599
Points
Questions
25
Answers
35
-
- 196 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on June 9, 2024 in Technology.
ince machines are way faster than humans, certain tasks that may require an incredible amount of manual work and attention to detail can be easily accomplished with the help of technology. Technology also ensures improved accuracy. Further, the use of technology in certain areas can also help save significant costs.
- 158 views
- 1 answers
- 0 votes
-
- 108 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on November 19, 2023 in Health.
মেয়েদের নতুন চুল গজানোর সহজ কৌশল জানা আছে কি?
মেয়েদের নতুন চুল গজানোর সহজ উপায়: অনেকেরই চুল পড়া বা মাথার ত্বক পাতলা হয়ে যাওয়ার সমস্যা থাকে। আর এই সমস্যা থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে হলে ২টি জিনিস করতে হবে। ১টি হচ্ছে চুল পড়া রোধ করা, অন্যটি হচ্ছে নতুন চুল গজাতে। আমরা প্রায়শই চুল পড়া রোধ করা নিয়ে বিভিন্ন নিবন্ধ দেখে থাকি। সে তুলনায় নতুন চুল গজানোর উপায় সম্পর্কে সমাধান খুব কম থাকে।তো চলুন আজকের এই পোস্টে জেনে নেওয়া যাক মেয়েদের নতুন চুল গজানোর কৌশল সম্পর্কে:
বিশেষ করে, বার্ধক্যজনিত কারণে বা পরিবেশগত কারণে আমাদের চুল পড়ে। আর এ কারণেই আমাদের মন একটু হলেও খারাপ হওয়ার কথা। তখন মনে হয় ছোট বেলার মতো কোনোরকমে আবার চুল হতো। আমরা যদি আমাদের মাথার ত্বক বা স্ক্যাল্পকে প্রাণবন্ত করতে পারি তাহলে আগেরমত আবার নতুন চুল গজানো সম্ভব। মাথার ত্বকের প্রতিটি চুলের গোড়ার রক্ত সঞ্চালন ব্যবস্থা রয়েছে। যদি রক্ত সঞ্চালন বাড়ানো যায় তাহলে অবশ্যই নতুন চুল গজানো সম্ভব।
মেয়েদের মাথায় নতুন চুল গজানোর উপায়
এবার জেনে নেওয়া যাক মাথায় নতুন চুল গজানোর সমাধান সম্পর্কে।১ম উপায়
১ম উপায় হল ম্যাসেজ। চুল নিয়মিত ভালোভাবে মাসাজ করা প্রয়োজন। এটি নিয়মিত করলে মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায় এবং মাথার ত্বক অনেকটাই প্রাণবন্ত হয়ে যায়। ১ টেবিল চামচ ভিটামিন-ই দিয়ে মাথায় ভালোভাবে মাসাজ করুন। ভিটামিন-ই চুলের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি জোগায়। আপনি ভিটামিন-ই এর সাথে চায়ের নির্যাস যোগ করতে পারেন। এ দুটি উপাদান ভালোভাবে মিশিয়ে তালু ও আঙ্গুলের সাহায্যে সারা মাথার ত্বকে লাগান। তারপর ৫ থেকে ৬ মিনিট ভালোভাবে ম্যাসাজ করতে থাকুন। মাসাজ করা হয়ে গেলে চওড়া বা ফাঁকা দাঁতের চিরুনি দিয়ে আঁচড়ান। চুলকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে সমস্ত চুল আঁচড়ান।কিছুক্ষণ পর পরই মাথায় স্বাভাবিকভাবে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার লাগান। এই নিয়ম অনুযায়ী চুলের বৃদ্ধির জন্য দিনে ৩ বার ম্যাসাজ করুন। তবে বারবার শ্যাম্পু ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। এতে আপনার চুলের ক্ষতি হতে পারে।
২য় উপায়
সাধারণত চুলের গোড়ায় হেয়ার ফলিকল থাকে। যদি কম্পনের মাধ্যমে ফলিকলকে প্রাণবন্ত করা যায়, তাহলে নতুন চুল গজানো সম্ভব। ভাইব্রেটিং ম্যাসাজার বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। এটি দিয়ে আপনি বৃত্তাকার গতিতে ঘুরিয়ে মাথার ত্বকে একটি ভাইব্রেটিং ম্যাসাজ নিতে পারেন। যেখানে চুল সবচেয়ে বেশি পড়ে যাচ্ছে সেদিকে বেশি মনোযোগ দিন। তারপর ৫ থেকে ১০ মিনিটের জন্য এভাবে আপনার মাথার ত্বক কম্পন করুন। ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য আপনাকে দিনে ৩ বার এটি করতে হবে।৩য় উপায়
গুণগত মানের একটি শ্যাম্পু ব্যবহার করুন যা আপনার মাথার ত্বক থেকে মৃত কোষগুলিকে সরিয়ে দিতে পারে। আর এই মৃত কোষগুলি মাথার ত্বকের ফলিকলগুলিকে ব্লক করে, আর সে কারণেই মাথায় নতুন চুল গজাতে বাঁধার সৃষ্টি করে। আর তখনই মাথার ত্বকে রক্ত চলাচল কমে যায়। অল্প পরিমাণে শ্যাম্পু নিন তারপর আপনার মাথায় হালকাভাবে ম্যাসাজ করুন। মাসাজ করা হয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি দিনে ১বার করলেই চলবে।নতুন চুল গজানোর জন্য খাদ্যাভ্যাসের কিছু পরিবর্তন
প্রোটিন
পর্যাপ্ত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করুন। চুল প্রধানত কেরাটিন দিয়ে তৈরি। এটি অ্যামিনো অ্যাসিড (amino acids) দিয়ে তৈরি এক ধরনের প্রোটিন। সে কারণেই মাথায় নতুন চুল গজাতে আপনার শরীরে পর্যাপ্ত অ্যামিনো অ্যাসিড থাকা প্রয়োজন। সে জন্য মাছ, মাংস, পনির, দুধ, ডিম – প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় এগুলি অন্তর্ভুক্ত করার চেষ্টা করুন।এছাড়াও আপনি সয়াবিন, মটরশুটি, কলা, বাদাম ইত্যাদি থেকেও পেতে পারেন। তবে আমিষ খাবারে প্রোটিনের পরিমাণ তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি থাকে।
আয়রন এবং জিঙ্ক
আয়রন এবং জিঙ্ক আপনার মাথার ত্বকের কোষগুলিতে অক্সিজেন পরিবহন করতে এবং নতুন টিস্যু তৈরি করে ক্ষতি প্রতিরোধে সহায়তা করে। পরিমিত পরিমাণে আয়রন, জিঙ্ক দ্রুত চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। মটরশুটি, বাদাম, কলিজা, মাংস, দুধে আপনার প্রয়োজনীয় জিঙ্ক এবং আয়রন থাকে।ভিটামিন সি
পেয়ারা, লেবু, কমলালেবু, আনারস, কামরাঙ্গা, সবুজ মরিচে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে। আপনার চুলের বৃদ্ধি সহায়ক হিসেবে কাজ করে।কালোজিরা
কালোজিরা নতুন চুল গজানোর জন্য বিশেষ সহায়ক। কালোজিরার তেল মাথায় ব্যবহার করলে খুব ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।ছোট ছোট কিছু সাধারণ যত্ন
চুল পরিষ্কার রাখা। পাশাপাশি নিয়মিত চিরুনি করা। এছাড়াও অতিরিক্ত চিরুনি চুল পড়া বৃদ্ধি করে।চুলের গোড়ায় পেঁয়াজের রস লাগিয়ে ১০ মিনিটটের মত রাখিয়ে নিয়মিত ব্যবহার করলে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।
কয়েক দিন ঘন ঘন মেহেদি পাতা ব্যবহার করুন। পাতা এবং শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
শুকনো আমলকি পানিতে ভিজিয়েও রাখতে পারেন।
আপনি আরও খাঁটি কালোজিরা তেল বা নির্যাস ব্যবহার করতে পারেন।
জেনে নিলেন মেয়েদের নতুন চুল গজানোর কার্যকরী উপায় সম্পর্কে! এখন শুধু মনোযোগ, নিয়মিত যত্ন, পদ্ধতি অনুসরণ করতে থাকুন। দেখবেন আপনার মাথায় নতুন চুল গজাচ্ছে।
- 497 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on November 19, 2023 in Science.
১৯১১ সাল। অস্ট্রিয়ান-মার্কিন বিজ্ঞানী ভিক্টর হেস একটা পরীক্ষা চালান। তিনি একটা বেলুন উড়িয়েছিলেন মহাকাশে, বায়ুমণ্ডলের ওপর দিকে। সেটার সঙ্গে যুক্ত ছিল একটা গোল্ডলিফ স্পেক্টোমিটার, যাকে বাংলায় স্বর্ণপাত তড়িৎবিক্ষণ যন্ত্র বলে।
এই যন্ত্রের সাহায্যে চার্জযুক্ত কণাদের শনাক্ত করা যায়। এই যন্ত্রের সেকালে খুদে কণাদের শনাক্ত করা হতো। আসলে হেস যন্ত্রটিকে আকাশে পাঠিয়েছিলেন মাটির হাত থেকে বাঁচানোর জন্য। কেন?
তড়িৎবিক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে কোনো গ্যাসে চার্জিত কণাদের অস্তিত্ব প্রমাণ করা যায়।গ্যাসটিকে এই যন্ত্রের ভেতর ঢোকালে সমধর্মী কণাগুলো এর ভেতরে পরস্পরের সমান্তরালে রাখা ধাতব পাতে এসে জড়ো হয়। পাত দুটির মধ্যে তখন বৈদ্যুতিক বিকর্ষণী বলের প্রভাব কার্যকর হয়। তখন পাত দুটির মধ্যে দূরত্ব বাড়ে। একসময় এদের মধ্যে বৈদ্যুতিক বিকর্ষণ বল বাড়তে থাকে।
ফলে একসময় এদের মধ্যে দূরত্ব এতটাই বাড়ে, এদের অবস্থান তখন এমন হয়, ইংরেজি V বর্ণের রূপ নেয়।
যতক্ষণ চার্জিত কণাদের উপস্থিতি থাকে, পাত দুটিতে ততক্ষণ এদের অবস্থান V-এর মতো থাকে।কতক্ষণ চার্জের উপস্থিতি থাকবে পাত দুটিতে?
যতক্ষণ না বিপরীতধর্মী কোনো কণা এর ভেতরে এসে না পড়ে, ততক্ষণ। কিন্তু আশপাশে যদি তেজস্ক্রিয় বস্তু থাকে, তাহলে তেজস্ক্রিয় রশ্মি থেকে আসা বিপরীত চার্জের কণাদের প্রভাবে চার্জ প্রশমিত হতে থাকে পাত থেকে। সঙ্গে বিকর্ষণও কমতে থাকে এদের মধ্যে।
একসময় সম্পূর্ণ চার্জ শূন্য হয়ে পাত দুটি আবার পরস্পরে কাছাকাছি চলে আসে এবং সমান্তরালে অবস্থান করে।
তেজস্ক্রিয় বস্তু আশপাশে থাকলে এমনটা হওয়ার কথা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা দেখলেন তেজস্ক্রিয় বস্তু আশপাশে না থাকলেও এমনটা হচ্ছে। কেন? এর ব্যাখ্যা পেতে বিজ্ঞানীদের সময় লাগেনি। যেকোনো পরীক্ষাগার তো মাটির ওপরেই থাকে। মাটির থেকে কতটুকুই বা ব্যবধান? মাটির অভ্যন্তরে প্রাকৃতিক তেজস্ক্রিয় মৌলের অভাব নেই। সেগুলো ক্রমাগত তেজস্ক্রিয় রশ্মি বিকরণ করে যাচ্ছে। তেজস্ক্রিয় রশ্মির ভেদনক্ষমতা এতটাই বেশি, চাইলেই ভূপৃষ্ঠ সেগুলোকে আটকে রাখতে পারে না। মাটি ভেদ করে, গবেষণাগারের দেয়াল পেরিয়ে এসে আছড়ে তড়িৎবিক্ষণ যন্ত্রের ধাতব পাতে। তখন বিপরীতধর্মী চার্জের সংস্পর্শে পাত দুটির চার্জ প্রমশিত হয়। তবে এই প্রশমনটা কিন্তু খুব দ্রুত হয় না। চার্জ প্রশমিত হওয়ার আগে বিজ্ঞানীরা তাদের পর্যবেক্ষণের জন্য মোটামুটি সময় পান। কারণ ভূ-পৃষ্ঠ ভেদ করে আসা তেজস্ক্রিয় রশ্মির পরিমাণ এত বেশি নয়। কিন্তু কিছু কিছু পরীক্ষার জন্য বিজ্ঞানীদের আরো একটু বেশি সময়ের প্রয়োজন। সেই সময়টুকু তারা পাচ্ছিলেন না।বিজ্ঞানীরা তখন নানা রকম চেষ্টা করলেন চার্জ প্রমশনে বাধা দেওয়ার। এ জন্য বাতাসের আর্দ্রতা বেশি যে অঞ্চলে বেশি সেখানে নিয়ে গিয়ে দেখলেন। কাজ হলো না, জলীয় বাষ্প বাধা দিতে পারল তেজস্ক্রিয় বিকিরণকে। তারপর একটা সিসার পাতে মোড়ানো বাক্সে তড়িৎবিক্ষণ যন্ত্রটিকে স্থাপন করলেন। তাতে প্রশমনের হার কমানো সম্ভব হলো। কিন্তু একেবারে বন্ধ করা গেল না। তখন ভিক্টর হেস এই বেলুন পরীক্ষার আশ্রয় নেন। ভূ-পৃষ্ঠ থেকে ১০ কিলোমিটার ওপরে বেলুনেসহ স্বর্ণপাতটিকে স্থাপন করেন। তাঁর ধারণা ছিল, মাটি থেকে অনেক ওপরে থাকবে বেলুন, তাই স্বর্ণপাত দুটিতে অত সহজে চার্জ প্রশমিত হওয়ার সুযোগ থাকবে না। কিন্তু এই পরীক্ষার ফল হলো উল্টো।
হেস লক্ষ করলেন, মহাকাশে গিয়ে স্বর্ণপাতে চার্জ প্রশমিত হওয়ার হার তো কমছেই না, বরং উল্টো উচ্চতা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে চার্জ প্রশমনের হার বাড়ছে। কেন? তখন হেসকে অনুমানের ওপর নির্ভর করতে হলো। তিনি ধরে নিলেন, নিশ্চয়ই মহাকাশে তেজস্ক্রিয় রশ্মির মতো চার্জযুক্ত কণাদের স্রোত আছে এবং সেগুলো নিয়মিত পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ঢুকে পড়ছে। সেগুলোর সংখ্যা ও ভেদনক্ষমতা অনেক বেশি। তাই দ্রুত স্বর্ণপাতে ঢুকে এর চার্জ প্রশমিত করে দিচ্ছে। হেসের এই অনুমান ঠিক ছিল। তাই ১৯৩৬ সালে কার্ল অ্যান্ডারসনকে পজিট্রন আবিষ্কারের জন্য যখন নোবেল দেওয়া, যৌথভাবে সেই পুরস্কারের ভাগ পেয়েছিলেন হেস।
২.
হেসের পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া গেল মহাকাশে চার্জিত কণা আছে যথেষ্ট পরিমাণে। কিন্তু এই কণার জন্ম কিভাবে হচ্ছে? এদের অন্যান্য বৈশিষ্ট্যই বা কেমন?কোয়ান্টাম বলবিদ্যার তখন রমারমা যুগ। তা সত্ত্বেও মহাকাশের ওই রহস্যময় রহস্যময় কণাদের নিয়ে খুব বেশি মাতামাতি হয়নি। কিন্তু বিংশ শতাব্দীর বিশের দশকের মাঝামাঝিতে নানা ক্ষেত্রেই ওই কণাগুলোর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। ১৯২৫ রবার্ট অ্যান্ডুজ মিলিক্যান একটা ব্যাখ্যা দাঁড় করানোর চেষ্টা করলেন। বললেন, মহাকাশে যেসব চার্জিত কণাদের প্রভাব দেখা যাচ্ছে, এগুলো আসেলে কণা নয়, একধরনের বিকিরণরশ্মি। মিলিক্যান আরো বললেন, এই বিকিরণ আসলে মাইক্রোওয়েভ অর্থাৎ ক্ষুদ্র তরঙ্গ। এদের ভেদনক্ষমতা গামা রশ্মির চেয়েও বেশি। ফলে এরা আরো শক্তিশালী। কিন্তু এদের জন্মপ্রক্রিয়া সম্পর্কে তেমন কিছুই বলেননি মিলিক্যান। তবে তিনিই এই বিকিরণের নাম দিয়েছিলেন কসমিক রে বা মহাজাগতিক রশ্মি।
মিলিক্যানের সঙ্গে একমত হতে পারেননি আরেক মার্কিন কণাপদার্থবিজ্ঞানী আর্থার কম্পটন। কম্পটন ইফেক্টের জনক তিনি। সুতরাং তাঁর কথাও গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেছিলেন মহাজাগতিক রশ্মি আসলে স্রেফ আলোকরশ্মি নয়, চার্জিত কণাদের স্রোত। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে ক্যাথোড রশ্মি নিয়ে যে বিতর্কটা তৈরি হয়েছিল, ব্রিটিশ জার্মান বিজ্ঞানীদের মধ্যে—ক্যাথোড রশ্মি আলোক তরঙ্গ নাকি বস্তু কণাদের স্রোত—সে ধরনের একটা পরিস্থিতিই তৈরি হলো কম্পটনের এই মন্তব্যের মাধ্যমে। এই বিতর্ক আগেরটার মতো ডালপলা ছাড়তে পারেনি। কারণ কম্পটন নিজেই নিজের তত্ত্বের পেছনে প্রমাণ খুঁজতে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন।
তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন, অতিপারমাণবিক কণাদের গতিশক্তি যদি খুব বেশি হয়, তাহলে এদের ভেদনক্ষমতা গামা রশ্মির চেয়েও বেশি হতে পারে। তা ছাড়া কণা হওয়ার পক্ষে শক্ত যুক্তি হলো, মহাজাগতিক রশ্মি চার্জযুক্ত, কারণ স্বর্ণপাতের চার্জ প্রশমন করে এই রশ্মি নিস্তড়িৎ করে দিতে পারে।
কিন্তু গামা রশ্মির মতো বিদ্যুৎ-চুম্বকীয় তরঙ্গ হলে এদেরকে চার্জ নিরপেক্ষ হতে হবে। কিন্তু স্বর্ণপাত পরীক্ষা তা বলছে না। তবু যদি কিছু ভুলচুক থাকে, তাহলে সেটা পরীক্ষা করে দেখা যেতে পারে। অন্যদিকে ১৯২৯ সালে দুই জার্মান বিজ্ঞানী ওয়ালথার বোথে ও ওয়ার্নার কোলহোর্স্টার দেখালেন গামা রশ্মির পক্ষে ৪.১ সেন্টিমিটার স্বর্ণপাত ভেদ করে বেরিয়ে যাওয়া সম্ভব। ফোটনের পক্ষে সেটা সম্ভব নয়।
কম্পটন বললেন, মহাজাগতিক রশ্মি মিলিক্যানের ধারণামতো সত্যিই চার্জনিরপেক্ষ হয়, তাহলে এরা পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্র দ্বারা প্রভাবিত হবে না। পৃথিবীর সব দিক থেকে এদের বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের হার সমান হবে। আর যদি এরা চার্জযুক্ত বস্তুকণা হয়, তাহলে এই হার সমান হবে না। পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্র এদের ওপর প্রভাব ফেলবে। এদের গতিপথকে বিচ্যুত করে ফলবে। তাই সব অঞ্চলে এদেরকে সমানভাবে পাওয়া যাবে না। মেরু অঞ্চলে এদের এদের ঘনত্ব বেশি পাওয়া যাবে। বিষুবীয় অঞ্চলে এদের ঘনত্ব হবে সবচেয়ে কম। এই তত্ত্বের নাম দেওয়া হলো ল্যাটিচিউড ইফেক্ট বা অক্ষাংশ প্রভাব।
শুধু তত্ত্ব দিয়েই দায়িত্ব শেষ করেননি কম্পটন। তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে অক্ষাং প্রভাব পরীক্ষা করে দেখেছিলেন। প্রমাণ করেছিলেন, তাঁর অনুমানই ঠিক, বিষুবীয় অঞ্চলে অক্ষাংশ প্রভাব সবচেয়ে কম। বিষুব রেখা থেকে যত উত্তর বা দক্ষিণে গেলেন মহাজাগতিক রশ্মির প্রভাব তত বেশি পেলেন।
কম্পটনের এই তত্ত্বের সঙ্গে একমত হলেন ইতালিয়ান বিজ্ঞানী ব্রুনো বেনেদেতো রসি। ১৯৩০ সালে তিনি একটা হিসাব খাড়া করলেন। মহাজাগতিক রশ্মির গতিপথের দিক ঠিক করে দিলেন তিনি গণিতের ছাঁচে ফেলে। বিদ্যুৎক্ষেত্র আর চুম্বকক্ষেত্র পরস্পরের ওপর লম্বভাবে ক্রিয়া করে। পৃথিবীর চুম্বকক্ষেত্র উত্তর-দক্ষিণ বরাবর ক্রিয়াশীল। তাই বাইরে থেকে কোনো বৈদ্যুতিক চার্জযুক্ত কণাকে আসতে হয়, তাহলে একে ঢুকতে হবে পূর্ব অথবা পশ্চিম দিক থেকে। রোসি হিসাব কষে দেখিয়ে দিলেন, যদি মহাজাগতিক রশ্মির ধনাত্মক চার্জযুক্ত হয় তাহলে সেগুলো পৃথিবীতে ঢুকবে পশ্চিম দিক থেকে। কিন্তু এর চার্জ যদি ঋণাত্মক হয়, তাহলে এগুলো পূর্ব দিক থেকে পৃথিবীতে ঢুকবে।
রোসির এই তত্ত্বের প্রমাণ মিলল অচিরেই। ১৯৩৫ সালে মার্কিন বিজ্ঞানী টমাস হোপ পরীক্ষা করে দেখালেন, মহাজাগতিক রশ্মি পশ্চিম দিক থেকেই পৃথিবীতে প্রবেশ করে। তার মানে এগুলো ধনাত্মক চার্জের কণা।
৩.
হোপ দেখিয়েছিলেন, মহাজাগতিক রশ্মি ধনাত্মক কণাদের স্রোত। কিন্তু এই কণাগুলো আসলে কী?একসময় ক্যাথোড রশ্মি পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছিল সেগুলো ইলেকট্রনের স্রোত। আলফা রশ্মিতে ছিল আলাফা কণা অর্থাৎ হিলিয়াম নিউক্লিয়াস। তারপর দেখা গেলে বেটা রশ্মিও মূলত ইলেকট্রন দিয়ে তৈরি। কিন্তু এতে সামান্য অ্যান্টি-নিউট্রিনোও থাকে। তাহলে কসমিক রশ্মি কী দিয়ে তৈরি?
বিশ শতকের ত্রিশ ও চল্লিশের দশকে সারা বিশ্বে মহাজাগতিক রশ্মি নিয়ে অনেক গবেষণা চলল। নানা রকম তথ্য জমা পড়তে শুরু করল বিজ্ঞানীদের হাতে। প্রমাণ হলো, কসমিক রশ্মির ৯০ শতাংশ আসলে প্রোটন অর্থাৎ হাইড্রোজেন কণা দিয়ে তৈরি। চল্লিশের দশকের শেষ দিকে এসে আরো অনেক কণার হদিস মিলল মহাজাগতিক রশ্মিতে। পাওয়া গেল আলফা কণা অর্থাৎ হিলিয়াম নিউক্লিয়াস। এ ছাড়া খুব সামান্য পরিমাণ কার্বন, লোহা এবং সিসার নিউক্লিয়াসও পাওয়া গেল। এ ছাড়া আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা গেল, বায়ুমণ্ডলের ওপরের কসমিক রশ্মি আর পৃথিবীতে আসা কসমিক রশ্মির মধ্যে পার্থক্য আছে।
বায়ুমণ্ডলে গ্যাসের পরমাণুতে সংঘর্ষের পর কসমিক রশ্মিতে যেমন ভাঙন ধরে, ভাঙন ধরে বায়ুমণ্ডলের গ্যাসের নিউক্লিয়াসে। তৈরি হয় ছোট ছোট অনেক কণা—মিউয়ন, ফোটন ইত্যাদি। এসবের মিশেলেই আসলে মহাজাগতিক রশ্মি তৈরি হয়।
৪.
বায়ুমণ্ডলের ওপরে যে মহাজাগতিক রশ্মি, সেগুলো কোত্থেকে এলো?পৃথিবীতে যেসব মহাজাগতির রশ্মি এসে পড়ে, এগুলোর মূল উৎস আসলে সূর্য। সূর্যের ভেতরে যে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া সংঘটিত হয়, সেখান থেকেই চার্জিত কণাগুলো দ্রুতবেগে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। সেগুলোর একটা অংশের ভাগ পায় পৃথিবী। প্রবল বেগে ছুটে আসা সে সব কণা পৃথিবীর চৌম্বক্ষেত্রের সঙ্গে মিথস্ক্রিয়া করে। এর ফলে একটা তীব্র চৌম্বক ক্রিয়ার জন্ম হয়। কণাগুলো আরো প্রবল হয়ে পড়ে। ফলে কণাগুলোর বেগ আরো বেড়ে যায়। আলোর বেগের অনেকটাই কাছাকাছি উঠে যায় এদের বেগ। এই আলোড়নের ফলে জন্ম হয় সৌর বায়ুর। মেরু অঞ্চলে যে মেরুপ্রভা দেখা যায়, তারও মূল কারিগর মহাজাগতিক রশ্মি।
শুধু সূর্যই নয়, মহাবিশ্বের সকল নক্ষত্রই এ ধরনের মহাজাগতিক রশ্মির উৎস হতে পারে। তবে অন্য নক্ষত্র থেকে মহাজাগতিক রশ্মি পৃথিবীতে পৌঁছতে পারে না দূরত্বের কারণে। এত দূরের পথ পাড়ি দেওয়ার বহু আগেই সেসব কণা শক্তি হারিয়ে ফেলে। তবে সুপারনোভা বিস্ফোরণের কথা আলাদা। একটা নক্ষত্র যখন মৃত্যুর কাছাকাছি এসে পড়ে, তখন এর ভেতরে ঘটে নিউক্লিয়ার ফিউশন, কোয়ান্টাম অপবর্জনজনিত চাপ আর মহাকর্ষ বলের ত্রিমুখী প্রভাবে বিস্ফোরিত হয়। সেই বিস্ফোরণের নক্ষত্রের বহিঃপৃষ্ঠ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। তখন কয়েক মুহূর্তের জন্য এতটাই উজ্জ্বল হয়ে ওঠে নক্ষত্রটা, গোটা গ্যালাক্সির সমান উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
সুপরানোভা বিস্ফোরণ থেকে যে মহাজাগতিক রশ্মি উৎপন্ন হয়, সেগুলো পৌঁছে যেতে পারে পৃথিবীতে।
- 536 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on November 19, 2023 in Food.
জিঙ্ক ফাংশন, ডিএনএ সংশ্লেষণ, ক্ষত নিরাময় বৃদ্ধিতে অনেক কাজের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। যদিও দস্তা বিভিন্ন খাদ্যতালিকাগত উৎসের মাধ্যমে পাওয়া যেতে পারে।
মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে জিঙ্ক বেশি থাকে এমন কিছু নিয়মিত গ্রহণ করা ভালো। তবে বয়স এবং লিঙ্গের উপর নির্ভর করে গ্রহণ করা যেতে পারে।
জিঙ্ক থাকে এমন খাবারের তালিকা
ঝিনুক (Oysters)
ঝিনুক জিঙ্কের অন্যতম ধনী উৎস। তারা প্রতি ১০০ গ্রাম (জি) পরিবেশনে আনুমানিক ৭৪ মিলিগ্রাম (মিলিগ্রাম) জিঙ্ক সরবরাহ করে।গরুর মাংস (Beef)
গরুর মাংস জিঙ্কের আরেকটি চমৎকার উৎস। গরুর মাংসের বিভিন্ন কাট প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ৭ থেকে ১০ মিলিগ্রাম জিঙ্ক সরবরাহ করতে পারে।মেষশাবক (Lamb)
ভেড়ার মাংস জিঙ্ক সমৃদ্ধ, প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ৬ থেকে ৮ মিলিগ্রাম থাকে।কুমড়ার বীজ (Pumpkin seeds)
কুমড়ার বীজ হল দস্তার একটি বড় উদ্ভিদ-ভিত্তিক উৎস। প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় 7-8 মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।তিলের বীজ (Sesame seeds)
তিলের বীজ হল জিঙ্কের আরেকটি উদ্ভিদ-ভিত্তিক উৎস, যা প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ৭ থেকে ৮ মিলিগ্রাম সরবরাহ করে।শণের বীজ (Hemp seeds)
শণের বীজ শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ নয় বরং প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ৭ থেকে ৮ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।ছোলা (Chickpeas)
ছোলা, যা গার্বাঞ্জো মটরশুটি নামেও পরিচিত, এটি উদ্ভিদ-ভিত্তিক জিঙ্কের একটি ভাল উৎস, যা প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ২ থেকে ৩ মিলিগ্রাম সরবরাহ করে।মসুর ডাল (Lentils)
মসুর ডাল হল লেবু যাতে প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে আনুমানিক ২ থেকে ৩ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।কুইনোয়া (Quinoa)
Quinoa হল একটি পুষ্টিকর শস্য যাতে প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ২ থেকে ৩ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।কাজু বাদাম (Cashew nuts)
কাজু বাদাম হল এক ধরনের গাছের বাদাম যা প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ২ থেকে ৩ মিলিগ্রাম জিঙ্ক সরবরাহ করে।সূর্যমুখী বীজ (Sunflower seeds)
সূর্যমুখী বীজ হল একটি সুস্বাদু খাবার যাতে প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ২ থেকে ৩ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।মুরগি (Chicken)
টার্কি মুরগি জিঙ্কের ভালো উৎস, প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ২ থেকে ৩ মিলিগ্রাম সরবরাহ করে।মাছ এবং ঝিনুক (Fish and Shellfish)
বিভিন্ন ধরণের মাছ এবং শেলফিশ যেমন সালমন, ট্রাউট, কাঁকড়া এবং চিংড়িতে মাঝারি পরিমাণে জিঙ্ক থাকে, সাধারণত প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে ১ থেকে ৩ মিলিগ্রাম।দই (Curd)
দই হল একটি দুগ্ধজাত পণ্য যাতে প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ১ থেকে ২ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।পনির (Cheese)
কিছু ধরণের পনির, যেমন চেডার এবং সুইস, প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে আনুমানিক ১ থেকে ২ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকে।দুধ (Milk)
গরুর দুধে অল্প পরিমাণে জিঙ্ক থাকে, সাধারণত প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ০.৪ থেকে ০.৫ মিলিগ্রাম।ডিম (Eig)
ডিম জিঙ্কের একটি ভাল উৎস, প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ০.৫ থেকে ০.৬ মিলিগ্রাম সরবরাহ করে।গোটা শস্য (Whole grains)
গম, চাল এবং ওটসের মতো গোটা শস্যে অল্প পরিমাণে জিঙ্ক থাকে, সাধারণত প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে ০.৫ থেকে ১ মিলিগ্রাম পর্যন্ত।ডার্ক চকলেট (Dark chocolate)
কোকো সলিডের উচ্চ শতাংশ সহ ডার্ক চকোলেটে প্রতি ১০০ গ্রাম পরিবেশনে প্রায় ০.৫ থেকে ১ মিলিগ্রাম জিঙ্ক থাকতে পারে।এছাড়াও মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে খাবারে জিঙ্কের পরিমাণ মাটির গুণমান, প্রক্রিয়াকরণের পদ্ধতি এবং রান্নার কৌশলগুলির উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। অতএব, এই মানগুলি একটি সাধারণ নির্দেশিকা হিসাবে কাজ করতে পারে। আপনার যদি নির্দিষ্ট খাদ্যতালিকাগত প্রয়োজনীয়তা বা উদ্বেগ থাকে তবে ব্যক্তিগত পরামর্শের জন্য স্বাস্থ্যসেবা পেশাদার বা নিবন্ধিত খাদ্য বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা সর্বদা ভাল।
- 213 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on November 18, 2023 in Food.
দুধে ভিটামিন ডি এর প্রাকৃতিক মাত্রা কম, তাই বেশিরভাগ দুধ উৎপাদনকারী পুরো দুধে ভিটামিন ডি যোগ করে।
চর্বি-মুক্ত দুগ্ধজাত দ্রব্যের জন্য শিল্প প্রক্রিয়ায়, কম ক্যালোরিযুক্ত দুধের পণ্য তৈরি করতে পুরো দুধের চর্বি অপসারণ করা হয় ।
কম এবং চর্বিমুক্ত দুধে ভিটামিন এ ফরটিফিকেশন প্রয়োজন কারণ পুরো দুধে কিছু ভিটামিন এ পালমিটেট থাকে; তবে, চর্বিমুক্ত দুধে ভিটামিন এ-এর মাত্রা আরো অনেক কমে যায় কারণ চর্বি-দ্রবণীয় ভিটামিন এ পালমিটেট চর্বি দিয়ে অপসারণ করা হয়।
- 522 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on November 18, 2023 in Health.
ডায়াবেটিসের প্রথম লক্ষণ ক্লান্তি বা শক্তিহীনতা:
আমাদের কোষগুলি রক্ত থেকে গ্লুকোজ শোষণ করতে ইনসুলিন ব্যবহার করে এবং এটি শক্তির জন্য ব্যবহার করতে পারে। ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তির অগ্ন্যাশয় পর্যাপ্ত ইনসুলিন তৈরি করে না, ফলে কোষগুলো শক্তি ব্যবহার করতে না পারলে দেহে ক্লান্তি ভর করে।
ঘন ঘন প্রস্রাব করার উপসর্গ বা উদ্দেশ্য হল রক্তে জমে থাকা বাড়তি গ্লুকোজ ফ্ল্যাশ করা।
- 593 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on November 18, 2023 in Health.
দাঁড়িয়েছিলাম রেস্তোরাঁর ভেতরে, একজন ফুড ডেলিভারি বয় এসে টোকেন দিলো ম্যানেজারের হাতে , ফ্রিজ হতে দুটো পিজা বের করে ওভেনে ঢুকালো শেফ, গরম হওয়ার পর প্যাকেট করে রওনা দিলো ডেলিভারি বয়।
ফ্রিজে রাখলেই সব খাবার বেশিদিন ভালো থাকেনা, সেজন্য বাড়তি লবন, প্রিজার্ভজেটিভ ও রং এবং গন্ধ মেশাতে হয়।
স্বল্পমেয়াদে, এসব ফুড রক্তে শর্করা এবং রক্তচাপকে প্রভাবিত করে, প্রদাহ বাড়ায়।
দীর্ঘমেয়াদে, এসব ফুড খাদ্য হজম, অনাক্রম্যতা, প্রদাহ, হার্টের স্বাস্থ্য, স্থূলতা এবং আরও অনেক কিছুর সমস্যা হতে পারে।
- 527 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on December 13, 2021 in Solution.A website can track which of its own webpages a user has visited, which probably isn’t too surprising.However, a website can also track a user’s browsing history across other websites by using third-party cookies, as long as each site loads the cookie from the same domain.To prevent tracking across multiple websites, most browsers allow users an option to disable third-party cookies.Alternatively, some browsers default to disallowing third-party cookies.
Browsers tracking browsing history
Browsers store the browsing history for us across the entire web, a feature that makes it easier to re-find websites we visited in the past and autocomplete URLs as we’re typing.That handy feature means that anyone with access to our computer, like a parent, roommate, or classmate, can also see which websites we’ve visited.Most browsers give users options to clear the browsing history, however. In some browsers, you can even opt to clear the browsing history every time the browser restarts.Many browsers also provide an incognito browsing mode, a new browser window that will not store browsing history at all. Once you close the window, it will also forget any cookies generated in that session.Routers tracking browsing history
Anyone who can access the router that forwards a packet can monitor the destinations of HTTP requests.An Internet Service Provider (ISP) administers the first routers that a packet travels through (excluding the home/office/school) router, so the ISP can see every HTTP request that’s sent through those routers. Users can use HTTPS-secured websites to hide the contents of their requests, but HTTPS will still reveal the domain names. ISPs can use that information to find customers that are engaged in illegal activities, such as downloading pirated movies.But ISPs aren’t the only ones with access to routers. Government organizations have found various ways to gain access to routers and their forwarding data. In the US, the NSA reportedly installed backdoor surveillance monitoring programs on routers before they were exported to foreign customers. ^11start superscript, 1, end superscriptFor governments, monitoring online activity can be a way to discover behavior that they consider dangerous or unwanted. For citizens, governmental monitoring may reduce their privacy and threaten their freedom of speech. Journalists have reported that it’s harder now to research stories about government activities, as their sources are afraid to communicate over the open Internet. ^22squaredConcerned users have a few options to increase the privacy of their browsing history.One popular option, especially for journalists, is a Virtual Private Network (VPN). When using a VPN, the computer sends a packet of encrypted data with a destination of the VPN server to the ISP. The VPN server decrypts the data, finds out where the user actually wants to send the packet, and then forwards the packet to that destination.The VPN server knows the user’s browsing history, but the ISP does not. Plus, other routers after the VPN will only see that the packet came from the VPN IP address, not from the user’s IP address. A VPN subscription is often expensive, however, and the additional stop along the way can result in a slower browsing experience. The benefits may outweigh the costs for journalists, but VPNs are not yet used by the standard web surfer.Another option is Tor, an open source program for anonymizing Internet traffic. When using Tor, the computer sends an encrypted packet through a large number of volunteer relays. The data is packaged such that each relay only knows where it came from and where it’s going, and no relay knows both the sender IP address and the destination IP address.Tor can provide truly anonymous browsing, but it also severely slows down the browsing experience, since it has to hop through volunteer relays that can be located anywhere on the Internet.A final option is to lobby ISPs and governments to reduce their amount of monitoring or tighten their processes around accessing the browsing history of users. For example, the Electronic Frontier Foundation (EFF) is a non-profit that researches issues around digital privacy and tries to make changes through litigation, technology, and activism.- 254 views
- 1 answers
- 0 votes