madona_me's Profile

611
Points

Questions
23

Answers
38

  • Asked on November 12, 2023 in Internet.

    ইন্টারনেটের চাকরিটা আসলে খুব সহজ, সে শুধু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় ডাটার আদান এবং প্রদান করে,
    ব্যাস,
    যে মেশিন গুলাে একত্রিত হয়ে ইন্টারনেট তৈরি করেছে তাদের প্রধান কাজই হলাে ডাটা আদান আর প্রদান।

    বাস্তবিকভাবে তুলনা করতে গেলে ইন্টারনেটকে টিউনাল সার্ভিসের সাথে তুলনা করা যায়।টিউনাল সার্ভিসে চিঠি এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় আদান প্রদান করা হয়।

    কিন্তু এটা কোন ব্যাপার না যে চিঠি কার কাছ থেকে আসলাে বা চিঠির ভেতর কি লেখা আছে। আবার চিঠি একদম ফাঁকা থাকলেও টিউনাল সার্ভিসের কোনো কিছু যায় আসে না।

    তার কাজ চিঠি পৌঁছানাে ব্যাস তা পৌঁছে দেবে ইন্টারনেটও একইভাবে কাজ করে।টিউনাল সার্ভিসের মতাে ইন্টারনেটও অনেক তথ্য ধারণ করে তা এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পৌঁছে দেয়।

    এরমানে হলো যদি কোনো ডাটা আদান প্রদান করানাে হয় তবে ইন্টারনেট সেটি সম্পূর্ণ করে দেবে। এখন আপনি ইমেইল পাঠালেন না কাওকে ম্যাসেজ করলেন এর সাথে ইন্টারনেটের কোন লেনাদেনা নেই।তবে যে কাজেই ডাটা আদান প্রদান করার বিষয় আছে সেটিই ইন্টারনেট সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করবে, ব্যাস।এখন এই ডাটা আদান প্রদানের সূত্রের উপর ভিত্তি করে আমরা নতুন নতুন ব্যবহার খুঁজে বের করছি।

    যেমন যখন দুই ইউরােপিয়ান বিনিয়ােগকারী স্কাইপ তৈরি করলেন তখন তারা টেলিফোনের কথা বলাকে নেটে নিয়ে আসলেন।
    তারা একটি প্রােগ্রাম তৈরি করলেন যেখানে আমাদের কথা ডাটাতে পরিণত হতে পারে এবং তা আদান প্রদানের মাধ্যমে কথাবার্তা চলতে থাকে

    কিন্তু কখনাে সরাসরি আমাদের কথা আদান প্রদান করিয়ে স্কাইপের জন্য আলাদা ইন্টারনেট তৈরি করা সন্তব ছিল না। তাই তারা এটাকে ভিতরগত হিসেবেই রেখেছিল।

    আশাকরি উপরোক্ত লেখাগুলোর মাধ্যমে আপনি ইন্টারনেট এর প্রধান কাজ সম্পর্কে সকল ধারণা পেয়েছেন।

    সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ

    • 527 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Internet.

    পূর্বে জেনেছি যে ইন্টারনেট জালের মতো ছড়িয়ে ছিটিয়ে বিশ্বব্যাপি রয়েছে। ইন্টারনেট PR বা Pocket Routing Network ব্যবহার করে কাজ করে। যা মূলত IP বা Internet Protocol ও TCP বা Transport Control Protocol এর মাধ্যমে সংযুক্ত।

    আমাদের হাতে থাকা মোবাইলের জন্য যেমন আলাদা আলাদা নাম্বার থাকে তদ্রূপ প্রতিটি কম্পিউটারের জন্যও Unique Identity থাকে।যাকে আমরা IP বা Internet Protocol বলে থাকি। একটি কম্পিউটারের IP Address অন্য একটি কম্পিউটারে IP address এর সাথে কোন মিল থাকে না। যখন কোন কিছু খুঁজে পাওয়ার জন্য আমরা সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করি তখন আমাদের তথ্যটি বিশ্বের যেকোন প্রান্ত থেকে তা আমাদের সামনে হাজির হয়। এমনটি কেন হয় জানেন কি ? এমনটি হওয়ার কারণ ইন্টারনেট সার্ভারে সকল কম্পিউটার একে অপরের সাথে যুক্ত থাকা।

    ইন্টারনেটের কাজ সঠিকভাবে হওয়ার জন্য তাকে Global Network এর সাথে Wire বা Wireless এর মধ্যে কানেক্ট থাকতে হয়। Global Network এর সাথে জড়িয়ে থাকা কোন কম্পিউটার থেকে ডাটা সংগ্রহ করার জন্য আমাদের প্রয়োজন হয় Router ও Server। রাউটার ও সার্ভারের মাধ্যমে কানেক্ট হয়ে আমরা যে কোন ডাটা সংগ্রহ করি।

    ইন্টারনেট সেবা গ্রহণ করার জন্য বা পরিচালনা করার জন্য প্রদান তিনটি জিনিসের প্রয়োজন। যথা –

    একটি ডিভাইস যা দিয়ে ইন্টারনেটে প্রবেশ করা যায়।
    ISP বা Internet Service Provider এর কাছ থেকে সেবা গ্রহণ করা।
    Web Browser বা যেকোন সার্চ ইঞ্জিন সম্বলিত Application।
    ইন্টারনেটে প্রবেশ করতে কোন ধরনের ডিভাইস প্রয়োজন ?

    ইন্টারনেটে প্রবেশ করার জন্য আমাদের প্রয়োজন পড়ে একটি ডিভাইসের। কম্পিউটার, ল্যাপটপ, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট এর মধ্যে যেকোনটি হলে চলবে। তাছাড়া বর্তমানে অনেক ধরনের স্মার্ট টেলিভিশনও রয়েছে যেগুলো দিয়ে ইন্টারনেটে প্রবেশ করা সম্ভবকর।

    IPS বা Internet Service Provider বলতে কি বুঝায় ?

    সহজ করে যদি বলি তাহলে – যেকোন সিম কোম্পানির ইন্টারনেট ডাটা সংগ্রহ করা। বাংলাদেশ অনেক ধরনের সিম কোম্পানি রয়েছে যেমন, গ্রামীনফোন, বাংলালিংক, রবি,টেলিটক ইত্যাদি। এই কোম্পানি গুলো Telecommunication Service প্রদানের সাথে সাথে আমাদেরকে Internet Service Provide করে থাকে। তো তাদের কাছে থেকে IPS গ্রহণ করা।

    কোন ধরনের ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন বা ব্রাউজার ব্যবহার করব ?

    আপনি যেকোন ওয়েব সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করতে পারেন। তবে সবচেয়ে ভালো ও শক্তিশালি সার্চ ইঞ্জিন হলো – Google । তাছাড়া Yahoo,Bing এই সার্চ ইঞ্জিনও ব্যবহার করতে পারেন। আর ওয়েব ব্রাউজার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন – গুগল ক্রোম, ওপেরা, মজিলা ফায়ারফক্স,ইন্টারনেট এক্সপ্রোরার ইত্যাদি।

    • 483 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Internet.

    প্যাকেট সুইচিং হল একটি স্থানীয় বা দীর্ঘ-দূরত্ব সংযোগ জুড়ে ডেটা প্রদানের জন্য কিছু কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রোটোকল দ্বারা ব্যবহৃত পদ্ধতি। প্যাকেট সুইচিং প্রোটোকলগুলির উদাহরণগুলি ফ্রেম রিলে , আইপি এবং X.25 ।

    কিভাবে প্যাকেট স্যুইচিং কাজ করে
    প্যাকেট স্যুইচিং প্যাকগুলি নামে বিশেষভাবে ফরম্যাটেড ইউনিটে প্যাকেজ করা হয় এমন কয়েকটি অংশে ডেটা ভঙ্গ করে। এইগুলি সাধারণত সোর্স থেকে গন্তব্যস্থানে নেটওয়ার্কে সুইচ এবং রাউটার ব্যবহার করে রুট করা হয় এবং তারপর ডেটা গন্তব্যস্থলে পুনর্বিন্যাস করা হয়।

    প্রতিটি প্যাকেটটিতে ঠিকানা তথ্য রয়েছে যা প্রেরণকারী কম্পিউটার এবং অভিপ্রায় প্রাপক সনাক্ত করে। এই ঠিকানাগুলি ব্যবহার করে, নেটওয়ার্ক সুইচ এবং রাউটার নির্ধারণ করে যে তার গন্তব্যস্থলের পথের মধ্যে “হপস” এর মধ্যে প্যাকেটটি স্থানান্তর করা কীভাবে সর্বোত্তম। ওয়্যারহার্কহার্কের মত বিনামূল্যের অ্যাপ্লিকেশন আছে যা আপনার প্রয়োজনে তথ্য ক্যাপচার এবং দেখুন।
    একটি হপ কি?
    কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংয়ে, একটি হপ উত্স এবং গন্তব্যের মধ্যে পূর্ণ পথের এক অংশকে প্রতিনিধিত্ব করে। ইন্টারনেটে যোগাযোগ করার সময়, উদাহরণস্বরূপ, ডাটা একাধিক মধ্যবর্তী ডিভাইসের মধ্য দিয়ে যায় যাতে রাউটার এবং সুইচগুলি সরাসরি একটি একক তারের উপর প্রবাহিত না হয়। প্রতিটি ডিভাইস যেমন একটি পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট নেটওয়ার্ক সংযোগ এবং অন্যটি মধ্যে ডেটা হ্রাস করে।
    হোপ গণনা দ্বারা ডেটা পাসের একটি নির্দিষ্ট প্যাকেট দ্বারা ডিভাইসের মোট সংখ্যা প্রতিনিধিত্ব করে। সাধারনভাবে, আরো হপস যে ডেটা প্যাকেটগুলি তাদের গন্তব্যস্থল পৌঁছানোর জন্য প্রবাহিত হওয়া উচিত, বৃহত্তর ট্রান্সমিশন বিলম্বের ফলে।
    পিংয়ের মতো নেটওয়ার্ক ইউটিলিটিগুলি একটি নির্দিষ্ট গন্তব্যস্থলে হোপ কাউন্ট নির্ধারণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। পিং প্যাকেটগুলি তৈরি করে যা হোপ কাউন্টের জন্য সংরক্ষিত একটি ক্ষেত্র অন্তর্ভুক্ত করে। প্রতিবারই একটি উপযুক্ত ডিভাইস এই প্যাকেটগুলি পায়, সেই ডিভাইসটি প্যাকেটকে সংশোধন করে, হোপ কাউন্টিকে এক করে বৃদ্ধি করে। উপরন্তু, ডিভাইস পূর্বনির্ধারিত সীমার বিরুদ্ধে হ’প কাউন্টের তুলনা করে এবং প্যাকেট বাতিল করে যদি তার হপ কাউন্টটি খুব বেশী হয়। এই রাউটিং ত্রুটিগুলির কারণে নেটওয়ার্কগুলি প্রায় অবিচ্ছিন্নভাবে পাড়া থেকে প্যাকেটগুলি আটকায়।

    প্যাকেট স্যুইচিং এর প্রো ও কনস
    প্যাকেট সুইচিং হল ঐচ্ছিকভাবে টেলিফোন নেটওয়ার্কগুলির জন্য ব্যবহার করা সার্কিট সুইচিং প্রোটোকল এবং কখনও কখনও আইএসডএন সংযোগগুলির সাথে।
    বর্তনী সুইচিং তুলনায়, প্যাকেট সুইচিং নিম্নলিখিত প্রস্তাব:
    প্রো। সামগ্রিক নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথের আরো কার্যকর ব্যবহার কারণে শেয়ার্ড লিঙ্কগুলি উপর ছোট প্যাকেট রাউটিং মধ্যে নমনীয়তা।
    প্রো। প্যাকেট স্যুইচিং নেটওয়ার্কগুলি প্রায়ই কম সরঞ্জাম প্রয়োজন হিসাবে নির্মাণ করতে সস্তা।
    প্রো। নির্ভরযোগ্যতা। যদি একটি প্যাকেটটি গন্তব্যস্থলে প্রত্যাশিত না হয় তবে প্রাপক কম্পিউটারটি এক প্যাকেটটি অনুপস্থিত বলে সনাক্ত করে এবং এটি পুনরায় বিরক্ত করার জন্য অনুরোধ করে।
    প্রো। প্যাকেট স্যুইচিং স্বয়ংক্রিয় পুনঃরুট করার প্রস্তাব দেয় তবে তার যাত্রা কোন নোড ব্যর্থ হবে। প্যাকেজ এবং রুট প্যাকেটগুলির জন্য প্রয়োজনীয় সময়সীমার কারণে বার্তাগুলি পাওয়ার জন্য বিলম্বিত বিলম্ব অনেক অ্যাপ্লিকেশনের জন্য, বিলম্বগুলি উল্লেখযোগ্য হতে যথেষ্ট নয়, তবে রিয়েল-টাইম ভিডিও, উচ্চ গুণমানের অ্যাপ্লিকেশানগুলির জন্য অতিরিক্ত গুণমানের পরিষেবা (QoS) প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় কার্য সম্পাদন মাত্রা অর্জন করা প্রয়োজন। ভাগ করা শারীরিক লিঙ্কগুলির ব্যবহারের কারণে নেটওয়ার্ক সুরক্ষা ঝুঁকিগুলির জন্য সম্ভাব্যতা বিদ্যমান। প্রোটোকল এবং প্যাকেট সুইচিং নেটওয়ার্কে অন্যান্য সম্পর্কিত উপাদানের যথাযথ নিরাপত্তা সাবধানতাগুলির সাথে সংযুক্ত করা আবশ্যক। Latency অনির্দেশ্য হয়।

    • 528 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Internet.

    প্যাকেট সুইচিং হল একটি স্থানীয় বা দীর্ঘ-দূরত্ব সংযোগ জুড়ে ডেটা প্রদানের জন্য কিছু কম্পিউটার নেটওয়ার্ক প্রোটোকল দ্বারা ব্যবহৃত পদ্ধতি। প্যাকেট সুইচিং প্রোটোকলগুলির উদাহরণগুলি ফ্রেম রিলে , আইপি এবং X.25 ।

    কিভাবে প্যাকেট স্যুইচিং কাজ করে
    প্যাকেট স্যুইচিং প্যাকগুলি নামে বিশেষভাবে ফরম্যাটেড ইউনিটে প্যাকেজ করা হয় এমন কয়েকটি অংশে ডেটা ভঙ্গ করে। এইগুলি সাধারণত সোর্স থেকে গন্তব্যস্থানে নেটওয়ার্কে সুইচ এবং রাউটার ব্যবহার করে রুট করা হয় এবং তারপর ডেটা গন্তব্যস্থলে পুনর্বিন্যাস করা হয়।

    প্রতিটি প্যাকেটটিতে ঠিকানা তথ্য রয়েছে যা প্রেরণকারী কম্পিউটার এবং অভিপ্রায় প্রাপক সনাক্ত করে। এই ঠিকানাগুলি ব্যবহার করে, নেটওয়ার্ক সুইচ এবং রাউটার নির্ধারণ করে যে তার গন্তব্যস্থলের পথের মধ্যে “হপস” এর মধ্যে প্যাকেটটি স্থানান্তর করা কীভাবে সর্বোত্তম। ওয়্যারহার্কহার্কের মত বিনামূল্যের অ্যাপ্লিকেশন আছে যা আপনার প্রয়োজনে তথ্য ক্যাপচার এবং দেখুন।
    একটি হপ কি?
    কম্পিউটার নেটওয়ার্কিংয়ে, একটি হপ উত্স এবং গন্তব্যের মধ্যে পূর্ণ পথের এক অংশকে প্রতিনিধিত্ব করে। ইন্টারনেটে যোগাযোগ করার সময়, উদাহরণস্বরূপ, ডাটা একাধিক মধ্যবর্তী ডিভাইসের মধ্য দিয়ে যায় যাতে রাউটার এবং সুইচগুলি সরাসরি একটি একক তারের উপর প্রবাহিত না হয়। প্রতিটি ডিভাইস যেমন একটি পয়েন্ট-টু-পয়েন্ট নেটওয়ার্ক সংযোগ এবং অন্যটি মধ্যে ডেটা হ্রাস করে।
    হোপ গণনা দ্বারা ডেটা পাসের একটি নির্দিষ্ট প্যাকেট দ্বারা ডিভাইসের মোট সংখ্যা প্রতিনিধিত্ব করে। সাধারনভাবে, আরো হপস যে ডেটা প্যাকেটগুলি তাদের গন্তব্যস্থল পৌঁছানোর জন্য প্রবাহিত হওয়া উচিত, বৃহত্তর ট্রান্সমিশন বিলম্বের ফলে।
    পিংয়ের মতো নেটওয়ার্ক ইউটিলিটিগুলি একটি নির্দিষ্ট গন্তব্যস্থলে হোপ কাউন্ট নির্ধারণ করতে ব্যবহার করা যেতে পারে। পিং প্যাকেটগুলি তৈরি করে যা হোপ কাউন্টের জন্য সংরক্ষিত একটি ক্ষেত্র অন্তর্ভুক্ত করে। প্রতিবারই একটি উপযুক্ত ডিভাইস এই প্যাকেটগুলি পায়, সেই ডিভাইসটি প্যাকেটকে সংশোধন করে, হোপ কাউন্টিকে এক করে বৃদ্ধি করে। উপরন্তু, ডিভাইস পূর্বনির্ধারিত সীমার বিরুদ্ধে হ’প কাউন্টের তুলনা করে এবং প্যাকেট বাতিল করে যদি তার হপ কাউন্টটি খুব বেশী হয়। এই রাউটিং ত্রুটিগুলির কারণে নেটওয়ার্কগুলি প্রায় অবিচ্ছিন্নভাবে পাড়া থেকে প্যাকেটগুলি আটকায়।

    প্যাকেট স্যুইচিং এর প্রো ও কনস
    প্যাকেট সুইচিং হল ঐচ্ছিকভাবে টেলিফোন নেটওয়ার্কগুলির জন্য ব্যবহার করা সার্কিট সুইচিং প্রোটোকল এবং কখনও কখনও আইএসডএন সংযোগগুলির সাথে।
    বর্তনী সুইচিং তুলনায়, প্যাকেট সুইচিং নিম্নলিখিত প্রস্তাব:
    প্রো। সামগ্রিক নেটওয়ার্ক ব্যান্ডউইথের আরো কার্যকর ব্যবহার কারণে শেয়ার্ড লিঙ্কগুলি উপর ছোট প্যাকেট রাউটিং মধ্যে নমনীয়তা।
    প্রো। প্যাকেট স্যুইচিং নেটওয়ার্কগুলি প্রায়ই কম সরঞ্জাম প্রয়োজন হিসাবে নির্মাণ করতে সস্তা।
    প্রো। নির্ভরযোগ্যতা। যদি একটি প্যাকেটটি গন্তব্যস্থলে প্রত্যাশিত না হয় তবে প্রাপক কম্পিউটারটি এক প্যাকেটটি অনুপস্থিত বলে সনাক্ত করে এবং এটি পুনরায় বিরক্ত করার জন্য অনুরোধ করে।
    প্রো। প্যাকেট স্যুইচিং স্বয়ংক্রিয় পুনঃরুট করার প্রস্তাব দেয় তবে তার যাত্রা কোন নোড ব্যর্থ হবে। প্যাকেজ এবং রুট প্যাকেটগুলির জন্য প্রয়োজনীয় সময়সীমার কারণে বার্তাগুলি পাওয়ার জন্য বিলম্বিত বিলম্ব অনেক অ্যাপ্লিকেশনের জন্য, বিলম্বগুলি উল্লেখযোগ্য হতে যথেষ্ট নয়, তবে রিয়েল-টাইম ভিডিও, উচ্চ গুণমানের অ্যাপ্লিকেশানগুলির জন্য অতিরিক্ত গুণমানের পরিষেবা (QoS) প্রযুক্তির জন্য প্রয়োজনীয় কার্য সম্পাদন মাত্রা অর্জন করা প্রয়োজন। ভাগ করা শারীরিক লিঙ্কগুলির ব্যবহারের কারণে নেটওয়ার্ক সুরক্ষা ঝুঁকিগুলির জন্য সম্ভাব্যতা বিদ্যমান। প্রোটোকল এবং প্যাকেট সুইচিং নেটওয়ার্কে অন্যান্য সম্পর্কিত উপাদানের যথাযথ নিরাপত্তা সাবধানতাগুলির সাথে সংযুক্ত করা আবশ্যক। Latency অনির্দেশ্য হয়।

    • 517 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Internet.

    আমাদের প্রায় সবারই মনে কমন কিছু প্রশ্ন থাকে যেগুলোর উত্তর আমরা সহজে মেলাতে পারিনা। উত্তর মেলাতে গেলেও কেমন যেন এক গোলকধাঁধাঁর মধ্যে পড়ে যাই। ঠিক তেমনই এক অষ্টম আশ্চর্যের নাম হল এই ইন্টারনেট। আজ সংক্ষেপে এ নিয়ে কিছু আলোচনা করব; যেন সবার মনের গভীরে জমে থাকা প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়।

    ইন্টারনেট হলো Interconnected Network এর সংক্ষিপ্ত রুপ। যেটা “ইন্টারনেট প্রটোকল সুইট” ব্যবহারের মাধ্যমে পুরো বিশ্বের একাধিক ডিভাইসকে সংযুক্ত করে। আমরা ছোটবেলায় অনেকেই হয়ত পড়েছি, “ইন্টারনেট হলো Net বা এক প্রকার জাল”। হুমম, ঠিক তাই। জাল যেমন প্রত্যেকটা পয়েন্টের সাথে প্রত্যেকটা পয়েন্ট জুড়ে থাকে, তেমনি ইন্টারনেটও অনেকগুলো ডিভাইস কানেক্টেড থেকে কাজ করে। এটাকে আমরা “নেটওয়ার্কের নেটওয়ার্ক”ও বলতে পারি। ইন্টারনেট এর মাধ্যমে অসংখ্য কম্পিউটার একটা আরেকটার সাথে যোগাযোগ করতে পারে। আর এভাবেই আমরা ঘরে বসেই পুরো বিশ্বকে পেয়ে যাই হাতের মুঠোয়।

    দ্বিতীয়ত আমাদের জানা উচিৎ, “এই ইন্টারনেটের কাজটা আসলে কী?”

    ইন্টারনেটের কাজটা আসলে খুব সহজ। সে শুধু এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় তথ্য বা ডাটার আদান এবং প্রদান করে। যে মেশিন বা ডিভাইস গুলো একত্রিত হয়ে ইন্টারনেট তৈরি করেছে তাদের প্রধান কাজই হলো ডাটা আদান আর প্রদান। যার ফলে এখন আমাদের আর পোষ্ট অফিস বা ফোন-ফ্যাক্সের দোকানে ভিড় জমাতে হয়না। চোখের পলকেই ঘটে যায় সবকিছু।

    এখন আমরা জানবো, “কানেক্টেড কম্পিউটারগুলো ইন্টারনেটে কী ধরণের কাজ করে?”।

    পুরো ইন্টারনেট জুড়ে শতশত মিলিয়ন কম্পিউটার রয়েছে। এরা প্রত্যেকেই কিন্তু একই কাজ করে না। এদের মধ্যে কিছু কম্পিউটার শুধু তথ্য সংগ্রহ করে রাখে। আর এই ডিভাইস গুলোকে বলা হয় সার্ভার। কোন তথ্য কোথাও থেকে অনুরোধ করা হলে সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ঠিক এরকমভাবেই যে মেশিন গুলো কোন ডকুমেন্ট স্টোর করে রাখে তাদের বলা হয় ফাইল সার্ভার। যে সার্ভার গুলো আপনার আমার মেইল ধারণ করে রাখে, এদের বলা হয় মেইল সার্ভার। এবং যে সার্ভার গুলো ওয়েবপেজ ধারণ করে রাখে তাদের বলা হয় ওয়েব সার্ভার। ইন্টারনেটে মিলিয়ন মিলিয়ন সার্ভার রয়েছে।

    স্বাভাবিকভাবেই এখন সবার মনে একটা প্রশ্ন জেগে উঠতে পারে, “সার্ভার কী?”

    সার্ভার মূলত একটা কম্পিউটার প্রোগ্রাম। যেটা অন্যান্য সাধারণ কম্পিউটার প্রোগ্রাম থেকে বিশেষ এক প্রোগ্রাম এবং অন্য যেকোনো কারো কম্পিউটার কে বিভিন্ন কাজের সুবিধা দিয়ে থাকে। আর, এছাড়াও অন্যদিক থেকে বলতে গেলে বলা যায়, এটা হচ্ছে এমন একটি কেন্দ্রীয় তথ্য ভান্ডার যেখানে ওয়েবসাইটগুলোর সমস্ত তথ্য যেমন টেক্সট, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি সংরক্ষিত থাকে। প্রত্যেক ওয়েবসাইটের জন্য একটি নির্দিষ্ট ঠিকানা সংবলিত সার্ভারে একটি নির্দিষ্ট পরিমান জায়গা থাকে। আমরা যখন কোন নির্দিষ্ট তথ্য খুঁজতে ওয়েবসাইটকে অনুরোধ করি তখন সার্ভার নির্দিষ্ট তথ্যটি ব্যবহারকারীকে পাঠিয়ে দেয়। এটাই সার্ভারের কাজ।

    যে কম্পিউটারটি সার্ভার প্রোগ্রাম রান করে তাকে সার্ভার কম্পিউটার বলা হয়ে থাকে। প্রোগ্রামের উপর নির্ভর করে সার্ভার বিভন্ন রকমের হতে পারে । যেমন,. FTP Servers, Database Servers, NNTP Servers ইত্যাদি যেগুলো আমরা উপরেই ধারণা পেয়েছি আশা করি।

    এখন আমরা জানবো, “ইন্টারনেট কিভাবে কাজ করে?”

    বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কম্পিউটারগুলো নিজেদেরকে প্রথমত বিভিন্ন ধরণের স্থানীয় নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সংযুক্ত করে। স্থানীয় কম্পিউটারের এই নেটওয়ার্কগুলো পরবর্তীতে আরেকটি নেটওয়ার্কের সাহায্যে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত হয় এবং সেই নেটওয়ার্কটিই হলো ইন্টারনেট।

    ছোট্ট একটা উদাহরণ দিই, প্রথমত একটি কম্পিউটার নিজস্ব মডেম বা LAN এর মাধ্যমে কোন একটি ISP (Internet Service Provider) বা ইন্টারনেটের সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে এবং সেই আইএসপির মাধ্যমে সে নিজেকে ইন্টারনেটের সাথে সংযুক্ত করে।

    আরেকটু যদি সহজ ভাবে বিশ্লেষণ করতে চাই; তাহলে বলতে পারি, একটি পিসি বা LAN যে ISP’র সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে, সেই ISP টি আবার বৃহত্তর কোন ISP’র সাথে সংযুক্ত। এবং ISP’র এ ধারাবাহিকতায় কোন দেশ বা অঞ্চলের বৃহত্তম যে ISPটি পাওয়া যাবে তা সাধারণত কোন ফাইবার অপটিক ব্যাকবোনের সাথে সংযুক্ত থাকে। এই ধরণের ব্যাকবোনগুলো উচ্চতম গতির অপটিক্যাল-ফাইবার তার (যা কিনা সমুদ্র তলদেশে অবস্থিত!) বা স্যাটেলাইটের মাধ্যমে পরস্পরের সাথে যুক্ত। এবং এভাবেই দেখা যাচ্ছে পৃথিবীর দুই বিপরীত প্রান্তে অবস্থিত দুটি বা ততোধিক কম্পিউটার অনায়াসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে।

    ইন্টারনেটের এই বিস্ময় আমাদের দিয়েছে বেগ, করেছে হতবাক। Internet তার এই Net বা জাল দিয়ে একটা Virtual World তৈরি করে রেখেছে। কেমন যেন একটা মোহ বা মায়াজালে আটকে আছি সবাই। ইন্টারনেট ছাড়া আমাদের একটা মূহুর্তও যেন চলে না।

    • 567 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Logo Design.

    Logo design trends can change over time, influenced by design preferences, technology, and cultural shifts. As of my last update in January 2022, here are some logo design trends that were gaining popularity:

    1. **Simplified and Minimalist Logos:** Minimalism continues to be a dominant trend, with logos focusing on simplicity, clean lines, and essential elements.

    2. **Geometric Shapes:** The use of geometric shapes, such as circles, squares, and triangles, in logo design provides a sense of structure and balance.

    3. **Monoline and Line Art Logos:** These logos feature single, continuous lines that create intricate and elegant designs.

    4. **Negative Space Logos:** Negative space is used creatively to form secondary shapes or hidden meanings within the logo.

    5. **Hand-Drawn Logos:** Hand-drawn or hand-lettered logos bring a personal, authentic, and unique touch to brands.

    6. **Gradient Logos:** Gradient color transitions can add depth and dimension to logos, creating visually appealing designs.

    7. **Animated and Dynamic Logos:** In the digital era, logos with subtle animations for websites and apps are becoming more popular.

    8. **Responsive Logos:** Logos that adapt to different screen sizes and resolutions, ensuring clarity and recognition on various devices.

    9. **Custom Typography:** Unique and custom-designed typefaces for the brand’s name within the logo.

    10. **Overlapping Elements:** Overlapping shapes or letters in logos can create depth and visual interest.

    11. **Symbolic Logos:** Logos that convey a story or concept through symbolic and abstract elements.

    12. **Eco-Friendly Logos:** With a growing focus on sustainability, logos featuring natural elements and earthy colors are emerging.

    13. **3D Logos:** Three-dimensional logos with depth and texture can create a more immersive and memorable brand identity.

    14. **Black and White Logos:** Monochromatic logos in black and white continue to be timeless and elegant.

    15. **Glitch Art Logos:** Incorporating glitch and distortion effects in logos for a modern and tech-savvy look.

    Keep in mind that design trends are always evolving. It’s essential to balance current trends with your brand’s identity and long-term goals. While staying updated with the latest design trends is valuable, creating a timeless and memorable logo that aligns with your brand’s values is equally important.

    • 153 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Website.

    Certainly! Prototyping is a crucial step in web design, allowing you to create interactive models of your websites to test functionality and user experience. Here are some popular tools for web design prototyping:

    1. **Figma:** Figma is a cloud-based design and prototyping tool that offers real-time collaboration, making it great for teams. It supports design, prototyping, and code generation in one platform.

    2. **Adobe XD:** Adobe XD is a user-friendly tool that combines design and prototyping. It’s particularly suitable for designers who are already familiar with Adobe’s creative suite.

    3. **Sketch:** Sketch is a macOS-exclusive design tool that’s widely used in the web design industry. While it focuses on design, it integrates with various prototyping plugins.

    4. **InVision:** InVision is a popular prototyping tool that allows you to create interactive prototypes, share them with stakeholders, and gather feedback. It also integrates well with design tools like Sketch and Figma.

    5. **Axure RP:** Axure RP is a powerful prototyping tool that offers advanced interactivity and dynamic content. It’s suitable for complex web applications and user experiences.

    6. **Balsamiq:** Balsamiq is a wireframing and prototyping tool that emphasizes simplicity and quick sketching. It’s great for getting your initial ideas down on paper.

    7. **Proto.io:** Proto.io is a web-based prototyping tool that focuses on creating interactive prototypes without the need for coding. It’s user-friendly and suitable for web and mobile app design.

    8. **Marvel:** Marvel is a simple and intuitive tool for creating interactive prototypes. It’s suitable for both design and user testing.

    9. **Webflow:** Webflow is a web design and development platform that includes a prototyping feature. It’s unique in that you can export the design as production-ready code.

    10. **Adobe Spark:** Adobe Spark is a free online tool for creating simple web and mobile prototypes. It’s easy to use and suitable for beginners.

    11. **Moqups:** Moqups is a user-friendly web-based prototyping tool that’s great for creating wireframes and interactive prototypes.

    Each of these tools has its strengths and features, so your choice will depend on your specific needs, preferences, and the complexity of your web design project. Many of them offer free trials, so you can experiment with a few to see which one works best for you.

    • 150 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Logo Design.

    A memorable logo is a critical part of a brand’s identity. Several key elements contribute to the creation of a memorable logo:

    1. **Simplicity:** Memorable logos are typically simple and straightforward. They are easy to recognize and describe.

    2. **Uniqueness:** A distinctive logo sets a brand apart from competitors and makes it more memorable. Avoid clichés and common design elements.

    3. **Relevance:** A logo should reflect the brand’s identity, values, or the product or service it represents. It should be relevant to the brand’s mission and message.

    4. **Versatility:** A good logo works well in various sizes and contexts, from small business cards to large billboards. It should be scalable without losing its impact.

    5. **Timelessness:** A logo that can stand the test of time is more likely to be memorable. Avoid trendy design elements that may quickly become outdated.

    6. **Consistency:** A memorable logo is consistent in its use of colors, fonts, and imagery across all brand materials and platforms.

    7. **Color Choice:** Colors can have a strong psychological impact and can make a logo more memorable. Choose colors that resonate with your brand’s personality and target audience.

    8. **Typography:** Select fonts and typography that complement the logo’s design and convey the right message. Typography should be legible and harmonious with the overall design.

    9. **Balance and Proportion:** A well-balanced logo has elements that are harmoniously proportioned, creating visual stability.

    10. **Originality:** Avoid using stock elements or clip art. Original artwork or designs are more likely to be memorable and protectable from a legal standpoint.

    11. **Adaptability:** Ensure that your logo can be adapted for different contexts and applications, such as monochrome versions for print or digital use.

    12. **Storytelling:** A logo can tell a story or convey a message. Consider how your logo communicates your brand’s narrative or values.

    13. **Memorability:** A memorable logo is one that sticks in the minds of consumers. It should be easy to recall and instantly recognizable.

    14. **Research:** Before finalizing a logo, conduct market research and gather feedback from your target audience to ensure it resonates with them.

    15. **Professional Design:** If you’re not a professional designer, consider hiring one. An experienced designer can bring your vision to life and create a memorable logo.

    Creating a memorable logo is a challenging but rewarding process. It’s often the first impression people have of your brand, so investing time and effort into its design is essential for long-term success.

    • 170 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Graphic Design.

    Minimalist graphic design follows a “less is more” philosophy, aiming for simplicity and clarity. Here are some key principles of minimalist graphic design:

    1. **Simplicity:** Minimalism is characterized by simplicity. Use only essential elements, removing any unnecessary or distracting components.

    2. **Negative Space:** Embrace negative space, or whitespace, to create a sense of balance and focus on the key elements of the design.

    3. **Limited Color Palette:** Minimalist designs often use a restricted color palette, typically consisting of neutral colors, black, white, or one or two accent colors.

    4. **Clean Typography:** Choose clean and simple fonts with a focus on readability. Sans-serif fonts are commonly used in minimalist design.

    5. **Grid Layouts:** Grids help maintain order and alignment in a minimalist design, ensuring that elements are placed with precision.

    6. **High Contrast:** Minimalist designs often feature high contrast between elements. This can make important elements stand out.

    7. **Use of Geometry:** Geometric shapes and lines are frequently employed to create a sense of order and simplicity.

    8. **Hierarchy and Balance:** Maintain a clear visual hierarchy, guiding the viewer’s eye to the most important elements. Balance is essential for a harmonious composition.

    9. **Limited Use of Images:** If images are used, they should be relevant, high-quality, and uncluttered, complementing the overall design.

    10. **Consistency:** Ensure a consistent style and design language throughout the project, maintaining a coherent visual identity.

    11. **Functionality:** Minimalist design often prioritizes functionality and user experience. The design should serve its intended purpose effectively.

    12. **Emphasis on Content:** In web and user interface design, content takes center stage. Minimalist designs aim to present content clearly and without distractions.

    13. **Reduction to Essentials:** Continually ask yourself what elements are essential and remove anything that doesn’t contribute to the design’s purpose.

    14. **Symbolism:** Minimalist designs can use symbols and icons to represent concepts or ideas concisely.

    15. **Whitespace:** Whitespace is not only for aesthetics but also for separating and emphasizing elements within the design.

    16. **Timelessness:** Minimalist design often aims for timelessness by avoiding overly trendy or gimmicky elements that may quickly become outdated.

    By adhering to these principles, minimalist graphic design can create elegant, visually pleasing, and effective designs that convey a message or brand identity with clarity and sophistication.

    • 213 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 12, 2023 in Website.

    Yes, there are many free resources available for learning web design. Here are some valuable options to get you started:

    1. **MDN Web Docs:** Mozilla Developer Network’s Web Docs is an excellent resource for learning HTML, CSS, and JavaScript. It offers comprehensive documentation and tutorials.

    2. **W3Schools:** W3Schools provides free tutorials and interactive coding exercises for HTML, CSS, JavaScript, and various web technologies.

    3. **Codecademy:** While Codecademy offers a premium subscription, it also provides free courses on HTML, CSS, and JavaScript, making it a great place to start.

    4. **freeCodeCamp:** This nonprofit organization offers a free self-paced curriculum covering web development, including responsive web design and JavaScript algorithms and data structures.

    5. **Coursera and edX:** Both platforms offer free courses from universities and institutions. While you can audit most courses for free, you can also pay for certificates if you want to.

    6. **YouTube:** Many web design and development experts and channels offer free tutorials and guides, such as “The Net Ninja” and “Traversy Media.”

    7. **CSS-Tricks:** A website that provides tutorials, articles, and guides on CSS and web design.

    8. **Smashing Magazine:** This website offers a plethora of articles and resources on web design, development, and best practices.

    9. **GitHub:** Explore open-source web projects and contribute to them to gain practical experience and learn from others.

    10. **Web Design Blogs:** Many web designers and developers maintain blogs where they share tips, insights, and tutorials. Examples include “A List Apart” and “Smashing Magazine.”

    11. **Online Forums and Communities:** Websites like Stack Overflow, Reddit’s r/webdev, and Dev.to are great places to ask questions, seek advice, and learn from others in the field.

    12. **Free eBooks:** Websites like GitHub and Project Gutenberg offer free web design-related eBooks that can be a valuable resource for self-learners.

    Remember that web design is a continually evolving field, so it’s essential to keep learning and stay up to date with the latest trends and technologies. By taking advantage of these free resources, you can build a strong foundation in web design.

    • 193 views
    • 1 answers
    • 0 votes