yamin's Profile

1721
Points

Questions
30

Answers
142

  • Asked on September 28, 2023 in Solution.

    লক্ষণ নাম্বার এক সে আগের চাইতে বেশি সাজুগুজু করবে।

    লক্ষণ নাম্বার দুই আগের চাইতে একটু হলেও প্রাণবন্ত হবে।

    লক্ষণ নাম্বার তিন কথা ও কাজে তার আন্তরিকতার প্রকাশ ঘটবে।

    লক্ষণ নাম্বার চার আগের চাইতে ঘুম কম হবে।

    লক্ষণ নাম্বার পাঁচ তার লজ্জা কমে যাবে।

    আপনার প্রশ্ন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

    • 402 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 27, 2023 in Website.

    Converting a webpage to a PDF file can be done in several ways.

    1. Open the webpage you want to convert to a PDF in Google Chrome.
    2. Click the three-dot menu icon in the upper-right corner of the browser window.
    3. Select “Print” from the dropdown menu. Alternatively, you can press Ctrl + P (or Cmd + P on Mac) to open the Print dialog.
    4. In the Print dialog, under the “Destination” section, select “Save as PDF.”
    5. Adjust the print settings as needed, such as page layout, margins, and orientation.
    6. Click “Save” or “Save as” to choose the location where you want to save the PDF file.
    7. Enter a file name for the PDF, and click “Save.”
    • 250 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 26, 2023 in Website.
    Rank Website Category
    1 booking.com Travel and Tourism > Accommodation and Hotels
    2 tripadvisor.com Travel and Tourism > Travel and Tourism – Other
    3 airbnb.com Travel and Tourism > Accommodation and Hotels
    4 expedia.com Travel and Tourism > Accommodation and Hotels
    • 275 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 26, 2023 in Logo Design.

    When it comes to free online logo-making courses, you’ll find various resources that offer tutorials and guidance on creating logos. While these courses might not provide the depth and customization options of professional graphic design software, they can still help you get started with basic logo design concepts. Here are some options:

    1. Canva Logo Design Courses (canva.com):
      • Canva offers a free online course specifically dedicated to logo design. Canva’s platform is user-friendly and includes design templates and tools suitable for beginners.
    2. Looka’s Logo Maker Tutorials (looka.com):
      • Looka (formerly Logojoy) provides a series of free logo design tutorials and articles to help you create effective logos. They cover design principles and best practices.
    3. Hatchful by Shopify Guides (hatchful.shopify.com):
      • Hatchful is Shopify’s free logo maker tool. They provide a comprehensive guide to logo design on their website, along with resources and tips.
    4. LogoMakr Tutorials (logomakr.com):
      • LogoMakr is a free online logo maker tool. They offer a set of video tutorials and articles to help users understand the logo creation process.
    5. Wix Logo Maker Guides (wix.com):
      • Wix offers a logo maker tool along with guides and tutorials on logo design. They cover topics like choosing fonts, colors, and icons for your logo.
    6. Looka’s Logo Design Academy (academy.looka.com):
      • Looka’s Logo Design Academy offers a variety of free resources, including lessons on logo design principles, color theory, and typography.
    7. FreeCodeCamp Logo Design Tutorial (freecodecamp.org):
      • FreeCodeCamp has a logo design tutorial that covers the basics of creating a logo using free design software like Inkscape.
    8. YouTube Tutorials:
      • YouTube is a rich source of logo design tutorials. Many graphic designers and design enthusiasts create video tutorials on logo design using various free tools. Search for topics like “Free Logo Design Tutorial” or the name of the specific tool you want to use.
    • 243 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 1, 2020 in Computer.

    আপনার প্রশ্নটা করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ 🙂

    আপনার ল্যাপটপটি কবে প্রথম অন করা হয়েছিল তা জানার জন্য নিচের ধাপ গুলো অনুসরণ করতে পারেন..

    এক . প্রথমে ল্যাপটপটা অন করে Windows Icon এর উপরে মাউস নিয়ে গিয়ে রাইট বাটন ক্লিক করুন । কতগুলো অপশন পাবেন তার মধ্যে Search Option টাতে যান ।😏😏😏

    দুই. Search Option এ গিয়ে System Information লিখে Search করুন ।

    তিন. System Information এর মধ্যে প্রবেশ করুন ।

    চার .আপনার ল্যাপটপ সম্পর্কে অনেক তথ্য দেখতে পাবেন , তার মধ্যে BIOS version/Date দেখতে পাবেন ।

    BIOS version/Date এ যে তারিখটা দেওয়া থাকবে সেইটাই আপনার ল্যাপটপ এক্টিভেট করার তারিখ ।

    • 953 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 30, 2020 in Mobile.

    হ্যাঁ ক্ষতি হয়।

    তবে জেনে রাখা ভাল বার বার ফোন পাওয়ার অন অফ করলে কি ধরনের ক্ষতি হয়। আমরা যখন আমাদের ফোন রিবুট করি তখন ফনের কেশ মেমরি (cache) খালি হয়ে যায়

    প্রসেসর যে কাজ গুলি চালাতে থাকে সেগুলি বন্ধ করে দেয়

    রেম থেকে সব আপস গুলি রম এ রিপ্লেস হয়।

    তাহলে রিবুট করার পর কোন কাজ করতে হলে ফোন কে সব কিছ আগের অবস্তাই আনতে হয় এর কারনে প্রসেসসর এবং ব্যাটারি তে চাপ পরে তবে বিষয় টা সাভাবিক কিন্তু বার বার করার ফলে ফোন এর ক্ষতি হবে

    • 982 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on September 14, 2020 in Food.

    প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে পাওয়া যাবে ২৯৯ কিলোক্যালরি শক্তি, কার্বোহাইড্রেট ৭৯.১৮ গ্রাম, প্রোটিন ৩.০৭ গ্রাম, ফ্যাট ০.৪৬ গ্রাম, ফাইবার ৩.০৭ গ্রাম, চিনি ৫৯.১৯ গ্রাম, সোডিয়াম ১১ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ৭৪৯ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০ মিলিগ্রাম, আয়রন ১.৮৮ মিলিগ্রাম, ম্যাগনেসিয়াম ৩২ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ১০১ মিলিগ্রাম, জিংক ০.২২ মিলিগ্রাম, কপার ০.৩২ মিলিগ্রাম, সেলেনিয়াম ০.৬০ মিলিগ্রাম। এছাড়া রয়েছে ভিটামিন সি, বি কমপ্লেক্স, ই, কে। আরও রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।[1]

    ১) পেটের জন্য সহায়কঃ

    প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে পাওয়া যায় ৩.৭ গ্রাম ফাইবার। ফাইবার পেট ভালো রাখতে বেশ জরুরী। কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে, হজম ঠিকঠাক হতেও সাহায্য করে।

    ২) রক্তাল্পতা / রক্তশূন্যতা রোধঃ

    প্রতি ১০০ গ্রামে ১.৮৮ মিলিগ্রাম আয়রন, ০.৩২ মিলিগ্রাম কপার। এগুলো শরীরে লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে প্রয়োজন।

    ৩) এসিডিটি কমাতে সহায়তাঃ

    আয়রন, কপার ছাড়াও কিসমিসে রয়েছে ম্যাগনেসিয়াম ও পটাশিয়াম। এদের ক্ষারীয় ধর্মের জন্য এসিডিটি সমস্যায় বেশ কার্যকর।

    ৪) হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়ঃ

    সোডিয়ামের পরিমাণ কম, পটাশিয়ামের উপস্থিতি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়াতে নিয়মিত কিসমিস খেলে হৃদরোগ থেকে বেশ দূরে থাকা যায়, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।

    ৫) ব্লাড শুগার নিয়ন্ত্রণঃ

    কিসমিসে চিনি থাকা সত্ত্বেও নিয়মিত কিসমিস খেলে রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত থাকে।

    ৬) দাঁত ও মুখের সুরক্ষাঃ

    ওলিওনলিক অ্যাসিড, লিনোলিক অ্যাসিড এবং লিনোলেনিক অ্যাসিড সহ কিসমিসে উপস্থিত ফাইটোকেমিক্যালগুলো মুখের অভ্যন্তরের ব্যাকটেরিয়াকে প্রতিরোধ করে মুখ ও দাঁত সুস্থ রাখে।

    ৭) ত্বকের সুরক্ষাঃ

    কিসমিসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি, সেলেনিয়াম, জিংক এর সম্মিলিত ক্রিয়া ত্বককে সুস্থ, সুন্দর রাখে।

    ৮) চোখের জন্য উপকারিঃ

    পলিফেনল নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের উপস্থিতি চোখের বেশ কিছু সমস্যা মোকাবেলায় কাজ করে।

    ৯) ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্যঃ

    অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়াতে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ফ্যাক্টর দমনে কিসমিসের ভূমিকা রয়েছে।

    ১০) শরীরে শক্তি সরবরাহঃ

    শরীরে দ্রুত শক্তি সরবরাহ নিশ্চিত করতে কিসমিস বেশ কার্যকর।

    ১১) হাড়ের সুরক্ষাঃ

    ক্যালসিয়াম ও বোরন সমৃদ্ধ হওয়াতে দাঁত ও হাড় গঠনে কাজ করে।


    কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা তো জেনে গেলাম। এখন আসি ভিজিয়ে খাওয়ার কথাতে।

    রাতভর পানিতে ভিজিয়ে রাখলে কিসমিসে থাকা বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান সহজেই দ্রবণীয় হয়ে যায় যা আমাদের শরীর আরও সহজে নিতে পারে। তাই সকালে খালি পেটে ভেজানো কিসমিসসহ পানি খেলে উপরোক্ত উপকারিতাগুলো আরও ভালো ভাবে পাওয়া যাবে।

    (ছবিসূত্রঃ timesnownew dot com, brightside dot me)

    • 951 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on August 8, 2020 in Accessories.

    নব্বয়ের দশকের শুরুতে ওয়েস্টিন হোটেল গ্রুপ তাদের হোটেলের ঘরগুলোতে সাদা বালিশ, চাদর, তোয়ালের ব্যাপক ব্যবহার শুরু করে। সে সময় ইউরোপ এবং আমেরিকার কয়েকটি নামী হোটেলে সাদা চাদর, বালিশ ব্যবহারের চলন ছিল। তবে ১৯৯০ এর দিকে ওয়েস্টিন এবং শেরাটন হোটেলের ডিজাইন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট এরিন হুভার-ই ওয়েস্টিন হোটেল গ্রুপের ঘরগুলোতে সাদা চাদর, বালিশ ব্যবহারের পরামর্শ দেন। এ ক্ষেত্রে কয়েকটি যুক্তিও দিয়েছিলেন হুভার।

    এরিন হুভার এর যুক্তি ছিল, সাদা চাদর, বালিশ হোটেলের অতিথিদের মনে পরিচ্ছন্নতার অনুভূতি তৈরি করে। এনে দেয় মানসিক তৃপ্তি। এরিন হুভারের যুক্তি মেনে এই পদ্ধতির ব্যবহারের ফলে ওয়েস্টিনের হোটেলগুলোর ব্যবসা অনেকটাই বেড়েও যায়। অতিথিদের পছন্দের হোটেলের তালিকার জায়গা করে নেয় ওয়েস্টিনের হোটেলগুলো। পরবর্তীকালে প্রায় সকলেই এই পন্থা অনুসরণ করতে শুরু করেন।

    সাদা রং অনেক বেশি আলোর প্রতিফলন ঘটায়। তাই সাদা চাদর, বালিশ, পর্দা ব্যবহারের ফলে হোটলের ঘরগুলো আরও উজ্জ্বল বলে মনে হয়। তাছাড়া সাদা চাদর, বালিশ, পর্দা ময়লা হলে সবকটি এক সঙ্গেই ধুয়ে নেওয়া যায়। অন্যান্য যে কোনও রঙের ক্ষেত্রে এক রঙের কাপড়ের থেকে আরেকটায় রং লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। এছাড়া সাদা রঙ যে দেখতেও ভাল লাগে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। এরিন হুভারের এমন যুক্তিও গ্রহণযোগ্য হয়ে ওঠে সকলের কাছে।

    হোটলের ঘরগুলোর দেওয়ালের রং ঘন ঘন পাল্টানো সম্ভব নয়। ঘরের দেওয়ালের রঙের সঙ্গে বিছানার চাদর, বালিশ বা পর্দার রং না মিললে দেখতেও ভাল লাগে না। তাছাড়া ঘন ঘন মানানসই রঙের চাদর, বালিশ আর পর্দা পাওয়া মুসকিল। তাই সাদা রঙের চাদর, বালিশ বা পর্দার ব্যবহারে এই সমস্যাগুলোর সমাধান হতে পারে অনায়াসে।

    ‘ব্যতিক্রমী কিছু সৃষ্টি করতে চাইলে, খুঁটিনাটি বিষয়েও নিখুঁত পর্যবেক্ষণ জরুরি’ – এই মতাদর্শকেই সামনে রেখে এরিন হুভারের এই পদক্ষেপ হোটেল ব্যবসায় আমূল পরিবর্তন এনে দেয়। সামান্য চাদর, বালিশের রং হোটেল ব্যবসার ক্ষেত্রে বা হোটেলের অতিথিদের ভাবনা চিন্তায় কতটা প্রভাবিত করতে পারে তা বুঝিয়ে দিয়েছিলেন হুভার।

    বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে শতাধিক নামী হোটেলে এমনই আরও নানা খুঁটিনাটি বিষয় মাথায় রেখে ব্যবহার করা হয় সাদা রঙের চাদর, বালিশ। তবে এরিন হুভারের যুক্তি বা ব্যাখ্যাগুলোই সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য।

    • 991 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on August 7, 2020 in Car.

    প্ল্যাটফর্মে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করতে করতে কিংবা রেললাইন পেরোতে গিয়ে আমরা সবাই লক্ষ্য করেছি দুটো লাইনের মধ্যে অসংখ্য পাথর টুকরো ফেলা থাকে।কেবল লাইনের মধ্যেই নয়, রেল লাইনটাই এই পাথর টুকরোর বিছানার ওপর পাতা রয়েছে।খেয়াল করেছি সবাই, কিন্তু ভেবে দেখেছি কি এই পাথর টুকরো কেন ফেলা থাকে রেললাইনে?

    কেন ফেলা থাকে সেটাতো জানবই কিন্তু কি ইঞ্জিনিয়ারিং চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয় রেল ইঞ্জিনিয়ারদের একটা হাই স্পিড ট্রেনকে নিরাপদে লাইনের ওপর দিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে আগে সেটা জেনে নেওয়া যাক।

    প্রথমত:ওই মাইলের পর মাইল বিস্তৃত লম্বা ধাতব রেল লাইন যেটা খোলা আকাশের তলায় সারাজীবন পড়ে থাকে ঝড় জল গরম ঠান্ডা সব সামলে তাকে অত্যধিক গরমে আয়তনে বাড়তে এবং অত্যধিক ঠান্ডায় আয়তনে কমতে দিলে চলবে না কোনোমতেই।

    দ্বিতীয়ত: বিশাল দানবাকৃতি ট্রেনগুলো লাইনের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় মাটিতে এমন কম্পন শুরু হয় যে ওই লাইন তার জায়গা থেকে সরে যেতে পারে এবং এই সরে যাওয়া একচুল হলেও ট্রেনের পক্ষে ভয়ংকর বিপদ।সুতরাং কম্পনেও রেল লাইনকে স্থানচ্যুত করতে দেওয়া যাবে না কোনো মতেই।

    তৃতীয়ত: তুষারপাত, কুয়াশা, বৃষ্টি, ঝড় ইত্যাদির ফলে রেল লাইনগুলো যে মাটির ওপর লাগানো সেই মাটিতে জল সেচনের ফলে আগাছা জন্মানোর সম্ভাবনা তৈরি হয়। আর আমরা জানি একবার আগাছা জন্মাতে দিলে রেল লাইনের অধিকাংশই তাদের দখলে চলে যাবে ফলে রেল চলাচল কার্যত অসম্ভব হয়ে পড়বে।সুতরাং আগাছা জন্মাতে দেওয়া যাবে না।

    এইসব কারণকে মাথায় রেখে নিরবচ্ছিন্ন ভাবে ট্রেন চালাতে আজ থেকে প্রায় দুশো বছর আগে মানুষ যে কারিগরি দক্ষতার সাহায্য নিয়েছিল আজ এতবছর পরেও তার থেকে বেশি কার্যকরী কোনো পদ্ধতি ইঞ্জিনিয়াররা বের করতে পারেননি।

    কি সেই কার্যকরী দক্ষতা জানা যাক বরং।

    ১.মাটির ওপর গ্রানাইট পাথর টুকরো করে রেল লাইন যেখানে পাতা হবে সেইখানকার মাটির ওপর পুরু করে স্তরে স্তরে ছড়িয়ে দিয়ে সেই গ্রানাইটের স্তরের ওপর লাইন পাতা হয়।এত ঝামেলার কারণ? বন্যার সময় লাইন যাতে ডুবে না যায় তাই লাইনকে যতটা সম্ভব মাটি থেকে উঁচুতে বসানো।

    দ্বিতীয়:এবার ওই পাথর টুকরোর স্তরের ওপর লম্ব ভাবে কাঠের বিম নির্দিষ্ট দূরত্ব অনুসারে বসানো হবে যার ওপর রেল লাইন আটকানো থাকবে। রেল লাইন বসানো হয়ে গেলে তার চারপাশে প্রচুর পরিমাণে গ্রানাইটের টুকরো ফেলা হতে থাকে এবার রেল লাইনের মাঝে পাশে চারিদিকে।এগুলোকে ‘ ট্র্যাক ব্যালাস্ট(Track Ballast)’বলে।এখানে একটা ব্যাপার বিশেষভাবে লক্ষণীয় এই পাথরগুলো ভাঙার সময় এমনভাবে ভাঙা হয় যাতে এগুলোর প্রান্তভাগ গোলাকার মসৃণ না হয়ে ধারালো অমসৃণ হয়। এই অমসৃণ ধারালো প্রান্তভাগ রাখার কারণ এগুলো মাটিতে ছড়িয়ে দেওয়ার পর নিজেদের মধ্যে ঘষা খেয়ে পিছলে একে অন্যের ঘাড়ে যাতে উঠে না পারে। গোলাকার প্রান্তভাগে এ সমস্যাটা হয়ে থাকে।অমসৃণ ধারালো প্রান্তভাগের এই পাথরগুলো একে অন্যের সাথে এমন ‘ইন্টারলকিং’ পদ্ধতিতে আটকে থাকে যে কখনোই এরা নিজের জায়গা থেকে সরে যায়না।

    এই পাথর টুকরো কতটা ফেলা হবে সেটা নির্ভর করে কাঠের যে বিমগুলো লাগানো থাকে সেগুলোর আকার এবং একে অপরের থেকে কতটা দূরত্বে অবস্থান করছে তার ওপর।এই বিমগুলো কে আবার একএক দেশে একেক নামে ডাকা হয়।যেমন ভারত এবং ব্রিটেনে- স্লিপারস; আমেরিকায় ‘ক্রস টাই বা রেলরোড টাই’;ইউরোপীয় পর্তুগীজে ‘ট্রাভাস’;আবার ব্রাজিলীয় পর্তুগীজে ‘ডরমেন্ট’;রাশিয়ানে ‘শাপলা’, ফরাসিতে ‘ ট্রাভার্স’।এ ছাড়াও ঐ রেল লাইনের ওপর দিয়ে সারাদিনে কতগুলি ট্রেন আসা যাওয়া করে সেটাও এখানে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর। এই ব্যালাস্ট বা পাথর টুকরো কোনমতেই ৬ ইঞ্চি পুরুর কম হয় না।হাই স্পিড রেল লাইনে এটা ২০ইঞ্চি পর্যন্ত পুরু হয়। এই পুরু করে ফেলা পাথর টুকরোর ওপর প্রথমে কাঠের বিমগুলো বসানো হয়।তার ওপর রেল লাইন।তবে ইদানিং কাঠের স্লিপারের বদলে কংক্রিটের স্লিপার ব্যবহার হচ্ছে।

    ৩. একদম নিচের পাথর টুকরো গুলো বড় হয়। তারপর চাপানো থাকে ছোট পাথর টুকরো। এইভাবে স্তরে চাপানো পাথর টুকরোর মধ্যে দিয়ে একদিকে যেমন বৃষ্টির জল বেরিয়ে যেতে পারে না জমে, তেমনি আবার স্তরে স্তরে সাজানো পাথর টুকরোর ওপর বসানো রেল লাইন মাটি থেকে এতটাই উঁচুতে থাকে যে বন্যার সময় জল সহজে রেল লাইনে পৌঁছতে পারে না।ফলে ট্রেন যাতায়াতের কোন বিঘ্ন হয় না।

    source :sobbanglai

    • 1001 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on August 5, 2020 in Education.

    আমি কতগুলো সাধারণ অভ্যেসের কথা বলব এখানে, যেগুলো আপনারা মেনে চলতে পারেন। আমি নিজে যেহেতু এগুলো থেকে উপকৃত হয়েছি, আশা করছি আপনারাও হবেন।

    • নিয়মিত কিছুটা সময় ইংরেজি আওয়াজ করে পড়া অভ্যেস করুন। নিজের গলায় ইংরেজি আপনার কানে গেলে এই ব্যাপারে আপনার অস্বস্তি কিছুটা কমবে।
    • সাবটাইটেল সহ ইংরেজি সিনেমা বা কোনও ইংরেজি অনুষ্ঠান দেখুন টিভিতে বা মুঠোফোনে। যখন দেখছেন তখন অনুষ্ঠান বা সিনেমাতে বলা কথাগুলো নিজেও আওয়াজ করে বলুন। এতে আপনার উচ্চারণ যেমন শুধরে যাবে, তেমনি ইংরেজি বলার সময় অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী বোধ করবেন।
    • ফাঁকা সময়ে কখনো কখনো আপনার ভাবনা-চিন্তাগুলো ইংরেজিতে করুন। দিনে তো আমরা কত কিছু নিয়েই ভাবি। তার কিছুটা ইংরেজিতে করুন। যদি ঘরে কেউ না থাকে, ভাবনাগুলো কথায় প্রকাশ করুন।
    • রাস্তায় বেরিয়ে আশপাশে ঘটে যাওয়া নানা দৃশ্য ইংরেজিতে নিজেকেই বলুন মনে মনে।
    • কখনো কখনো এভাবে বলা কথাগুলো নিজের মুঠোফোনে রেকর্ড করে নিজেই শুনবেন। এতে নিজের বলার প্রতি আত্মবিশ্বাস আরো বেড়ে যায়।
    • সর্বোপরি, এই অভ্যাসগুলো চালু করে দু-এক দিন পরে হঠাৎ থামিয়ে দেবেন না। আপনার মনে হতে পারে এতে কী হবে। কিন্তু সেই ভাবনা আপনার উৎসাহে যেন ভাটার টান না নিয়ে আসে।

    একটি ভাষায় কথা বলা অভ্যেসের উপরেই নির্ভর করে। তাই প্রাথমিক পর্যায়ে জনসমক্ষে কথা বলতে না পারলেও নিজের সাথেই কথা বলা চালিয়ে যান। কিংবা খুঁজে নিতে পারেন সমমনস্ক কোন বন্ধু বা পরিচিত কে। তার সাথে, ভুল হোক কি ঠিক, নিয়মিত কিছু সময় ইংরেজিতে কথা বলা অভ্যেস করুন।

    • 910 views
    • 1 answers
    • 0 votes