orin123's Profile

761
Points

Questions
28

Answers
48

  • Asked on November 7, 2023 in Internet.

    রুট সহ বা ছাড়া ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড কিভাবে হ্যাক করবেন? কিভাবে যেকোন ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করবেন? আপনি যদি ওয়াইফাই হ্যাক করার উপায় খুঁজছেন, তবে এই পোস্টটি আপনার জন্য খুব উপকারী হতে পারে, কারণ আজকের এই পোস্টে আমি আপনাকে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সমস্ত উপায় বলব, এবং আমরা জানব যে অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন, কম্পিউটার, থেকে যেকোনো WPS, kali linux, WPA, WPA2 দিয়ে কিভাবে ওয়াইফাই হ্যাক করবেন?

    যদি আপনার বাড়ির কাছাকাছি কোনো ওয়াইফাইয়ের খুব ভালো সিগন্যাল থাকে এবং এর গতিও খুব ফাস্ট হয় তবে আপনি এর পাসওয়ার্ড না জানেন । তবে আপনার টেনশন নেওয়ার দরকার নেই, আজকের পোস্টে আমরা বিস্তারিত জানবো কিভাবে আমরা আমাদের মোবাইল ফোন এবং কম্পিউটার থেকে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারি?

    সতর্কতা: এই পোস্টটি শুধুমাত্র শিক্ষাগত উদ্দেশ্যে, কেউ এর অপব্যবহার করবেন না।  

    আমরা কি অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারি?

    আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন যতই রুট করুন না কেন, তবুও আপনি আপনার ফোন থেকে WPS সিকিউরিটি দিয়ে শুধুমাত্র ওয়াইফাই হ্যাক করতে পারবেন।

    তাই আপনি যদি আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে WPA সিকিউরিটি সহ ওয়াইফাই হ্যাক করার চেষ্টা করেন তাহলে আপনি আপনার সময় নষ্ট করছেন।

    এখন আপনি নিশ্চয়ই ভাবছেন যে কেন আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে WPA বা অন্যান্য হাই সিকিউরিটি ওয়াইফাই হ্যাক করতে পারব না?  এর প্রধান কারণ হল অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে ওয়্যারলেস কার্ড মনিটর মোড সাপোর্ট করে না, অথবা মনিটর মোড ছাড়া আপনি WPA সিকুরিটি হ্যাক করতে পারবেন না।

    আশা করি এখন আপনি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন, এখন দেখা যাক কিভাবে কম্পিউটার থেকে WPA বা অন্যান্য হাই-সিকিউরিটি ওয়াইফাই হ্যাক করা যায়? আর ওয়াইফাই হ্যাক করার সব পদ্ধতি কি কি?

    কিভাবে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থেকে ওয়াইফাই হ্যাক করবেন? (রুট ছাড়া)

    আপনি যদি আপনার মোবাইল ফোন থেকে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে চান, তাহলে তার জন্য আপনার অবশ্যই শক্তিশালী ওয়াইফাই সিগন্যাল থাকতে হবে।

    যা যা দরকার:

    1. Android Phone.
    2. Wps Wpa Tester App ( ওয়াই ফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করার সফটওয়্যার )[ Download ]
    3. Wifi Signal Minimum 60%

    উপরে উল্লিখিত প্রয়োজনীয়তাগুলো নেবার পরে, নীচে দেওয়া নিয়ম অনুসরণ করুন।

    1.  প্রথমে আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে Wps Wpa টেস্টার অ্যাপটি ওপেন করে এবং তারপর রিফ্রেশ বাটনে ক্লিক করুন।

    2.  এখন আপনার সামনে ওয়াইফাই সিগন্যালের লিস্ট দেখাবে।

    3.  এখন যেকোনো সবুজ ওয়াইফাই সিলেক্ট করুন এবং কানেক্ট অটোমেটিক পিনে ক্লিক করুন।

    4.  এখন আপনার কাছে ROOT এবং NOROOT 2টি অপশন থাকবে, যদি আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনটি রুটেড হয়ে থাকে, তাহলে রুটে ক্লিক করুন, অন্যথায় নো রুটে ক্লিক করুন এবং সার্চিং হতে দিন।

    5.  এখন আপনার Android মোবাইল ফোন অটো wifi এর সাথে কানেক্ট হবে।

    এইভাবে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন থেকে সহজেই যেকোনো WPS Enable wifi-এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারবেন

    যদি অত্যাধিক সিকুরিটি ওয়াইফাই হয় তবে আপনি আপনার মোবাইল দিয়ে হ্যাক করতে পারবেন না। নিচের নিয়মের মাধ্যমে হ্যাক করতে হবে।

    কিভাবে যেকোন ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড হ্যাক করবেন?

    কিভাবে ওয়াইফাই হ্যাক করবেন? এটা জানার আগে এটা জেনে রাখা জরুরী যে ওয়াইফাইতে অনেক ধরনের সিকুরিটি রয়েছে;

    • WEP Security
    • WPA Security OR WPA2 Security
    • MAC ADDRESS Filtering
    • HIDDEN Network
    • WPA2 (WPS available)

    আপনি উপরে নিশ্চয়ই পড়েছেন যে ওয়াইফাইতে প্রধানত কত ধরণের ওয়াইফাই সিকিউরিটি ব্যবহার করা হয়, এখন আমি এখানে আপনাকে বলছি কিভাবে একে একে সব ধরনের সিকিউরিটি হ্যাক করতে হয়, তাই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন ????

    1. WEP Security

    WEP মানে তারযুক্ত সিকুরিটি। এবং এটি প্রথম ওয়াইফাই সুরক্ষা, যা 1999 সালে উদ্ভাবিত হয়েছিল। এবং এটি ক্র্যাক করা খুব সহজ। আপনি যদি একটি WEP ওয়াইফাই হ্যাক করতে চান, তাহলে আপনি সহজেই আপনার কম্পিউটার, ল্যাপটপ বা উইন্ডোজ পিসি বা কালি লিনাক্স থেকে এর পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে পারেন।

    আপনি নিশ্চয়ই Aircrack-ng এই সফটওয়্যারটির নাম শুনেছেন  এবং এটি windows + linux উভয়ের জন্যই অভায়াবল আছে।

    আপনি যদি উইন্ডোজ পিসি ব্যবহার করেন তবে এই সফ্টওয়্যারটির সাহায্যে আপনি সহজেই যেকোনো WEP ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে পারবেন। তবে এটি ৪ থেকে ৯ ঘন্টা পর্যন্ত সময় নিতে পারে।

    2. WPA or WPA2 Security

    এখন আসুন WPA সিকুরিটি সম্পর্কে কথা বলি যা WEP এর থেকে অনেক বেশি শক্তিশালী এবং এর ২টি ফর্ম্যাট রয়েছে: WPA বা WPA2 খুবই উন্নত। তবে আপনি নীচে দেওয়া দুটি পদ্ধতির মাধ্যমে এটি ক্র্যাক করতে পারেন।

      1. Dictionary Attack or Word List Attack
    1. Fluxion Attack.

    1. Word List Attack

    আমরা এটিকে তিনটি নামে জানি, ব্রুট ফোর্স অ্যাটাক, ডিকশনারি অ্যাটাক বা ওয়ার্ড লিস্ট অ্যাটাক, যেখানে হ্যাকার আপনার ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে অনেক পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকে এবং যখন পাসওয়ার্ড মেলে, আপনার ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড ক্র্যাক হয়ে যায়।

    আমি যদি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের কথা বলি, তবে এমন কিছু অ্যাপ পাওয়া যায়, যার সাহায্যে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে ব্রুট ফোর্স অ্যাটাক করে ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড হ্যাক করতে পারেন, তবে এর জন্য আপনার ওয়াইফাই সিগন্যাল খুব শক্তিশালী হওয়া উচিত ।

    তাই আমি আপনাকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থেকে ব্রুট ফোর্স অ্যাটাক করার পরামর্শ দেব না। কারণ এতে আপনার অনেক সময় নষ্ট হতে পারে, এবং সফল হবে কি না তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।

    এখন কম্পিউটারের কথা বলা যাক, আপনার যদি ভালো হার্ডওয়্যার সহ একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ থাকে তবে আপনি কালি লিনাক্স থেকে ওয়ার্ড লিস্ট অ্যাটাক সহ যেকোনো ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড সহজেই হ্যাক করতে পারবেন।

    2. Fluxion Attack

    এটি হল ২য় সেরা পদ্ধতি, যেটি আমি আপনাকে যেকোনো WPA বা WPA2 ওয়াইফাই পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করার জন্য সাজেস্ট করব।

    ম্যান ইন দ্য মিডল অ্যাটাক  এতে ব্যবহার করা হয়, যার কারণে ভিকটিমটির ওয়াইফাই সংযোগ কেটে যায় এবং তার সামনে একটি নতুন পেজ ওপেন হয়, যেখানে তাকে তার পাসওয়ার্ড দিতে বলা হয় ।

    এবং মজার বিষয় হল যাকে অ্যাটাক করবেন সে যদি ভুল পাসওয়ার্ড প্রবেশ করে, তখন তার কানেকশন চালু হবে না যতক্ষণ না সে তার ওয়াইফাই-এর সঠিক পাসওয়ার্ড দেবে । আর তার ওয়াইফাই এর পাসওয়ার্ড দেওয়ার সাথে সাথেই তার পাসওয়ার্ড চলে আসে আপনার কাছে। Fluxion Attack শিখতে ইউটিউব ব্যাবহার করতে পারেন । এই পোস্টে এর ডিটেলস দেওয়া সম্ভব না । চলুন পরের বিষয়ে জানা যাক ।

    3. MAC Address Filtering

    আপনি হয়তো জানেন যে প্রতিটি ডিভাইসের একটি ইউনিক MAC অ্যাড্রেস রয়েছে । এবং wifi শুধুমাত্র এই MAC এর সাথে যুক্ত হয়।

    আপনি যদি একটি আগে থেকে ওয়াইফাইয়ে কানেক্ট হওয়া ডিভাইসের ম্যাক অ্যাড্রেস খুঁজে পান এবং এটিকে আপনার ডিভাইসের অ্যাড্রেস এর স্থানে বসান, তাহলে আপনি সেই ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের সাথেও কানেক্ট হতে পারেন।

    মজার ব্যাপার হল কালি লিনাক্সএর কানেক্ট হওয়া ডিভাইসের ম্যাক অ্যাড্রেস খুঁজে বেরকরার অনেক মেথড আছে । তারপর আপনি সেই ম্যাক এড্রেস আপনার ডিভাইসের ম্যাক ঠিকানা বসাতে পারেন।

    কালি লিনাক্সে Aircrack-ng টুল দিয়ে ম্যাক ফিল্টারিং করা যায় এটি সম্পর্কে ইউটিউবে দেখতে পারেন ।

    4. Hidden Network

    আপনি কি জানেন যে আপনি আপনার ওয়াইফাই নেটওয়ার্কও লুকিয়ে রাখতে পারেন। হয়তো আপনার এলাকায় অনেক ফ্রি ওয়াইফাই হাইড ওয়াইফাই লুকানো আছে কিন্তু আপনি জানেন না এবং আপনি যেকোন হাই সিকিউরিটি ওয়াইফাই হ্যাক করে আপনার সময় নষ্ট করছেন। আপনি বিভিন্ন টুলসের মাধ্যমে হাইড থাকা ওয়াইফাই বের করতে পারবেন ।

    5.WPS Enabled

    বন্ধুরা, আমি উপরে বলেছি যে আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন থেকেও WPS Enable wifi হ্যাক করতে পারেন, তবে এর জন্য সেই ওয়াইফাইটির নেটওয়ার্ক শক্তি খুব বেশি হওয়া লাগবে।

    আপনার অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে WPS টেস্টার অ্যাপ ইনস্টল করার পরে, এটি ওপেন করে এবং Connect Automatic এ ক্লিক করুন, তারপর আপনার ওয়াইফাই সিগন্যাল শক্তিশালী হলে, এটি অটো কানেক্ট হবে।

    • 782 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 7, 2023 in Technology.

    পুলিশের সাহায্যে ব্যক্তির পরিচয় বের করা :চাইলে আপনি যে নাম্বার থেকে কল করে আপনাকে বিরক্ত করছে সেই নম্বরটি নিয়ে আপনার নিকটবর্তী থানায় গিয়ে একটি কমপ্লেন করে আসবেন। এবং পুলিশ অর্থাৎ সাইবার সিকিউরিটি এক্সপার্ট তারাই একমাত্র সঠিক ভাবে খুব সহজে অপরিচিত ব্যক্তির নাম ঠিকানা এবং কোথা থেকে কল করছে সমস্ত কিছু বের করতে পারে।

    • 908 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 7, 2023 in Education.

    As of my last knowledge update in January 2022, several universities in Bangladesh offer programs in graphic design. Some of the notable ones include:

    1. University of Dhaka: The Faculty of Fine Arts at the University of Dhaka offers a Bachelor of Fine Arts (BFA) program with a specialization in Graphic Design.
    2. Bangladesh University of Professionals (BUP): BUP offers a Bachelor of Fine Arts (BFA) program with a specialization in Graphic Design.
    3. Jahangirnagar University: The Department of Fine Arts at Jahangirnagar University offers a Bachelor of Fine Arts (BFA) program which includes a specialization in Graphic Design.
    4. Shanto-Mariam University of Creative Technology (SMUCT): SMUCT offers various design-related programs, including Bachelor of Fine Arts (BFA) with a specialization in Graphic Design.
    5. National Institute of Design (NID), Bangladesh: This is a specialized institution focused on design education. It offers various design-related programs, including graphic design.
    • 234 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 7, 2023 in Education.

    The rankings of the best universities in the world can vary depending on the criteria used for evaluation and the source of the rankings. Some of the most well-known university rankings organizations include QS World University Rankings, Times Higher Education World University Rankings, and Academic Ranking of World Universities (also known as the Shanghai Rankings).

    As of my last training data up until January 2022, some of the consistently top-ranked universities globally include:

    1. Massachusetts Institute of Technology (MIT)
    2. Stanford University
    3. Harvard University
    4. California Institute of Technology (Caltech)
    5. University of Oxford
    6. University of Cambridge
    7. ETH Zurich (Swiss Federal Institute of Technology)
    8. Imperial College London
    9. University of Chicago
    10. UCL (University College London)

    Please note that these rankings can change over time and may vary depending on the specific criteria used for evaluation. Additionally, the “best” university for a particular field of study or research can be different from the overall top-ranked universities. It’s important to consider factors like location, available programs, faculty expertise, and research opportunities when choosing a university. Always do your own research and consider what’s most important to you in your education and career goals.

    • 246 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 7, 2023 in Health.
    Methods of weight loss that scientific research supports include the following:
    1. Trying intermittent fasting. …
    2. Tracking your diet and exercise. …
    3. Eating mindfully. …
    4. Eating protein for breakfast. …
    5. Cutting back on sugar and refined carbohydrates. …
    6. Eating plenty of fiber. …
    7. Balancing gut bacteria. …
    8. Getting a good night’s sleep.
    • 167 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 7, 2023 in Technology.
    Are you having problems with your wireless network? If so, you are not alone. Many wireless networks sometimes slow down or temporarily break down. This poor performance impacts your productivity. While there is no golden rule for fixing wireless network issues, the following tips and tricks may help improve the performance of your network.

    1. Choose a central location

    Central locations provide the best signal coverage across your entire building. For two-story structures, if your router or access point is on the first floor, place the router or access point high on a shelf to provide a stronger signal for devices on the second floor.

    2. Move your router off the floor

    Walls, floors, and metal objects can interfere and weaken your router’s wireless signals. Locate your router to avoid these kinds of obstructions as best as possible.

    3. Replace your router’s antenna

    Router antennas are usually omnidirectional, meaning they broadcast in all directions. So if you place a router near an outside wall you end up broadcasting half of your wireless signals to the outside world. Many routers, however, come with removable antennas. If you replace the omnidirectional antenna with a high-gain antenna, you can aim the router’s wireless signal in the direction you want.

    4. Reduce wireless interference

    The most common wireless technology, 802.11g (wireless-G), operates at a frequency of 2.4 gigahertz (GHz). Many wireless electronics such as cordless telephones, microwave ovens, baby monitors, and garage door openers use this same frequency. As a result, their signal noise could interfere with the connection between your device and router.

    To reduce noise, buy cordless telephones and other devices that use the 5.8 GHz or 900 megahertz (MHz) frequencies. Because 802.11n (wireless-N) operates at both 2.4 GHz and the less frequently used 5.0 GHz frequency, these higher GHz devices may cause less network interference.

    5. Replace your device wireless card-based network adapter

    Wireless network signals are sent to and from your computer. Devices with built-in wireless networking typically have excellent antennas. Sometimes, however, the router can broadcast to your device, but your device can’t send signals back to the router. To resolve this issue, replace your card-based wireless network adapter with a USB wireless network adapter that uses an external antenna.

    6. Add a wireless repeater

    Wireless repeaters are handy devices that rebroadcast a wireless signal, strengthening the signal from your router to other floors or the opposite side of a building. You can place one anywhere there’s an outlet, but look for locations that are halfway between your router, modem, or access point and your device. Research these products before investing in one. Some wireless repeaters can be difficult to configure and can drag down your network’s performance.

    7. Change your wireless channel

    Wireless routers can broadcast on several different channels. If you encounter interference, try changing the wireless router’s channel through the router’s configuration page, which you can usually find by opening your web browser and typing in the IP address in the address bar. You do not have to change your device’s configuration, because it can automatically detect the new channel.

    8. Update your firmware or network adapter driver

    Router manufacturers regularly offer free updates. Sometimes, these updates can increase your router’s performance. To receive the latest firmware updates for your router, visit your router manufacturer’s website.

    Network adapter vendors also occasionally update the software or driver that Windows uses to communicate with your network adapter. These updates can improve performance and reliability. You can check your vendor’s website for updates or sign up for email newsletters to receive notification.

    9. Buy equipment from a single manufacturer

    Although routers and network adapters from different manufacturers work together, they might perform better if produced by the same manufacturer. These improvements can be helpful if you’re using wireless-G devices to transmit over a long distance or live in an older house where thicker walls can block more of the signal.

    10. Upgrade 802.11a, 802.11b, 802.11g devices to 802.11n

    In general, when buying new equipment, purchase wireless-N technology. Although wireless-G may be the most common wireless network, wireless-N is at least two times as fast. It also has better range and stability. Wireless-N is backward compatible with 802.11a, 802.11b, and 802.11g, meaning you can still use any wireless equipment that you already own. However, you won’t see much improvement in performance until you upgrade your device or network adapter to wireless-N.

    • 240 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 7, 2023 in Business.

    Starting a small business involves several steps and careful planning. Here’s a general outline to help you get started:

    1. Idea Generation and Market Research:
      • Identify a business idea that you’re passionate about and has the potential to meet a market need.
      • Conduct thorough market research to understand your target audience, competition, and industry trends.
    2. Business Plan:
      • Create a detailed business plan that outlines your business concept, target market, competitive analysis, marketing strategy, operational plan, and financial projections.
    3. Legal Structure and Registration:
      • Decide on the legal structure of your business (e.g., sole proprietorship, partnership, LLC, corporation) and register it with the appropriate government authorities.
    4. Name and Branding:
      • Choose a name for your business that reflects your brand and is easy to remember. Make sure it’s not already in use by another business.
    5. Funding and Finances:
      • Determine how you’ll finance your business. This could come from personal savings, loans, investors, or other sources. Establish a budget and set up a business bank account.
    6. Location and Operations:
      • Decide whether you’ll operate from a physical location, online, or both. Secure any necessary permits or licenses.
    7. Build a Team (if necessary):
      • If your business requires employees, start the hiring process. Make sure to follow labor laws and provide fair compensation.
    8. Product/Service Development:
      • If you’re offering a product, develop prototypes and refine them based on feedback. If it’s a service, establish the processes and standards.
    • 192 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 7, 2023 in Jobs.

    Building a standout resume involves showcasing your skills, experiences, and accomplishments in a clear and compelling way. Here are some tips to help you create an impressive resume:

    1. Choose the Right Format:
      • Use a clean, professional format with clear headings and consistent formatting. Consider using a template to ensure a polished look.
    2. Tailor Your Resume for Each Job:
      • Customize your resume for each specific job you apply for. Highlight relevant skills and experiences that align with the job description.
    3. Start with a Strong Summary or Objective:
      • Write a concise summary or objective statement at the beginning of your resume. This should briefly highlight your career goals and what you can bring to the role.
    4. Emphasize Achievements and Results:
      • Use quantifiable achievements and specific results to demonstrate your impact in previous roles. This gives employers a clear sense of your contributions.
    5. Focus on Relevant Experience:
      • Prioritize experiences that are most relevant to the position you’re applying for. Highlight accomplishments that demonstrate your ability to excel in the role.
    6. Highlight Transferable Skills:
      • Emphasize skills that are applicable across different industries or roles, such as communication, problem-solving, leadership, and adaptability.
    7. Use Action Verbs:
      • Begin bullet points with action verbs (e.g., “managed,” “implemented,”)
    • 245 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on November 7, 2023 in Health.

    Regular exercise offers a wide range of health benefits across various aspects of physical and mental well-being. Here are some of the key health benefits of incorporating regular exercise into your routine:

    1. Improved Cardiovascular Health:
      • Regular exercise strengthens the heart muscle, improves blood circulation, and helps lower blood pressure. It can reduce the risk of heart diseases and stroke.
    2. Weight Management and Body Composition:
      • Exercise helps regulate body weight by burning calories and increasing metabolism. It also helps build lean muscle mass, which can lead to improved body composition.
    3. Enhanced Respiratory Function:
      • Regular physical activity improves lung capacity and efficiency, allowing for better oxygen uptake and distribution in the body.
    4. Increased Bone Density and Strength:
      • Weight-bearing exercises (like walking, jogging, and weightlifting) help increase bone density, reducing the risk of osteoporosis and fractures.
    5. Improved Flexibility and Joint Health:
      • Stretching exercises and activities like yoga can enhance flexibility and promote better joint mobility, reducing the risk of injuries and improving posture.
    6. Enhanced Immune Function:
      • Regular exercise has been linked to a stronger immune system, which can help the body fight off illnesses and infections.
    7. Better Mental Health and Mood:
      • Exercise triggers the release of endorphins, often referred to as “feel-good” hormones, which can reduce symptoms of depression and anxiety. It also helps improve overall mood and reduce stress.
    8. Cognitive Benefits:
      • Regular physical activity has been associated with improved cognitive function, including better memory, attention, and problem-solving skills. It may also help reduce the risk of cognitive decline as we age.
    9. Improved Sleep Quality:
      • Regular exercise can help regulate sleep patterns and improve the quality of sleep, leading to better rest and recovery.
    10. Reduced Risk of Chronic Diseases:
      • Regular physical activity is associated with a lower risk of developing chronic conditions such as type 2 diabetes, certain cancers, and metabolic syndrome.
    11. Improved Digestive Health:
      • Regular exercise can help regulate bowel movements and reduce the risk of constipation.
    12. Increased Energy Levels:
      • Regular physical activity can boost energy levels and combat feelings of fatigue and lethargy.
    13. Improved Self-Esteem and Body Image:
      • Regular exercise can lead to improved self-perception, body confidence, and self-esteem.

    It’s important to note that the type and intensity of exercise can vary based on individual preferences, abilities, and health conditions. Always consult with a healthcare provider before starting a new exercise program, especially if you have any underlying medical concerns. Additionally, finding activities you enjoy can make it easier to incorporate regular exercise into your lifestyle and maintain it over the long term.

    • 214 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 23, 2023 in Health.

    কোলেস্টেরল কি?
    শরীরে যকৃত থেকে চর্বি উৎপন্ন হয় যাকে কোলেস্টরল বা লিপিড বলা হয়। রক্তের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল কোলেস্টেরল। রক্তে উপস্থিত ৭৫ শতাংশ কোলেস্টেরল স্বাভাবিকভাবে আমাদের দেহে এমনিই উত্পাদন হয়। কিন্তু বাকি ২৫ শতাংশ কোলেস্টেরল আসে বিভিন্ন প্রাণীজ খাবার থেকে। শরীরে কোলেস্টরলের দৈনিক প্রয়োজনীয়তা খাদ্যতালিকায় থাকা ডিমের কুসুম, দুগ্ধজাত পদার্থ, এবং মাংস থেকে মিটে যায়। শরীরের বিভিন্ন জৈবিক কার্যপ্রণালির জন্য উপযুক্ত পরিমাণে কোলেস্টরল জরুরি। ইস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন, কর্টিসল, এবং অল্ডোস্টেরন জাতীয় হরমোন উৎপাদনের জন্য এটি আবশ্যক। এছাড়া এটি শরীরে ভাইটামিন A, D, E এবং K গ্রহণে সহায়ক হয়। তাছাড়া, এটি কোষের ঝিল্লির (সেল মেমব্রেন) গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ এবং কোষের গঠন ঠিক রাখতে সাহায্য করে। সূর্যালোকের উপস্থিতিতে কোলেস্টরলের সাহায্যে শরীরে ভাইটামিন D উৎপন্ন হয়। রক্তের মধ্যে প্রোটিনের (লাইপোপ্রোটিন) সঙ্গে কোলেস্টরল চলাচল করে। ভাল কোলেস্টরল (বেশি ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন- HDL) হার্টের সুরক্ষায় কাজ করে, যেখানে অতিরিক্ত খারাপ কোলেস্টরল (কম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন- LDL) এবং খুব কম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন- VLDL) হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়ায়।

    কোলেস্টেরলের প্রকারভেদ:
    রক্তে উপস্থিত এই কোলেস্টেরল দুধরনের।

    • LDL (লো ডেনসিটি লিপিড প্রোফাইল) একে বলা হয় ‘ব্যাড কোলেস্টেরল’।
    • HDL (হাই ডেনসিটি লিপিড প্রোফাইল)। একে বলা হয় কে বলা হয় ‘গুড কোলেস্টেরল’

    এই গুড ও ব্যাড কোলেস্টেরলের মধ্যে ভারসাম্যের অভাব ঘটলেই শরীরে বিভিন্ন রকম উপসর্গ দেখা দেয়। এক্ষেত্রে এইচডিএল বাড়তে শুরু করলে শরীরের পক্ষে ভালো। অপরদিকে এলডিএল বাড়লে শরীর খারাপ হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।

    হাই কোলেস্টেরল কি?
    হাই কোলেস্টেরল বর্তমান সময়ে একটি খুব সাধারণ সমস্যা এবং এই সমস্যাটি অনেকের মধ্যে দেখা যায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে।

    একজন সুস্থ ব্যক্তির জন্য কোলেস্টেরল উপাদান:
    মোট কোলেস্টেরল: ২০০ থেকে ২৩৯ mg/dL এর কম
    HDL: ৬০ mg/dL এর বেশি
    LDL: ১০০ mg/dL এর কম
    এর চেয়ে পরিমাণে বেশি হলেই তাকে হাই কোলেস্টেরল হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

    হাই কোলেস্টেরলের উপসর্গ:
    রক্তে বেশি কোলেস্টেরল এলেই শারীরিক নানা সমস্যা শুরু হতে পারে। এর প্রভাব শরীরের বহিরঙ্গেও দেখা দেয়। তাই একটু সচেতন হলেই বুঝে যাওয়া যায় কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ছে কি না।

    • চোখের নীচে বা চোখের পাতায় সাদাটে বা হলদেটে ব্যথাহীন ফোলা অংশ দেখা দিলে দ্রুত রক্ত পরীক্ষা করান। এতে চোখের কোনও সমস্যা দেখা না দিলেও এটি রক্তে কোলেস্টেরল থাকার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপসর্গ।
    • কিছু দিন ধরে মাঝে মাঝে বুকে ব্যথা হচ্ছে, অথচ ইসিজি রিপোর্টে তেমন কিছু সমস্যা খুঁজে পাননি? এমন হলে এক বার রক্ত পরীক্ষা করিয়ে দেখে নিন রক্তে কোলেস্টেরল প্রবেশ করেছে কি না। আসলে উচ্চ কোলেস্টেরল থাকলে রক্তনালীতে অক্সিজেন সরবরাহ কমে। পর্যাপ্ত অক্সিজেনের অভাবে হৃদযন্ত্রে চাপ পড়ে বুকে ব্যথা হতে পারে। কোলেস্টেরল জমলে মস্তিষ্কেও রক্ত সঞ্চালন কমে। এই কারণে ঘাড়ে ও মস্তিষ্কের পিছনের দিকে মাঝে মাঝে একটানা ব্যথা হয়।
    • শারীরিক পরিশ্রম করলে বা কোনও উদ্বেগের কারণে হৃদস্পন্দনের হার বেড়ে যেতেই পারে। কিন্তু কোনও কারণ ছাড়া মাঝে মাঝেই কি হৃদগতি বেড়ে যায়। এমনটা হলে আর সময় নষ্ট না করে রক্ত পরীক্ষা করান। কোলেস্টেরল হৃদগতিকে বাড়িয়ে দ‌েয়।
    • খুব ভাল করে লক্ষ্য করে দেখুন তো, চোখের মণির চারপাশে ধূসর রঙের কোনও গোল দাগ দেখা যাচ্ছে? তা হলে জানবেন, তা চোখের সমস্যা নয়, বরং কোলেস্টেরলের কারণেই এমনটা হচ্ছে। তাই দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

    হাই কোলেস্টেরলে শরীরে কী ক্ষতি হতে পারে?
    রক্তে উচ্চ মাত্রার কোলেস্টেরল যখন থাকে, এই কোলেস্টেলগুলো রক্তনালিতে জমাট বাঁধে। রক্তনালির একটি নির্দিষ্ট Diameter রয়েছে। যখন এটি জমা হয় রক্তনালির Diameter আস্তে আস্তে সংকুচিত হয়ে যায়। রক্তনালির ভেতর তো রক্ত যায়। Cholesterol জমাট বাঁধলে স্বাভাবিকভাবে যে পরিমাণ রক্ত যাওয়ার কথা, সে পরিমাণ রক্তো যেতে পারবে না। এই রক্তের একটি কাজ রয়েছে। এই রক্ত আমাদের টিস্যুতে অক্সিজেন ও খাবার পরিবহন করে। এটি সব জায়গার টিস্যুতে। হার্টের রক্তনালিতে কোলেস্টেরল জমা হলে Heart ব্লক হয়ে যাবে। আরো সহজ করে বললে চর পড়বে।

    আসলে রক্তে বাজে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়লে রক্তনালিতে ব্লক হওয়ার ঝুঁকি অনেকখানি বেড়ে যায়। Stroke এর মতো ঘটনা ঘটতে পার.Cholesterol এর মাত্রা বেশি থাকা একটি উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য সমস্যা কারণ তা বহু রোগের ঝুঁকি বাড়ায়, বিশেষত হৃদরোগ এবং রক্ত সংবহণ সম্পর্কিত অসুস্থতা। রক্তে কোলেস্টরল মাত্রা বেশি থাকলে হৃদরোগে আক্রান্ত বা বুকে ব্যাথার সঙ্গে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালন সম্পর্কিত অসুস্থতা যেমন Stroke বা সন্ন্যাস রোগ বাড়ে।

    কোলেস্টেরল এর চিকিৎসা:
    নিম্নলিখিত অবস্থায় হাই কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ওষুধ প্রয়োগ জরুরি:

    • যখন জীবনশৈলী এবং খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন করেও হাই কোলেস্টরলের মাত্রা কমানো যায় না।
    • হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস থাকে।
    • খারাপ কোলেস্টরলের (LDL) মাত্রা বেশি থাকে।
    • ৪০ থেকে ৭৫ বছরের ব্যক্তি যাঁদের হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি থাকে।
    • যাদের ডায়াবেটিস অথবা হার্টের রোগ থাকে।

    রক্তে হাই কোলেস্টরলের মাত্রা কমাতে বিভিন্ন ধরনের ওষুধ প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। আপনার বয়স, স্বাস্থ্যের বর্তমান পরিস্থিতি, হৃদরোগ বা স্ট্রোকের সম্ভাবনার কথা মাথায় রেখে আপনার চিকিৎসক আপনার জন্য নির্দিষ্ট ওষুধের পরামর্শ দেবেন। ওষুধের মধ্যে থাকে:

    • হাই কোলেস্টরলের মাত্রা কমাতে সাধারণত স্ট্যাটিন ব্যবহার করা হয়। যকৃতে কোলেস্টরলের উৎপাদন বন্ধ করে দেয় স্ট্যাটিন।
    • যকৃতের ওপর PCSK9 (Proprotein convertase subtilisin/kexin type 9) ইনহিবিটরের মত ওষুধ ভাল কাজ করে এবং রক্ত LDL মুক্ত করতে যকৃতকে সাহায্য করে। রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতেও এই ওষুধ সাহায্য করে।
    • বাইল অ্যাসিড সিকোয়েসট্র‌্যান্ট (খাদ্যে গুণমান বাড়ায়) বাইল অ্যাসিডের ওপর প্রতিক্রিয়া করে রক্তে কোলেস্টরলের মাত্রা কমায়।
    • নিয়াসিন (ভাইটামিনB3 বা নিকোটিনিক অ্যাসিড) LDL (খারাপ কোলেস্টরল) কমায় এবং HDL (ভাল কোলেস্টরল) বাড়ায়।
    • ফাইব্রেটস রক্ত খুব কম-ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (VLDL) থেকে মুক্ত করে। তারা HDL মাত্রাও বাড়ায়। যাই হোক, যখন স্ট্যাটিনের সঙ্গে একযোগে ব্যবহার হয় তখন ফাইব্রেটস পেশির সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
    • খাদ্য থেকে কোলেস্টরল শোষণে বাধা সৃষ্টি করতে পারে এজাটিমিব।
    • যকৃত থেকে VLDL কোলেস্টরল ক্ষরিত হয়ে রক্তে মিশতে বাধার সৃষ্টি করে লোমিটাপাইড এবং মাইপোমার্সেন। জিনের কারণে যাঁদের শরীরে কোলেস্টরলের মাত্রা বেশি তাঁদের জন্য এটি ব্যবহৃত হয়।
    • শরীরের বাইরে একটি পরিষ্করণ যন্ত্র বসিয়ে রক্তকে খারাপ কোলেস্টরল মুক্ত করার পদ্ধতি হল লাইপোপ্রোটিন অ্যাফেরেসিস। সাধারণত যাঁদের শরীরে বংশানুক্রমিকভাবে কোনও সমস্যার জন্য হাই কোলেস্টরল মাত্রা থাকে তাঁদের জন্য এই চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়।
    কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে করণীয়:
    দেহে কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত কিছু খাদ্যাভ্যাস মেনে চলা। লাইফস্টাইলেও কিছু পরিবর্তন আনা।
    কী খাবেন

    • ওটস, বার্লির মত পুষ্টি উপাদানে ভরপুর দানাশস্য
    • স্যালমন, টুনা ও সার্ডিনের মত ফ্যাটি মাছ
    • ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডে সমৃদ্ধ ভেজিটেবল অয়েল যেমন অ্যাভোকাডো, ফ্লাক্স সিড, অলিভ অয়েল ও ক্যানোলা অয়েল
    • বিনস
    • চিনাবাদাম ও কাঠবাদাম
    • অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ ফল ও শাকসবজি।

    কী খাবেন না

    • রেড মিড
    • দুগ্ধজাত দ্রব্য
    • প্রসেসড মিট
    • স্যাচুরেটেড তেল যেমন নারকেল ও তাল তেল
    • ভাজা খাবার
    • ধূমপান ও মদ্যপান।

    এছাড়া শরীরে কোলেস্টরেলের

    • 413 views
    • 1 answers
    • 0 votes