rakib96's Profile

43669
Points

Questions
95

Answers
4273

  • Asked on October 11, 2020 in Technology.

    খুবই চমৎকার প্রশ্ন।

    এই প্রশ্নের উত্তর একটি কঠোর সত্য তুলে ধরে। WhatsApp এর নিজস্ব কোনো আয় নেই। বরং একে ব্যবহার করে ফেসবুক আয় করে, ফেসবুক বেশ কবছর আগেই হোয়াটসঅ্যাপকে কিনে নিয়েছে।

    তাহলে ফেসবুক কিভাবে এটা থেকে আয় করে? WhatsApp কে সবাই End-to-end এনক্রপিটেড বলে চেনে। এই এনক্রিপশন বজায় থাকে কমুনিকেশন সার্ভার পর্যন্ত, যেটাকে সাধারণত ওয়েব সকেট বলা হয়। এই সকেটের মধ্য দিয়ে রিয়েল টাইম ডাটা আদান প্রদান হয়। এই ডাটাগুলো সম্পূর্ন এনক্রিপশন করা থাকে

    কিন্তু, এই ডেটাগুলো তো কোথাও স্টোর করতে হবে! যেটাকে বলা হয় ডেটাবেস। তথ্য এই ডেটাবেসে যাবার পর আর এনক্রপিটেড থাকেনা।

    ফেসবুক তখন যাবতীয় ডাটা এনালাইসিস এর জন্য নিয়ে নেয়। এভাবে Whatsapp এর মাধ্যমে ফেসবুক আপনার হাড়ির খবর জেনে ফেলে, যেটাকে সহজ কথায় বলে ব্যক্তিগত তথ্য চুরি!

    এই তথ্যই মূলত ফেসবুকের বিশাল আয়ের উৎস।ফেসবুকের অধীনে থাকা এই এপটি আর নিরাপদ বলা যায়না!

    এক্ষেত্রে প্রাইভেসি রক্ষার্থে যে চ্যাট অ্যাপগুলো ব্যবহার করা হয়:

    1. Signal Private Messenger – Apps on Google Play

    2. Telegram

    3. Bubblink Messenger – Chat and Calls with Privacy – Apps on Google Play

    সিগনাল ও টেলিগ্রাম ওপেন সোর্স প্রজেক্ট, বাবলিংক তা নয়। সিগনাল ও টেলিগ্রাম শুধুমাত্র প্রাইভেসির দিকে গুরুত্ব দেয়। বাবলিংক প্রাইভেসি ও কাস্টোমাইজেশনের দিকে গুরুত্ব দেয়, এতে প্রায় ৮০ টি সম্ভাব্য থিম বানানো যায়।

    ধন্যবাদ

    • 999 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 7, 2020 in Outsourcing.

    অবশ্যই মোবাইল দিয়ে তোলা ছবি অনলাইনে বিক্রি করতে পারবেন। এবং ভালো পরিমাণ উপার্জন করতে পারবেন তবে সে ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে।

    কোন ধরনের ওয়েবসাইট এ কোন ধরনের ছবি বেশি বিক্রি হয় এবং কোন ধরনের ছবির ডিমান্ড বেশি সে বিষয়ে বিস্তর ধারণা নিতে হবে।

    যে সমস্ত ওয়েবসাইটে ছবি বিক্রি করা হয় সেই সমস্ত সাইটগুলোতে স্টক ফটোগ্রাফি সাইট বলা হয়। আমি নিজেও একজন মোবাইল ফটোগ্রাফার। এবং 4/5 টি স্টক ফটোগ্রাফি সাইটে কাজ করেছি এবং এখনো করছি তবে কেবল মাত্র Shutterstock থেকে প্রথম পেমেন্ট পেয়েছি। অন্যগুলোতে পেমেন্ট না পাওয়ার কারণ হল সেখানে বিক্রির পরিমাণ খুবই কম এবং ন্যূনতম পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে না পারলে তা উত্তোলন করা যায় না।

    Shutterstock এ আপনি 35 ডলার উপার্জন করতে পারলেই তা উত্তোলন করতে পারবেন যেখানে অন্যান্য স্টক ফটোগ্রাফি সাইটগুলোতে ন্যূনতম 100 ডলার উপার্জন করতে হয়।

    স্টক ফটোগ্রাফি সাইটগুলোর সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থেকে শুরু করে অ্যাকাউন্ট তৈরি এবং কোন ধরনের ছবি বেশি বিক্রি হয় তার উপর আমার WeBangla সাইটে চার পর্বের ধারাবাহিক আর্টিকেল রয়েছে। অনুগ্রহ করে সেগুলো পড়ে আসতে পারেন আশা করি অনেক উপকৃত হবেন।

    প্রথম পর্ব থেকে শুরু করতে নিচের লিঙ্কটিতে ক্লিক করুন

    অনলাইনে ছবি বিক্রি করে আয় করুন – (পর্ব -১) We Bangla

    ছবি বিক্রির জন্য যেভাবে Shutterstock Contributor এ অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন এবং অ্যাকাউন্ট ১০০% কমপ্লিট করবেন – We Bangla

    স্টক ফটোগ্রাফি উপার্জন সম্পর্কে আর্টিকেল গুলোতে বেসিক থেকে আলোচনা করা হয়েছে। অনুগ্রহ করে একটু মন দিয়ে পড়লেই আপনি আপনার যাবতীয় তথ্য পেয়ে যাবেন।

    ভালো লাগলে সাইটের অন্যান্য আর্টিকেলগুলো পড়বেন। এবং অবশ্যই আপনার মূল্যবান মতামত জানাবেন।

    • 998 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 6, 2020 in Solution.

    মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত আসামীদের জেলখানার যে নির্জন কক্ষে রাখা হয়, তাকে কনডেম সেল ( Condemned Cell) বলে। আদালতে ফাঁসির রায় ঘোষণার পর আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে নেওয়া হয়। ফাঁসি কার্যকর হওয়ার আগপর্যন্ত আসামিদের কনডেম সেলেই রাখা হয়।

    দায়রা আদালত যখন মৃত্যুদণ্ড দান করেন, তখন হাইকোর্ট বিভাগের নিকট কার্যক্রম পেশ করবেন। ( CrPC-ধারা ৩৭৪)।ডেথ রেফারেন্স মামলাটি নিশ্চিতকরণের জন্য উপস্থাপন করা হলে আদালতের দায়রা সিদ্ধান্তটি হাইকোর্ট দ্বারা সম্পূর্ণরূপে পরিবর্তিত হতে পারে।( CrPC- ধারা ৭৬) হাইকোর্ট বিভাগ উহা অনুমোদন দেয়ার পূর্বে একজন আসামী দীর্ঘ সময় এই কনডেম সেলে থাকতে হয়। ২০ বছর কনডেম সেলে থেকে খালাস পেয়েছে এমন নজিরও রয়েছে।

    বর্তমানে বাংলাদেশে ১৩ টি কেন্দ্রীয় কারাগার ও ৫৫টি জেলা কারাগার রয়েছে। বাংলাদেশে ৬৮ কারাগারে মোট ৮৮৮ জন বন্দী কনডেম সেলে আছেন। সাধারণ বন্দী ও ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত বন্দীদের জন্য থাকা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা এক নয়। এখন অন্য বন্দীদের থাকার জায়গার সঙ্গেও কনডেম সেলের বেশ পার্থক্য আছে। একজন বন্দী থাকার কনডেম সেল সাধারণত ১০ ফুট বাই ৬ ফুট আয়তনের থাকে। আবার অনেক কারাগারে সেলের মাপ কিছুটা বড় থাকে। কনডেম সেলের মধ্যে বন্দীর থাকা-খাওয়া, গোসল ও টয়লেটের ব্যবস্থা রয়েছে।একটি কনডেম সেলে সাধারণত একজন বা তিনজন বন্দী রাখা হয়।

    বাংলাদেশের জেল কোড বা কারাবিধিতে ফাঁসির আসামিদের কনডেম সেলে রাখার মতো কোনো বিষয় উল্লেখ না থাকলেও তাঁদের আলাদা ধরনের কক্ষে রাখা হয়। এটিকে একধরনের রেওয়াজ বলা যেতে পারে। কনডেম সেলের ভেতরে আলো-বাতাস চলাচলের জন্য ছোট আকারের জানালা থাকে। সাধারণত ধারণা করা হয়, কনডেম সেলে দুজন বন্দী থাকলে তাঁরা কারাগার থেকে গোপনে পালানোর পরিকল্পনা করতে পারেন। তবে তিনজন থাকলে পরিকল্পনা আর গোপন থাকে না। ওই ধারণা থেকেই দুজন বন্দীকে একটি কনডেম সেলে রাখা হয় না। আর এই সেলে থাকা বন্দীদের দিনে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সেলের বাইরে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়। কারাবিধি অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ড পাওয়ার পর একজন বন্দীকে কারাগারে সার্বক্ষণিক পাহারায় রাখা, দর্শনার্থীদের সঙ্গে দেখা করার বিষয়ে সীমাবদ্ধতা আরোপ করা হলেও আলাদা কক্ষে রাখার বিষয়টি আইনে নির্দিষ্ট করে উল্লেখ নেই।

    আগে কনডেম সেলের বন্দীদের নিজেদের সেলের বাইরে যাওয়ার বাধ্যবাধকতা ছিল না। সেল থেকে বছরের পর বছর বের হননি, এমন উদাহরণও আছে। কিন্তু একটি ছোট ঘরের ভেতরে দীর্ঘ সময় থাকতে থাকতে অসুস্থ হয়ে মৃত্যুঝুঁকি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হতে পারে। তাই বর্তমানে কনডেম সেলের বন্দীদের দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় বাইরে চলাফেরা করতে দেওয়া হয়। কনডেম সেলে থাকা বন্দীরা মাসে এক দিন দর্শনার্থীদের সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পান। বিশেষ বিবেচনায় কখনো কখনো ১৫ দিনের মধ্যেও কনডেম সেলের আসামির সঙ্গে দর্শনার্থীদের দেখা করতে দেওয়া হয়। তারা কারাগার শিক্ষা এবং কর্মসংস্থান প্রোগ্রাম থেকে বাদ পড়ে।

    সাধারণ দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা এক কক্ষে অনেকে থাকেন, কক্ষের বাইরে ঘোরাফেরার সময়ও বেশি পান। তাঁদের খাবারের জন্য ডাইনিংয়ে যাওয়া, গোসলের জন্য আলাদা জায়গা রয়েছে। দর্শনার্থীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার ক্ষেত্রে সাধারণ বন্দীরা বেশি ছাড় পান।

    • 1097 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 5, 2020 in Technology.
    • স্মার্ট টি‌ভি → Smart tv ত‌ে ক‌োম্পানী কর্তৃক কিছু অ‌্যাপস প্রি ইনস্টল করা থাক‌ে‌। যেমন স‌নি স্মার্ট টি‌ভিতে Youtube,Prime video,Netflix এবং Browser ব‌্যতীত অন‌্য কোনো অ‌্যাপ ইনস্টল করা নাই। আর আপ‌নি চাইলেও নতুনভা‌বে কো‌নো ‌অ‌্যাপ স্মার্ট টিভি‌তে ইনস্টল ক‌রতে পারবেন না, শুধুমাত্র ওদের প্রি ইনস্টল করা অ‌্যাপ দি‌য়ে এন্টারমেন্ট উপ‌ভোগ কর‌তে পারবেন।
    • এনড্রয়েড টি‌ভি → Android tv অনেকটা Android mobile এর মতনই। এনড্রয়েড টি‌ভি‌তে স্মার্ট টি‌ভির মতনই ক‌োম্পানী কর্তৃক কিছু অ‌্যাপস প্রি ইনস্টল করা থাক‌লেও আপ‌নি চাইল‌ে পরবর্তী‌তে টিভিতে দেয়া গুগল প্লে স্টোরে সাইন করার মাধ‌্যমে নতুনভাব‌ে ‌‌অ‌্যাপস ইনস্টল কর‌তে পার‌বেন।

    ‌টিভির রেসু্‌্যলেশন,সাউ‌ন্ডের মান অন‌্যান‌্য সু‌যোগ সুবিধা দামের উপর নির্ভর ক‌রে,তব‌ে এনড্রয়েড এবং স্মার্ট টিভির মধ‌ে‌‌্য মূলত পার্থক‌্য হ‌চ্ছেই উপরে ব‌র্ণিত কথাগুল‌ি।

    নিজস্ব মতামত: টি‌ভি‌তে ইউ‌‌টিউব,পেনড্রাইব দি‌য়‌ে ভি‌ডিও দেখা ব‌্যতীত অন‌্য কোনো কাজ কর‌তে মন চা‌ইনা, কারণ মোবাই‌লের কী বোর্ড দি‌য়ে টাইপিং যত সহজ ও দ্রুততার সাথ‌ে করা যায় টিভির রি‌মোট দি‌য়ে তা অনেকটা‌ বিরক্ত,হি‌জি‌বি‌জি এবং সময় অপচয় হয়।

    ভুলভ্রা‌ন্তি হ‌লে ক্ষমা কর‌বেন। ধন‌্যবাদ।

    • 1137 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 4, 2020 in Technology.

    আমি সত্যিই অবাক!এই নিউজটি আপনাকে অবাক করে দিতে পারে।

    বিশ্বজুড়ে প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলোর চলছে জয়জয়কার। একসময় ধারণা করা হতো তেল ব্যবসার মতো লাভজনক ব্যবসা দুনিয়াতে আর কিছু হতে পারে না।

    কিন্তু এই ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ করেছে অ্যাপল, অ্যালফ্যাবেট (গুগল), মাইক্রোসফট এবং ফেসবুকের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো। মিলিতভাবে আয়ের দিক থেকে এই টেক জায়ান্টরা তেলের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোকে হারিয়ে দিয়েছে।

    ব্যবসা-বাণিজ্য সম্পর্কিত ওয়েবসাইট পেনি স্টক ল্যাব তৈরি করেছে একটি ডাটা ভিজুয়ালাইজেশন, যেখানে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি সেকেন্ডের আয় আপডেট হতে থাকে।

    পাশাপাশি তাদের সামগ্রিক আয়ের ব্যাপারেও একটি ধারণা দেওয়া হয়। অর্থাৎ আপনি চাইলে এখনই দেখতে পারবেন এখনই অ্যাপল কিংবা মাইক্রোসফট ঠিক কত টাকা লাভ গুণে নিল!

    (ওয়েবসাইট লিংক- http://pennystocks.la/battle-of-internet-giants/ )

    পেনি স্টক ল্যাবের হিসেবে দেখা যায়, মিলিতভাবে এই প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতি সেকেন্ডে দুই হাজার মার্কিন ডলারেরও বেশি আয় করে, যেটি প্রতি মিনিটে এক লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত ছাড়িয়ে যায়।

    তবে সব প্রতিষ্ঠানের ব্যবসাই যে রমরমা, সেটি নয়। আয়ের দিক থেকে সবচেয়ে এগিয়ে আছে মার্কিন প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। উল্লিখিত আয়ের প্রায় অর্ধেক অংশই যায় তাদের ঘরে।

    আছে উল্টোচিত্রও। সারা বিশ্বে পরিচিত বেশ কিছু প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যারা কিনা লাভের মুখই দেখতে পারছে না। টুইটার, পান্ডোরা কিংবা ইয়েল্পের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো রয়েছে সেই তালিকায়।

    যুক্তরাষ্ট্রের তথা বিশ্বের প্রযুক্তি রাজধানী হিসেবে খ্যাত সিলিকন ভ্যালির প্রতিষ্ঠানগুলোর এই অফুরন্ত আয় এবং সম্পত্তি নিয়ে অবশ্য আপত্তি আছে অনেকের।

    পৃথিবীর অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করেন, প্রযুক্তি বিশ্বের এই উত্থান বৈশ্বিক অর্থনীতিকে হুমকির মুখে ফেলে দিচ্ছে। এ ছাড়া মার্কিন অর্থনীতিবিদরা বিশ্বাস করেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো সরকারকে যথেষ্ট পরিমাণ কর পরিশোধ করছে না।

    • 996 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 3, 2020 in Health.

    দারুন একটি প্রশ্ন।

    আপনি কি কখনো ওটি (অপারেশন থিয়েটার) দেখেছেন? যদি সরাসরি দেখে নাও থাকেন হয়ত নাটক বা সিনেমায় দেখেছেন। আপনি যদি ওটির ভেতর লক্ষ্য করে দেখেন তাহলে দেখবেন সেখানে ডাক্তারদের মাস্ক, অ্যাপ্রোণ বাদেও ওটি-র দেওয়াল, রোগীর শয্যায় ব্যবহৃত চাদর প্রায় সবকিছুই সবুজ রঙের হয়ে থাকে।

    মূলত এই সবুজ রং সিলেক্ট করার কারণে কিছু বৈজ্ঞানিক কারণ আছে।

    তার আগে আপনাকে একটি উদাহরণ দেয় তাহলে আপনি আরও সহজে বুঝবেন। আপনি যদি মোবাইল এডিক্টেট হয়ে থাকেন তাহলে দেখবেন অনেকক্ষণ ধরে আপনি মোবাইল ব্যাবহারের পর যখন কেউ কেনো একটা দেখাবে রং দেখাবে আপনি সাথে সাথে সেই রং টি চিনতে পারবেন না। চোখে ঝাপসা দেখবেন। না হলে পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

    ঠিক তেমনি অপারেশন থিয়েটারে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটা-ছেড়া আর রক্ত নিয়ে কাজ করা হয়। দীর্ঘ সময় একটানা রক্ত দেখার ফলে ওটিতে থাকা চিকিৎসক-নার্সদের চোখ ধাঁধিয়ে যায় (আপনার মোবাইলের দিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে যা অবস্থা হয় সে রকম)।তখন তারা সবকিছুতেই লাল রঙে ছোপ দেখতে পান।

    বিশেষজ্ঞদের মতে, এর জন্য অপটিক্যাল ইলিউশন বা দৃষ্টি ভ্রম দায়ী। যার ফলে অস্ত্রোপচার চালিয়ে যেতে সমস্যা হয়। আর তাই এ সময় চারপাশের পরিবেশ বা পোশাকে সবুজ বা নীল রঙের উপস্থিতি চোখকে আরাম দেয় এবং দৃষ্টি ভ্রমের প্রভাব কমিয়ে দেয়।

    কেন চোখ আরাম পায় সবুজে, আর কেনই বা ধাঁধিয়ে যায় দীর্ঘ লাল রঙে? এর ব্যাখ্যা দিলেন চক্ষু বিশেষজ্ঞ হিমাদ্রী দত্ত।

    তার মতে, মানুষের চোখের কোনও কোষ প্রধানত তিন প্রকার রঙের হয়, লাল, সবুজ ও নীল। এই ধরনের কোষের সংখ্যা ৬০-৭০ লক্ষ। যার মধ্যে ৪৫ শতাংশই সবুজ রঙের। তাই মানুষের চোখ সবুজ রঙে আরাম পায়। লাল কোষের সংখ্যা সবচেয়ে কম থাকায় একটানা লাল রং সমস্যা তৈরি করে চোখে।[1]

    • 978 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 1, 2020 in Technology.

    এটার মূলত হেলিকপ্টার বা প্লেন চালকদের জন্য একটা সতর্কবার্তা স্বরুপ কাজ করে।

    একটা টাওয়ার অনেক উঁচু হয়ে থাকে। মাটি থেকে ২০০ মিটার পর্যন্ত হতে পারে । ফলে আকাশ দিয়ে যখন কোন প্লেন বা হেলিকাপ্টার উড়ে যায় তখন কোন কারনবশত অপেক্ষাকৃত নিচ দিয়ে যেতে হলে যদি টাওয়ারের সাথে সংঘর্ষ হয়, তাহলে বড় ধরনের বিপদ হতে পারে। তাই এরকম স্থাপনার ক্ষেত্রে এরকম লাইটের ব্যাবহার অনেক ক্ষেত্রেই সরকারি নিয়মও বটে। শুধু মোবাইল টাওয়ার নয় যেকোন ধরনের টাওয়ার বা সুউচ্চ স্থাপনায় এটা দেয়া থাকে।

    তবে শুধু লাল আলোই কেন?

    প্রথমত, লাল রং এমনিতেই সতর্কবার্তা বা বিপদচিহ্ন বোঝানোর জম্য ব্যাবহৃত হয়। দ্বিতীয়ত, লাল আলোর তরংগ দৈর্ঘ্য বেশি। তাই ধোয়া, কুয়াশা বা ধুলাবালির মধ্যেও দেখা যাবে। তাছাড়া এটার গুরুত্ব রাতের আকাশেই বেশি তাই অন্ধকারের মাঝে এটা ফুটে উঠবে। এসব কারণেই লাল রংয়ের ব্যাবহার।

    • 994 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 20, 2020 in Mobile.

    যেসব ফোনে ANT সাপোর্ট করে সেসব ফোনে ইন্টারনেট ছাড়া টিভি দেখা সম্ভব। তবে ৯৯% ফোনেই এটি থাকেনা। সুতরাং ইন্টারনেট ছাড়া টিভি দেখতে পারবেন না বলাই বাহুল্য।

    • 1005 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 19, 2020 in Computer.

    “হ্যাকার টাইপ করছে আর স্ক্রিনে এত্ত এত্ত লেখা এসে ভরে যাচ্ছে” তাই দেখে অবাক হচ্ছেন? আসলে ওগুলা টাইপ করাই হয়নি। হ্যাকার বিভিন্ন কমান্ড দিচ্ছে আর সে অনুসারে টার্মিনালে অনেক আউটপুট আসছে আর আপনি সে আউটপুট দেখে ভাবছেন যে হ্যাকার এত্ত টাইপ করছে…

    আপনি এক কাজ করুন। আপনার উইন্ডোজের cmd command promt ওপেন করে তাতে tree লিখে এন্টার দিন। দেখবেন অনেক লেখা এসে ভরে গেছে। অথচ এত্ত লেখা আপনি লিখেননি। ব্যাপারটা এমনই।

    তবে এটাও ঠিক যারা খুব বেশি সময় কম্পিউটারে কাজ করে তাদের টাইপিং স্পিড বেশি থাকাটাই স্বাভাবিক।

    নিজে চেষ্টা করে দেখুন।

    • 989 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 6, 2020 in Arts.

    ভোরে মোরগ ডাকে। কেন ডাকে? এ নিয়ে বিস্তর গবেষণা হয়েছে। কেউই সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি। তবে নতুন এক গবেষণায় এর জবাব মিলেছে। মোরগের দেহের ভেতরেই নাকি রয়েছে ঘড়ি।

    এটা দিয়েই মোরগ সময় টের পায়। ভোরে ডেকে ওঠে। নতুন এই গবেষণার বিস্তারিত ফলাফল কয়েক বছর আগে “কারেন্ট বায়োলজি সাময়িকীতে” প্রকাশ করা হয়। গবেষণাপত্রের লেখক ও জাপানের নাগোয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক তাকাশি ইয়োশিমুরা বলেন, অনেক দেশেই মোরগের ডাককে ভোর হওয়ার পূর্বলক্ষণ হিসেবে দেখা হয়। এমনটা কেন হয়—তার উত্তর খুঁজে পেতে ৪০টি মোরগের ওপর গবেষণা চালানো হয়। গবেষণাগারে এসব মোরগকে সার্বক্ষণিক আলোর সংস্পর্শে রাখা হয়। তবে দেখা গেছে, পর্যাপ্ত আলো সত্ত্বেও মোরগ ঠিক ভোরের সময়েই ডেকে ওঠে। এতে বোঝা যায়, বাহ্যিক উদ্দীপনা দিয়ে নয়; দেহঘড়ি দিয়েই মোরগ সময়ের আঁচ করে।

    • 1049 views
    • 1 answers
    • 0 votes