sezan's Profile

921
Points

Questions
44

Answers
48

  • Asked on January 24, 2021 in Outsourcing.

    আপনি যখন গুগলে গিয়ে সার্চ দিবেন যে “মোবাইল দিয়ে আয় করার উপায় বা কৌশল” তখন দেখবেন হাজার হাজার লেখা পাবেন যা আপনাকে বিভিন্ন উপায় বা কৌশল বলে দিবে।

    কিন্ত সত্যিটা হল এটাই যে মোবাইল দিয়ে বাংলাদেশের মত দেশে বসবাস করে ১০০০ টাকা আয় করা সম্ভব নয়।

    বাংলাদেশের মত দেশ বললাম বলে, কথাটা কে অন্য ভাবে নিবেন না। আমি মোবাইল দিয়ে আয় করার কথার লজিক ধরে কথাটা বললাম।

    যা হোক, তাহলে আপনার করনীয় কি?

    আমি জানি না, আপনি কি কি কাজ জানেন বা জানেন না। আপনার কাজ জানা থাকলে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন। ফ্রিল্যান্সিং কাজ শেখা শুরু করতে পারেন।

    কারন, অনলাইন থেকে তিন ভাবে আয় করা সম্ভব,

    ১. তৃতীয় মাধ্যম হিসাবে (অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং, সিপিসি মার্কেটিং ইত্যাদি)

    ২. ফ্রিল্যান্সিং

    ৩. ব্যবসা

    উপরের উপায় গুলো ছারা অনলাইন থেকে সৎ ভাবে আয় করার অন্য কোন উপায় আমার জানা নেই।

    এর পরেও বিশ্বাস যোগ্য কিছু মোবাইল অ্যাপের কথা নিচের লিংকে ‍তুলে ধরলাম। কিন্তু সেই অ্যাপ গুলো দিয়ে আপনি মাসে ৬ হতে ৭ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন না।

    বিশ্বাস যোগ্য কিছু মোবাইল অ্যাপ যা দিয়ে আপনি অনলাইন থেকে টাকা আয় করার চেষ্টা করতে পারেন।

    বিশ্বাস যোগ্য অনলাইন আয়ের মোবাইল অ্যাপ

    ভালো থাকবেন

    ধন্যবাদ

    • 953 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on January 17, 2021 in Mobile.

    আজকাল প্লে স্টোরে প্রচুর নতুন এবং দরকারী অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে ,এগুলি যে আছে তাদের সম্পর্কে হয়ত জানে না ২০২০ তে এই অবশ্যই আপনার এই অ্যাপ্লিকেশনগুলির দরকার। যা আপনার স্মার্টফোনে ২০২০ সালে থাকা উচিত, আমি এই অ্যাপগুলির মধ্যে কিছু জানি যা আরও কার্যকর হতে পারে আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনের জন্য এবং আপনার অবশ্যই এই অ্যাপ্লিকেশনগুলি 2020 এ ব্যবহার করা উচিৎ।আমার মনে হয় এই অ্যাপ্লিকেশনগুলির ব্যাপারে আপনি অবশ্যই জানেন না ?

    কিছু আশ্চর্যজনক অ্যাপ্লিকেশনগুলি হ’ল-

    1.Reface

    2.Aris Launcher

    3.Walli

    4. Activity Bubble

    5.Microsoft Math solver

    6.Rolling Icon

    7.Split Cloud

    8.Shazam

    9.Blokada

    এগুলি এমন কিছু দুর্দান্ত অ্যাপ্লিকেশন যা আপনার কমপক্ষে একবারে ব্যবহার করা উচিত I

    • 928 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on January 12, 2021 in Science.

    আপনি যাকে “শুধুমাত্র কিছু তথ্য” ভাবছেন এর মূল্য টাকার লাভ-লোকসান দিয়ে হিসেব করতে পারবেন না। এই তথ্য মহাবিশ্বের সৃষ্টিরহস্য উন্মচিত করছে এবং পদার্থবিজ্ঞানকে আরও সমৃদ্ধ করছে। এসব তথ্য জানার ফলেই আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের সূচনা এবং আপনি বাড়িতে বসেই আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে পারছেন। ভবিষ্যতে পৃথিবীর বাইরে বসতি গড়ার জন্যে নাসা আরও বেশি গবেষণা করতে চায়, কিন্তু বাজেট স্বল্পতার কারণে তা সম্ভব নয় আপাতত।

    সবচেয়ে বড়ো কথা নাসা নিজের লাভের জন্য টাকা খরচ করছে না, খরচ করছে মানব সভ্যতার জন্য। এর সুফল কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা গোষ্ঠী পাবেনা, পাবে এবং পাচ্ছে পুরো বিশ্ব। পৃথিবীতে যত ধরণের বৈজ্ঞানিক গবেষণা হয় সবই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে কতভাবে প্রভাব ফেলছে এর হিসেব আমরা কয়জন রাখি বা রাখতে চাই? তাই হয়তো অনেক সময় মনে হয় “এরা অযথা টাকা নষ্ট করছে”!

    ব্যাপার হচ্ছে, একটা জিনিস উদ্ভাবন বা আবিস্কারের আগ পর্যন্ত সাধারণ মানুষ এর উপকারিতা বুঝতে পারেনা। বিদ্যুৎ উদ্ভাবনের আগে মানুষ কখনও ভেবেছে এর দ্বারা কী সম্ভব? যারা এসব নিয়ে গবেষণা করতো তাঁদের মানুষ উপহাস করতো, কিন্তু এখন ওই গবেষণার সুফল ভোগ কারা করছে? কিন্তু এরপরেও অধিকাংশ বিদ্যুৎ ব্যবহারকারী জানেনা “বিদ্যুৎ” জিনিসটা কী এবং এটা কিভাবে কাজ করে! এটা এখন তাঁদের কাছে ভাত-মাছের মতো স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। বিজ্ঞানের অবদানকে যুগে যুগে সাধারণ অজ্ঞ জনতা অস্বীকার করে আসছে। পৃথিবী সূর্যের চারদিকে ঘোরে বলার পর গ্যালিলিওকে তো বিধর্মী নাস্তিক বলে আখ্যা দেয়া হয়েছিল এবং এজন্য তাঁর বই করা হয়েছিল নিষিদ্ধ এবং ছিলেন গৃহবন্দী!

    বর্তমানে আমরা পারমাণবিক জ্বালানী বলতে বুঝি ফিশন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন শক্তি। এটা পারমাণবিক বোমা থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ উৎপাদন বা জাহাজ-সাবমেরিন চালনা থেকে শুরু করে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, কিন্তু এই পদ্ধতির সমস্যা হচ্ছে এর ফলে উৎপাদিত বর্জ্য খুবই ভয়ানক। এরা হাজার লক্ষ বছরেও নষ্ট হয়না এবং এর সংস্পর্শে মৃত্যু অনিবার্য। এছাড়া এই প্রযুক্তির কোন শক্তি উৎপাদন কেন্দ্রে দুর্ঘটনা হলে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। চেরনোবিল এর জ্বলন্ত উদাহরণ! এই কথাগুলো বললাম, কারণ এখন গবেষণা হচ্ছে নিউক্লিয়ার ফিউশন প্রযুক্তি নিয়ে। আমাদের মহাকাশের নক্ষত্ররা এভাবে শক্তি উৎপাদন করে হাইড্রোজেনকে হিলিয়ামে পরিণত করে। এই পদ্ধতির উন্নয়ন করা গেলে শক্তির কোন অভাব থাকবে না পৃথিবীতে। বিদ্যুৎ উৎপাদনে লাগবে না কোন কয়লা, তেল বা গ্যাস। থাকবে না কোন কার্বন নিঃসরণ! অর্থাৎ পরিবেশের ক্ষতি ছাড়া নিরাপদ শক্তির উৎস! এখন এটা জানার জন্যেও তো মহাকাশ গবেষণা করতে হয়েছে, তাইনা?

    মহাকাশ গবেষণা বলতে অনেকে শুধু “অন্য গ্রহে গিয়ে বসবাস/জীবনের সন্ধান” মনে করে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে এর মূল লক্ষ্য সৃষ্টির রহস্য উন্মোচন করে নিজেদের সম্পর্কে আরও ভালোভাবে জানা। কেউ যদি কোন বৈজ্ঞানিক গবেষণার বিরোধিতা করেন (সেটা যে বিষয়েই হোক), তাহলে ধরে নিতে হবে বিজ্ঞান ব্যাপারটা তাঁর কাছে শুধুমাত্র একটা শব্দ, এর বেশি কিছু না। বিজ্ঞানের মধ্যে বসবাস করে একে অস্বীকার করার ব্যাপারটা দুঃখজনক!

    • 885 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 23, 2020 in YouTube.

    TED-ed : ওভারঅল বেস্ট। এই চ্যানেলে সব পাবেন। সবকিছু এনিমেশনের মাধ্যমে সুন্দর করে ব্যাখ্যা করা হয়।

    Vice : ভাইস এর ডকোমেন্টারিগুলো একেকটা জোস। তাদের জার্নালিস্টগুলো অনেক সাহসী এবং পরিশ্রমী।

    Vox: অনেক ভাল একটি চ্যানেল। রাজনীতি, বিজ্ঞান, টেকনোলজি সবকিছু নিয়ে তারা ভিডিও তৈরি করে থাকে।

    Kurzgesagt – In a nutshell: এটি অসাধারণ একটি চ্যানেল। তারা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গভীর অলোচনা করে থাকে। বিশেষ করে তারা অনেক কিছুর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দিয়ে থাকে।

    (এই চ্যানেলের অনেক ভিডিওতে বাংলা সাবটাইটেলও পাবেন)

    What If: এইটাও অনেক ভাল চ্যানেল। “কি হলে কি হতো” এমন কিছু থিওরি নিয়ে আলোচনা করে তারা।

    (আরো অনেক ভাল ভাল চ্যানেল আছে যেমন- PolyMatter, TEDx, The School of Life, Nas Daily, Knowledgia, Roar-বাংলা, The Infographics Show etc.)

    • 970 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 18, 2020 in Car.

    ক্যাটাগরি অনুসারে গাড়ির নাম্বার নির্ধারণ করার জন্য বিআরটিএ’র একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাট রয়েছে। ফরম্যাটটি হল-

    শহরের নাম- গাড়ির ক্যাটাগরি- গাড়ির নাম্বার

    এই ফরমেটের মাঝের অংশে গাড়ির ক্যাটাগরি বুঝাতেই বাংলা বর্ণমালা ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এবার মনে প্রশ্ন আসতেই পারে কোন বর্ণ দিয়ে কোন ক্যাটাগরি বুঝানো হয়ে থাকে?

    বিআরটিএ যখন কোন গাড়িকে অনুমোদন দিয়ে থাকে, তখন গাড়ির ধরণ অনুসারে গাড়িকে একটি ক্যাটাগরিতে স্থান দেয়া হয়ে। কোন গাড়ি কোন ক্যাটাগরিতে পড়ছে, সেই ক্যাটাগরি অনুসারে গাড়ির জন্য একটি বর্ণমালা নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। নাম্বারপ্লেট প্রদানের ক্ষেত্রে বিআরটিএ’র নিয়ম অনুসারে মোট ১৯ টি ক্যাটাগরি আছে। এর মধ্যে একটি ক্যাটাগরি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গাড়ি, বাকি ১৮টি ক্যাটাগরি হচ্ছে জনসাধারণের গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

     –

    প্রাইভেটকার, ৮০০ সিসি’র প্রাইভেট কারের নাম্বারপ্লেটে ব্যবহার করা হয়ে থাকে ব্যাঞ্জন বর্ণের প্রথম বর্ণ ক।

    খ –

    প্রাইভেটকার, যেসব প্রাইভেট কার ১০০০-১৩০০ সিসি’র হয়ে থাকে সেগুলোর নাম্বারপ্লেটে খ লিখা থাকে।

    গ –

    প্রাইভেটকার, ১৫০০-১৮০০ সিসি’র যেসব প্রাইভেটকার রয়েছে সেগুলোর নাম্বারপ্লেটে খেয়াল করলে দেখা যাবে গ বর্ণ দেয়া আছে।

    ঘ –

    জীপগাড়ি, জীপগাড়ির ক্যাটাগরি নির্ধারণের জন্য ঘ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

    চ –

    মাইক্রোবাসের নাম্বার প্লেটে ব্যবহার করা হয় বাংলা বর্ণমালার ৫ম বর্ণ ‘চ’।

    ছ –   

    আবার ভাড়ায় চালিত মাইক্রোবাস যেগুলো সেগুলোর নাম্বার প্লেটে থাকে ‘ছ’। লেগুনার জন্যও এই বর্ণটি নির্ধারিত।

    জ –

    মিনিবাসের ক্যাটাগরি বুঝানোর জন্য নাম্বার প্লেটে জ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

    ঝ –

    আবার বড় বাস বা কোস্টার বাসের ক্যাটাগরি ভিন্ন। এই ক্যাটাগরি বুঝাতে ব্যবহার করা হয় ‘ঝ’।

    ট –

    কোন গাড়ির নাম্বার প্লেটে যদি ‘ট’ বর্ণটি লিখা থাকে তাহলে বুঝতে হবে এটি বড় ট্রাকের নাম্বার প্লেট।

    ঠ –

    নাম্বার প্লেটে ‘ঠ’ থাকলে বুঝতে হবে, নাম্বার প্লেটটি কোন ডাবল কেবিন পিক-আপ  এর নাম্বার প্লেট।।

    ড –

    মাঝারি ট্রাকের নাম্বার প্লেটের দিকে খেয়াল করলে দেখবেন সেখানে ব্যবহার করা হয়েছে ‘ড’ বর্ণটি।

    ন –

    কোন গাড়ি যদি ছোট পিক আপ ক্যাটাগরির হয়ে থাকে তাহলে নাম্বার প্লেটে ন ব্যবহার করে ক্যাটাগরি নির্দিষ্ট করা হয়ে থাকে।

    প –

    টাক্সি ক্যাবের জন্য নির্ধারিত ক্যাটাগরি হচ্ছে প ক্যাটাগরি। এই ক্যাটাগরির বা ট্যাক্সি ক্যাবের নাম্বার প্লেটে ‘প’ বর্ণটি থাকে।

    ভ –

    ২০০০+ সিসি প্রাইভেটকার বুঝানোর জন্য এইসব গাড়ির নাম্বার প্লেটে শহরের নামের পর ‘ভ’ বর্ণমালা ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

    ম –

    পন্য পরিবহন এবং ডেলিভারির জন্য ব্যবহৃত পিক-আপ বুঝানোর জন্য বাংলা বর্ণমালার ‘ম’ বর্ণটি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

    দ –

    প্রাইভেট বা নিজস্ব পরিবহনের জন্য যেসব প্রাইভেট সিএনজি চলাচল করে থাকে সেগুলোর নাম্বার প্লেটে ‘দ’ ব্যবহার করে বুঝান হয় এইটি প্রাইভেট সিএনজি।

    থ –

    ভাড়ায়  চলিত সিএনজির ক্ষেত্রে দ এর বদলে থ ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

    হ –

    যদি কোন মোটরবাইক ৮০-১২৫ সিসি’র হয়ে থাকে তাহলে সেই বাইকের নাম্বারপ্লেটে হ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।

    ল –

    যদি কোন মোটরবাইক ১৩৫-২০০ সিসি’র হয়ে থাকে তাহলে সেই বাইকের নাম্বারপ্লেটে ল দিয়ে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে।

    ই –

    ভটভটি টাইপের ট্রাকের নাম্বারপ্লেটে অনুমোদন দেয়ার সময় তাতে ই বর্ণটি দিয়ে ক্যাটাগরি ঠিক করে দেয়া হয়।

    য-

    প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের গাড়িগুলো চিহ্নিত করতে নাম্বার প্লেটে য ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

    • 1116 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 17, 2020 in Accessories.

    অদী;তাপ (অতি দীর্ঘ; তাই পড়িনি) সুইচ টিপলেই সিলিং ফ্যান চালু হবার জন্য এখানে ক্যাপাসিটর লাগানো হয়।

    সিলিং ফ্যানে ক্যাপাসিটর ব্যবহারের কারণ বুঝতে হলে আপনাকে ইন্ডাকশন মোটর কিভাবে কাজ করে তার একটি স্বচ্ছ ধারণা থাকতে হবে। কারণ, সিলিং ফ্যানে এই মোটর ব্যবহার করা হয়। তাই আমি ইন্ডাকশন মোটর এর কার্যপ্রণালি দিয়ে আলোচনা শুরু করছি।

    আপনারা সবাই জানেন যে, একটি দন্ড চুম্বককে স্বাধীনভাবে ঝুলতে দিলে আপনি এটিকে যে দিকেই মুখ করে রাখেন না কেন, এটি সর্বদাই উত্তর-দক্ষিণ বরাবর মুখ করে থাকবে। এর কারণ হচ্ছে এটি পৃথিবীর চৌম্বকক্ষেত্রের সাথে (যা উত্তর-দক্ষিণ বরাবর) একই বরাবর থাকতে চায়। এটি চুম্বকের একটি সাধারণ ধর্ম। প্রতিটি চুম্বকই বহিঃস্থ কোন চৌম্বকক্ষেত্রের সাথে নিজেকে সমাপতিত (align) করতে চায়। এখন আমি যদি বহিঃস্থ চৌম্বকক্ষেত্রটিকে স্থির না রেখে ঘোরাতে থাকি, তবে চুম্বকটিও সেটির সাথে সমাপতিত হবার জন্য ঘুরতে থাকবে। এটিই হচ্ছে মোটরের ক্রিয়া।

    সূতরাং মোটর কাজ করে দুইটি চৌম্বকক্ষেত্রের ক্রিয়ার মাধ্যমে- ঘূর্ণায়মান চৌম্বকক্ষেত্র এবং সেটি অনুসরণ করা দ্বিতীয় চৌম্বকক্ষেত্র।

    ঘূর্ণায়মান চৌম্বকক্ষেত্র কিভাবে তৈরি করা হয়?

    চুম্বককে ঘুরিয়ে তো অবশ্যই করা যাবে। আরেকটি পদ্ধতি হলো তড়িৎ প্রবাহের মাধ্যমে। আপনারা জানেন যে, একটি তারের মধ্য দিয়ে তড়িৎ প্রবাহিত হলে তার চারপাশে চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। তারটিকে পেঁচিয়ে সলিনয়ডের আকৃতি দিয়ে এর মধ্যে ডিসি কারেন্ট প্রবাহিত করলে যে চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হবে তা চুম্বক দন্ডের চুম্বকক্ষেত্রের অনুরূপ।

    চিত্রঃ তড়িৎ প্রবাহ দিয়েও দন্ড চুম্বকের ন্যায় চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করা যায়।

    কিন্তু এটি ঘূর্ণায়মান নয়। ঘূর্ণায়মান তড়িৎ ক্ষেত্র সৃষ্টি করার একটি মজার পদ্ধতি আছে। সেটি হচ্ছে 3-Phase তড়িৎ ব্যবহার করা।

    বিদ্যুৎ সঞ্চালন (Transmission) এবং বিতরণ (Distribution) লাইনে দেখবেন তিনটি Live তার থাকে। এই তিনটি লাইভ তারের মধ্য দিয়ে একই পরিমান তড়িৎ প্রবাহিত হলেও এদের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য বিদ্যমান। প্রতিটি তারের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত তড়িৎ একে অপর থেকে ১২০ ডিগ্রী কোণের তফাতে রয়েছে।

    চিত্রঃ 3-Phase তড়িৎ।

    এই একটি মাত্র ব্যাপার ছাড়া এদের মধ্যে আর কোনো পার্থক্য নেই। তবে এই সামান্য পার্থক্যই বড় একটি সুবিধা এনে দিয়েছে মোটর ডিজাইনে। যখন আমি এই 3-Phase তড়িৎকে বিশেষভাবে কুন্ডলী পেঁচিয়ে রাখি, তখন তাদের মধ্যে প্রবাহের কারণে যে লব্ধি চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্ট হবে তা হবে ঘূর্ণায়মান। কিভাবে এটি ঘূর্ণায়মান তা বেশ ক্যালকুলেশন পূর্ণ।[1] আমি এখানে তা আলোচনা করছি না।

    চিত্রঃ 3-Phase তড়িৎ (A, B, C) ঘূর্ণায়মান চৌম্বক ক্ষেত্র সৃষ্টি করে।[2]

    তাহলে এবার মাঝখানে একটি চুম্বক রেখে দিলে সেটি এই ঘূর্ণায়মান চৌম্বকক্ষেত্রকে অনুসরণ করতে থাকবে এবং ঘুরতে থাকবে। ব্যাস হয়ে গেল আমাদের মোটর।

    এই মোটরটি কিন্তু ইনডাকশন মোটর নয়। একে বলে Synchronous মোটর। কারণ এর ঘোরার স্পীড আমাদের ঘূর্ণায়মান চৌম্বকক্ষেত্রের স্পীডের সমান।

    ইন্ডাকশন মোটরে মাঝখানে চুম্বক ব্যবহার করা হয় না। সেখানে আরেকটি তারের কুণ্ডলী ব্যবহার করা হয়। মাইকেল ফ্যারাডে সাহেব দেখিয়েছেন যে, কোনো কুন্ডলীতে পরিবর্তনশীল চুম্বকক্ষেত্র চালনা করলে ঐ কুন্ডলীতে তড়িৎ প্রবাহ আবেশিত (Induced) হয়। একে তড়িৎ চৌম্বক আবেশ বলে। আবার আগেই বলেছি, তড়িৎবাহী কুন্ডলী নিজের একটি চুম্বকের ন্যায় আচরণ করে।

    ফলে কী দাড়াল, আমি ঘূর্ণায়নশীল চৌম্বকক্ষেত্র দিয়ে একটি কুন্ডলীতে তড়িৎ প্রবাহ সৃষ্টি করলাম। এবার সেই তড়িৎ প্রবাহ দিয়ে ঐ কুন্ডলী নিজের চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি করল। এভাবে আমি তড়িৎ আবেশ প্রক্রিয়া ব্যবহার করে চুম্বককে প্রতিস্থাপন করে ঐ জায়গায় শুধু একটি কুন্ডলী স্থাপন করে ফেললাম। এই মোটরটিকে আমরা বলি ইনডাকশন মোটর। এবার বুঝতে পারছেন কেন এর এই নাম।

    কিন্ত অধিকাংশ বাসায় একটি মাত্র Phase এর সংযোগ দেওয়া হয়। তাহলে সিলিং ফ্যানে থাকা ইনডাকশন মোটর কিভাবে কাজ করে?

    একটি Phase এর তড়িৎ প্রবাহ দিয়ে ঘূর্ণায়মান চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয় না। যেটা হয় সেটা হচ্ছে pulsating বা কম্পমান। সলিনয়েডের চৌম্বকক্ষেত্রের মতই তবে মেরু বারবার পরিবর্তন হতে থাকে। Double Revolving Field Theory অনুযায়ী এই ধরণের চৌম্বকক্ষেত্রকে দুইটি সমমানের বিপরীতদিকে ঘূর্ণায়মান দুইটি চৌম্বকক্ষেত্র দ্বারা প্রতিস্থাপন করা যায়।

    চিত্রঃ Bs চৌম্বকক্ষেত্রটিকে Bccw এবং Bcw দুইটি বিপরীত দিকে ঘূর্ণায়মান চৌম্বকক্ষেত্র দ্বারা প্রকাশ করা যায়।

    এই দুইটি সমমানের বিপরীতদিকে ঘূর্ণায়মান চৌম্বক ক্ষেত্র মোটরের কুণ্ডলীতে সমমানের কিন্তু বিপরীতমুখী টর্ক বা ঘূর্ণন বল সৃষ্টি করে। ফলে মোটরটি কোনদিকেই ঘুরতে পারে না।

    তবে আপনি যদি হাত দিয়ে ফ্যানের পাখা কোনো একদিকে ঘুরিয়ে দিতে পারেন, তবে সেদিকে টর্কের মান বেড়ে যায়। তখন আর টর্ক ব্যালেন্স হয়ে শূণ্য হয়ে যায় না এবং মোটরটির ঘুরতে থাকে অর্থাৎ ফ্যান চলা শুরু করে। একে বলে সিলিং ফ্যানের Manual Starting. অনেক সময় দেখবেন সিলিং ফ্যানকে চালু করলে যদি না ঘুরে, তবে একে কোনো একদিকে একটু ঘুরালে সে আবার ঘুরতে শুরু করে।

    কিন্তু এই পদ্ধতিটি সুবিধের নয়। বারবার লাঠি দিয়ে ফ্যান চালু করা কোন ভাল পদ্ধতি নয়।

    আরেকটি পদ্ধতি হচ্ছে Single Phase তড়িৎপ্রবাহকে মোটরের ভেতরে Double Phase এ পরিবর্তন করা।

    ইন্ডাক্টর আর ক্যাপাসিটরের একটি ধর্ম হচ্ছে এরা তড়িৎপ্রবাহের দশা বা Phase পরিবর্তন করতে পারে। এই পরিবর্তনের মান ৯০ ডিগ্রী। ইন্ডাক্টর যেদিকে দশার পরিবর্তন করে, ক্যাপাসিটর তার বিপরীত দিকে করে।

    তাই আমি যদি Single Phase মোটরের তড়িৎ প্রবাহকে দ্বিতীয় আরেকটি কুন্ডলীর মধ্যদিয়ে প্রবাহিত করতে পারি যেখানে একটি ইন্ডাক্টর বা ক্যাপাসিটর লাগানো আছে তাহলে যেটি হবে এই দুই কুন্ডলীর তড়িৎ প্রবাহের মধ্যে একটি ৯০ ডিগ্রীর দশা পার্থক্য থাকবে। ফলে দুই কুন্ডলীর প্রবাহের কারণে সৃষ্ট চৌম্বকক্ষেত্র একে অপরকে নাকচ করতে পারবে না এবং মোটরটি ঘুরা শুরু করবে।

    এই দ্বিতীয় কুন্ডলীকে বলা হয় Auxiliary Winding. এখানে মূলত ইণ্ডাক্টরের বদলে ক্যাপাসিটর লাগানো হয়। কারণ, ইন্ডাক্টর যুক্ত করলে মোটরের power factor আরও কমে যাবে।

    চিত্রঃ সিলিং ফ্যানের বডির সাথে যুক্ত ক্যাপাসিটর (সাদা)।

    • 1134 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 2, 2020 in Food.

    প্রাকৃতিক ঝর্ণা বা প্রস্রবণ থেকে সংগৃহীত পানি যা খনিজ পুষ্টি উপাদান, লবণ এবং সালফার সমৃদ্ধ, এই ধরনের পানিই মিনারেল ওয়াটার বা খনিজ পানি নামে পরিচিতি। আগের দিনে লোকে এসব প্রাকৃতিক ঝরনা বা প্রস্রবণগুলোর পানি পান করতেন রোগমুক্তির জন্য। কিন্তু এখন এসব উৎস থেকে সংগৃহীত পানি বোতলজাত করে বিক্রি করা হয়।

    মিনারেল ওয়াটার একটু তেতো তেতো লাগে কেন?

    এই বিষয়ে আমি নিজে পরিষ্কার ভাবে কিছুই জানি না। তাই প্রথমে ভেবেছিলাম প্রশ্নটা ছেড়ে দিব। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে উত্তর দিয়েই আমার কনফিউশান দূর করি। এই প্রশ্ন সম্পর্কে আমি এখানে তিনটা মতামত দিচ্ছি। আপনারা কমেন্টে আমাকে জানাবেন কোনটা সঠিক…

    আমার নিজের মতামতঃ বিভিন্ন খনিজ পদার্থ থাকার কারণে মিনারেল ওয়াটার তিতা লাগে।

    আমার বড় বোনের মতামতঃ পানিকে অতিরিক্ত বিশুদ্ধ করার জন্য বিভিন্ন পানি-বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ব্যাবহার করার কারণে এর স্বাদ তিতা হয়ে যায়।

    আমার বাবার মতামতঃ একভাবে একটা নির্দিষ্ট জায়গার পানি পান করতে করতে হঠাৎ করে কেনা পানি খাওয়ার কারণে মিনারেল ওয়াটার তিতা লাগে। কিন্তু আসলে তিতা না।

    • 1066 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 2, 2020 in Mobile.

    দুটো উপায় বলছি।

    প্রথমটা হল QR code-এর মাধ্যমে-

    শুরুতে আপনার কানেক্টেড ওয়াইফাই ক্লিক(নিচের ছবির মত) করলে একটা QR code দেখাবে

    এরকম QR code আসলে স্ক্রিনশট রেখে যেকোন একটা QR code scanner এ্যাপ দিয়ে (প্লেস্টোরে এমন অনেক এ্যাপ পাবেন; আমি আমার মোবাইলের সিস্টেম এ্যাপ ব্যবহার করেছি ) স্ক্যান করলেই নিচের ছবির মত কিছু একটা আসবে এ্যাপভেদে-

    এমন ছবি আসলে স্টারগুলোতে ক্লিক করলেই পাসওয়ার্ড শো করবে নিচের ছবির মত-

    বিঃদ্রঃ এই পদ্ধতিটি সব মোবাইলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। কিছু কিছু মোবাইলেই QR code শো করে না। তবে Xiaomi মোবালের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কাজ করবেই।

    দ্বিতীয় পদ্ধতি,

    কানেক্টেড ওয়াইফাইয়ের পাশের অপশনে ক্লিক করুন(নিচের ছবি দ্রষ্টব্য)

    ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত একটা উইন্ডো আসবে

    এই ছবিতে মার্ক করা Gateway IP কপি করে যেকোন একটা ব্রাউজারে গিয়ে প্যাস্ট করে এন্টার করুন। তারপরে User Name এবং Password সম্বলিত একটা পেজ আসবে সেখানে default পাসওয়ার্ড এবং ইউজার নেইম যেটা থাকেঃ admin সেটা দিন। নিচের মতো-

    User Name: admin

    Password: admin

    তারপর এন্টার করলেই আপনার কানেক্টেড ওয়াইফাইয়ের নাম, পাসওয়ার্ড সব তথ্য পেয়ে যাবেন।

    বিঃদ্রঃ এই পদ্ধতি শুধু তখনই কার্যকর হবে যখন ওয়াইফাই রাউটারের ওনার যদি ডিফল্ট পাসওয়ার্ড(admin) পরিবর্তন না করে।

    বর্ণিত দুটো পদ্ধতি একটাতেও যদি আপনি সফল না হোন তাহলে আপনি রুট করা মোবাইলের জন্য প্রযোজ্য পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। ইউটিউবে এমন অনেক ভিডিও পাবেন।

    ধন্যবাদ।

    • 977 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 2, 2020 in Mobile.

    দুটো উপায় বলছি।

    প্রথমটা হল QR code-এর মাধ্যমে-

    শুরুতে আপনার কানেক্টেড ওয়াইফাই ক্লিক(নিচের ছবির মত) করলে একটা QR code দেখাবে

    এরকম QR code আসলে স্ক্রিনশট রেখে যেকোন একটা QR code scanner এ্যাপ দিয়ে (প্লেস্টোরে এমন অনেক এ্যাপ পাবেন; আমি আমার মোবাইলের সিস্টেম এ্যাপ ব্যবহার করেছি ) স্ক্যান করলেই নিচের ছবির মত কিছু একটা আসবে এ্যাপভেদে-

    এমন ছবি আসলে স্টারগুলোতে ক্লিক করলেই পাসওয়ার্ড শো করবে নিচের ছবির মত-

    বিঃদ্রঃ এই পদ্ধতিটি সব মোবাইলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না। কিছু কিছু মোবাইলেই QR code শো করে না। তবে Xiaomi মোবালের ক্ষেত্রে এই পদ্ধতি কাজ করবেই।

    দ্বিতীয় পদ্ধতি,

    কানেক্টেড ওয়াইফাইয়ের পাশের অপশনে ক্লিক করুন(নিচের ছবি দ্রষ্টব্য)

    ক্লিক করার পর নিচের ছবির মত একটা উইন্ডো আসবে

    এই ছবিতে মার্ক করা Gateway IP কপি করে যেকোন একটা ব্রাউজারে গিয়ে প্যাস্ট করে এন্টার করুন। তারপরে User Name এবং Password সম্বলিত একটা পেজ আসবে সেখানে default পাসওয়ার্ড এবং ইউজার নেইম যেটা থাকেঃ admin সেটা দিন। নিচের মতো-

    User Name: admin

    Password: admin

    তারপর এন্টার করলেই আপনার কানেক্টেড ওয়াইফাইয়ের নাম, পাসওয়ার্ড সব তথ্য পেয়ে যাবেন।

    বিঃদ্রঃ এই পদ্ধতি শুধু তখনই কার্যকর হবে যখন ওয়াইফাই রাউটারের ওনার যদি ডিফল্ট পাসওয়ার্ড(admin) পরিবর্তন না করে।

    বর্ণিত দুটো পদ্ধতি একটাতেও যদি আপনি সফল না হোন তাহলে আপনি রুট করা মোবাইলের জন্য প্রযোজ্য পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। ইউটিউবে এমন অনেক ভিডিও পাবেন।

    ধন্যবাদ।

    • 977 views
    • 2 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 16, 2020 in Technology.
    1. একটি ট্রেনের ইঞ্জিন বিভিন্ন প্রক্রিয়ার পর চালু করতে কম পক্ষে পাঁচ থেকে ছয় মিনিট সময় লাগে, আর এই সময়ে যদি হঠাৎ হলুদ বা সবুজ সিগনাল ছেড়ে যাবার জন্য দেওয়ার হয় তাহলে তাৎক্ষণিক সময়ের মধ্যে সেই সিগনাল ছেড়ে যেতে সময় লেগে যায় ইঞ্জিন বন্ধ থাকলে। তাতে দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থাকে। তাই ইঞ্জিন গুলি লাইনে থাকলে স্টার্ট বন্ধ করা হয় না।
    2. ট্রেনের ইঞ্জিনগুলিতে এয়ার কম্প্রেসার ব্রেক থাকে। এইগুলি সঠিক কাজ করার জন্য বাতাস প্রেসার প্রয়োজন। আর ইঞ্জিন স্টার্ট না থাকলে এয়ার কম্প্রেসার কাজ করেনা। ব্রেকের সঠিক কাজ করার জন্য এয়ার কম্প্রেসার প্রয়োজন। তাই কোনো জায়গায় যাওয়ার মাঝে ইঞ্জিনের স্টার্ট বন্ধ করা হয় না।
    3. ডিজেল ইঞ্জিনের ক্ষেত্রে স্টার্ট করার জন্য সঠিক সময় পূর্ণ ব্যাটারী চার্জ থাকা প্রয়োজন হয়। যেহেতু ট্রেনের লাইট ও আনুষাঙ্গিক উপকরণের জন্য ব্যাটারির সাহায্যে হয়ে থাকে। তাই এইগুলি ব্যবহারের ফলে ব্যাটারির সঠিক চার্জ কম হবার কারণেই ডিজেল ইঞ্জিনগুলি অল্প সময়ের জন্য স্টার্ট বন্ধ করা হয় না।
    4. ডিজেল ইঞ্জিন স্টার্ট করার সময় তাপমাত্রা কে সর্বত্তম স্তরে করার জন্য অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ করতে হয়। তাই বারবার বন্ধ ও চালু করার ফলে অতিরিক্ত জ্বালানি খরচ হবার জন্য ইঞ্জিন চালু অবস্থায় রাখা হয়।

    উপরোক্ত কারণগুলির জন্য ইঞ্জিনগুলি লাইনে থাকলেও স্টার্ট বন্ধ করা হয় না।

    • 1049 views
    • 1 answers
    • 0 votes