william_one's Profile

1041
Points

Questions
23

Answers
83

  • Asked on November 1, 2023 in Technology.

    The difference between 4K and 1080p video quality

    • Resolution

    Resolution is one of the primary differences between 4K and 1080p video quality. 4K video has a resolution of approximately 3840 x 2160 pixels, providing a total of over 8 million pixels. In contrast, 1080p video has a resolution of 1920 x 1080 pixels, totaling just over 2 million pixels. This means that 4K video offers four times the number of pixels as 1080p, resulting in significantly sharper and more detailed images.

    • Clarity and Detail

    Due to its higher resolution, 4K video offers exceptional clarity and detail compared to 1080p. Fine textures, intricate patterns, and small details in a scene are much more pronounced in 4K video. This is particularly noticeable when viewing content on larger screens, where the additional pixels contribute to a more immersive and lifelike visual experience.

    • Screen Size and Viewing Distance

    4K video truly shines on larger screens, where the increased pixel density becomes more apparent. If you have a large television or projector, the benefits of 4K become readily apparent, as the image remains sharp and detailed even when displayed on a big screen. Conversely, on smaller screens or when viewed from a significant distance, the difference in quality between 4K and 1080p may be less noticeable.

    • Upscaling and Downscaling

    One advantage of 4K video is its ability to be downscaled to lower resolutions without sacrificing quality. This means that if you shoot a video in 4K but want to export it in 1080p, the downscaled version will still maintain a high level of detail. On the other hand, upscaling 1080p video to 4K can result in a visually larger image, but it won’t add the same level of true detail and clarity that native 4K content offers.

    • File Size and Storage

    4K video files are significantly larger than their 1080p counterparts due to the higher resolution and increased amount of data captured. This means that recording or streaming in 4K requires more storage space and higher data transfer rates. It’s important to consider the storage capacity of your device or external media when working with 4K content, as it can quickly fill up your storage if not managed properly.

    • Editing Flexibility

    4K video provides more flexibility in post-production editing compared to 1080p. With the additional pixels, editors have more room to crop, zoom, and stabilize footage without sacrificing quality. This can be especially valuable for filmmakers and content creators who want to refine their shots or experiment with different framing options during the editing process.

    • Bandwidth and Streaming

    Streaming 4K video requires a higher internet bandwidth compared to streaming in 1080p. This is because 4K video contains more data, and a faster and more stable internet connection is needed to ensure smooth playback. Additionally, some streaming platforms offer 4K content but may require a premium subscription or additional fees to access it.

    • Hardware Requirements

    To fully appreciate 4K video, you’ll need compatible hardware. This includes a 4K-capable display (such as a 4K TV or monitor) and a device that can output or play 4K content. Additionally, for editing and processing 4K video, you’ll need a powerful computer with a robust graphics card and ample storage space.

    • Availability of Content

    While 4K content is becoming more prevalent, it’s not as widely available as 1080p content. Many streaming services and platforms offer a selection of movies, shows, and videos in 4K, but the entire library may not be available in this resolution. Additionally, not all cameras and devices support 4K recording, so it’s important to ensure your equipment is capable if you plan to create your own 4K content.

    • Future-Proofing

    Investing in 4K technology can be seen as a form of future-proofing. As 4K content continues to become more common, having a 4K-capable display and equipment allows you to take full advantage of the latest media offerings. This can ensure that your viewing experience remains top-notch as the industry shifts towards higher resolutions and improved visual quality.

    • 233 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Jobs.

    LinkedIn profile is important for getting a job because it is a professional networking platform that allows job seekers to connect with potential employers, recruiters, and other professionals in their field. It is also a valuable resource for finding job openings, researching companies, and staying up-to-date on industry news and trends.

    Here are some of the key benefits of having a strong LinkedIn profile for job seekers:

    • Increased visibility: LinkedIn is a great way to increase your visibility to potential employers. Recruiters and hiring managers often use LinkedIn to search for qualified candidates, so having a well-crafted profile can help you stand out from the competition.
    • Networking opportunities: LinkedIn allows you to connect with other professionals in your field, including recruiters, hiring managers, and people who work at companies you are interested in working for. Networking can be a great way to learn about new job openings, get referrals, and get your foot in the door at companies you are targeting.
    • Job search: LinkedIn has a powerful job search feature that allows you to find job openings tailored to your skills and interests. You can also set up job alerts so that you are notified when new jobs that match your criteria are posted.
    • Researching companies: LinkedIn is a great way to research companies that you are interested in working for. You can learn about the company’s culture, values, and mission. You can also see who works at the company and connect with them to learn more about their experiences.
    • Staying up-to-date: LinkedIn is a great way to stay up-to-date on industry news and trends. You can follow companies, groups, and individuals in your field to see what they are posting about. You can also join relevant groups to participate in discussions and learn from other professionals.

    Overall, a strong LinkedIn profile is an essential tool for job seekers in today’s competitive market. By taking the time to create a well-crafted profile, you can increase your visibility, network with other professionals, find job openings, research companies, and stay up-to-date on industry news and trends.

    • 227 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Biography.

    সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে পারাও একটা আর্ট যা সবার থাকে না। একজন মানুষের কথা বলার মধ্য দিয়েই তার ভিতরের সৌন্দর্য ফুটে উঠে।

    বর্তমান পরিস্থিতিতে একজন মাস্টার্স পাশ করা শিক্ষিত লোক কে যদি কোথাও বক্তব্য দিতে বলা হয়, তাহলে ১-২ মিনিট বলার পর সে ভাষা হারিয়ে ফেলে। কথা বলতে ইতস্তত বোধ করেন। অনেকের তো আবার হাত-পা কাঁপতে শুরু করে। কেউ হয়তো বক্তব্যর শুরুটাই করতে পারে না। আমার জীবনে আমি অনেক জ্ঞানী শিক্ষকও দেখেছি যিনি সুন্দর ভাবে গুছিয়ে কথা বলতে না পারায় তার ক্লাস বুঝতে আমাদের অসুবিধা হতো। আমাদের সমাজে অনেক সুন্দর, ভদ্র,জ্ঞানী মানুষ আছে যারা সুন্দর ভাবে গুছিয়ে কথা বলতে না পারার কারনে তারা তাদের মতামতকে সুন্দরভাবে প্রকাশ করতে পারে না। কিন্তু আমরা যদি কিছু বিষয় মাথায় রাখি তাহলে খুব সহজেই সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলতে পারি।

    এবার প্রশ্নের উত্তরে আসা যাক। প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগেই বলে রাখি যদিও আমি নিজেই ভালো করে কথা বলতে পারি না এখনও অনেক বিষয় আমার শিখা উচিত তবুও আমি মনে করি কিছু বিষয় আমার জানা আছে যে গুলো হয়তো অন্য কেউ জানলে ভালো একটা কনভারসেশন করতে পারে এবং যে কোন ব্যক্তির সাথে কথা বলে তাকে ইমপ্রেস করতে পারে।

    সবার শুরুতে আমরা যার সাথে কথা বলতে চাই বা যাকে ইমপ্রেস করতে চাই তার চোখের দিকে তাকাতে হবে। অর্থাৎ যাকে আমরা “আই কন্টাক্ট” বলি। চোখ দেখে যদি আপনার মনে হয় যে, সে আপনার সাথে কথা বলতে ইচ্ছুক বা আগ্রহী তাহলে আপনি কথা বলা শুরু করতে পারেন। একজন অপরিচিত মানুষের সাথে কথা বলার জন্য কিছু পয়েন্ট আমাদের জানা উচিত বলে মনে করি। সেগুলো জানা থাকলে আমরা একজন অপরিচিত মানুষকে খুব সহজেই ইমপ্রেস করতে পারি। সুন্দরভাবে গুছিয়ে কথা বলার জন্য আমার নিজের কিছু গাইডলাইন শেয়ার করলামঃ

    1. আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলাঃ আপনি যার সাথেই কথা বলেন না কেনো আপনার আত্নবিশ্বাস থাকতেই হবে যে আপনি পারবেন। এতটুকু সাহস যদি আপনার থাকে তাহলে সত্যি আপনি যার সাথেই কথা বলেন না কেনো আপনি সুন্দর ভাবে, ভদ্রতার সাথে গুছিয়ে কথা বলতে পারবেন। আপনি যখন আপনার বন্ধু বা পরিবারের সদস্যেরর সাথে নির্দ্বিধায় কথা বলেন এতে আপনি কোন ভয় পান না বা কোন ইতস্তত বোধ করেন না। ঠিক অনুরূপ ভাবে আপনি সেই অপরিচিত ব্যক্তির সাথে কথা বলবেন।
    2. স্পষ্টভাবে কথা বলাঃ আপনি যাই বলুন না কেন তা যেনো স্পষ্ট হয়ে থাকে। কথার মাঝে যেন কোন আঞ্চলিকতা না থাকে। উদাহরণ হিসাবে ধরতে পারি আমরা অনেকে বলে থাকি, “কেমন আচেন?” এই কথাটা যদি আমরা শুদ্ধভাবে বলি তাহলে হবে, “কেমন আছেন?” এই যে,’চ’ এর জায়গায় ‘ছ’ দেওয়াতে শব্দটা শ্রুতিমধুর হয়েছে। এখন কথাটা আমাদের শুনতে ভালো লাগবে। তবে আঞ্চলিকতা কোন খারাপ বিষয় না। এই ভাষায় আমরা আমাদের পরিচিত মানুষের সাথে কথা বলবো। তখন বিষয় টা আলাদা। কিন্তু আমাদের এই বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে যে আমরা যার সাথে কথা বলছি তাকে ইমপ্রেস করতে হবে। তাই আঞ্চলিকতা পরিহার করতে হবে। যদি কোন মুদ্রাদোষ থাকে তা ত্যাগ করতে হবে। মুদ্রাদোষ বলত অনেকে কথার মাঝে বুঝছেন,করছেন, গেছেন এ গুলো বলে থাকে এ সব অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে।
    3. সঠিক বাচনভঙ্গিঃ এই পয়েন্ট টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমরা কি বলছি এটার সাথে আমাদের কি রকম বাচনভঙ্গি হওয়া দরকার এইটা মাথায় রাখতে হবে। যেমন কেউ আপনাকে বললো, “কেমন আছো তুমি?” আর আপনি উত্তরে বললেন, জ্বি! ভালো আছি। কিন্তু, আপনার মুখের যে বাচনভঙ্গি তা দেখে মনে হলো না যে আপনি ভালো আছেন। তাই কথা বলার সময় যেনো এরকম বাচনভঙ্গি না হয় । আর একটা বিষয় হলো অনেকে কথা বলার সময় নাকে হাত দেয়, কেউ কান খোঁচায়, কেউ নক কামড়ায় এসব করা যাবে না। এসব নোংরা অভ্যাস যত দ্রুত সম্ভব ত্যাগ করতে হবে। তানাহলে যার সাথে আপনি কথা বলছেন তার কাছে আপনি ভদ্র ব্যক্তি হিসাবে বিবেচিত হবেন না। আপনার প্রতি তার একটা খারাপ মন-মানসিকতা তৈরি হবে। তাই আমাদের কথা বলার সময় বাচনভঙ্গি এর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
    4. কথার মাঝে হাসি থাকতে হবেঃ আমরা সবাই হাসি-খুশি থাকা মানুষ পছন্দ করি।তাদের সাথে কথা বলে আমাদের ভালো লাগে। তাই, আমরা কথা বলার সময় আমাদের মুখে যেনো একটা হাসি- খুশি ভাব রাখি। এখন হাসতে হবে বলে এই না যে, হা হা করে উচ্চ স্বরে হাসি, তাহলে আপনাকে পাগল ছাড়া আর কিছুই ভাববে না। কথা বলার সময় নিজেও হাসতে হবে আর যার সাথে কথা বলছেন তাকেও হাসানোর চেষ্টা করতে হবে ।
    5. ধীরে কথা বলাঃ আমরা যখন কোন অপরিচিত মানুষের সাথে কথা বলবো তখন ধীরে কথা বলার চেষ্টা করবো। তাহলে কথা বলার সময় আমাদের মস্তিষ্ক বেশি সময় পাবে তাই ভুল হওয়ার সম্ভবনা কম থাকবে। তাই আমরা ধীরে কথা বলবো।
    6. শুনুন বেশি বলুন কমঃ কথা বলার সময় আমাদের এই বিষয়টি মনে রাখতে হবে যে আমরা একজন অপরিচিত মানুষের সাথে কথা বলে তাকে ইমপ্রেস করতে চাই; তাই আমরা যেনো নিজেই শুধু বলতে না থাকি। তাকে বলার সুযোগ করে দিয়ে আমারা নিজেই চুপ থাকবো। মনে রাখবেন একজন ভালো স্পিকার হতে হলে আগে একজন ভালো শ্রোতা হতে হবে। তাই আমরা যার সাথে কথা বলছি সে কি বলছে তা ভালোভাবে শুনতে হবে পর্যবেক্ষন করতে হবে। তাহলে তার কথার সঠিক উত্তর দিতে পারবেন। হাত বাড়িয়ে যেনো আমরা নিজের থেকে কিছু বলতে না যাই। কারও সাথে কথা বলার সময় আমাদের কান আর চোখের কাজ বেশি করতে হবে আর মুখের কাজ কম। সবকিছু ভালো করে শোনার পর বলতে হবে। এটা বলার কারন হলো আমরা অনেকে কথা বলার সময় এতই কথা বলতে থাকি যে, কি নিয়ে কথা বলছি এটাই ভুলে যাই। পরে হাসতে হাসতে বলি আমি যেনো কি নিয়ে কথা বলছিলাম; এরকম টা যেনো না হয়। তাই শুনুন বেশি বলুন কম । তাকে আপনি গুরুত্ব দেন। তার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন তাহলে তাকে আপনি ইমপ্রেস করতে পারবেন
    7. তার পছন্দের বিষয়ে কথা বলাঃ আমার মনে হয় এই বিষয়টা সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অনেকেই কথা বলার সময় এই জায়গায়তেই ভুল করি। আমরা একজন মানুষের সাথে কথা বলে তাকে ইমপ্রেস করতে চাই অথচ তার কি বিষয়ে কথা বললে ভালো লাগে এটা বুঝে উঠতে পারি না।তাই আমাদের এটা বুঝতে হবে যে সে কোন বিষয়ে কথা বললে আগ্রহী বা তার কোন বিষয় টা ভালো লাগে। উদাহরণ হিসাবে ধরতে পারি, যার সাথে কথা বলছি তার হয়তো বই পড়তে ভালো লাগে সে এই সব বিষয় নিয়ে কথা বলতে পছন্দ করে তাই আমাদের উচিত হবে বই নিয়ে নানান কথা বলা, তার সুরে সুর মিলানো। আপনি তখন তাকে আপনার ছোটবেলার পছন্দের বই নিয়ে কিছু বলতে পারেন বা সাম্প্রতিক যে বইটি পড়েছেন সেই বই নিয়েও কিছু বলা যেতে পারে। আবার এরকম টা না বলা যে আমার বই পড়তে ভালোলাগে না। তাহলে বিষয় ভালো দেখাবে না। আবার আপনি হয়তো তাকে জিজ্ঞেস করলেন তার প্রিয় অভিনেতা কে? সে হয়তো বললো, তার প্রিয় অভিনেতা আমির খান তার কাছে আমির খানের অভিনয় ভালো লাগে। কিন্তু আপনার কাছে শাহরুখ খানের অভিনয় বেশি ভালো লাগে এখন আপনি হুট করে বলে বসলেন যে, না। আমির খানের চেয়ে শাহরুখের খানের অভিনয় ভালো হয়। এরকম হুট করে কথা বললে তার মতামতের সাথে আপনার মতামতের পার্থক্য দেখা দিবে এতে করে সে বেশি কিছু বলতে চাইবে না । কিন্তু আমরা যদি এটা বলি যে, হ্যাঁ। আমির খানের অভিনয় আমারও ভালো লাগে। আপনার দেখা একটা মুভির নাম নিয়ে বললেন যে তার অভিনীত এই মুভিটা আমরা খুব ভালো লেগেছে। আমির খানের অভিনয় অনেক সুন্দর ছিল সেই মুভিতে। এরকমটা বললে হবে কি আপনি যার সাথে কথা বলছেন তার কাছে একজন পছন্দের মানুষ হয়ে উঠবেন। তার সাথে আপনারও মিল রয়েছে এতে করে সে আপনার সাথে কথা বলতে আগ্রহী হবে। তার তখন আপনার সাথে কথা বলতে ভালো লাগবে। যদি তার সুরে সুর মিলাতে নাও পারেন সমস্যা নেই তবে ভুলেও তার মতামতের বিরুদ্ধে কিছু বলতে যাবেন না। আমাদের এই বিষয়টি মনে রাখতে হবে যে একজনের সাথে আরেক জনের মত পার্থক্য থাকতেই পারে। তাই কখনও আমাদের নিজেদের মতামতকে সবসময় প্রাধন্য দেওয়া যাবে না। কারন আমরা তাকে ইমপ্রেস করতে চাই। কোন ডিবেট প্রতিযোগিতা হলে বিষয়টি আলাদা। আপনি তার সাথে ভালো কনভারসেশন এর জন্য সাম্প্রতিক বিষয় গুলো নিয়ে কথা বলতে পারেন। এতে সে বলতে পারবে। কারন এ গুলো আমরা প্রায় সবাই জানি অথবা আমরা তাকে তার ফিউচার প্লান নিয়ে জানতে চাইতে পারি এতে সে নিজের কথা সুন্দর করে বলতে পারবে কারন বিষয়টি তার ভালো লাগার। কথা বলার সময় এমন কোন বিষয় নিয়ে কথা বলা যাবে না যাতে সে বিরক্ত হয় বা তার এমনটা মনে হয় যে আপনি তাকে জ্ঞান দিচ্ছেন। এ বিষয়টি যেনো আমাদের মাথায় থাকে।
    8. তার প্রশংসা করাঃ আমরা সবাই আমাদের নিজেদের প্রশংসা শুনতে ভালোবাসি। তাই যারা আমাদের প্রশংসা করে তাদের কেও আমাদের ভালো লাগে। তাই আমরা যাকে ইমপ্রেস করতে চাই তার প্রশংসা করতে হবে। আবার এমন প্রশংসা না যেনো তাকে তেল দিচ্ছেন,যে প্রশংসার সে যোগ্য না তাকে সেই প্রশংসা করছেন। এতে সে খুশী হওয়ার চেয়ে আরও বেশি মন খারাপ করবে। প্রশংসা হিসাবে বলতে পারেন যে তোমার এই কাজটা আমার খুব ভালো লাগে বা লেগেছে অথবা আপনি এটা বলতে পারেন, তোমাকে এই ড্রেসে অনেক সুন্দর লাগছে। তাহলে সে খুশি হবে।
    9. আগে থেকে প্লান করাঃ আপনি যার সাথে কথা বলবেন তা আগে থেকে প্লান করে রাখলে বিষয়টি ভালো হয় এতে করে আপনি সুন্দর ভাবে গুছিয়ে কথা বলতে পারবেন। আপনি আগে থেকে প্লান করবেন যে আজকে আমি এই বিষয় টি নিয়ে তার সাথে কথা বলা শুরু করবো। তারপর এই বিষয় দিয়ে শেষ করবো। তাহলে আপনি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সুন্দর ভাবে কথা বলতে পারবেন। উদাহরণ হিসাবে ধরাযাক, আপনি আজকে একজন মেয়ের সাথে রেস্টুরেন্টে দেখা করতে যাবেন তো আপনি আগে থেকে ভাবলেন যে আমি শুরুতে তাকে এই বিষয় নিয়ে বলবো তারপর আমি যদি রেস্টুরেন্টে কোন বেবি দেখি তাহলে তাকে এটা বলবো যে দেখো বেবিটা অনেক কিউট না? এতে হয়তো সে বিরক্ত হবে না। তারপর তাকে জিজ্ঞেস করবো তার বাসায় এমন কোন বেবি আছে কিনা; তারপর আমি সাম্প্রতিক এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলবো। কারন বর্তামনে এই বিষয়টা প্রায় সবার জানা তারও হয়তো বিষয়টি অজানা নয়। এরকম প্লান আগে থেকে করলে আপনার তার সাথে কথা বলতে ভাবতে হবে না। অনেকে দেখা যায় কি বলবে এটা ভাবতেই ২ মিনিট সময় নিয়ে নেয় এতে ভালো একটা কনভারসেশন হয় না। তাই আগে থেকে পরিকল্পনা করতে হবে যে কথা বলা কিভাবে শুরু করবেন।
    10. বিদায় জানানোঃ কথা বলা শেষে তাকে সুন্দর ভাবে বিদায় জানাতে হবে । আপনি কনভারসেশন শেষে তাকে বলতে পারেন যে আপনার সাথে কথা বলে ভালো লাগলো। সত্যি! আপনার সাথে কথা বলে দারুন সময় পার করলাম! তারপর তাকে বললেন, “আজকের দিনটা তোমার জন্য শুভ হোক!” তারপর তাকে সালাম দিয়ে কথা শেষ করলেন। এতে আপনার ভদ্রতা প্রকাশ পেলো। যার সাথে কথা বললেন তার কাছে আপনার কথা বলার সুন্দর দৃষ্টিভঙ্গি ভেসে উঠলো। এতে সে আপনার সাথে কাটানো সময় মনে রাখবে।

    সবশেষে বলবো সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলার জন্য আসলে কোন টেকনিক শিখে বেশি একটা লাভ হবে না যদি না আপনি কথা বলার অভ্যাস গড়ে না তোলেন। তাই চেষ্টা করুন আপনার যার সাথেই কথা বলতে ভালো লাগে তার সাথে প্রতিদিন বিভিন্ন বিষয় এ কথা বলার অভ্যাস গড়ে তোলা।

    • 137 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Business.
    জীবনে সফল হওয়ার আট মূলমন্ত্র
    • সবার আগে নিজেকে গুরুত্ব দিন
    • সামনে এগিয়ে যাওয়া থামাবেন না
    • অন্যরা কী ভাবছে তা ভাবার দরকার নেই
    • দৃষ্টিভঙ্গি বদলান
    • ইতিবাচক মানুষের চারপাশে থাকুন
    • মাথা খাটান
    • নিজেকে মাঝে-মধ্যে ছুটি দিন
    • ব্যর্থতা জীবনের শেষ কথা নয়
    • 419 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Solution.

    এটি খুবেই সহজ। মনে করুন আপনি একটি ফাইল পাঠাবেন রাঙ্গামাটিতে।

    তাহলে প্রথমত ফাইলটি ভালো ভাবে গিফট পেপার বা কোন কিছু দিয়ে প্যাকেট করুন ভালোভাবে এর পর একটি কাগজে বাম ও ডান পাশে ঠিকানা লিখবেন।অর্থাৎ বাম পাসে আপনার বর্তমান ঠিকানা ও ফোন নাম্বার এবং ডান পাশে যাকে পাঠাবেন বা যেখানে যে স্থানে পাঠাবেন তার বর্তমান ঠিকানা ও তার ফোন নাম্বার লিখবেন। এবং কাগজ টি ফাইলের উপর আটা (গাম)দিয়ে লাগিয়ে দিন বা পিনাপ করে দিন এর পর আপনার নিকটবর্তী কুরিয়া সার্ভিস এর কছে যান এবং সেখানে জমা দিন।সময় মত চলে যাবে।

    তবে মনে রাখবেন আপনার পন্য অনুযায়ী অর্থ চার্জ নিবে।পাঠানোর ক্ষেত্রে।

    আর যদি কেউ আপনাকে কোন কিছু জিনিস পাঠায় তাহলে অপেক্ষা করুন এবং উক্ত জিনিস টি আপনার এলাকায় আসলেই আপনাকে ফোন করে জানিয়ে দেওয়া হবে এবং কাঙ্খিত যায়গা থেকে সংগ্রহ করুন।

    আশা করি বুঝতে পারছেন।

    • 177 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Mobile.

    গুগল আপনার হারানো ফোনের হদিস বের করার উপায় বের করেছে। গুগলের এই সার্ভিস পাওয়ার জন্য ফোন আপনার ফোনের কিছু অপশন চালু রাখতে হবে।

    • প্রথমে https://android.com/find এই লিঙ্কে প্রবেশ করুন এবং আপনার গুগল একাউন্টে সাইন ইন করুন।
    • আপনার একাধিক ফোন থাকলে স্ক্রিনের উপরের লস্ট ফোন বাটনে ক্লিক করুন।
    • আপনার হারিয়ে যাওয়া ফোনে একাধিক ইউজার প্রোফাইল থাকলে আপনার মুল প্রোফাইলের গুগল একাউন্টে সাইন ইন করুন।
    • আপনার হারিয়ে যাওয়া ফোনটিতে একটি নোটিফিকেশন পৌঁছাবে।

    এছাড়াও আপনার ফোন গুগলের সাথে লিঙ্ক করা থাকলে google.com এ গিয়ে find my phone দিয়ে সার্চ করে ফোনটি খুঁজে বের করতে বা রিমোটলি ফোনের রিং অন করতে পারবেন।

    হারানো মোবাইল উদ্ধারে আইনগত সহায়তা

    হারান ফোন খুঁজে পাওয়ার ব্যপারে আপনি যদি কোনো উপায় খুঁজে না পান তাহলে আপনি আইনের সাহায্য নিতে পারেন। এজন্য আপনি থানায় গিয়ে সিমের IMEI নাম্বার বা ফোনটিতে থাকা মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করতে পারেন।

    ফোনটি যদি আপনার অত্যন্ত জরুরি হয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য এটি অনেক ভালো হবে। আপনি যদি নিয়মিত থানায় যোগাযোগ করেন এবং আপনার সমস্যার কথা পুরোটি তাদের বলেন, তাহলে তারা আপনাকে আপনার চুরি হওয়া ফোন ফিরে পেতে সাহায্য করবে।

    • 448 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Internet.

    There are a few different ways to send large files. Here are some of the most popular methods:

    • Cloud storage services: Cloud storage services like Google Drive, Dropbox, and OneDrive allow you to upload and share large files with others. To do this, simply create an account with the cloud storage service of your choice, upload the file you want to send, and then share a link to the file with the recipient.
    • File transfer services: File transfer services like WeTransfer and Send Anywhere allow you to send large files to others without having to upload them to a cloud storage service. To use a file transfer service, simply create an account, select the file you want to send, and enter the recipient’s email address. The service will then send the recipient a link to download the file.
    • FTP/SFTP: FTP (File Transfer Protocol) and SFTP (Secure File Transfer Protocol) are protocols that allow you to transfer files between computers over a network. FTP/SFTP is often used to transfer large files between businesses and organizations. To use FTP/SFTP, you will need to have an FTP/SFTP client installed on your computer and you will need to know the FTP/SFTP server address and login credentials of the recipient.
    • USB flash drive: If you need to send a very large file, you may want to consider using a USB flash drive. USB flash drives are relatively inexpensive and they can store large amounts of data. To send a file using a USB flash drive, simply copy the file to the flash drive and then hand the flash drive to the recipient.
    • 227 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Mobile.

    You can  use this android app.

    https://play.google.com/store/apps/details?id=com.camera.secretvideorecorder&hl=en_US

    • 268 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Jobs.

    নতুন অফিসে প্রথম দিন নিজেকে উপস্থাপন করার গুরুত্ব আমরা পুরোপুরি উপলব্ধি করতে পারিনা। সহকর্মীদের সঙ্গে প্রথম পরিচয় পর্বের এই দিনটি ইতিবাচক হলে সবার প্রিয়পাত্র হতে যেমন সময় লাগে না, তেমনি কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে তার ফল বইতে হতে পারে যতদিন সেখানে চাকরি করবেন ততদিন। কাজ শুরুর আগে অফিসে পা দেওয়ার মুহুর্ত থেকেই সহকর্মীরা আপনার সম্পর্কে ধারণা তৈরি করতে চেষ্টা করবে। আর এই ধারণাই কর্মক্ষেত্রে আপনার সুনাম কিংবা দুর্নাম দুটোরই পথ পথিকৃত হবে। তাই প্রথম দিন নিজের পরিচয় আর ব্যক্তিত্ব তুলে ধরার বিষয়টা অত্যন্ত সংবেদনশীল।

    এই সংবেদনশীল মুহুর্তটাকে ইতিবাচক করে তোলার কিছু উপায় জানানো হলো লাইফস্টাইল বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে সংগ্রহ করা তথ্যের আলোকে।

    সময়ানুবর্তীতা: সঠিক সময়ে উপস্থিত হওয়ার গুরুত্ব সম্পর্কে একাধিকবার শুনেছেন, তারপরও তা বারবার তুলে ধরার গুরুত্ব রাখে। ঠিক সময়ে উপস্থিত হওয়ার মাধ্যমে সবাইকে বোঝাতে পারবেন নিজের কাজকে আপনি কতোটা গুরুত্ব দেন এবং আপনার সময়ানুবর্তীতা বজায় রাখার কৌশলটা শক্তিশালী। আরও ভালো হয় কিছুক্ষণ আগে পৌছানো, যাতে নতুন পরিবেশে নিজেকে গুছিয়ে নেওয়ার বাড়তি সময় পান।

    উপযুক্ত বেশভুষা: বাহ্যিক চাকচিক্য দেখেই আপনার প্রথম বাছবিচার হবে, এটাই নির্মম সত্য। তাই নতুন কর্মক্ষেত্রে পরিপাটি পোশাক পরে গেলে আপনার পেশাজীবী ব্যক্তিত্ব ফুটে উঠবে। অনেক অফিস তাদের কর্মীদের ‘ফরমাল’ বেশভুষা পরতে বাধ্য করে না, তবে তাতে তার প্রয়োজনীয়তা কমে না মোটেই। আপনার বেশভুষাই নির্ধারণ করবে কর্মক্ষেত্রে অন্যরা আপনাকে কতোটা গুরুত্ব দেবে। আর আপনার বেশভুষা আপনার ব্যক্তিত্বেরই একটি অংশ, সেকথা মনে রাখতে হবে।

    ইতিবাচক আচরণ: কর্মস্পৃহায় উদ্দীপ্ত আচরণ নতুন কর্মস্থলে অবশ্যই ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনবে। সহকর্মীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় যোগ দেওয়া, বন্ধুসুলভ আচরণ ইত্যাদি প্রথম দিন থেকেই পরিবেশ সহজ করে তুলবে। প্রাথমিক অবস্থাতেই উপর্যুপরি কাজের চাপ পড়লে নিজেকে বিভ্রান্ত মনে হতে পারে। তবে কাজে হাল না ছাড়ার মানসিকতা দেখাতে পারলে দিন শেষে ব্যর্থতার চাপ কিছুটা হলেও কমবে।

    সামাজিকতায় জোর দেওয়া: পদমর্যাদা যতই বড় বা ছোট হোক না কেনো, অফিসের সহকর্মীদের সঙ্গে প্রথম পরিচয়ের দিনটিতে সামাজিকতা বজায় রাখা আপনার কাছে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হওয়া উচিত। চেষ্টা করতে হবে নিজেই আলাপ শুরু করার। নাম পরিচয় জানা, কুশল বিনিময়, তাদের ব্যক্তিগত জীবনের সাধারণ বিষয়গুলো জানতে চাওয়া এগুলোই হবে প্রথম পদক্ষেপ। আর অন্যদের সম্পর্কে জানার পাশাপাশি নিজের সম্পর্কেও জানাতে হবে। এভাবেই ধীর পায়ে সম্পর্ক গড়ে উঠবে।

    কাজের আগ্রহ প্রকাশ: কাজের নির্দেশ পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা না করে নিজেই কাজ খুঁজে নেওয়ার চেষ্টা দেখাতে হবে। উর্ধতন কর্মকর্তাকে খুঁজে নিয়ে জেনে নিতে হবে কাজের পরবর্তী ধাপ কি, কোনো প্রশ্ন থাকলে জড়তা কাটিয়ে ঘটনার রেশ থাকতেই প্রশ্নটি করে ফেলতে হবে। প্রাথমিক অবস্থায় কাজ শিখে নেওয়া কোনো সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না। আপনার কাজের আগ্রহ একসময় নজরে আসবে যা পদোন্নতির পথ সুগম করতে অকল্পনীয় মাত্রায় কার্যকরী হবে।

    অঙ্গভঙ্গিতে সতর্কতা: প্রথম পরিচয় পর্বে অঙ্গভঙ্গি অনেক বড় ভূমিকা পালন করে ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তুলতে। মানুষ নিজের অজান্তেই অপরের অঙ্গভঙ্গি অনুকরণ করে। আর অঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে শব্দ ব্যবহার না করেই সামনেই মানুষটিকে বুঝিয়ে দেওয়া যায় আমাদের মাঝে কোথাও না কোথাও একটা মিল আছে। মৃদু হাসিঝড়া মুখভঙ্গি, সঠিক করমর্দণ, সামান্য চোখাচোখি ইত্যাদি সবকিছুই কাজে আসে। অঙ্গভঙ্গি থাকতে হবে আত্ন-নির্ভরশীল এবং শান্ত।

    প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে জ্ঞান: যেকোনো প্রতিষ্ঠানে যোগদানের আগে তা সম্পর্কে সাধারণ কিছু তথ্য জেনে নিতে হবে নিজের চেষ্টায়। কর্মরত অবস্থাতেও প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন খবর জানতে হবে, শুধু নিজের বিভাগে মুখ গুঁজে থাকলে চলবে না। এতে উর্ধতন কর্মকর্তা আপনার কাজের গন্ডির বাইরের কোনো পরামর্শ চাইলে তাকে সাহার্য করতে পারবেন। এই সামান্য সাহার্যটুকুর প্রতিদানে আপনি পেয়ে যেতে পারেন আশাতীত কিছু।

    • 421 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2023 in Outsourcing.

    আপনার এই প্রশ্নই আজ কোটি কোটি মানুষের মনে। অনেক মানুষ আউটসোর্সিং করে আজ সফল ভাবে জীবন জাপন করছে। আপনার প্রশ্নের উত্তর আমি এক লাইনে দিতে পারি। প্রথমে যে সকল কাজ অনলাইনে করা যায় সে সবের যে কোনো একটাতে দক্ষতা অর্জন করুন এবং এর পরে আউটসোর্সিং শুরু করুন। এবার আপনার প্রশ্ন আসতে পারে কাজ কোথায় শিখব এবং কোথায় কাজ করব।

    আপনি পোস্টে লাইক কমেন্ট করে বা ইউটিউবে সাবস্ক্রাইব করে কিংবা ভিডিও দেখেও ইনকাম করতে পারবেন। অবাক হবেন না। কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনার ইনকামের পরিমাণ খুবি কম এবং আপনি এর মাধ্যমে আপনি আসলে কিছুই শিখতে পারবেন না। এর পরেও যদি আপনার এইসব কাজ শেখার আগ্রহ থাকে তবে এই সাইটে ঘুরে আসতে পারেন

    প্রকৃত ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আপনার প্রথমে কোনো কাজে দক্ষ হতে হবে। এখন আপনি কোন কাজে সহজে দক্ষ হতে পারবেন সে বিষয় টা আপনাকেই খুজে নিতে হবে। ধরলাম আপনার এসইও শিখতে আগ্রহী ।আপনি ইউটিউবের মাধ্যমে সহজের এসইও শিখতে পারবেন।

    এবার লাস্ট প্রশ্ন আসে আপনি কোথায় কাজ করবেন। আপনি যেহেতু নতুন সেহেতু আগেই বড় মার্কেটপ্লেশে যাবেন না। নইলে আপনি কোনোভাবেই সফল হতে পারবেন না। সেজন্য প্রথমে ছোটো মার্কেটপ্লেশে কাজ করে দক্ষ হয়ে পরে বড় কোনো মার্কেটপ্লেশে কাজ করবেন।

    • 572 views
    • 1 answers
    • 0 votes