ratry11's Profile

371
Points

Questions
19

Answers
18

  • Asked on May 19, 2021 in Computer.

    FDM

    When it comes to offering an accelerated downloading experience, FDM (Free Download Manager) can give IDM a run for its money. The highlight of this internet download manager is the ability to organize downloads efficiently so that you can download even large files fast without any hiccups. Moreover, it also allows you to resume broken downloads and control file priorities for torrents, which is yet another plus from the proficiency aspect.

    FDM

    Another feature that makes it a notable rival of IDM is the knack of processing media files of a variety of formats, that could be great if you often have to deal with a ton of media files. That’s not all, FDM works with most platforms and also integrates seamlessly with major web browsers like Google Chrome, Mozilla Firefox, Microsoft Edge, Internet Explorer, and Safari.

    Download: Free
    Platforms: macOS, Windows, Linux, and Android  

    • 274 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on April 22, 2021 in Mobile.

    এখানে দুটি প্রশ্ন রয়েছে। আপনি যদি অফলাইনে কিবোর্ড চান টাইপিং করার জন্য। তাহলে রিডমিক কিবোর্ড।

    আর যদি অনলাইনে কিবোর্ড চান টাইপিং করার জন্য তাহলে জি বোর্ড ভালো।

    *এখন আপনারা বলতে পারেন অফ লাইন আর অনলাইনের কথা কেন বললাম। দুইটাই তো হাত দিয়ে টাইপ করা যায়? হ্যাঁ যায় কিন্তু রেডমিক কিবোর্ড দিয়ে যতটা স্পিডে টাইপ করতে পারবেন বাংলা। ততটাই স্পিডে জিবোর্ড কিবোর্ড দিয়ে টাইপ করা যাবেনা বাংলায়। কারণ রেডমিক কিবোর্ড টা বাংলা লেখাগুলো একদম সাজানো। কিন্তু জিবোর্ড কিবোর্ড এর বাংলা গুলো একদম অগোছালো। তাই আপনাদের জিবোর্ড কিবোর্ড এ হাতে টাইপিং করতে অনেকটা সমস্যা হবে ।

    ১) রেডমিক কিবোর্ড:- হাতে টাইপিং করার জন্য সুবিধা হবে। এবং দ্রুত টাইপিং করতে পারবেন। তাছাড়া ভয়েস টাইপিং করা যায়। কিন্তু ততটা নির্ভুলভাবে হয়না। তাছাড়া টাইপিং টা অনেক ভালো করা যায় হাতে।

    ২) জিবোর্ড কিবোর্ড:- জি বোর্ড কিবোর্ড এ ভয়েস টাইপিংটা অনেকটা ভালো। একদম নির্ভুল। তাই আমার কাছে মনে হয় ভয়েস টাইপিং এর জন্য জিবোর্ড কিবোর্ড টা অনেক ভালো। আপনারা যদি ভয়েস টাইপিং এর জন্য কিবোর্ড চান । তাহলে জি বোট কিবোর্ড দিয়ে সুন্দরভাবে বাংলা ভয়েস টাইপিং করতে পারেন খুবই দ্রুত।

    আমার কাছে এই দুইটা কিবোর্ড খুবই ভালো লাগে এখন আপনাদের কাছে কেমন লাগে জানিনা।

    • 737 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on April 14, 2021 in Solution.

    আল্লাহ তাআলা পরিপূর্ণ হেকমত অনুযায়ী রোযার বিধান জারী করেছেন। তিনি রোযাদারকে ভারসাম্য রক্ষা করে রোযা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন; একদিকে যাতে রোযা রাখার কারণে রোযাদারের শারীরিক কোন ক্ষতি না হয়। অন্যদিকে সে যেন রোযা বিনষ্টকারী কোন বিষয়ে লিপ্ত না হয়।

    এ কারণে রোযা-বিনষ্টকারী বিষয়গুলো দুইভাগে বিভক্ত:

    কিছু রোযা-বিনষ্টকারী বিষয় রয়েছে যেগুলো শরীর থেকে কোন কিছু নির্গত হওয়ার সাথে সম্পৃক্ত। যেমন- সহবাস, ইচ্ছাকৃত বমি করা, হায়েয ও শিঙ্গা লাগানো। শরীর থেকে এগুলো নির্গত হওয়ার কারণে শরীর দুর্বল হয়। এ কারণে আল্লাহ তাআলা এগুলোকে রোযা ভঙ্গকারী বিষয় হিসেবে নির্ধারণ করেছেন; যাতে করে এগুলো নির্গত হওয়ার দুর্বলতা ও রোযা রাখার দুর্বলতা উভয়টি একত্রিত না হয়। এমনটি ঘটলে রোযার মাধ্যমে রোযাদার ক্ষতিগ্রস্ত হবে এবং রোযা বা উপবাসের ক্ষেত্রে আর ভারসাম্য বজায় থাকবে না।

    আর কিছু রোযা-বিনষ্টকারী বিষয় আছে যেগুলো শরীরে প্রবেশ করানোর সাথে সম্পৃক্ত। যেমন- পানাহার। তাই রোযাদার যদি পানাহার করে তাহলে যে উদ্দেশ্যে রোযার বিধান জারী করা হয়েছে সেটা বাস্তবায়িত হবে না।[মাজমুউল ফাতাওয়া ২৫/২৪৮]

    আল্লাহ তাআলা নিম্নোক্ত আয়াতে রোযা-বিনষ্টকারী বিষয়গুলোর মূলনীতি উল্লেখ করেছেন:

    “এখন তোমরা নিজ স্ত্রীদের সাথে সহবাস কর এবং আল্লাহ তোমাদের জন্য যা কিছু লিখে রেখেছেন তা (সন্তান) তালাশ কর। আর পানাহার কর যতক্ষণ না কালো সুতা থেকে ভোরের শুভ্র সুতা পরিস্কার ফুটে উঠে…”[সূরা বাকারা, আয়াত: ১৮৭]

    এ আয়াতে আল্লাহ তাআলা রোযা-নষ্টকারী প্রধান বিষয়গুলো উল্লেখ করেছেন। সেগুলো হচ্ছে- পানাহার ও সহবাস। আর রোযা নষ্টকারী অন্য বিষয়গুলো নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর হাদিসে উল্লেখ করেছেন।

    তাই রোযা নষ্টকারী বিষয় ৭টি; সেগুলো হচ্ছে-

    ১। সহবাস

    ২। হস্তমৈথুন

    ৩। পানাহার

    ৪। যা কিছু পানাহারের স্থলাভিষিক্ত

    ৫। শিঙ্গা লাগানো কিংবা এ জাতীয় অন্য কোন কারণে রক্ত বের করা

    ৬। ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা

    ৭। মহিলাদের হায়েয ও নিফাসের রক্ত বের হওয়া

    এ বিষয়গুলোর মধ্যে প্রথম হচ্ছে- সহবাস; এটি সবচেয়ে বড় রোযা নষ্টকারী বিষয় ও এতে লিপ্ত হলে সবচেয়ে বেশি গুনাহ হয়। যে ব্যক্তি রমযানের দিনের বেলা স্বেচ্ছায় স্ত্রী সহবাস করবে অর্থাৎ দুই খতনার স্থানদ্বয়ের মিলন ঘটাবে এবং পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগ লজ্জাস্থানের ভেতরে অদৃশ্য হয়ে যাবে সে তার রোযা নষ্ট করল; এতে করে বীর্যপাত হোক কিংবা না হোক। তার উপর তওবা করা, সেদিনের রোযা পূর্ণ করা, পরবর্তীতে এ দিনের রোযা কাযা করা ও কঠিন কাফফারা আদায় করা ফরয। এর দলিল হচ্ছে- আবু হুরায়রা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত হাদিস তিনি বলেন: “এক ব্যক্তি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকট এসে বলল: ইয়া রাসূলুল্লাহ, আমি ধ্বংস হয়েছি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: কিসে তোমাকে ধ্বংস করল? সে বলল: আমি রমযানে (দিনের বেলা) স্ত্রীর সাথে সহবাস করে ফেলেছি। তিনি বললেন: তুমি কি একটি ক্রীতদাস আযাদ করতে পারবে? সে বলল: না। তিনি বললেন: তাহলে লাগাতার দুই মাস রোযা রাখতে পারবে? সে বলল: না। তিনি বললেন: তাহলে ষাটজন মিসকীনকে খাওয়াতে পারবে? সে বলল: না…[হাদিসটি সহিহ বুখারী (১৯৩৬) ও সহিহ মুসলিমে (১১১১) এসেছে]

    স্ত্রী সহবাস ছাড়া অন্য কোন কারণে কাফফারা আদায় করা ওয়াজিব হয় না।

    দ্বিতীয়: হস্তমৈথুন। হস্তমৈথুন বলতে বুঝায় হাত দিয়ে কিংবা অন্য কিছু দিয়ে বীর্যপাত করানো। হস্তমৈথুন যে রোযা ভঙ্গকারী এর দলিল হচ্ছে- হাদিসে কুদসীতে রোযাদার সম্পর্কে আল্লাহর বাণী: “সে আমার কারণে পানাহার ও যৌনকর্ম পরিহার করে” সুতরাং যে ব্যক্তি রমযানের দিনের বেলা হস্তমৈথুন করবে তার উপর ফরয হচ্ছে— তওবা করা, সে দিনের বাকী সময় উপবাস থাকা এবং পরবর্তীতে সে রোযাটির কাযা পালন করা। আর যদি এমন হয়— হস্তমৈথুন শুরু করেছে বটে; কিন্তু বীর্যপাতের আগে সে বিরত হয়েছে তাহলে আল্লাহর কাছে তওবা করতে হবে; তার রোযা সহিহ। বীর্যপাত না করার কারণে তাকে রোযাটি কাযা করতে হবে না। রোযাদারের উচিত হচ্ছে— যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী সবকিছু থেকে দূরে থাকা এবং সব কুচিন্তা থেকে নিজের মনকে প্রতিহত করা। আর যদি, মজি বের হয় তাহলে অগ্রগণ্য মতানুযায়ী— এটি রোযা ভঙ্গকারী নয়।

    তৃতীয়: পানাহার। পানাহার বলতে বুঝাবে— মুখ দিয়ে কোন কিছু পাকস্থলীতে পৌঁছানো। অনুরূপভাবে নাক দিয়ে কোন কিছু যদি পাকস্থলীতে পৌঁছানো হয় সেটাও পানাহারের পর্যায়ভুক্ত। এ কারণে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “তুমি ভাল করে নাকে পানি দাও; যদি না তুমি রোযাদার হও।”[সুনানে তিরমিযি (৭৮৮), আলবানি সহিহ তিরমিযিতে হাদিসটিকে সহিহ আখ্যায়িত করেছেন] সুতরাং নাক দিয়ে পাকস্থলীতে পানি প্রবেশ করানো যদি রোযাকে ক্ষতিগ্রস্ত না করত তাহলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ভাল করে নাকে পানি দিতে নিষেধ করতেন না।

    চতুর্থ: যা কিছু পানাহারের স্থলাভিষিক্ত। এটি দুইটি বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করে। ১. যদি রোযাদারের শরীরে রক্ত পুশ করা হয়। যেমন- আহত হয়ে রক্তক্ষরণের কারণে কারো শরীরে যদি রক্ত পুশ করা হয়; তাহলে সে ব্যক্তির রোযা ভেঙ্গে যাবে। যেহেতু পানাহারের উদ্দেশ্য হচ্ছে— রক্ত তৈরী। ২. খাদ্যের বিকল্প হিসেবে ইনজেকশন পুশ করা। কারণ এমন ইনজেকশন নিলে পানাহারের প্রয়োজন হয় না।[শাইখ উছাইমীনের ‘মাজালিসু শারহি রমাদান’, পৃষ্ঠা- ৭০] তবে, যেসব ইনজেকশন পানাহারের স্থলাভিষিক্ত নয়; বরং চিকিৎসার জন্য দেয়া হয়, উদাহরণতঃ ইনসুলিন, পেনেসিলিন কিংবা শরীর চাঙ্গা করার জন্য দেয়া হয় কিংবা টীকা হিসেবে দেয়া হয় এগুলো রোযা ভঙ্গ করবে না; চাই এসব ইনজেকশন মাংশপেশীতে দেয়া হোক কিংবা শিরাতে দেয়া হোক।[শাইখ মুহাম্মদ বিন ইব্রাহিম এর ফতোয়াসমগ্র (৪/১৮৯)] তবে, সাবধানতা স্বরূপ এসব ইনজেকশন রাতে নেয়া যেতে পারে।

    কিডনী ডায়ালাইসিস এর ক্ষেত্রে রোগীর শরীর থেকে রক্ত বের করে সে রক্ত পরিশোধন করে কিছু কেমিক্যাল ও খাদ্য উপাদান (যেমন— সুগার ও লবণ ইত্যাদি) যোগ করে সে রক্ত পুনরায় শরীরে পুশ করা হয়; এতে করে রোযা ভেঙ্গে যাবে।[ফতোয়া বিষয়ক স্থায়ী কমিটির ফতোয়াসমগ্র (১০/১৯)]

    পঞ্চম: শিঙ্গা লাগানোর মাধ্যমে রক্ত বের করা। দলিল হচ্ছে— নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের বাণী: “যে ব্যক্তি শিঙ্গা লাগায় ও যার শিঙ্গা লাগানো হয় উভয়ের রোযা ভেঙ্গে যাবে।”[সুনানে আবু দাউদ (২৩৬৭), আলবানী সহিহ আবু দাউদ গ্রন্থে (২০৪৭) হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন]

    রক্ত দেয়াও শিঙ্গা লাগানোর পর্যায়ভুক্ত। কারণ রক্ত দেয়ার ফলে শরীরের উপর শিঙ্গা লাগানোর মত প্রভাব পড়ে। তাই রোযাদারের জন্য রক্ত দেয়া জায়েয নেই। তবে যদি অনন্যোপায় কোন রোগীকে রক্ত দেয়া লাগে তাহলে রক্ত দেয়া জায়েয হবে। রক্ত দানকারীর রোযা ভেঙ্গে যাবে এবং সে দিনের রোযা কাযা করবে।[শাইখ উছাইমীনের ‘মাজালিসু শারহি রামাদান’ পৃষ্ঠা-৭১]

    কোন কারণে যে ব্যক্তির রক্ত ক্ষরণ হচ্ছে— তার রোযা ভাঙ্গবে না; কারণ রক্ত ক্ষরণ তার ইচ্ছাকৃত ছিল না।[স্থায়ী কমিটির ফতোয়াসমগ্র (১০/২৬৪)]

    আর দাঁত তোলা, ক্ষতস্থান ড্রেসিং করা কিংবা রক্ত পরীক্ষা করা ইত্যাদি কারণে রোযা ভাঙ্গবে না; কারণ এগুলো শিঙ্গা লাগানোর পর্যায়ভুক্ত নয়। কারণ এগুলো দেহের উপর শিঙ্গা লাগানোর মত প্রভাব ফেলে না।

    ষষ্ঠ: ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করা। দলিল হচ্ছে— “যে ব্যক্তিরঅনিচ্ছাকৃতভাবে বমিএসে যায় তাকে উক্ত রোযা কাযা করতে হবে না। কিন্তু যে ব্যক্তি স্বেচ্ছায় বমি করল তাকে সে রোযা কাযা করতে হবে”[সুনানে তিরমিযি (৭২০), আলবানী সহিহ তিরমিযি গ্রন্থে (৫৭৭) হাদিসটিকে সহিহ আখ্যায়িত করেছেন]

    হাদিসে ذرعه শব্দের অর্থ غلبه।

    ইবনে মুনযির বলেন: যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত বমি করেছে আলেমদের ঐক্যবদ্ধ অভিমত (ইজমা) হচ্ছে তার রোযা ভেঙ্গে গেছে।[আল-মুগনী (৪/৩৬৮)]

    যে ব্যক্তি মুখের ভেতরে হাত দিয়ে কিংবা পেট কচলিয়ে ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করেছে কিংবা ইচ্ছাকৃতভাবে এমন কিছু শুকেছে কিংবা বারবার দেখেছে এক পর্যায়ে তার বমি এসে গেছে তাকেও রোযা কাযা করতে হবে।

    তবে যদি কারো পেট ফেঁপে থাকে তার জন্য বমি আটকে রাখা বাধ্যতামূলক নয়; কারণ এতে করে তার স্বাস্থ্যের ক্ষতি হবে।[শাইখ উছাইমীনের মাজালিসু শাহরি রামাদান, পৃষ্ঠা-৭১]

    সপ্তম: হায়েয ও নিফাসের রক্ত নির্গত হওয়া। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “যখন মহিলাদের হায়েয হয় তখন কি তারা নামায ও রোযা ত্যাগ করে না!?”[সহিহ বুখারী (৩০৪)] তাই কোন নারীর হায়েয কিংবা নিফাসের রক্ত নির্গত হওয়া শুরু হলে তার রোযা ভেঙ্গে যাবে; এমনকি সেটা সূর্যাস্তের সামান্য কিছু সময় পূর্বে হলেও। আর কোন নারী যদি অনুভব করে যে, তার হায়েয শুরু হতে যাচ্ছে; কিন্তু সূর্যাস্তের আগে পর্যন্ত রক্ত বের হয়নি তাহলে তার রোযা শুদ্ধ হবে এবং সেদিনের রোযা তাকে কাযা করতে হবে না।

    আর হায়েয ও নিফাসগ্রস্ত নারীর রক্ত যদি রাত থাকতে বন্ধ হয়ে যায় এবং সাথে সাথে তিনি রোযার নিয়ত করে নেন; তবে গোসল করার আগেই ফজরহয়ে যায় সেক্ষেত্রে আলেমদের মাযহাব হচ্ছে— তার রোযা শুদ্ধ হবে।

    হায়েযবতী নারীর জন্য উত্তম হচ্ছে তার স্বাভাবিক মাসিক অব্যাহত রাখা এবং আল্লাহ তার জন্য যা নির্ধারণ করে রেখেছেন সেটার উপর সন্তুষ্ট থাকা, হায়েয-রোধকারী কোন কিছু ব্যবহার না-করা। বরং আল্লাহ তার থেকে যেভাবে গ্রহণ করেন সেটা মেনে নেয়া অর্থাৎহায়েয এর সময় রোযা ভাঙ্গা এবং পরবর্তীতে সে রোযা কাযা পালন করা। উম্মুল মুমিনগণ এবং সলফে সালেহীন নারীগণ এভাবেই আমল করতেন।[স্থায়ী কমিটির ফতোয়াসমগ্র (১০/১৫১)]

    তাছাড়া চিকিৎসা গবেষণায় হায়েয বা মাসিক রোধকারী এসব উপাদানের বহুমুখী ক্ষতি সাব্যস্ত হয়েছে। এগুলো ব্যবহারের ফলে অনেক নারীর হায়েয অনিয়মিত হয়ে গেছে। তারপরেও কোন নারী যদি হায়েয বন্ধকারী ঔষধ গ্রহণ করার ফলে তার হায়েযের রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যায় এবং জায়গাটি শুকিয়ে যায় সে নারী রোযা রাখতে পারবে এবং তার রোযাটি আদায় হয়ে যাবে।

    উল্লেখিত বিষয়গুলো হচ্ছে- রোযা বিনষ্টকারী। তবে, হায়েয ও নিফাস ছাড়া অবশিষ্ট বিষয়গুলো রোযা ভঙ্গ করার জন্য তিনটি শর্ত পূর্ণ হতে হয়:

    -রোযা বিনষ্টকারী বিষয়টি ব্যক্তির গোচরীভূত থাকা; অর্থাৎ এ ব্যাপারে সে অজ্ঞ না হয়।

    -তার স্মরণে থাকা।

    -জোর-জবরদস্তির স্বীকার না হয়ে স্বেচ্ছায় তাতে লিপ্ত হওয়া।

    এখন আমরা এমন কিছু বিষয় উল্লেখ করব যেগুলো রোযা নষ্ট করে না:

    -এনিমা ব্যবহার, চোখে কিংবা কানে ড্রপ দেয়া, দাঁত তোলা, কোন ক্ষতস্থানের চিকিৎসা নেয়া ইত্যাদি রোযা ভঙ্গ করবে না।[মাজমুউ ফাতাওয়া শাইখুল ইসলাম (২৫/২৩৩, ২৫/২৪৫)]

    -হাঁপানি রোগের চিকিৎসা কিংবা অন্য কোন রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে জিহ্বার নীচে যে ট্যাবলেট রাখা হয় সেটা থেকে নির্গত কোন পদার্থ গলার ভিতরে চলে না গেলে সেটা রোযা নষ্ট করবে না।

    -মেডিকেল টেস্টের জন্য যোনিপথে যা কিছু ঢুকানো হয়; যেমন- সাপোজিটর, লোশন, কলপোস্কোপ, হাতের আঙ্গুল ইত্যাদি।

    -স্পেকুলাম বা আই, ইউ, ডি বা এ জাতীয় কোন মেডিকেল যন্ত্রপাতি জরায়ুর ভেতরে প্রবেশ করালে।

    -নারী বা পুরুষের মুত্রনালী দিয়ে যা কিছু প্রবেশ করানো হয়; যেমন- ক্যাথিটার, সিস্টোস্কোপ, এক্সরে এর ক্ষেত্রে ব্যবহৃত রঞ্জক পদার্থ, ঔষধ, মুত্রথলি পরিস্কার করার জন্য প্রবেশকৃত দ্রবণ।

    -দাঁতের রুট ক্যানেল করা, দাঁত ফেলা, মেসওয়াক দিয়ে কিংবা ব্রাশ দিয়ে দাঁত পরিস্কার করা; যদি ব্যক্তি কোন কিছু গলায় চলে গেলে সেগুলো গিলে না ফেলে।

    -গড়গড়া কুলি ও চিকিৎসার জন্য মুখে ব্যবহৃত স্প্রে; যদি কোন কিছু গলায় চলে আসলেও ব্যক্তি সেটা গিলে না ফেলে।

    -অক্সিজেন, এ্যানেসথেসিয়ার জন্য ব্যবহৃত গ্যাস রোযা ভঙ্গ করবে না; যদি না রোগীকে এর সাথে কোন খাদ্য-দ্রবণ দেয়া হয়।

    -চামড়া দিয়ে শরীরে যা কিছু প্রবেশ করে। যেমন- তৈল, মলম, মেডিসিন ও কেমিকেল সম্বলিত ডাক্তারি প্লাস্টার।

    -ডাগায়নস্টিক ছবি তোলা কিংবা চিকিৎসার উদ্দেশ্যে হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে কিংবা শরীরের অন্য কোন অঙ্গের শিরাতে ছোট একটি টিউব প্রবেশ করানোতে রোযা ভঙ্গ হবে না।

    -নাড়ীভুড়ি পরীক্ষা করার জন্য কিংবা অন্য কোন সার্জিকাল অপারেশনের জন্য পেটের ভেতর একটি মেডিকেল স্কোপ প্রবেশ করালেও রোযা ভাঙ্গবে না।

    – কলিজা কিংবা অন্য কোন অঙ্গের নমুনাস্বরূপ কিছু অংশ সংগ্রহ করলেও রোযা ভাঙ্গবে না; যদি এ ক্ষেত্রে কোন দ্রবণ গ্রহণ করতে না হয়।

    – গ্যাসট্রোস্কোপ (gastroscope) যদিপাকস্থলীতে ঢুকানো তাতে রোযা ভঙ্গ হবে না; যদি না সাথে কোন দ্রবণ ঢুকানো না হয়।

    – চিকিৎসার স্বার্থে মস্তিষ্কে কিংবা স্পাইনাল কর্ডে কোন চিকিৎসা যন্ত্র কিংবা কোন ধরণের পদার্থ ঢুকানো হলে রোযা ভঙ্গ হবে না।

    আল্লাহই ভাল জানেন।

    [দেখুন শাইখ উছাইমীনের ‘মাজালিসু শারহি রামাদান’ ও ‘সিয়াম সংক্রান্ত ৭০টি মাসয়ালা’ নামক এ ওয়েব সাইটের পুস্তিকা]

    • 751 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on February 9, 2021 in Mobile.

    অনেকেই এই ট্রুকলার অ্যাপটির কথা জানেন নিশ্চয়ই, যারা জানেন না তাদের বলছি এই অ্যাপ আপনার ফোনে থাকলে অজানা নাম্বার থেকে কল এলে কলারের নাম, ঠিকানা দেখতে পারবেন।তাহলে প্রশ্ন হলো তাদের কোম্পানী এগুলোর তথ্য কোথা থেকে পায়?

    সোজা উত্তর হলো এই তথ্য (নাম, ঠিকানা, নম্বর) গুলো অ্যাপ ব্যবহার কারীদের কাছ থেকে পায়। কারণ ওরা ফোন কন্টেক্ট এর পারমিশন নেয়, এবং সেগুলো ডাটা অ্যারেঞ্জ করে গ্রাহকদের কাছে আনে।

    মনে করুন আমার ফোন নাম্বার +৯১ ৬০০xxxxxx নাম – অভীক দত্ত। আমার বন্ধু ট্রুকলার ব্যবহার করে ওর ফোন সেব করা অভীক লিখে, আরেক বন্ধুও ট্রুকলার ব্যবহার করে তার ফোনে লিখা অভীক দত্ত, তাহলে ওরা আমার নাম সম্পূর্ন পেয়ে গেলো। এই পদ্ধতিকে crowd-sourced বলে।

    তাই অ্যাপটি ব্যবহার না করে ওয়েবসাইট ভিজিট করা শ্রেয়।

    • 889 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on May 30, 2020 in Computer.

    Industry Standard Vector Graphics Software: Adobe InDesign

    Alternative Vector Graphics Software:

    Affinity Designer
    Corel Draw

    FREE Vector Graphics Software:

    Inkscape

    • 405 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on May 8, 2020 in Computer.

    these are the best download manager available for pc

    • JDownloader
    • Internet Download Manager
    • Ninja Download Manager
    • Free Download Manager
    • EagleGet
    • uGet
    • Xtreme Download Manager
    • iDownload Manager
    • 387 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on April 19, 2020 in Facebook.

    Facebook has provided some very effective tools for securing your account from the hackers and scammers of the world, but far too many users fail to take advantage of them.

    The steps below will help ensure that your Facebook account never gets hacked or otherwise falls under the control of a third party:

    1 – Before you do anything else, you need to enable Two-Factor Authentication on your account.

    This is the single most effective tool you can use for completely locking down the security of your account.

    Once enabled, Two-Factor Authentication will prevent someone else from logging into your account, even if they know your password.

    2 – Next, change your Facebook password to one that’s very difficult to guess, yet easy to remember.

    3 – Next, periodically check to make sure there aren’t any strange apps enabled on your account.

    Facebook allows us to enable and run apps and games on our accounts, and some of them are quite handy and fun.

    The problem is a hacker can use a malicious app or game to gain control over your account and use it in malicious ways without ever actually having to log into the account.

    Check your installed apps and games and disable any that you never use or don’t remember enabling. You’ll likely find that several of them are enabled on your account at this very minute.

    4 – And finally, hide your email address and phone number from the “About” section of your profile.

    If a hacker has access to those pieces of information there are ways he/she can use them to reset your password and log into your account.

    In general it’s a great idea to display as little personal information as possible on your profile, and your email address, phone number and birth date should be the very first things you hide.

    And now, a bonus tip: Speaking of your email address and phone number, make sure you never lose access to the ones that are associated with your Facebook account.

    If you ever get locked out of your account and have to reset your password to get back in you’ll need to have access to either the registered email account or registered phone number to do it.

    And one more thing: Keep your login information to yourself. Don’t share it with anyone for any reason. And if you absolutely MUST share it with someone in an emergency situation you need to change it immediately when the task at hand is done.

    I hope this helps. Good luck!

     

    • 443 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on April 17, 2020 in Computer.

    If you are a Gamer, and want the utmost performance in games and nothing else then the i5 is a better option.

    4 cores is what is generally utilized in most games today (even in Ghost recon:Wildlands, or the epic Crysis 3), and in that aspect Core i5 is no slouch as it competes with the likes of the Core i7 in games, coming just short of 11–12fps, that mind you, is when an aggregate of 70+ fps is there, to me this difference is negligible. Added to that Core i5 is less power hungry and hence gets less heated up, a thing to consider especially if you plan to buy a Laptop.

    However, if you’re not just a gamer, and want to stream games, edit videos, software encode or make your own content in any field the Core i7 is the way to go. The increase in price is justified as the processor is more power hungry and runs hotter than the Core i5 (in laptops only), and the power of 8 (logical, has 4 physical) cores will do wonders in performing very well in CPU intensive tasks like rendering/content creation, so much so it is around 50% faster in encoding and rendering than the Core i5.
    Please I implore you, only if you want to create content go for the Core i7, else a Core i5 is really the most “bang for your buck”.

    If you’re looking at it from the perspective of the desktop, may I interest you in Ryzen, the competition from AMD for team Blue (Intel). Ryzen performs really well if you’re looking for content creation, especially for the performance you receive in the aspect of price to performance, because … Its something you should be looking into Sir.

     

    • 403 views
    • 1 answers
    • 0 votes