1251
Points
Questions
64
Answers
61
-
Asked on February 13, 2021 in Solution.
জ্বী জানতে হলে আপনাকে যেকোনো সিম কার্ড থেকে*১৬০০১# ডায়াল করতে হবে তারপর আপনার ভোটার আইডি কার্ডের শেষের চারটি সংখ্যা চাইবে/ দিতে হবে,তারপর ফিরতি মেসেজের মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের আন্ডারে যতগুলো নাম্বার বায়োমেট্রিক করা আছে সব দেখানো হবে।।
এক্ষেত্রে কোন চার্জ কর্তন করা হবে না
ধন্যবাদ
- 933 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 12, 2021 in Computer.
Take them off but re-stick them neatly underneath the laptop case.
Here’s one I moved to the bottom of my gaming PC.
The stickers are there when you buy a laptop to make it more compelling for buyers, given that the reasons a laptop is compelling can’t be seen as they are inside the machine.
You’d want to keep the stickers because they may add to resale value. A quick shot of the stickers in an online sale listing may get you a bit more cash – people look at pictures before they look at the detailed specs. The stickers may also prove you have a genuine OS licence if you are stating anything other than the default (Windows Home). Many laptops also have options, and the stickers often say which one you have. For example, the screen may come in IPS/FHD/OLED versions, and when this happens in a model, the stickers often make it obvious if it is a major selling point. Thsi can be crucial for a potential buyer because they will have questions like
There is also a practical application if like me you have a laptop you use for games/high end productivity (video, 3d). Move the stickers on the base to where the corresponding component actually is, so the GPU and CPU stickers are placed directly above where the actual component sits. That helps if for example, the computer gets warm – you know what is getting warm immediately.
Edit – assuming this is a new laptop, one other thing you should always do is take two photographs;
- One of the original box showing the serial number, and
- One of the actual laptop, again showing the serial number.
They prove ownership even if the laptop was a gift and you did not buy it. I was a victim of a house burglary a few years ago, and the insurance paid out in full immediately, on the basis that I provided the box/item serial number pairs for everything in the claim.
- 257 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 8, 2021 in Computer.
আমাদের প্রায় সবারই কম্পিউটারে গেম খেলার অভ্যাস রয়েছে সেটা হোক ডেস্কটপ অথবা ল্যাপটপ কম্পিউটার। তবে আমাদের ব্যবহৃত এই সকল সাধারন কম্পিউটারে গেম খেলার অভিজ্ঞতা খুব একটা আনন্দদায়ক হয়না। কারন গেম খেলার জন্য কম্পিউটারের কিছু কিছু যন্ত্রাংশ যেমন গ্রাফিক্স কার্ড, র্যাম, কম্পিউটারের স্টোরেজ অনেক ভাল হওয়া দরকার। সেজন্য যারা শুধুমাত্র গেম খেলার জন্য কম্পিউটার ব্যবহার করতে চায় তাদের জন্য আলাদা গেমিং ডেস্কটপ ও ল্যাপটপ কম্পিউটার রয়েছে। গেম খেলার জন্য ল্যাপটপের তুলনায় ডেস্কটপ কম্পিউটার অনেক বেশি পরিমানে ব্যবহৃত হয়।
তবে বর্তমানে অনেক ভাল মানের ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন ল্যাপটপ পাওয়া যায় যেগুলো দিয়ে ডেস্কটপের সমান না হলেও প্রায় কাছাকাছি রকমের গেম খেলার অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়। এছাড়া সহজে বহনযোগ্য হওয়ার কারনে অনেক গেমারও এখন গেমিং ল্যাপটপ কেনার দিকে ঝুঁকছেন। যেহেতু সাধারন ল্যাপটপের তুলনায় গেমিং ল্যাপটপের দাম তুলনামূলক অনেক বেশি তাই গেমিং ল্যাপটপ কেনার সময় কিছু ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখা দরকার। ডেস্কটপ কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ গুলো আলাদা ভাবে কিনতে হয় কিন্তু গেমিং ল্যাপটপ কেনা মানে একসাথে পুরো একটা কম্পিউটার কেনা যার অনেক যন্ত্রাংশ যেমন কিবোর্ড, স্ক্রিন পরে পরিবর্তন করা যায় না। তাই খেয়াল রাখার মত গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি ব্যাপার নিচে উল্লেখ করা হল।
জি পি ইউ (GPU)
জি পি ইউ হচ্ছে Graphics Processing Unit (গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এর নাম দেখেই বোঝা যায় এটা কি কাজ করে এবং গেম খেলার জন্য এটা কতখানি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কেননা সমস্ত গেমই খুব বেশি গ্রাফিক্স নির্ভর হয়। জি পি ইউ এর কাজ হচ্ছে কম্পিউটারে যত ধরনের গ্রাফিক্স সম্পর্কিত ইউনিট আছে সেগুলোকে প্রসেস করা। সুতরাং জি পি ইউ যদি ভাল মানের না হয় তাহলে গেম খেলতে অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে।
বর্তমানে বেশিরভাগ ল্যাপটপে Nvidia GeForce GTX অথবা RTX GPU ব্যবহার করে থাকে। আরেক GPU প্রস্তুত কারী কোম্পানি AMD এর GPU ল্যাপটপের জন্য এখনো জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারেনি। তাই কেনার সময় অবশ্যই Nvidia কোম্পানির GPU কিনতে হবে। সব গেম যেহেতু একই পরিমান গ্রাফিক্স ব্যবহার করেনা তাই গেমের উপর ভিত্তি করেও আপনি GPU পছন্দ করতে পারবেন। প্রাথমিক পর্যায়ের গেম খেলার জন্য GTX 1650 যথেষ্ট এটা দিয়ে আপনি প্রাথমিক স্তরের বেশিরভাগ গেম খেলতে পারবেন। এর কাছাকাছি GTX 1660 ব্যবহার করে আপনি আপনার GPU কে আরও বেশি শক্তিশালী করতে পারবেন। মধ্যম মানের উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন গেম খেলার জন্য Nvidia’s GeForce RTX 2060 জি পি ইউ ব্যবহার করতে হবে। যেকোনো ধরনের উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন গেম খেলার জন্য আপনাকে RTX 2070 মডেলের GPU ব্যবহার করতে হবে। এটা দিয়ে আপনি VR প্রযুক্তি সমৃদ্ধ গেম ও খেলতে পারবেন। তবে বিশেষ গ্রাফিক্স এফেক্ট ও VR প্রযুক্তির সব গেম অনায়াসে খেলতে চাইলে RTX 2080 or RTX 2080 Ti মডেলের GPU সব থেকে ভাল কার্যকরী।
সি পি ইউ (Central Processing Unit)
গেমিং ল্যাপটপ অথবা কম্পিউটারের জন্য CPU এর থেকে GPU এর মান অনেক ভাল হওয়া আবশ্যক। তাই আপনার বাজেটের মধ্যে সব থেকে ভাল GPU কিনে তারপর CPU এর দিকে নজর দিতে হবে। আপনার বাজেটের উপর নির্ভর করে আপনি CPU বাছাই করবেন তবে খেয়াল রাখবেন সেটা যেন কমপক্ষে Core i5 প্রসেসর হয়। এটা দিয়ে আপনি মোটামুটি মানের প্রায় সব গেমই ভাল ভাবে খেলতে পারবেন। বর্তমানে এমন অনেক ল্যাপটপ আছে যেগুলোতে ডেস্কটপ কম্পিউটারের CPU পাওয়া যায়। তাই বাজেট থাকলে Core i7 অথবা Core i9-8950HK মডেলের CPU কিনে ফেলতে পারেন। সাধারণত ল্যাপটপের CPU আপডেট করা যায় না তাই কেনার সময় একটু চিন্তা ভাবনা করেই কিনতে হবে।
র্যাম
গেমিং ল্যাপটপের জন্য গ্রাফিক্স কার্ডের পরেই র্যাম সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। কেননা কম্পিউটারের গতি যদি ভাল না থাকে তাহলে গেম খেলা প্রায় অসম্ভব। সেজন্যই বেশিরভাগ গেমিং ল্যাপটপে কমপক্ষে ৮ জিবি র্যাম থাকে। তবে মনে রাখবেন গেমিং ল্যাপটপের জন্য ৮ জিবি হচ্ছে সাধারন ব্যাপার যদি বাজেটের মধ্যে থাকে তাহলে ১৬ জিবি র্যাম ব্যবহার করা উচিত। তাহলে আপনি যেকোনো ধরনের গেম আপনার ল্যাপটপে খেলতে পারবেন। যে সমস্ত ল্যাপটপে GTX 1050 অথবা 1050 Ti মডেলের GPU থাকে সেগুলোতে সাধারণত ৮ জিবি র্যাম থাকে তবে এর থেকে উচ্চ ক্ষমতার GPU যেমন GTX 1060 মডেলের অথবা তার থেকে উচু মানের হয় তাহলে সেগুলোতে ১৬ জিবি র্যাম থাকে। তবে ভাল ব্যাপার হচ্ছে র্যাম খুব সহজেই আপগ্রেড করা যায় তাই এখন যদি ১৬ জিবি লাগানো সম্ভব না হয় তাহলে ৮ জিবি দিয়ে শুরু করা যেতেই পারে।
ব্যাটারি
সহজে বহনযোগ্য হওয়ার কারনেই ডেস্কটপের থেকে অনেকে ল্যাপটপ বেশি পছন্দ করে। তবে সত্যি বলতে গেমিং ল্যাপটপ খুব বেশি সময় ব্যাটারি সাপোর্ট দিতে পারেনা তাই আপনি গেম খেলার জন্য ল্যাপটপ খুব বেশি নাড়াচাড়া করতে পারবেন না। গেম খেলার সময় যদি প্লাগে দিয়ে না রাখেন তাহলে GPU তার ক্ষমতা পুরোটা ব্যবহার করতে পারেনা। আবার আপনি যদি প্লাগে না দিয়েই গেম খেলতে থাকেন তাহলে খুব বেশি হলে ১-২ ঘণ্টা ল্যাপটপ চলবে। তাই ব্যাটারি নিয়ে খুব বেশি চিন্তা ভাবনা না করলেও চলবে এর থেকে বরং অন্য যন্ত্রাংশের দিকে মনোযোগ দেয়াই ভাল।
শেষ কথা
যেহেতু গেমিং ল্যাপটপের দাম বেশ বেশি তাই দেখে শুনে এমন ল্যাপটপ কেনা উচিত যেটা অন্তত কয়েক বছর ব্যবহার করতে পারেন। তাই সামর্থ্য থাকলে Nvidia GeForce GTX 1060 মডেলের GPU কিনতে পারেন কারন এটাতে বেসিক পর্যায়ের ভার্চুয়াল রিয়ালিটির গেম ও খেলতে পারবেন। স্বাভাবিক ভাবেই যত ভাল গ্রাফিক্স কার্ড হবে গেম খেলার অভিজ্ঞতাও তত ভাল হবে। আগেই উল্লেখ করেছি যে গেমিং ল্যাপটপের জন্য র্যাম ও CPU এর থেকেও GPU অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কম্পিউটারের স্টোরেজ ও দেখে নিতে হবে কারন গেম অন্যান্য সফটওয়ারের তুলনায় অনেক বেশি জায়গা দখল করে তবে স্টোরেজ আপনি পরবর্তীতে অনায়াসেই বাড়িয়ে নিতে পারবেন। আশা করি উপরের বিষয়গুলো বিবেচনায় রাখলে গেম খেলার জন্য একটি ভাল ল্যাপটপ বাছাই করতে পারবেন।
- 906 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 6, 2021 in Solution.
১. RH টাওয়ার , গ্রিনরোড
২. রেনেসা মহীলা হোস্টেল, মিরপুর কাজিপাড়া
৩. নিবেদিকা ছাত্রী হোস্টেলের , ধানমন্ডি
- 888 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 6, 2021 in Website.
ওয়েবসাইট কিভাবে তৈরি করা যায়?
ওয়েবসাইট তৈরি করতে হলে কোডিং এর হালকা পাতলা নলেজ থাকা দরকার। হালকা পাতলা নলেজ বলতে আমি বুঝাচ্ছি কোডিং( এইচ টি এম এল) এর গঠন এর নূন্যতম ধারণা । এটা নিয়ে ইউটিউব এ দু এক ঘন্টা ঘাটলেই সেটা আপনার হয়ে যাবে। আর এরপর কিছু টাকা ইনভেস্ট করে ওয়ার্ডপ্রেস থেকে খুব সহজেই একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন অথবা ইনভেস্ট করতে না চাইলে ব্লগার থেকে সম্পূর্ণ ফ্রীতে কয়েক ক্লিকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন।
ওয়েবসাইট থেকে সত্যি কি আয় করা সম্ভ?
জ্বি অবশ্যই সম্ভব। ওয়েব সাইট থেকে অবশ্যই হাজার হাজার ডলার আয় করা সম্ভব।
কতটা উপার্জন করা যায় ওয়েবসাইট থেকে?
এটা নির্ভর করবে আপনার ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট, আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটরের উপর। আপনার সাইটে যত বেশি ভিজিটর আসবে আপনার ইনকাম ততবেশি হবে। এখন সেটা ১ হাজার ডলারও হতে পারে আবার ১০ হাজারও হতে পারে।
- 952 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on February 1, 2021 in Computer.
কম্পিউটারের অতিরিক্ত নিরাপত্তার জন্য কমবেশি সবাই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে। পাসওয়ার্ড দেয়ার ফলে প্রতিবার কম্পিউটার চালু করার পর পাসওয়ার্ড দেয়ার প্রয়োজন হয়। একবার পাসওয়ার্ড সেট করে দিলে, পরবর্তীতে পাসওয়ার্ড ব্যতীত কম্পিউটারে প্রবেশ করা সম্ভব হয় না। তবে সমস্যা হয় কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কিংবা পাসওয়ার্ড লিখে রাখা কাগজটি হারিয়ে ফেললে।
সেক্ষেত্রে আপনার কি করণীয়? মানুষ ভুলে যাবে এটা স্বাভাবিক, তাই এই ভুল সংশোধনের জন্য মানুষ আবার অনেকগুলো উপায় এবং কৌশল রেখেছে।
আজকে আমরা কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কি করবো তা সম্পর্কে জানবো। আপনি চাইলে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরির নিয়ম জেনে রাখতে পারেন। এতে করে আপনার কম্পিউটার, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট, ইমেলসহ অন্যান্য কোন গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাউন্টকে নিরাপদ রাখতে পারবেন।
কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
প্রথমত বলে রাখা ভাল কম্পিউটারে বহুল ব্যবহৃত এবং জনপ্রিয় দুটি অপারেটিং সিস্টেম হল উইন্ডোজ এবং ম্যাক ওএস। আর পাসওয়ার্ড সাধারণত অপারেটিং সিস্টেমে দেয়া হয়। তবে অনেকে বায়োসেও পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখে, সেটা ভিন্ন বিষয়। আজকে মূলত দুটি অপারেটিং সিস্টেমের পাসওয়ার্ড রিকোভারের উপায় দেখাবো।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম
উইন্ডোজের নির্মাতা টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট। সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত অপারেটিং সিস্টেম। উইন্ডোজের সর্বশেষ ভার্সন উইন্ডোজ ১০। তবে উইন্ডোজ এক্সপি, ৭ এবং ৮.১ এর অনেক ব্যবহারকারী রয়েছে। তাই সবার কথা বিবেচনা করে, উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে কি কি করণীয় তা নিচে দেয়া হল:
১. অনলাইনে মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন
আপনি যদি উইন্ডোজ ১০ ব্যবহারকারী হন এবং আপনার পিসিতে মাইক্রোসফট অ্যাকাউন্ট লগ ইন করা থাকে তবে আপনি ভাগ্যবান। এক্ষেত্রে আপনি খুব সহজে পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারবেন।
পদ্ধতি:
- অন্য কোন কম্পিউটার, ট্যাব কিংবা মোবাইল দিয়ে ইন্টারনেট ব্রাউজারে যান।
- তারপর এই লিংকে প্রবেশ করুন।
- কারণ নির্বাচন করুন এবং Next এ ক্লিক করুন।
- আপনার ইমেইল ও পাসওয়ার্ড দিন।
- নির্দেশমতো কাজ করে Next ক্লিক করুন।
- কোন সিকিউরিটি কোশ্চেন বা ফোন ভ্যারিফিকেশন থাকলে তা করুন।
- সাইন ইন স্ক্রিনে আপনার অ্যাকাউন্টের নাম প্রদর্শিত না থাকলে তা টাইপ করুন।
- যদি পিসিতে একাধিক অ্যাকাউন্ট থাকে, রিসেট করার জন্য যে কোন একটি সিলেক্ট করুন।
- পাসওয়ার্ড টেক্সট বক্সের নিচে I forgot my password নির্বাচন করুন।
- নির্দেশমতো কাজ করে Next ক্লিক করুন।
- Verify your identity আপনার নাম্বার দিন।
- এই নাম্বারে সিকিউরিটি কোড আসবে। কোড আসলে তা বক্সে প্রবেশ করিয়ে Next এ ক্লিক করুন।
- Reset এ ক্লিক করে নতুন করে পাসওয়ার্ড দিন।
আপনার কাজ শেষ, এইবার এই পাসওয়ার্ড দিয়ে পিসিতে লগ ইন করুন।
২. অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অ্যাকাউন্ট
অ্যাডমিনিস্ট্রেটর নামে উইন্ডোজ পিসির লুকানো অ্যাকাউন্ট থাকে। সাধারণত যেখানে কোন পাসওয়ার্ড থাকে না। এর অর্থ হল আপনি এই অ্যাকাউন্টটি দিয়ে পাসওয়ার্ড ছাড়া আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করতে পারেন। পরবর্তীতে কন্ট্রোল প্যানেল থেকে পাসওয়ার্ড মুছে ফেলতে বা পরিবর্তন করতে পারবেন। আপনি চাইলে এই সুবিধাটি নিতে পারেন।
পদ্ধতি:
- আপনার কম্পিউটার বুট মেনু প্রদর্শন হওয়ার আগে কি-বোর্ড থেকে F8 কী চাপুন।
- কি-বোর্ড থেকে অ্যারো কী দিয়ে Safe Mode নির্বাচন করুন এবং Enter চাপুন।
- হোম স্ক্রিনে Administrator এ ক্লিক করুন। যদি আপনার হোম স্ক্রিন না আসে, তবে Administrator টাইপ করুন এবং পাসওয়ার্ড ঘরটি ফাঁকা রাখুন।
- নীচে বাম কোণে Start মেনুতে ক্লিক করুন, কন্ট্রোল প্যানেলে যান, তারপরে User Accounts এর পাসওয়ার্ড সহজেই পরিবর্তন করতে পারবেন।
৩. সফটওয়্যার ব্যবহার
সফটওয়্যার ব্যবহার করে খুব সহজে আপনি পাসওয়ার্ড রিসেট করতে পারবেন। আমি এখানে জনপ্রিয় এবং ফ্রি সফটওয়ারের তালিকা দিলাম:
উপরের সবগুলো সাইটে এর ব্যবহারের নিয়ম পাবেন তবে এর মধ্যে থেকে আমি Ophcrack ব্যবহারের টিউটরিয়াল দিলাম।
- Ophcrack ডাউনলোড করুন।
- ডিস্ককে Burn করুন। এবার ডিস্ক থেকে এটা গ্রাফিকাল মোডে রান করুন।
- Crack passwords পদ্ধতি ব্যবহারকরুন যদি পাসওয়ার্ড ১২৩৪ এরকম হয়ে থাকে।
- আর যদি কঠিন হয়ে থাকে তবে Deep Search পদ্ধতি ব্যবহার করুন।
ম্যাক ওএস১
- অনলাইনে ম্যাকের পাসওয়ার্ড পরিবর্তন
- অন্তত তিনবার লগ ইন করার চেষ্টা করুন। তিনবার ব্যর্থ হলে একটি বার্তা দেখতে পাবেন যেখানে আপনার Apple ID ব্যবহার করে পাসওয়ার্ডটি পুনরায় সেট করতে বলবে। এরকম বার্তা না দেখালে এই পদ্ধতি আপনার জন্য নয়।
- আপনার ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে Apple ID তে লগ ইন করুন।
- আপনার অ্যাপল আইডি-এর উপর নির্ভর করে আপনাকে টু-ফ্যাক্টর-অথেনটিকেশন অথবা কিছু সিকিউরিটি কোশ্চেন করতে পারে।
- নতুন পাসওয়ার্ড লিখুন এবংআপনার পিসি রিস্টার্ট দিন।
২. রিকোভারি মোড
যদি আপনার ম্যাকটিতে FileVault সক্ষম থাকে এবং আপনি এটি বন্ধ করার পাসওয়ার্ড না জানেন। তবে আপনি এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে পারবেন না।
- যাই হোক আপনার পিসি রিস্টার্ট দিন।
- Command+R প্রেস করে রিকোভারি মেনু খুলুন।
- বাম অ্যারোতে ক্লিক করুন।Utilities ক্লিক করুন।
- আপনি পর্দার উপরের অংশে এই মেনু আইটেমটি পাবেন।
- Terminal ক্লিক করুন। এর মধ্যে আপনি কমান্ড টাইপ করতে পারবেন।
- পাসওয়ার্ড রিসেট কমান্ড resetpassword লিখুন।
- আপনার অ্যাকাউন্ট নির্বাচন করুন। এটি নির্বাচন করতে আপনার অ্যাকাউন্টের নামটি ক্লিক করুন, তারপরে Next ক্লিক করুন।
- “New password” এবং”Verify password” টেক্সট বক্সগুলিতে আপনার পছন্দের নতুন পাসওয়ার্ড টাইপ করে Next ক্লিক করুন।
- রিস্টার্ট করুন।
শেষ কথা
আমরা অনেকেই কম্পিউটার ও পেন ড্রাইভে পাসওয়ার্ড সেট করে থাকি। কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে অনেক উইন্ডোজ ব্যবহারকারী পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে সরাসরি সেট আপ তথা নতুন করে উইন্ডোজ ইনস্টল দিয়ে থাকে। এটা বেশ ঝামেলার এবং এর ফলে সি ড্রাইভের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফাইল হারাতে হয়। তাই সেট আপ দেয়ার আগে উপরে উল্লেখিত কাজ গুলো করে দেখতে পারেন।
- 972 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 22, 2021 in Mobile.
অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহার করেই অ্যান্ড্রয়েড এর জন্য অ্যাপ বানানো সম্ভব। এইক্ষেত্রে আমি আপনাকে দুইটি অ্যাপ এর পরামর্শ দিবো।
- স্কেচওয়্যার – Sketchware
স্কেচওয়্যার অ্যাপটি ব্যবহার করে, সহজ থেকে শুরু করে যেকোনো ধরনের জটিল অ্যাপই বানানো সম্ভব। অ্যাপটি কম্পোনেটভিত্তিক অ্যাপ বিল্ডিং সিস্টেমের উপর নির্মিত।
অ্যাপটির মাধ্যমে অ্যাপ তৈরী করা অত্যন্ত সহজ। এছাড়াও ইউটিউবে ও ইন্টারনেটে এটির সম্পর্কে অসংখ্য টিউটোরিয়াল তো রয়েছেই। অ্যাপটি প্লেস্টোরে পাওয়া যাবে।
- AIDE – এআইডিই
আপনি যদি কোডিং এ আগ্রহী হোন, তবে এই অ্যাপটি আপনার জন্য একদম পারফেক্ট। আইডিই অ্যাপটি মুলত জাভা সি++ ল্যাংগুয়েযে কাজ করে।
এই অ্যাপটিও প্লেস্টোরে পাওয়া যাবে।
- Appsgeyser
উল্লিখিত দুইটি অ্যাপ এর কোনোটিই যদি আপনার পছন্দ না হয়, সেক্ষেত্রে এই ওয়েবভিত্তিক অ্যাপ্লিকেশক্ন বিল্ডারটি ট্রাই করে দেখতে পারেন।
এই ওয়েবসাইটটিতে মূলত আগে থেকেই টেমপ্লেট দেওয়া থাকে। আপনি প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করলেই, ওয়েবসাইটটি কাঙ্খিত অ্যাপ আপনাকে বানিয়ে দিবে।
- 880 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 16, 2021 in Mobile.
If you live outside France, all you get is a USB-C to Lightning cable (and one sticker and the obligatory SIM removal tool).
If you live in France you also get a pair of EarPods, because our laws force phone vendors to bundle a hands free kit to protect you from microwaves. What’s hilarious is that the actual iPhone box is packed in a bigger white box with just the EarPods, making us the destroyers of Apple’s environmental efforts.
- 268 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 13, 2021 in Mobile.
সবাই অনেক কিছু বলেছে , আমি এত কিছু হয়তো বলতে পারবো না। কিন্তু আপনাকে কিছু উপায় বলে দিতে পারবো ।
চলেন দেখে আসি একটা নাম্বার ট্রাক করার উপায় গুলো কি কি হতে পারে ।
1. এক ইমো এইটার মাধ্যমে আপনি একটা নাম্বার ট্রাক করতে পারেন । যেমন আপনি তার নাম জানতে পারেন । সে কে এইটা খুজে বের করতে পারেন । তার জন্য শুধু তার নাম্বার টা আপনার কনটাক্ট লিস্টে এড করতে হবে ।
2। দুই নাম্বারে আছে হোয়াটস আপ , আপনি এর মাধ্যমে ও তার নাম ঠিকানা জানতে পারেন্। আগের প্রোসেসিং এর মাধ্যমে ।
3. সবচেয়ে কার্যকরি উপায় হচ্চে ফেসবুক । আপনি এর মাধ্যমে হাুড়ির খোবর ও বের করতে পারবেন।
এই জন্য আপনাকে যা করতে হবে, তা হলো , আপনি তার নাম্বার টা আপনার র্সাচ অপশনে নিয়ে র্সাচ দিবেন । আজ কাল অনেক ফেসবুকে কিছু না কিছু কিনার জ্ন্য নিজের নাম্বার কমেন্ট বক্সে দিয়ে থাকে । সেই ক্ষেত্রে আপনি তার নাম্বার পেয়ে যাবেণ্ ।
4. কাস্টমার কেয়ার এইটা একটু রিস্কি কিন্তু কাজ হয় অনেকে করেছে ।
যেমন আপনি কাস্টমার কয়ার এর সাথে কথা বলে , নাম্বার ট্রাক সহ আরো অনক কিছূ করতে পারবেন ।
বিনিময় নিবে তারা কিছু , এর জন্য আপনাকে কথা বলতে হবে দক্ষভাবে ।
- 944 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 9, 2021 in Business.
অনেক ব্রান্ডের নামের পাশে ছোট করে TM লিখা থাকে। এই TM লিখাটা নিয়ে আমিও ছোটবেলা থেকেই চিন্তা করতাম কিন্তু কখনও জানতে পারি নাই। কারণ তখন কাওকে জিজ্ঞেসই করা হয়নি। গত বছর এক বড় ভাইয়ের কাছে জানতে পারলাম এই TM মানে কী।TM ছাড়াও অনেক ব্রান্ডের নামের পাশে ছোট করে ® লিখা থাকে।
TM লেখাটির পূর্ণরূপ হলো Trademark(ট্রেডমার্ক)। কোনো ব্রান্ডের নামের পাশে ছোট করে TM লিখা থাকলে বুঝতে হবে নামটি তাদের ব্রান্ডের প্রতীক। আবার ® লেখাটির মানে হলো Registered Trademark (রেজিস্টারড ট্রেডমার্ক)। কোনো ব্রান্ডের নামের পাশে ছোট করে ® লিখা থাকলে বুঝতে হবে তাদের ব্রান্ডের প্রতীকটি রেজিষ্ট্রেশনভুক্ত। ফলে অন্য কোনো ব্রান্ড এই প্রতীকটি ব্যবহার করতে পারবেনা। অন্য কোনো ব্রান্ড প্রতীকটি ব্যবহার করলে সেই ব্রান্ডের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যাবে।
আশা করি এবার জানতে পেরেছেন কোনো ব্রান্ডের নামের পাশে ছোট করে TM কেন লিখা হয়।
আপনার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।
- 1027 views
- 1 answers
- 0 votes