয়ে গেলে আপনি সেই কাজ ভাল ভাবে করতে পারবেন।

    ওয়েব সাইট:

    https://upwork.com

    https://www.freelancer.com

    https://fiverr.com

    https://www.peopleperhour.com

    আপনি ভাল কাজ জানলে এই সাইট গুলো থেকে আনলিমিটেড ইনকাম করতে পারবেন।

    • 1047 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on May 28, 2020 in Graphic Design.

    Yes, it’s very straightforward per the previous answers in most versions of PS. But I was trying to help a friend create a Color Balance adjustment layer in PS Elements and never could figure it out. Apparently Elements has a very different design. Also (IMO) another case where Lightroom would have been by far the better tool for the job since all my friend wanted to do correct white balance. Of course this is doable in PS (tho maybe not in Elements) if you know what you’re doing, but it’s snap simple in LR.

    • 394 views
    • 1 answers
    • 0 votes