likhon20's Profile

1221
Points

Questions
66

Answers
57

  • Asked on January 21, 2021 in Accounting.

    এই চলটা সম্ভবত ইন্টারনেটের প্রভাবে জোড়ালো হয়েছে। এখন তো আমরা নিত্যদিনের কাজেও হাজার বোঝাতে ইংরেজি হরফ ‘k’ ব্যবহার করে ফেলি! যেমন আপনার কোনো বন্ধুকে বেতন জিজ্ঞেস করেছেন। তার বেতন যদি ৩৫ হাজার টাকা হয়, তাহলে কিন্তু টপ করে লিখে ফেলবে ‘৩৫k’। কিন্তু কোথা থেকে এল এই ‘K’? সেটা জানতে গেলে সময় সারণীতে সাঁতার কেটে আমাদের একটু পেছনের দিকে অতীতে যেতে হবে।

    সেই ১৭৯৫ সালের কথা। যেখানে গ্রিক শব্দ ‘কিলিওই’ (Chilioi) অফিসিয়ালি স্বীকৃতি পেল হাজার অর্থে। কিন্তু ১০০০ বোঝানোর জন্য গ্রিকরা ‘কিলিওই’ ব্যবহার করতেন আরও অনেক আগে থেকে। পরে এই এককটি ব্যবহার করতে শুরু করেন ফরাসিরাও। ফরাসিদের হাতে এসে গ্রিক শব্দ ‘কিলিওই’ বদলে হয়ে যায় ‘কিলো’ (Kilo) তে। মেট্রিক পদ্ধতি বিকাশের সঙ্গে সঙ্গে ‘কিলো’কে ১০০০ হিসাবে লিখতে শুরু করেন ফরাসিরা।

    ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারের সঙ্গে বিশ্বব্যাপী এই ১০০০ এর গুরুত্ব বাড়ে, সবার কাছে ১০০০ প্রচলিত হয়ে যায়। ১০০০ লিটার, ১০০০ গ্রামের বদলে ক্রমে প্রচলিত হয়ে ওঠে কিলোলিটার, কিলোগ্রাম, কিলোটনের মতো নতুন শব্দগুলি। এই শব্দগুলি অনেকটাই বড়। আমেরিকার বদান্যতায় মার্কিনী স্টাইলে সময় বাঁচাতে তাই ‘কে’ লেখা শুরু হয়। এতে ১০,০০০ হয়ে যায় ‘১০কে’, ২০,০০০ হয়ে যায় ‘২০কে’ আবার ১লক্ষ হয়ে যায় ১০০কে। আর তখন থেকেই হাজার বোঝাতে ‘কে’-এর প্রচলন শুরু হয়।

    • 897 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on January 5, 2021 in Accounting.

    Country development is NOT represented by currency at all.

    It is more indicated by HDI, or Human Development Index.

    What is HDI? To put it simple, HDI is value, where a person, is able to “be” and “do” what he likes. In short, it is the quality of a human, or a citizen, living in that country.

    HDI takes account of education index, economy index, life expectancy, and freedom.

    It still means, that Indonesia has 7th largest GDP per capita, of around $14K, compared to bangladesh $5K per capita. It means, that Indonesian can buy more stuffs than Bangladesh people.

    Indonesian has less than 10% poverty line, while bangladesh still has 20.5% poverty line. It means, despite having to work hard to properly nurture themselves, 10% of them are failed to do so. While bangladesh has 20% failed to eat properly.

    If you come to Indonesia, despite everyone complains about something they don’t understand of, like national debt, and spouting gibberish, and despite Indonesia exposing car to a very high tax rate, traffic jams are the number one problem in Indonesia. It means, that Indonesian people are able to buy a premium cars. A mediocre car in your country, has a premium price in Indonesia, just because of tax amount added. But that doesn’t stop them to buy one. Even luxurious cars.

    More money also means, that more people has access to education. Means, that more than 95% people can read. While I am not convinced that they can read “properly” due to their lack of reading comprehension, Bangladesh still has 73% literacy rate. meaning, more than a quarter of bangladesh people can’t read.

    I can go on and on for the disparity, but they key here is not the currency. The key in determining how developed a country is, by how their citizen live. Indonesia has HDI index of 0.707. When you have passed 0.7 mark, you are NOT considered as a developing country anymore. 0.7 is categorized as high. Many highly educated citizen, has freedom of speech, and most of its people are able to live properly. While bangladesh still sits at 0.614. A number between 0.55 to 0.699 is considered as medium, and means that it is developing. Anything below 0.55 is considered as least developing.

    • 401 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on January 2, 2021 in Accounting.

    প্রতি লেনদেনে বিকাশ এজেন্ট ০.৪৩% কমিশন পায়।

    ধরেন, আপনি ১ হাজার টাকা বিকাশ নিলেন। এজেন্ট আপনাকে বরাবর ১ হাজার টাকাই পাঠাবে।

    সেক্ষেত্রে এজেন্ট ১ হাজার টাকার কমিশন বাবদ ৪.৩০ টাকা লাভ/কমিশন পাবে।

    • 1032 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on December 31, 2020 in Mobile.

    ইমারজেন্সি মোড হচ্ছে আপনার ফোন যদি লক করা থাকে পাসওয়ার্ড দ্বারা আর আপনি যখন কোন দুর্ঘটনার মুখোমুখি হন, আপনি আপনার ফোনটি ব্যাবহার করে নিজের পরিবারের কাউকে ফোন কল দিতে অসমর্থক হন বা অচেতন হয়ে পড়েছেন বাহিরে কোথাও তখন আশপাশের কোনো ব্যাক্তি বা পুলিশ আপনাকে সাহায্য করতে আর আপনার পরিবারের কাউকে আপনার অবস্থার সম্পর্কে অবগত করতে ওই ব্যাক্তি লক স্ক্রীন থেকে ইমারজেন্সি মোডে গিয়ে সেখান থেকে আপনি যেসব তথ্য যেমন: আপনার ঠিকানা, পরিবারবর্গের ফোন নাম্বার দিয়ে রাখেন ওইসব তথ্য ব্যাবহার করে আপনার পরিবারের সাথে যোগাযোগ করবার চেষ্টা করবেন। খুবই উপকারী অপশন এটি যা অনেকেই কিভাবে ব্যাবহার করতে হয় জানেন না যার জন্য বিপদের সময়ে পরিবারকে খবর দিতে বিলম্ব হলে বড়ো ক্ষতি হতে পারে।🤷🏻‍♂️

    (গোপনীয়তা রক্ষার্থে তথ্য লুকিয়ে রাখা হয়েছে 😁)

    • 944 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 2, 2020 in Solution.

    খুব ভালো প্রশ্ন!! আগে যখন ছোট ছিলাম তখন ভাবতাম সরকার কেন অতিরিক্ত নোট ছাপিয়ে গরিবদের দিয়ে দেয় না তাহলেই তো সব গরিবী শেষ হয়ে যাবে কিন্তু পরে জেনেছি সেটা আদতে করা সম্ভব নয়।

    প্রথমে ধরুন সরকার ব্যাঙ্ক থেকে অতিরিক্ত নোট ছাপিয়ে বাজারে ছেড়ে দিলো বা সেটা গরিবদের মধ্যে বিতরণ করে দিলো। যেই মানুষের হাতে টাকা আসবে ওমনি তাদের মধ্যে নানা জিনিসপত্র কেনার ইচ্ছা হবে।সেই উপলক্ষে বাজারে নানা জিনিসপত্রের চাহিদা মারাত্মক ভাবে বৃদ্ধি ভাবে কিন্তু চাহিদা বৃদ্ধি পেলেও উৎপাদনের হার আগের মতোই রয়েছে । অর্থাৎ টাটা মোটোর্স্ যদি আগে মাসে ১০০০টা মোটর সাইকেল বানাতো পরেও ওই একই সংখ্যক মোটর সাইকেল বানাবে। যেহুতু চাহিদা বেশি তাই বাজারে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেবে,মানে আগে মোটর সাইকেল ২৫০০০ টাকাই বিক্রি হতো এখন সেটার দাম বেড়ে ৮০০০০ বা তার বেশি হয়ে যাবে।একই সাথে বাজারে বিভিন্ন জিনিসপত্রের যোগানও কমে যাবে। এই রকম ভাবে বেশি দিন চলতে থাকলে শেষে মুদ্রাস্ফীতির হার আরো বেড়ে গ্যালপিং মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেবে।তখন কিন্তু দেশের সরকার শত চেষ্টা করলেও দেশের অর্থনীতির উন্নতি করতে পারবে না।

    এখন প্রশ্ন হলো পূর্বে কোনো দেশে কি এইরকম অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল?

    হ্যাঁ!! প্রথম বিশ্বযুদ্ধে জার্মানি পরাজিত হলে মিত্র শক্তি তাদের উপর অপমানজনক ভার্সাই চুক্তি চাপিয়ে দেয়।ক্ষতিপূরণ হিসাবে জার্মানির কাছ থেকে এক বিশাল পরিমান অর্থ চাওয়া হয় কিন্তু সদ্য বিশযুদ্ধ থেকে হেরে এসে তাদের কোষাগার প্রায় শুন্য হয়ে গিয়েছিলো।তাই তারা ক্ষতিপূরণ দেবার জন্যে অতিরিক্ত পরিমানে টাকা ছাপতে থাকে। প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা চাপলে কি হয় সেটা আগেই বলেছি,ওই একই পদ্ধতিতে তাদের দেশেও দেখা দেয় হাইপার মুদ্রাস্ফীতি। হাইপার মুদ্রাস্ফীতি গ্যালপিং মুদ্রাস্ফীতির থেকেও ভয়ংকর। সেই সময় এক টুকরো পাউরুটি কিনতে হলে একটা ঠেলাগাড়িতে করে টাকা নিয়ে যেতে হতো।

    জার্মানিতে টাকা ছাপিয়ে বিতরণের জন্যে পাঠানো হচ্ছে

    গ্রাফ থেকে সেই সময়ের জার্মানির মুদ্রাস্ফীতির অবস্থা বোঝা যাচ্ছে।

    • 1011 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on August 13, 2020 in Science.

    প্রশ্নটির জন্য ধন্যবাদ। পিঁপড়ে অতি অদ্ভুত একটি প্রাণী। আমাদের চোখের সামনে সর্বক্ষণ ঘোরাঘুরি করলেও এদের ব্যাপারে অনেককিছুই আমরা জানি না। পিঁপড়ের ফুসফুস নেই, কানও নেই। এদের হাঁটু এবং পায়ে আছে বিশেষ এক ধরণের সেনসিং ভাইব্রেসন যার মাধ্যমে এরা আশেপাশের পরিস্থিতি বুঝতে পারে। পোকামাকড়ের মধ্যে সবচেয়ে বড় মস্তিষ্কের অধিকারী এই পিঁপড়ে।

    আরেকটি অদ্ভুত ব্যাপার হলো যে পিঁপড়েরা কখনও ঘুমায় না। দিন নেই, রাত নেই, সারাক্ষণ কাজ করে চলেছে। ছোটবেলায় আমরা সকলেই ঘাসফড়িং ও পিঁপড়ের গল্পটি পড়েছি। সেখান থেকেই আমরা জানতে পারি যে পিঁপড়েরা কতোখানি পরিশ্রমী। বাস্তব জীবনেও তাই, সত্যিই তারা পরিশ্রমী। তাহলে কি ব্যস্ততার জন্য তারা ঘুমায় না? ব্যাপারটা তা নয়। পিঁপড়ের চোখের পাতা নেই, তাই এরা চোখ বন্ধ করতে পারে না। তবে তার জন্য এদের দেখতে কোনো সমস্যা হয় না। অধিকাংশ পিঁপড়ের দুটি চোখ থাকে, এতে কয়েকটি লেন্স থাকে যার সাহায্যে এরা খুব ভালো দেখতে পায়। কিছু কিছু পিঁপড়ের অবশ্য তিনটি সাধারণ চোখ থাকে। এই চোখের প্রতিটিতে একটি করে লেন্স থাকে। তবে নিশাচর প্রাণীদের মতো মাটির নীচে বসবাসকারী কিছু পিঁপড়ে দিনে দেখতে পায় না। কারণ এদের চোখে কোনো প্রতিবিম্ব গঠিত হয় না। তাই এরা কেবল রাতেই ভালো দেখে।[1]

    শুধু পিঁপড়েই নয়, এদের মতো আরো অনেক প্রাণী আছে যারা আপাতদৃষ্টিতে আমাদের খুবই পরিচিত, কিন্তু অনেক অজানা তথ্য লুকিয়ে আছে তাদের মধ্যে।

    চিত্র: গুগল

    • 999 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on August 8, 2020 in Education.

    ১৭৫৭ সালে পলাশীর প্রান্তরে বাংলার সূর্য ডুবে যাওয়ার ঠিক ১০০ বছর পর কিছু সিপাহী আবারও অই সূর্যের আলোয় চোখ মুখ ঝলসে নেয়ার চেষ্টায় মেতেছিল।

    তারা পারে নি সত্যি, কিন্তু ভারত মাতার জঠরে স্বাধীনতার বীজ বপন হয়ে গেছিলো।

    ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের ফলে ভারতের শাসন ব্যবস্থা কোম্পানির হাত থেকে ব্রিটেনের রানীর হাতে চলে যায়।

    ভারতীয় সেনাবাহিনী, অর্থব্যবস্থা ও প্রশাসন পুনর্গঠন করা হয়।


    বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানে ছেলেমেয়েদের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় পাশ করতে ৩৩ নম্বর পেতে হয়।

    কখনও খুব ভালো পরীক্ষা দেয়ার পরও শিক্ষকদের অসহযোগীতায় যখন আপনার খাতায় মোটা কালি দিয়ে ৩০ নম্বর লিখে রেখে আপনাকে আবার নীচের ক্লাসে নামিয়ে দেয়, তখন কি মনে হয় নি এই পরীক্ষা পাশের নম্বর কেন ৩৩ করা হল?

    আমরা কি এতটাই খারাপ যে অর্ধেক নম্বরও পাব না? পাশের নম্বর কেন ৫০ করা হল না?

    ঠিক আছে। মেনে নিচ্ছি আমরা এত্ত খারাপ, মাথা আমাদের জৈব সারের (গোবর) ফ্যাক্টরি!

    তবে কেন পাশের নম্বর ৩০ করল না?

    ৩৩ নম্বরই কেন রাখতে হল?


    ভারতের শাসন ব্যবস্থা রানীর হাতে চলে যাওয়ার পর, উপমহাদেশে প্রথম ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষা (বর্তমান মাধ্যমিক পরীক্ষা) নেয়া হয় ১৮৫৮ সালে।

    পরীক্ষা হওয়ার পর সবার মধ্যে প্রশ্ন জাগে পরীক্ষায় পাশ ফেল কীভাবে ঠিক করা হবে! পাশের নম্বর কত রাখা হবে!

    উপায় না পেয়ে ব্রিটিশদের সাথে শলাপরামর্শ করা হল। তাদের স্থানীয় পরীক্ষায় পাশের নম্বর কত জিগ্যেস করা হল।

    ব্রিটিশরা জানালো তাদের ছেলেমেয়েদের পরীক্ষা পাশ করতে ৬৫ নম্বর পেতে হয়।

    তখন ধরা হতো উপমহাদেশীয়রা জ্ঞান বুদ্ধিতে ব্রিটিশদের অর্ধেক! 🤥

    সুতরাং ভারতীয়দের পাশ নম্বরও ব্রিটিশদের অর্ধেক নির্ধারণ করা হল।

    ১৮৫৮ সাল থেকে ১৮৬১ সাল পর্যন্ত ৩২.৫ নম্বর পেয়ে ছেলেমেয়েদের পাশ করতে হল। এরপর পরীক্ষকদের খাতা দেখার সুবিধা করতে পাশ নম্বর করা হল ৩৩।

    প্রায় দুই শতক ধরে চলে আসা সে পরীক্ষা পদ্ধতি পাল্টানোর চেষ্টা আর কেউ-ই করে নাই!

    • 1002 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on July 28, 2020 in Programming.

    বর্তমানে মোবাইল এ্যাপস এর সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম হলোঃ এন্ড্রয়েড এবং আইওএস। তাই এই দুটো প্লাটফর্ম এর উপর ভিত্তি করে পর্যায়ক্রমে ধাপ গুলো লিখছিঃ

    • মানসম্মত এ্যাপ এর আইডিয়া বের করা এবং এ্যাপে কি কি ফিচার থাকবে যেগুলোর একটা ব্রিফ নোট তৈরি করা।
    • আপনি যে এ্যাপটি নিয়ে চিন্তা করেছেন সেটি ইতিমধ্যে কোনো এ্যাপ স্টোরে আছে কিনা বা একই রকম সার্ভিস দেয় তা খুঁজে দেখা। যদি থাকে তাহলে সেগুলোর সুবিধা, অসুবিধা,প্রয়োজনীয় এবং অপ্রয়োজনীয় ফিচার গুলো নিয়ে চিন্তা করা এবং নোট করা এবং সে অনুযায়ী আপনার এ্যাপের ফিচার গুলো আপডেট করা।
    • আপনার এ্যাপ এর মকআপ বানানো। মানে এ্যাপটির লেআউট, ইউজার ইন্টারফেস এবং ফ্লো কেমন হবে তার একটি স্কেচ তৈরি করা।
    • এ্যাপটির গ্রাফিক্যাল ডিজাইন করা এবং এসেটস তৈরি করা।
    • সম্ভব হলে এ্যাপটির একটি ল্যান্ডিং পেইজ তৈরি করা।
    • এন্ড্রয়েড হলে এন্ড্রয়েড এর আই ডি ই যেমন এন্ড্রয়েড স্টুডিও এবং সমর্থিত প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন জাভা, কটলিন ইত্যাদি ব্যাবহার করে এ্যাপটি বিল্ড করা। আর আইওএস হলে আই ডি ই হিসাবে আছে এক্সকোড এবং ল্যাংগুয়েজ হিসেবে আছে সুইফট। এ পর্যায়ে ফ্রন্ট এন্ড এবং ব্যাক এন্ড এর সব কাজ শেষ করা হয়।
    • এ্যাপটি নানা ধরনের এবং নানা সাইজের ফিজিক্যাল ডিভাইস যেমনঃ স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এ রান করিয়ে দেখা এবং অপ্টিমাইজ করা।
    • প্লে স্টোর / এ্যাপ স্টোর এ এ্যাপ টি আপলোড করা।
    • এ্যাপটির যথাযথ মার্কেটিং করা।
    • ইউজার ফিডব্যাক নিয়ে এ্যাপটি নিয়মিত আপডেট , বাগ ফিক্স এবং অপ্টিমাইজ করা।প্রয়োজনে নতুন ফিচার যুক্ত করা।

    ব্যক্তিগত ভাবে এ্যাপ ডেভলপ করে হলে অনেক কিছুই শেখা লাগে যেমনঃ

    • প্লাটফর্ম এর সাথে পরিচিতি।
    • প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শেখা (অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড)। এন্ড্রয়েড এর জন্য জাভা বা কটলিন প্রধান আর আইওএস এর জন্য সুইফট।
    • এ্যাপ লে-আউট, ইউআই এর গ্রাফিক্যাল ডিজাইন।
    • ডেটাবেইজ, নেটওয়ার্কিং, এপিআই ইন্ট্রিগ্রেশন, ডেটা ম্যানেজমেন্ট, ইউয়াই ইন্টারেকশন, গ্রাফিক্যাল ইন্টারেকশন, ন্যাভিগেশন, এনিমেশন, ডিজাইন প্যাটার্ন ইত্যাদি।

    সবকিছু শিখে তারপর এ্যাপ ডেভলপ করতে হবে তা কিন্তু না। আপনি করতে থাকবেন আর শিখতে থাকবেন যখন যা লাগে আপনার এ্যাপ তৈরির জন্য।

    • 1022 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on July 25, 2020 in Solution.

    What could cause your laptop to overheat.

    • using it on a soft surface, where the intake is blocked by the material the laptop is sitting on
    • using the laptop in an extremely hot and humid environment
    • excessive dust and debris between the fan and the heat sink
    • a cooling fan that is not spinning
    • a cooling assembly that is not mounted properly, or that was damaged during assembly

    Often when computer parts overheat, usually the CPU or the graphics card, the fans go at a faster RPM (rotations per minute) in order to cool down the certain computer part.

    If you want to make sure that the reason is the computer parts are overheating, it’s easy. Just press the palms of your hands to the bottom of the laptop. If it burns your hands because it is too hot, then boom, you got the solution. Its overheating.

    Few things you need to remember and do whenever you face laptop overheating issue. It doesn’t matter what brand of laptop you have…try these tips..

    • Adjust your laptop power settings.
    • Use dust remover spray to clean out of the laptop’s vents.
    • Use a laptop cooling pad that has a fan or two.
    • Keep your working environment or computer room as comfortably cool as possible.
    • Shut down your computer when not in use, and especially when you are not at home.
    • Using it on your bed can also be a problem. Try setting it on something that will let it get better airflow.
    • 392 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on July 25, 2020 in Education.

    এই প্রশ্নের উত্তর দিতে দুটো ইংরেজি শব্দের নিচ্ছি একটি হল State, অপরটি হল Country। এখানে State কে রাজ্য এবং Country কে দেশ ধরে উত্তরটি লিখছি।

    সেক্ষেত্রে State বা রাজ্য এবংCountry বা দেশ এ দুটোর মধ্যে অনেক পার্থক্য বিদ্যমান।

    প্রথমত অনেকগুলো State বা রাজ্য নিয়ে একটি রাষ্ট্র গঠিত হয় যেমন State of California, Alabama, Arizona, Colorado, Delaware, Georgia, Hawaii প্রভৃতি স্টেট নিয়ে আমেরিকা গঠিত। স্টেট গুলো সাধারণত স্বায়ত্তশাসিত হতে পারে আবার নাও হতে পারে। একটি দেশের সংবিধান স্টেটগুলোর ক্ষমতা নির্ধারণ করে দেয়।

    আর Country বা দেশ বলতে পুরো দেশকে বুঝায় যেখানে অনেকগুলো স্টেট থাকে।

    Country বা দেশ এর ব্যাপকতা অনেক বড়, কিন্তু State বা রাজ্য অপেক্ষাকৃত কম।

    • 994 views
    • 1 answers
    • 0 votes