1221
Points
Questions
66
Answers
57
-
Asked on April 11, 2021 in Internet.
ব্রডব্যান্ড লাইনের জনপ্রিয়তা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। তাই ডেভলপাররাও সুবিধা বাড়ানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে। যাহোক রাউটার এর জন্য বিকল্প পাওয়ার সোর্স এখন বাজারে চলে এসেছে, যা আপনাকে বিদ্যুৎ না থাকলেও একটানা ৮ ঘন্টা পর্যন্ত ব্রডব্যান্ড ওয়াইফাই ইন্টারনেট কানেকশন সুবিধা দিতে পারে।
একটি Mini UPS নিয়ে আপনার রাউটারের সাথে সেটআপ করে দিলেই আপনার কাজ শেষ। কখন ইলেক্ট্রিসিটি গেল আর কখন আসলো আপনি টেরই পাবেননা।
বিদ্যুত থাকাকালীন অবস্থায় রাউটার ডিরেক্ট সোর্স থেকেই পাওয়ার নিবে কিন্তু যখনই কারেন্ট চলে যাবে নিজে থেকেই ইউপিএসটি ব্যাকআপ সার্ভিস দেওয়া শুরু করবে।
UPS বাজার মূল্য :
ডিভাইস ক্যাপাসিটি, ব্যাকআপ, কোয়ালিটি এবং কয়টি ডিভাইসে ব্যাকআপ পাওয়া যাবে এসব বিষয়ের উপর নির্ভর করে মূল্য কম বেশি হতে পারে।
তবে ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকায় একটি ভাল মানের ১২ ভোল্টের mini UPS পাওয়া সম্ভব, যেটি লোডশেডিং হলেও আপনাকে ৬ থেকে ১০ ঘন্টা পর্যন্ত ব্যাকআপ দিয়ে ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টেড রাখবে।
- 820 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on March 30, 2021 in Computer.
Hi,
Follow these steps and check.
a) Press Windows key + W, type Devices and Printers in the search box.
b) Select Devices and Printer from the list.
c) Right-click on the device icon of the computer name and select “Bluetooth Device.”
d) In “Bluetooth Settings” window, check “Show the Bluetooth icon in the notification area”, and then click “OK.”
e) If the Bluetooth icon is still not found in the notification area, reinstall Bluetooth drivers and check.
Let us know if you need further assistance with Windows related issues. We will be happy to help.
- 289 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 25, 2021 in Health.
টানা কাজ করা, শারীরিক ও মানসিক চাপ, ঘুমের সমস্যা, শুষ্ক ত্বক, বয়স বাড়া ইত্যাদি কারণে চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে।আর এটি সৌন্দর্য কমিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।
কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যেগুলো চোখের নিচের কালো দাগ কমাতে উপকারী। চোখের নিচে কালো দাগ দূর করার দুই উপায় জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিষয়ক ওয়েবসাইট টপ টেন হোম রেমেডি।
১. শশা
শশার মধ্যে রয়েছে ত্বক উজ্জ্বলকারী উপাদান এবং হালকা অ্যাসট্রিসজেন্ট উপাদান। এগুলো চোখের নিচের কালো দাগ দ্রুত দূর করতে কাজ করে।একটি শশাকে গোল করে কেটে ফ্রিজে ৩০ মিনিট রেখে দিন। আক্রান্ত ত্বকে ১০ মিনিট এটি রাখুন। এবার জায়গাটি ধুয়ে ফেলুন। কয়েক সপ্তাহ ধরে দিনে দুই বার এ পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
এ ছাড়া সমপরিমাণ শশা ও লেবুর রস একত্রে মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে মাখুন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। কয়েক সপ্তাহ ধরে দিনে অন্তত একবার এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।২. কাঁচা আলু
আলুর মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক ব্লিচিং অ্যাজেন্ট। এটি চোখের নিচের কালো দাগ দূর করতে উপকারী। পাশাপাশি এটি ত্বকের ফোলাভাব কমায়।
একটা বা দুইটা আলুর খোসা ছিলে, কুচি করে এর রস বের করুন। একটি তুলার বলের মধ্যে ভেজান এবং বলটি চোখের ওপর দিন। এভাবে ১০ থেকে ১৫ মিনিট রাখুন। এরপর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে চোখের পাতা ধুয়ে ফেলুন। কয়েক সপ্তাহের জন্য দিনে এক থেকে দুই বার এই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
রস দেওয়ার পাশাপাশি, আলু গোল করে কেটেও চোখের ওপর দিতে পারেন।- 929 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 23, 2021 in Health.
হ্যাঁ হবে। তাহলে আপনি এখন কি করবেন? তাই নিম্নের আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘুমানোর সময় আপনার Wi-Fi ডিভাইসগুলির সাথে কী করবেন ?
আপনি যদি Wi-Fi সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হন তবে আপনার এক্সপোজারকে সীমাবদ্ধ করতে আপনি নিতে পারেন এমন পদক্ষেপ রয়েছে। প্রারম্ভিকদের জন্য, আপনার Wi-Fi রাউটারটি সেট আপ করুন যেখানে আপনি এবং আপনার পরিবার আপনার বেশিরভাগ সময় ব্যয় করে। এবং আপনি যখন বিছানায় যান, কেবলমাত্র Wi-Fi রাউটার এবং আপনার ওয়্যারলেস ডিভাইসগুলি বন্ধ করুন (বা আপনার সেল ফোনটি যদি আপনি শোবার ঘরে রাখেন তবে বিমান মোডে সেট করুন)।
সম্পর্কিত: ওয়াই-ফাই-এর রাউটার আমার ঘরে থাকলে, আমার মাথার কী ধরনের ক্ষতি করতে পারে?
ওয়াই-ফাই আপনার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক কিনা তা নিয়ে সীমাবদ্ধ গবেষণা সত্ত্বেও, আপনি যখন তাদের শুকিয়ে যান এবং অন্য ঘরে রাখেন তখন আপনার ডিভাইসগুলিকে শক্তিশালী করার প্রমাণিত সুবিধা রয়েছে। একটি জিনিসের জন্য, পর্দা দ্বারা নির্গত নীল আলো মেলাটোনিন উত্পাদনে হস্তক্ষেপ করে এবং আপনার ঘুম ব্যাহত করতে পারে। তারপরে বিভ্রান্তির কারণ রয়েছে: ফোনটি যদি আপনার নাইটস্ট্যান্ডে না থাকে তবে বই পড়া এবং নীচে যাওয়ার পরিবর্তে সামাজিক ফিডগুলির মধ্যে স্ক্রোল করার লোভ নেই।
জিনিসগুলি আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে চান? আপনি সর্বদা আপনার কম্পিউটারের জন্য ওয়াই-ফাই রাউটারের পরিবর্তে ল্যান্ডলাইন, সেলফোনের পরিবর্তে ল্যান্ডলাইন এবং কানের বিরুদ্ধে সেল ফোন রাখার পরিবর্তে তারযুক্ত কানের খড়ি ব্যবহার করতে পারেন।
আপনি যদি আপনার ওয়াই-ফাই এক্সপোজারকে সীমাবদ্ধ করার চেষ্টা করেন, আপনি পরিধানযোগ্য ঘুমের ডিভাইস বা স্মার্ট বিছানা এড়াতে চাইতে পারেন। স্মার্ট বিছানাগুলির জন্য সাধারণত রাতারাতি কাজ করার জন্য ওয়াই-ফাই দরকার হয় তবে আপনি ঘুমাতে যাওয়ার সময় কিছু বিমান ট্র্যাকার বিমান চালনা মোডে রাখলে তারা এখনও কাজ করবে। আপনি যখন এই ডিভাইসগুলির মধ্যে একটি ব্যবহার করেন তখন আপনার ওয়াই-ফাই বা ব্লুটুথ সক্ষম থাকতে হবে কিনা তা দেখতে নির্মাতার ওয়েবসাইটটি দেখুন।
- 826 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 8, 2021 in Internet.
লাইফাই এর পুরো নাম হলো লাইট ফিডালিটি (Light-Fidelity)। এখন শুধু এর পুরো নাম জেনেই এর সম্পর্কে বিস্তারিত জানা সম্ভব নয়। তাই চলুন বিশদভাবে আলোচনা করা যাক। এই প্রযুক্তি প্রথম আবিষ্কার করেন প্রোফেসার হারাল্ড হস (Professor Harald Haas)। ২০১১ সালে তিনি লাইফাইয়ের মূলমন্ত্র জনগন এর সামনে প্রথম প্রকাশ করেন এবং তিনি দেখিয়েছিলেন যে কিভাবে আপনি লাইট এর সাহায্যে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারেন। যাই হোক তারপর তিনি এই প্রযুক্তি নিয়ে আরো বিস্তারিত গবেষণা চালিয়ে যেতে থাকেন এবং মোটামুটি ৭ মাস আগে তিনি এই প্রযুক্তিটি পরীক্ষা করেন এবং পরীক্ষার ফলাফলে লাইফাইকে ওয়াইফাইয়ের তুলনায় বেশি দ্রুতগামী হিসেবে দেখতে পাওয়া গিয়েছিল।
আসলে এই প্রযুক্তি ভিএলসি বা ভিসিবল লাইট কমনিকেশন (VLC- Visible Light Communication) ধারনার উপর কাজ করে। এখন এই ভিএলসি কি, দেখুন আপনি যদি একটি এলইডি বাল্বকে কন্সট্যান্ট ইনপুট পাওয়ার দেন তবে আপনি এর আউটপুটও কন্সট্যান্ট দেখতে পাবেন। যদি আপনি ইনপুট পাওয়ার কিছু পরিবর্তন করে দেন তবে আপনি আউটপুটেও পরিবর্তন দেখতে পাবেন। আপনি যত দ্রুত ইনপুট পরিবর্তন করবেন আপনি আউটপুটও ততো দ্রুত পরিবর্তন হতে দেখতে পাবেন। এবং এই ধারনার মাধ্যমে আপনি এক ধরনের যোগাযোগ ব্যবস্থা তৈরি করতে পারবেন।
এখনো ব্যাপারটা পুরোপুরি বোঝেননি তো? আচ্ছা আরো উদাহরণ দিচ্ছি। এইবার টিভি এর রিমোট এর কথা ভাবুন। আসলে টিভি রিমোট এর সামনে একটি ইনফ্রারেড (Infrared) বাল্ব লাগানো থাকে। এবং যখন আপনি রিমোট এর নির্দিষ্ট কোন বাটন চাপেন তখন ওই বাল্বে নিদিষ্ট ভঙ্গীর আলো জলে ওঠে। এইবার আপনার টিভিতে থাকা সেন্সর সেই ভঙ্গিটি অনুধাবন করে তার কাজ সম্পূর্ণ করে।
মনে করুন টিভি চানেল পরিবর্তনের জন্য রিমোটের বাল্বটি ২ বার বিপ বিপ করে, তাহলে যখন আপনি রিমোটে চানেল পরিবর্তন করার জন্য চাপ দেবেন তখন বাল্বটি দুইবার বিপ বিপ করবে। এবং টিভিতে থাকা সেন্সর তা গ্রহন করবে, আপনার টিভিতে আগে থেকেই প্রোগ্রাম করা আছে যে দুইবার বিপ বিপ গ্রহন করার পর চ্যানেল পরিবর্তন করতে হবে। আসা করি এইবার বিষয়টা জলের মত পরিষ্কার।
লাইফাই প্রযুক্তির মূল মন্ত্রটি অনেকটা এই রকমই। কিন্তু টিভি রিমোটের মত লাইফাইয়ে একটি মাত্র বাল্ব না থেকে অনেক গুলো বাল্ব থাকে যাতে আপনি অনেক দ্রুত ডাটা আদান প্রদান এবং একসাথে অনেক ব্যবহারকারি তা ব্যবহার করতে পারেন। আসলে ভিএলসি হলো এই প্রযুক্তি পরিচালনা করার সাধারন মাধ্যম।
কিন্তু এই প্রযুক্তি আপনাকে আরো অধিক কিছু দিতে সক্ষম। এমনটা হবে না যে আপনি এলইডি বাল্বের আলো থেকে সরে যাবেন আর আপনার ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যাবে। আপনি যখনই এক বাল্ব উৎস থকে সরে গিয়ে আরেক উৎসের কাছে যাবেন এই প্রযুক্তি স্বয়ংক্রিয় ভাবে আপনার সাথে সংযুক্ত হয়ে যাবে।
আমরা যে সাধারন বাল্ব অফিস কিংবা বাসাতে ব্যবহার করে থাকি তা শুধু এলইডি বাল্বে পরিবর্তন করে এবং এক প্রকার ড্রাইভার লাগিয়ে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতে পারব। বাসার ছাঁদ থেকে আলো আসার সাথে সাথে আপনি ইন্টারনেটও ব্যবহার করতে পারবেন, তাও আবার অনেক দ্রুতগতিতে।
- 909 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 5, 2021 in Internet.
ব্যক্তিগত কিংবা পেশাগত কাজে অনেক সময় হোয়াটসঅ্যাপে কল রেকর্ডের প্রয়োজন পড়ে কিন্তু প্রচলিত অ্যাপগুলো দিয়ে ইন্টারনেটের কল রেকর্ড করা যায় না!অ্যান্ড্রয়েড চালিত স্মার্টফোনে হোয়াটসঅ্যাপের কল কীভাবে রেকর্ড করা যায় তার বিস্তারিত থাকছে।
প্রথমে কিউব কল রেকর্ডার অ্যাপটি ইন্সটল করে নিতে হবে।
যেভাবে রেকর্ড করবেন
- কিউব রেকর্ডার অ্যাপটি চালু করে হোয়াটসঅ্যাপ অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে, তাহলে হোয়াটসঅ্যাপ চালু হবে।
- এরপর প্রচলিত নিয়মে হোয়াটসঅ্যাপ কল করতে হবে। কিউব কল রেকর্ডারের পপ আপ উইন্ডো বা উইজেট মোবাইলের স্ক্রিনে দেখা গেলে কলটি সফলভাবে রেকর্ড হবে।
এই পদ্ধতিতে রেকর্ড না হলে কিউব কল রেকর্ডার অ্যাপের সেটিংস থেকে ‘Force VoIP call as voice call’ অপশনটি চালু করে আবার চেষ্টা করতে হবে।
এই অ্যাপ ব্যবহার করে একই পদ্ধতিতে ফেইসবুক কিংবা স্কাইপের কলও রেকর্ড করা যাবে।
আরও কিছু স্ক্রিন রেকর্ডিং এপস আছে যেগুলো ব্যবহার করে ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন।
ফটোসোর্সঃ Google
- 955 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 3, 2021 in Mobile.
মোবাইল ফোন হাতে রাখা যেই কথা, পকেটে রাখাও সমান কথা – কারণ দুই ক্ষেত্রেই আপনার শরীরের সাথেই আছে ফোনটা। আর পকেট ও হাতের দুরত্ব সেরকম আহামরি কিছু নয় – যার কারণে স্বাস্থ্য আকাশ-পাতাল পরিমান ঝুঁকির মধ্যে থাকবে।
রেডিয়েশন (বিকিরণ) নিয়ে দুটো কিছু কথা বলা দরকার। সাধারণত রেডিয়েশন দু’ধরণের হয় – আয়োনাইজিং রেডিয়েশন এবং নন আয়োনাইজিং রেডিয়েশন। আয়োনাইজিং রেডিয়েশন পদ্ধতিতে মানুষের শরীরে টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে – যার ফলস্বরূপ শরীরে ক্যান্সার সৃষ্টি হতে পারে। এক্স-রে ও গামা-রে হচ্ছে এই বিকিরণ পদ্ধতির উদাহরণ। আর নন আয়োনাইজিং রেডিয়েশন পদ্ধতিতে মানুষের শরীরে টিস্যু ক্ষতিগ্রস্ত হয় না তবে কিছু ক্ষণস্থায়ী প্রভাব পড়তে পারে – যেমন শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া কিংবা চামড়া কালো হয়ে যাওয়া ইত্যাদি। এতে করে ক্যান্সারের ঝুঁকি নেই। এই বিকিরণ পদ্ধতির উদাহরণ হচ্ছে সূর্যের আলো, দৃশ্যমান আলো, অবলোহিত বিকিরণ (ইন্ফ্রারেড রেডিয়েশন), রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি প্রভৃতি। আমাদের মোবাইল ফোন যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে থাকে অর্থাৎ নন আয়োনাইজিং রেডিয়েশন পদ্ধতি ব্যবহৃত হয়।
তাই দেখা যাচ্ছে, মোবাইল ফোন ব্যবহারে স্বাস্থ্য ঝুঁকি সেরকম নেই কিংবা থাকলেও সেটা খুবই নগন্য। তারপরও যদি ঝুঁকি নিতে না চান তবে মোবাইল ফোন কেনার আগে ফোনের SAR (Specific Absorption Rate) দেখে কিনবেন। SAR এর মান যত কম হবে, ফোন থেকে বিকিরিত হওয়া রশ্মির আপনার শরীরের টিস্যু দিয়ে শোষিত হবার সম্ভানা ততই কমে যাবে। ফলে আপনার টিস্যু কম প্রভাবিত হবে। হিসেবমত স্বাস্থ্য ঝুঁকিও কমে যাবে। তাই কম SAR এর ফোন ব্যবহার করতে চেষ্টা করুন।
- 883 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 3, 2021 in Health.
হাঁটুতে হাঁটু মিলে যাবার বিষয়টাকে হয়তো নিচের ছবিটার মতো অবস্থার কথা বলা হচ্ছে।
দুই হাঁটু একসাথে করার পর যদি দুই গোড়ালির মধ্যে ব্যবধান ৩ ইঞ্চি বা এর থেকেও বেশি হয়ে থাকে তাহলে বেশ সমস্যারই বটে। এই সমস্যার নাম নক-নীজ (Knock knees) বা জেনু ভ্যালগাম।
সামরিক বাহিনীতে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিষয়টিকে বেশ গুরুত্ব দেয়া হয় অর্থাৎ সমস্যাটি থাকলে একেবারে প্রাথমিক দিকেই বাদ দিয়ে দেয়া হয়।
কিন্তু কেন?
সামরিক বাহিনীর প্রশিক্ষণ নিতে গিয়ে শরীরের উপর ব্যাপক ধকল যাবার কথা। বাস্তুব কোন অভিজ্ঞতা আমার নেই। যা দুই একটা ভিডিও দেখেছি সেখান থেকে আঁচ করতে পারি শারীরিক সক্ষমতার বিষয়ে।
প্রশিক্ষণের সময় প্রতিদিনই কয়েক মাইল দৌড় দিতে হয়। হাঁটুতে উল্লিখিত সমস্যা নিয়ে দৌড় দেয়াটা বেশ ঝামেলার। হাঁটুতে হাঁটু বেঁধে পড়ে যাওয়া লাগতে পারে। পড়ে না গেলেও কাঠামোগত সমস্যার জন্য হাঁটুতে আঘাত পাওয়া বেশ স্বাভাবিক। এখান থেকে বড় ধরনের সমস্যাও তৈরি হয়ে যেতে পারে পায়ে। এই যেমন- বাত, হাঁটুর লিগামেন্টে সমস্যা, হাঁটুতে থাকা তরুণাস্থিতে সমস্যা ইত্যাদি।
সংক্ষেপে বলতে গেলে, ‘নক-নীজ’ নামক সমস্যা নিয়ে প্রশিক্ষণের সময়ের ধকল আমাদের হাঁটু সামলাতে পারবে না।
- 925 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 31, 2021 in Technology.
আপনি যখন জুম এর কোনো মিটিং এ ঢুকবেন তখন নিচে দেখবেন রেকর্ড এর অপশন আছে। আপনি সেটাতে ক্লিক করে সহজেই রেকর্ড করতে পারবেন । তবে এ ক্ষেত্রে আপনাকে পারমিশন নিতে হতে পারে যিনি মিটিং অ্যারেঞ্জ করেছেন।
তবে আর একটা বুদ্ধিও আছে আপনি উইন্ডোজ এর যেই ডিফল্ট স্ক্রীন রেকর্ডার আছে, সেটা দিয়েও খুব সহজে রেকর্ড করে নিতে পারবেন। এছাড়াও বিভিন্ন স্ক্রীন রেকর্ডার আছে গুগল এ। সেগুলোর মধ্যে obs আর কি অন্যতম। চাইলে ব্যবহার করতে পারেন।
- 965 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 30, 2021 in Science.
বিজ্ঞানীদের মতে অনেক অনেক বছর পর সূর্য নিঃশেষ হয়ে যাবে। তখন কি হবে? খুবই সহজ উত্তর, তখন পৃথিবীর মৃত্যু হবে আর সেটা হবে খুবই মর্মান্তিক মৃত্যু। কিন্তু সৌভাগ্য বলেন আর দুর্ভাগ্যই বলেন আমরা মানব জাতি এই দৃশ্য দেখার জন্য ততদিন বেঁচে না। তার আগেই আমাদের বিনাশ হবে। কিন্তু কোনভাবে যদি আমরা এই সময়ের মধ্যেই সূর্যের মধ্যে বিপুল পরিমাণ পানি ঢেলে পরীক্ষা করি তাহলে কি হবে। আসলেই কি সূর্যের বিনাশ হবে নাকি অন্য কোন কিছু দেখার জন্য অপেক্ষা করতে হবে।
তার আগে সূর্য সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই।
সূর্য একটি নক্ষত্র। এটি আমাদের সৌরজগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটতম তারা (নক্ষত্র)। এটি পৃথিবীর ব্যাসের প্রায় ১০৯ গুণ। এর প্রধান গাঠনিক উপাদান হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম। আর সূর্য থেকে যে পরিমাণ আলো পৃথিবীতে আসে, তা একসাথে জড় করলে যে পরিমাণ শক্তি উৎপন্ন হবে, তার পরিমাণ হবে প্রায় ১৭০ ট্রিলিয়ন কিলোওয়াট। এবং পৃথিবীতে আসা এই একদিনের শক্তি পুরোপুরি ব্যবহার করলে তা দিয়েই হাজার বছর কাটিয়ে দিতে পারবে পৃথিবী।
কিন্তু সূর্য যে পরিমাণ শক্তি প্রতিদিন বিকীর্ণ করে তা পৃথিবীতে আসা এই শক্তির তুলনায় কিছই না। কেননা সূর্য প্রতিদিন পৃথিবীতে আসা শক্তির তুলনায় প্রায় ২ বিলিয়ন গুণ বেশি শক্তি বিকীর্ণ করে। কিন্তু কত বছর থাকবে সূর্যের এই শক্তি? আইনস্টাইনের E = mc^2 অনুযায়ী কোন কিছু শক্তি বিকিরণ করলে তার ভরের পরিমাণও কমেবে। আর সূর্য প্রতিনিয়ত নিউক্লীয় ফিউশন প্রক্রিয়ায় শক্তি উৎপাদন ও বিকিরণ করে চলেছে। ফলে তার ভরও ক্রমশঃ হ্রাস পাচ্ছে যা সেকেন্ডে প্রায় ৪ মিলিয়ন টন। সূর্যের ভর যদি পৃথিবীর সমান হতো তাহলে সূর্য টিকে থাকতো বড়জোর ৫০০০০ বছর। কিন্তু বাস্তবে সূর্যের ভর পৃথিবীর তুলনায় ৩৫০০০০ গুণ বেশি। তাই এক্ষেত্রে নিশ্চিন্তই থাকতে পারেন আপনি।
চলুন সূর্যে পানি ঢালি
মনে রাখবেন অক্সিজেনের উপস্থিতি আছে তো আগুন জ্বলবে। আর বাতাসে অক্সিজেন আছেই। স্বাভাবিক ভাবে আমরা আগুন নেভাবে পানি ব্যবহার করে থাকি। সেক্ষেত্রে হয় কি, পানির লেয়ার আগুনের চারপাশে থেকে বাতাসের প্রবাহ বন্ধ করে দেয়। এছাড়াও আগুন নেভাবে অনেক ক্ষেত্রে জিংক বা বালু বা মোটা কোন কিছুর লেয়ার ব্যবহার করা হয়। সেজন্য অক্সিজেনর অনুপস্থিতিতে আগুন নিভে যায়। আমরা সবাই পানির রাসায়নিক ফরমুলা জানি, সেখানে হাইড্রোজেন এবং অক্সিজেন আছে। এখন যদি সূর্যে পানি ঢলেন তখন সূর্যের প্রবল উত্তাপে পানির অক্সিজেনের সাহায্য নিয়ে সূর্য তোহ্ জমজমাট। বাকিটা আন্দাজ করে নিন যে, কি পরিমানে দানবীয় আকার ধারণ করবে এই সূর্য। অর্থাৎ, স্বাভাবিক অর্থে পানি ঢেলে একে নিঃশেষ করা তো দূরের কথা বরং এর শক্তি আরও বিপুল পরিমান বেড়ে যাবে।
যাহোক, যদিও এটা অসম্ভব তবুও জানার জন্য জানতে হবে।
- 952 views
- 1 answers
- 0 votes