১.”দ্য পারসিস্টান্স অব মেমোরি”

‘দ্য পারসিস্ট্যান্স অব মেমোরি’ সালভাদর দালির সবচেয়ে আলোচিত ছবি। এ ছবির প্রধান চরিত্র ঘড়ি। অনেকগুলো ঘড়ির অভিব্যক্তিতে যুক্তির অতীত এবং কালাতীত অবস্থাকেও ধরতে চেয়েছেন দালি। এখানে সময় বর্তমানে লুপ্ত কোনো প্রাণীর মতো। কখনো সময় ঝুলে পড়েছে কাপড়ের মতো। গলে পড়েছে মাখনের মতো। কখনো আবার সময় দংশিত কালো পিঁপড়াদের সমষ্টিগত আক্রমণে। এখানে সময় সাগরবেলায়, সাগরপাড়ের পাহাড়ে, দূর আকাশে। এখানে দৃষ্টির অজান্তে ধাবমানতা আছে। আরও আছে বিশাল পর্বতের নিচে ক্ষুদ্রতম অনুষঙ্গ। দালির ডাইনিং টেবিলে সূচিত এই ছবিতে আছে সময়ের এক অনন্য বর্ণনা।

২.”মোনালিসা”

১৫০৩ থেকে ১৫০৬ খ্রিস্টাব্দের মধ্যবর্তী কোনো একসময়ে একটি পাইন কাঠের টুকরোর ওপর মোনালিসা নামের এই ছবিটি আঁকেন ইতালির বিখ্যাত চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি। চিত্রকলার ইতিহাসে এটিই অন্যতম আলোচিত ও বিখ্যাত। চিত্রে মোনালিসার কৌতূহলোদ্দীপক হাসি পরবর্তীতে বহু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। কিছু গবেষক মনে করেন মোনালিসা লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির মা, আবার কেউ মনে করেন তার বান্ধবী। বর্তমানে চিত্রটি প্যারিস শহরের ল্যুভ জাদুঘরে রাখা আছে। চিত্রকর্মটি শিল্পীর নিজের অনেক প্রিয় ছিল বলে সঙ্গেই রাখতেন।

৩.”এবস্ট্রাক্ট”

ছবিটির নাম নম্বর ৫,১৯৪৮। আমেরিকান চিত্রকর জ্যাকসন পলকের এমন ছবি আঁকার জন্য অ্যাবসট্রাক্ট এক্সপ্রেশনিস্ট হিসেবে খ্যাতি ছিল। ছবিটা দেখে মনে হতে পারে হিজিবিজি। হঠাৎ দেখলে খড়কুটো দিয়ে গড়া পাখির বাসা মনে হবে। এই জটিলতা ফুটিয়ে তুলতে শিল্পীর গভীর অভিনিবেশ ছবিটিকে নিয়ে গেছে বিমূর্ত ছবির শীর্ষে। মজার ব্যাপার হলো সাধারণ দর্শক কিছু বুঝতে না পারলেও এটিই ২০০৬ সালে ১৬৪.৩ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয়। ১৯৪৮ সালে আট বাই চার ফুটের একটি ফাইবার বোর্ডে ছবিটি আঁকা হয়। সাম্প্রতিক বিশ্লেষণ বলছে, ছবিটি আসলে মোটেও বিশৃঙ্খল নয়। এখানে রয়েছে ম্যাথেমেটিকেল প্যাটার্নস। খণ্ড কিছু আকৃতি স্তরে স্তরে একটি অন্যটির বর্ধিত (ম্যাগনিফিকেশন) রূপ।

৪.”দ্য লাস্ট সাপার”

ভিঞ্চির আঁকা দ্য লাস্ট সাপার ১৫ শতকের একটি ম্যুরাল পেইন্টিং। সেইন্ট জনের গোসপেলের ১৩ : ২১ অধ্যায়ে বর্ণিত যিশুখ্রিস্টের শেষ দিনগুলোর একটিকে স্মরণ করে আঁকা হয়েছে দ্য লাস্ট সাপার ছবিটি। সেদিন যে নাটকীয়ভাবে ক্রাইস্ট ঘোষণা দিলেন, ১২ জন অনুসারীর মধ্য থেকে একজন তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করবেন; সে মুহূর্তটির কাল্পনিক ছবিই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই চিত্রে। ছবিতে অনুসারীদের ভিতরে যে আতঙ্ক, ক্রোধ আর হতবিহ্বলতা ছুঁয়ে গেছে তাই-ই ফুটিয়ে তুলেছেন ভিঞ্চি। ছবিটি আঁকার পর থেকেই শুরু হয় জল্পনা-কল্পনার। ইতালির মিলান শহরের সান্তা মারিয়া দেল গ্রাজিয়ে মন্যাসট্রির খাবার ঘরের ১৫ ফুট বাই ২৯ ফুট দেয়ালজুড়ে রয়েছে ছবিটি।

আমি হাঁসের মাংস রান্না সদ্য শিখেছি। কয়েকবার করার অভিজ্ঞতা থেকে পদ্ধতি দিলাম।

উপকরণঃ

হাঁসের মাংস – ৫০০ গ্রাম

পেঁয়াজ কুচি – ২ টি (বড় মাপের)

টমেটো বাটা (পিউরি) – ১০০ মিলি

রসুন বাটা – ২ চা চামচ,

রসুন – ২ টি মাঝারি মাপের গোটা।

জিরা বাটা – ২ চা চামচ,

আদা বাটা – ৩ চা চামচ,

গোলমরিচ গুঁড়ো – ২ চা চামচ, ( ঝালের মাত্রা অনুযায়ী মরিচ গুঁড়ো বেশি বা কম করতে পারেন )

হলুদ গুঁড়ো – ১ চা চামচ,

দারুচিনি- ৩ টুকরা,

ছোট এলাচ – ৪টি,

লবঙ্গ – ৫/৬ টি

বড় এলাচ – ১ টি,

জায়ফলগুঁড়ো – ১/২ চা চামচ

তেজপাতা – ২ টি ,

কাঁচা লঙ্কা – ৫ টি,

আস্ত শুকনোলঙ্কা -৩টি,

সর্ষেতেল – ২৫০ মিলি,

নুন – পরিমাণ মত ,

প্রণালীঃ-

১. প্রেসার কুকারে মাংস, নুন, হলুদ, ২/৩ চামচ তেল,২টি এলাচ,২ টি লবঙ্গ, ১ টুকরো দারচিনি ও অল্প জল দিয়ে ৫/৭ মিনিট সেদ্ধ করে নিতে হবে।

২. মাংস সিদ্ধ হয়ে গেলে মাংস ও জল আলাদা করে রাখতে হবে।

৩.কড়াইতে তেল গরম হলে তেজপাতা, শুকনো লঙ্কা, এলাচ, লবঙ্গ, দারচিনি ফোড়ন দিয়ে ভাজতে হবে। গন্ধ বার হলে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে বাদামি করে ভেজে নিতে।

৪ এবার কাঁচা মরিচ ও জায়ফলগুঁড়ো বাদে সব মসলা দিয়ে কিছুক্ষণ কষাতে হবে। প্রয়োজনে অল্প জল যোগ করে মসলা থেকে তেল ছাড়া অবধি কষাতে হবে। এর মধ্যে গোটা রসুন দিয়ে দিতে হবে।

৫. এরপর মাংস ও নুন যোগ কোরতে হবে। মৃদু আঁচে মাংস ভালোমতো কষিয়ে তেল ওপরে উঠলে মাংসের সেদ্ধ জল মিশিয়ে দিতে হবে।

৬. ঝোল মাখা মাখা হয়ে এলে কাঁচালঙ্কা ও জায়ফল গুঁড়ো দিয়ে কিছুক্ষণ ঢাকা দিয়ে রাখতে হবে।

৭. গরম ভাত বা রুটি দিয়ে পরিবেশন করতে হবে।

বি.দ্র. –

১. খাওয়ার সময় গোটা রসুনের খোসা ছাড়িয়ে রসুন ঝোলের মধ্যে মেখে নিতে হবে।

২. যারা চুইঝাল পছন্দ করেন তাঁরা মশলার সাথে চুইঝাল যোগ করে রান্না করবেন। আলাদা স্বাদ হবে।

আমাদের দেশে সয়াবিন তেল বেশি ব্যাবহার করা হলেও পশ্চিমা দেশে সূর্যমুখী আর অলিভ তেল ব্যাবহার করা হয়। এছাড়া চীন জাপান মালয়সিয়া ইন্দোনেশিয়া থাইল্যান্ড এর দিকে গেলে পাম অয়েল বেশি ব্যাবহার করতে দেখা যায়।

সকল মতেই অলিভ তেল সবচেয়ে সেরা। তবে পশ্চিমা বিজ্ঞানীদের দাবী সূর্যমুখী তেল বাকি তেলগুলোর চেয়ে ভালো। আসলে পাম অয়েল কম দামে বিক্রি করে পশ্চিমা বাজার মালয়সিয়া থাইল্যান্ড দখল করে নিচ্ছিল আর পশ্চিমা সূর্যমুখী তেলের বাবসায় মন্দা দেখা যাচ্ছিল। তখন পাম অয়েলের নামে এসব অপপ্রচার শুরু করে পশ্চিমারা। একই কথা প্রযোজ্য টেস্টিং সল্ট এর বেলায়। চাইনিজ খবারের টেস্ট ভালো হওয়ায় পশ্চিমা বাজার দখল করে নিচ্ছিল। পিজা বার্গার আর চিকেন উইংস এর মাথায় হাত দিতে হচ্ছিল। তখন টেস্টিং সল্ট এর বিরুদ্ধে পশ্চিমা বিজ্ঞানীরা একের পর খারাপ রিপোর্ট প্রকাশ করতে শুরু করে।

আমাদের দেশের মানুষ যেহেতু দরিদ্র তাই তাদের পক্ষে পশ্চিমাদের মত ব্যায়বহুল সূর্যমুখী আর অলিভ তেল কিনে খাওয়া সম্ভব না। এদিকে সম মূল্যের পাম অয়েলের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের কারনে সেটিও মানুষ কিনতে চায় না। যদিও বাণিজ্যিক ভাবে বা দোকান পাতে পাম অয়েল ব্যাপকভাবে ব্যাবহার করা হয়। এসব দিক বিবেচনা করে আমদানিকারকরা সাধারন মানুষের ভোজ্য তেল হিসেবে সয়াবিন তেল বেশি আমদানি করে। আর সরকার এই খাতে বেশি ভর্তুকি দেয় যেন তার মূল্য নিয়ন্ত্রনে থাকে। এসব কারনেই সয়াবিন তেল আমাদের দেশে রান্না ঘরে বেশি ব্যাবহার করা হয়।

আপনি চাইলে পাম অয়েল, অলিভ অয়েল, সূর্যমুখী তেল ব্যাবহার করে দেখতে পারেন। সয়াবিন তেলের চেয়ে ভালো স্বাদ না খারাপ স্বাদ, কোন কেমন সাশ্রয়ী হিসেব করে নিয়মিত ব্যাবহার করতে পারেন।

অলিভ অয়েল খুব বেশি গরম সহ্য করতে পারে না। তাহলে এর ভিটামিন নষ্ট হয়ে যায়। এছাড়া এটিকে সব তেলের রাজা বলা হয়। তবে ভার্জিন অলিভ অয়েল রান্নার কাজে ব্যাবহার করা হয় না। রান্নার জন্য কিনবেন ইয়েলো, হলুদ অলিভ অয়েল অথবা রিফাইন্ড অলিভ অয়েল যা সয়াবিন তেলের চেয়েও স্বচ্ছ। এটি অনেক হিট নিতে পারে।

৫ মিনিট : ফার্ম হোয়াইট ডিম সেদ্ধ করার জন্য।
৬ মিনিট : ডিমের কুসুম শক্ত হবে না। তবে উপাদেয় হবে।
৮ মিনিট : সামান্য নরম থাকবে কুসুম।
১০ মিনিট : কিছুটা শক্ত হবে কুসুম। তবে মাঝখানে সামান্য নরম থাকবে।

১২ মিনিট : প্রায় সম্পূর্ণ হবে ডিম সেদ্ধ। মাঝখানে কিছুটা নরম থাকবে।
১৪ মিনিট : সম্পূর্ণ হার্ড বয়েল হবে ডিম। মাঝখানে কুসুম প্রায় শুকিয়ে যাবে।

একটা হার্ড রিসেট দিয়ে দেখতে পারেন। যদি সমাধান না হয় তাহলে নিকটস্ত মোবাইল মেকানিক দেখাতে পারেন।

There are a few ways to convert a PSD file to an AI file.

1. Using Adobe Illustrator

1. Open the PSD file in Adobe Illustrator.
2. Go to File > Save As.
3. Select Adobe Illustrator (*.ai) as the file format.
4. Click Save.

2. Using online tools

There are a number of online tools that can convert PSD files to AI files. Some popular options include:

• Convertio
• Online Converter
• Zamzar

CorelDRAW and Adobe Illustrator are both powerful vector graphics editors, but they have different strengths and weaknesses.

CorelDRAW is known for its user-friendly interface, its wide range of tools and features, and its affordability. It is also a good choice for users who need to create a variety of different types of graphics, such as logos, illustrations, and technical drawings.

Adobe Illustrator is known for its industry-standard features, its powerful performance, and its integration with other Adobe products. It is also a good choice for users who need to create high-quality graphics for print or web.

Here is a table that summarizes the key differences between CorelDRAW and Adobe Illustrator:

There are a few reasons why you might choose to use Affinity Designer instead of Adobe Illustrator.

• Affordability: Affinity Designer is a one-time purchase, while Adobe Illustrator is a subscription service. This means that Affinity Designer can save you money in the long run, especially if you plan on using the software for a long period of time.
• Performance: Affinity Designer is known for being a very lightweight and performant application. It can run smoothly on even older or less powerful computers. Adobe Illustrator, on the other hand, is a more resource-intensive application.
• User interface: Affinity Designer has a clean and modern user interface that is easy to learn and use. Adobe Illustrator has a more complex user interface that can be overwhelming for beginners.
• Features: Affinity Designer has a wide range of features that are comparable to Adobe Illustrator. However, there are some features that are only available in Adobe Illustrator, such as the ability to create and edit 3D objects.

Here are some tutorials to learn Adobe Illustrator:

• Adobe Illustrator Tutorials: Adobe offers a variety of tutorials on their website, covering topics from basic to advanced.
• Envato Tuts+: Envato Tuts+ is a website that offers a variety of tutorials on creative software, including Adobe Illustrator.
• Skillshare: Skillshare is a website that offers online classes on a variety of topics, including Adobe Illustrator.
• Udemy: Udemy is a website that offers online courses on a variety of topics, including Adobe Illustrator.
• YouTube: There are many YouTube channels that offer tutorials on Adobe Illustrator. Some popular channels include:
  • Tutvid.net: Tutvid.net is a YouTube channel that offers tutorials on a variety of creative software, including Adobe Illustrator.
  • Adobe Creative Cloud: Adobe Creative Cloud is a YouTube channel that offers tutorials on all of Adobe’s creative software, including Adobe Illustrator.
  • Phlearn: Phlearn is a YouTube channel that offers tutorials on Adobe Photoshop and Adobe Illustrator.