1731
Points
Questions
64
Answers
109
-
Asked on August 25, 2020 in Technology.
প্রক্সিমিটি সেন্সরটি আপনার ফোনের বাহিরে থাকতে দেখতে পাওয়া যায়। এটি আপনার ফোনের সামনের ক্যামেরা বা উপরের স্পিকারের আসেপাশে দেখাতে পাওয়া যায়। এই সেন্সরটি আপনার ফোনের স্ক্রীন থেকে আপনার দূরত্ব মাপার কাজ করে থাকে। যেমন যখন আপনি কোন কলে থাকেন এবং আপনার ফোনটি কানে রেখে কথা বলতে থাকেন তখন আপনার ফোনের স্ক্রীনের লাইট বন্ধ হয়ে যায়। এতে দুটি সুবিধা হয়। এক হলো আপনার ব্যাটারি লাইফ সেভ হয় এবং দ্বিতীয়ত আপনি যখন কানে ফোন লাগিয়ে কলে থাকেন তখন জেনো আপনার চেহারা লেগে কলটি কেটে না যায় বা হোল্ড হয়ে না যায় বা যেকোনো অপশন ক্লিক হয় না যায় এর জন্য স্ক্রীনের লাইট বন্ধ হয়ে যায়।
এছাড়াও দেখবেন হয়তো আজকাল মটরোলার ফোন গুলোতে একটি নয় বরং ৩-৪ টি প্রক্সিমিটি সেন্সর লাগানো থাকে। যখন ফোনের উপর থেকে হাত ভাসিয়ে নিয়ে যাবেন তখন আপনার ফোনের স্ক্রীন অন হয়ে যাবে তো আপনি সেখানে নোটিফিকেশন ইত্যাদি দেখতে পাবেন। আবার এই রকম অনেক অ্যাপ আছে যারা প্রক্সিমিটি সেন্সর ব্যবহার করে বিভিন্ন কাজ সম্পূর্ণ করে থাকে। যেমন ফোনের উপর থেকে হাত উড়িয়ে কল রিসিভ করা, হাতের ইশারায় সেলফি উঠানো ইত্যাদি।
প্রক্সিমিটি সেন্সর সাধারনত একটি ইনফ্রারেড লাইট ছুড়ে মারে তারপর সেই লাইট আবার কতটা সেন্সরের কাছে ফিরে আসে বা আসে কি না তা নির্ণয় করে নির্ধারণ করে আপনি বা যেকোনো জিনিষ ফোনটির কাছ থেকে কতটা দূরে বা কাছে।
- 907 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on August 19, 2020 in Freelancing.
ঘরে বসে ৫টি কাজ করে বিনিয়োগ ছাড়া আয় মাসে আয় করতে পারেন ৩০ হাজার টাকা। বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন না আর সেই সাথে বাড়তি কিছু আয়ের চিন্তা করেন না, এমন লোক খুবই কমই আছেন। আমরা যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি, বেশিরভাগ লোকজনই ব্যস্ত থাকি স্যোসাল মিডিয়ার বিভিন্ন রকমের অ্যাপস নিয়ে কিংবা ইউটিউব এর মতো জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং মাধ্যম নিয়ে। এখনও অনেকেই জানেন না যে ছোট ছোট কিছু কাজ করে ইন্টারনেট থেকে বড় ধরণের আয় করা সম্ভব। আবার যারা জানেন তাদের মাঝে অনেকেই সঠিক প্রচেষ্টা এবং সঠিকভাবে সময় ব্যবহার না করার কারণে আয় করতে পারেন না।
যে-সব ছোট ছোট মাধ্যম থেকে ঘরে বসে আয় করা যায় সেগুলোর কয়েকটি নিয়ে আলোচনা করছি তাদের জন্য আয় করতে চাইছেন কিন্তু পারছেন না। এর জন্য আপনাকে দিনে কেবল ২ থেকে ৫ ঘন্টা সময় ইন্টারনেটে ব্যয় করতে হবে। আর সেটা সম্ভব হবে আপনার ইচ্ছা শক্তি আর অল্প কিছু অভিজ্ঞতার বদলে।
ইন্টারনেটে কাজ করে আয় করার জন্য কাজের চাহিদা, কাজের উপর নিয়ন্ত্রন এবং কাজটা আপনার কাছে উপভোগ্য হবে কিনা তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে। ধরুন আপনি একটা কাজ আধা -আধিভাবে শিখলেন এবং প্রয়োগ করলেন। কিন্তু আপনি কোনো পেমেন্ট পেলেন না, তাহলে কিন্তু হবে না। আপনাকে অবশ্যই নির্দিষ্ট কোনো কাজ সঠিকভাবে জানতে হবে এবং প্রয়োগ করতে হবে সঠিকভাবে। তাহলেই আপনি সেই কাজ থেকে সঠিকভাবে মূল্যায়িত হবেন। তেমন কয়েকটি কাজ এবং কাজের ধরণ আপনাদের সাথে তুলে ধরছি।
ঘরে বসে অ্যাড পড়া (Ad Rading Work From Home)
বর্তমানে লক্ষাধিক লোকের কাছে সবচেয়ে জনপ্রিয় কাজ হলো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে গিয়ে অ্যাড ক্লিলিং জব। এই জবগুলোকে জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলোই সরবরাহ করে থাকে। এই সব জনপ্রিয় ওয়েব সাইটগুলোতে গিয়ে আপনার কাজ হবে কেবল অ্যাড ক্লিক করা এবং কয়েক সেকেন্ডের জন্য সেই অ্যাডগুলো দেখা।
আপনার বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইটের ওপর গবেষণা এবং সেই ওয়েবসাইটগুলোকে পরীক্ষা করে দেখে আপনাদেরকে বলতে পারি যে, ৫/৬ টি’র বেশি কোম্পানি যারা এই কাজগুলো দিয়ে থাকেন তারা তাদের এমপ্লয়িদেরকে শুধু্ উপযুক্ত সম্মানি প্রদান করেন না বরং তারা চেষ্টা করেন সম্মানি সঠিক সময়ে প্রদান করতে। তাহলে দেরি না করে আপনিও হতে পারেন একজন অ্যাড রিডার এবং এই সেক্টর থেকে ইনকাম করতে পারেন নিয়মিত। ঘরে বসে অ্যাড পড়ে আয় করার একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট হল পেইডভার্টস। জেনে নিন কিভাবে পেইডভার্টস থেকে প্রতিদিন ১০ ডলার আয় করবেন।
ঘরে বসে জিপিটি জব (GPT Job From Home)
অ্যাড পড়ার মতো কাছাকাছি একটি কাজ হলো জিপিটি। জিপিটি’র মিনিং হলো- গেট পেইড টু টাস্ক, টাকার বিনিময়ে কারো কাজ করে দেওয়া। জিপিটি এবং অ্যাড রিডিং প্রায় কাছাকাছি ধরণের কাজ কিন্তু কাজের ধরণে সামান্যতম কিছু পার্থক্য আছে।
অনলাইনে খুঁজলে এ ধরণের কিছু বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট পাবেন যারা তাদের মেম্বারদেরকে এই ধরণের কাজ দিয়ে যাচ্ছেন। আপনি সহজেই সে-সব ওয়েবসাইট থেকে কাজ পেতে পারেন। কিন্তু কাজ পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ওয়েবসাইটগুলোতে নিবন্ধন করতে হবে (সাইন আপ) করতে হবে। জিপিটি জব পাওয়া যায় এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে, সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে দেখে নিন- আউটসোর্সিং এর জন্য সেরা ১০টি ওয়েবসাইট।
ঘরে বসে অনলাইন জরিপ (Complete Online Surveys from Home)
আজকাল প্রায় সবাই অনলাইন জানেন এবং ঘরে বসে অনলাইন সার্ভে করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। অনলাইন সার্ভেগুলো হলো হোমওয়ার্কার, পার্টটাইমার এবং ছাত্রদের জন্য অর্থ উপার্জনের সবচেয়ে ভালো মাধ্যম। যে-সব সাইটগুলোতে ভালো জরিপ রয়েছে, আপনি সে-সব সাইটগুলোর সাথে নিবন্ধিত হতে পারেন এবং বিভিন্ন জরিপ পূরণ করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।
আপনি ইচ্ছা করলে অনলাইন সার্ভে ওয়েবসাইটগুলো চেক করতে পারেন এবং সেখান থেকে সে-সব ওয়েবসাইটের আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেতে পারেন। আপনারা সিওর জব (Sure Job) ট্রেনিং প্যাকেজ এ সাইন আপ করতে পারেন, যেটি আপনাদের এই ধরনের কাজ পেতে সাহায্য করবে।
ব্লগিং – দীর্ঘস্থায়ী আয়
আপনি যদি অনলাইনে স্থায়ী, নির্ভরশীল এবং স্থিতিশীল কোন কাজ করতে চান, তাহলে সেখানে প্রথম সারিতে থাকবে ব্লগিং। ব্লগিং এমন একটি কাজ যেটি আপনি পার্ট টাইম এবং ফুলটাইম করতে পারেন। প্রথমাবস্থায় আপনি যখন নিজেকে ব্লগিংয়ে যুক্ত করবেন তখন ব্লগিং বুঝতে আপনার বেশ কিছু সময় দিতে হবে।
আপনি যদি একবার কাজটা আয়ত্ব করতে পারেন তাহলে আপনি অনেক ফুল টাইম চাকুরিজীবির চেয়ে অনেক বেশি সম্মানজনক আয় করতে পারবেন এই সেক্টর থেকে।
ঘরে বসে হন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট (Work as VA from Home)
বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ লোক ভার্চুয়াল সহকারী (ভিএ) হিসাবে হোম থেকে কাজ করছে এবং সময় এবং দক্ষতার উপর নির্ভর করে ভাল আয় উপার্জন করছে। ভার্চুয়াল সহকারী হিসেবে কাজ করার জন্য আপনি ভার্চুয়াল সহকারী হিসাবে কাজ করতে বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটগুলিতে সাইনআপ করতে পারেন এবং প্রতি ঘন্টায় $ 5- $ 10 (500 থেকে 1000 টাকা) চার্জ করতে পারেন।
আপনার উল্লেখযোগ্য দক্ষতা ও বাজেটের ভিত্তিতে লোকজন আপনাকে কাজ দেবে এবং আপনাকে উভয়ের মধ্যে নির্ধারিত হারের ভিত্তিতে আপনাকে অর্থ প্রদান করবে। প্রয়োজন অনুযায়ী আপনি 2 ঘন্টা, 8 ঘন্টা বা দিন কাজ করতে পারেন।
ঘরে বসে হয়ে যান রাইটার (Work from Home Writer)
আপনার যদি ভাল লেখার দক্ষতা থাকে, তাহলে আপনার জন্য ইন্টারনেটে প্রচুর কাজ আছে। আপনি ৫০০ শব্দের কন্টেন্ট এর জন্য ৫$ থেকে ১০$ আয় করতে পারেন। ব্লগ এবং ওয়েবসাইট, প্রুফরিডিং, একাডেমিক লিখন, কপিরাইট ইত্যাদি লেখার মতো লেখার বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে।
ফিজার, আইউরিটার, ইল্যান্স, আপউভার, ফ্রিল্যান্সার প্রভৃতি ফ্রিল্যান্স সাইটগুলি যেখানে আপনি সাইনআপ এবং লেখার অনেক কাজ পেতে পারেন। এছাড়া, আর্টিকেল লেখার জন্য অনেক ভাল পেমেন্ট করে এমন কিছু ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানতে, আর্টিকেল লিখে আয় করতে পারেন প্রতি মাসে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা।
- 986 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on July 5, 2020 in Solution.
চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’। টাকার গায়ে এই কথাটি সবাই লক্ষ্য করে থাকবেন। কিন্তু কখনো চিন্তা করেছেন কি, কেন টাকার নোটে লেখা থাকে চাহিবামাত্র ইহার বাহককে ২০/৫০/১০০/৫০০/১০০০ টাকা দিতে বাধ্য থাকিবে? এই প্রশ্নের উত্তর খুব সোজা।
এ জন্য আপনাকে অর্থনীতিবিদ হতে হবে না। তবে জানতে হবে এর পেছনের কথা। আমরা জানি বাংলাদেশের মুদ্রা ছাপার একমাত্র প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু কথা হলো এই মুদ্রা আসলে কী? মুদ্রা বলতে কী বোঝায় সেই সম্পর্কে একটু ধারনা রাখা ভালো।
বাংলাদেশের সরকারি মুদ্রা হলো দুটি। ১ ও ২ টাকার নোট কিংবা কয়েন হলো সরকারি মুদ্রা আর বাকিগুলো হলো সমপরিমাণ টাকার বিনিময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক ছাপানো বিল অব এক্সচেঞ্জ। বাংলাদেশ ব্যাংক টাকার বিপরীতে নোট ছাপে। তাই এটা বাংলাদেশের জনগণের কাছে বাংলাদেশ ব্যাংকের দায়।
মনে করুন, আপনি কোন কারণে ব্যাংক নোটের উপরে আস্থা রাখতে পারছেন না। তাই আপনি ১০০ টাকার একটি নোট বাংলাদেশ ব্যাংক কাউন্টারে জমা দিয়ে বিনিময় চাইলেন। বাংলাদেশ ব্যাংক চাহিবা মাত্র এর বাহককে অর্থাৎ আপনাকে সমপরিমাণ ১ ও ২ টাকা প্রদান করে দায় থেকে মুক্তি হবে। এই হচ্ছে মূল বিষয়।
আরেকটু ব্যাখ্যা করা যাক। বাংলাদেশ ব্যাংক যখন কোন নোট বাজারে ছাড়ে তখনই সমপরিমাণ ১ ও ২ টাকার নোট বা কয়েন সরকারি অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে নিয়ে নেয়। আবার যখন ১ ও ২ টাকা মার্কেটে ছাড়ে তখনই সমপরিমাণ নোট সরকারি অ্যাকাউন্টে জমা দেয়।
অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের নিকট থেকে টাকা নিয়ে টাকা ছাড়ে। সে হিসেবে মার্কেটে যত টাকার নোট আছে ঠিক সমপরিমাণ টাকা (১ ও ২) বাংলাদেশ ব্যাংকের ভল্টে রক্ষিত আছে। সুতরাং সব নোট ব্যাংকে জমা করলেও ১ ও ২ টাকার কয়েন/ নোট দিতে পারবে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১ ও ২ টাকা হলো টাকা বাকিগুলো বিল অব এক্সচেঞ্জ Bill of Exchange. আর এজন্য ১ ও ২ টাকার নোটে লেখা থাকে না ‘চাহিবামাত্র ইহার বাহককে দিতে বাধ্য থাকিবে’। বাকি নোটগুলোয় ঠিকই লেখা থাকে।
- 955 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on June 20, 2020 in Graphic Design.
A logo is much more than just an image, It is a point of recognition for clients and an important foundation for the branding of your company. A well-designed logo is an easy way to convey to potential customers that your business is professional, trustworthy, and provides quality goods or services.
Here I’m suggesting you the top 10 websites for logo designing.
- 5dollargraphics: 5dollargraphics is an online custom & readymade graphic design marketplace. 5dollargraphics provides logo and graphic design services by the talented pre-qualified graphic designers & design studios around the world. Here You can get a Custom Logo Design just under 5$.
- LogoMyface: LogoMyface is an online readymade & custom graphic design marketplace which allows potential employers to post design contests or projects that designers can then bid/compete to complete . LogoMyface provides logo, website, print and graphic design services by the talented pre-qualified graphic designers and design studios around the world. You can get a custom logo design starting at $69.
- 99designs: 99designs is a graphic design company that operates a freelancer platform for connecting graphic designers and clients through contest & projects. You can get a custom logo design starting at $299.
- DesignCrowd: DesignCrowd is an online crowdsourcing platform that provides logo, website, print and graphic design services by the freelancers around the world.
- Designhill: Designhill is a graphic design website that provides logo, website, print and graphic design services by the freelancers around the world.
- DesignContest: DesignContest is another crowdsourcing marketplace, which allows potential employers to post design contest that freelancers can then submit proposals to complete.
- Hatchwise; Hatchwise is the Crowdsourced Creative Agency. You can get dozens of entries to your design contest or naming contest, starting at $89.
- Crowdspring: Crowdspring is an online marketplace for crowdsourced creative services. A marketplace for graphic design, including logo design, website design, product design and naming your business.
- Fiverr: Fiverr is an online marketplace for freelance services. Fiverr connects businesses with freelancers offering digital services in 250+ categories.
- 436 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on June 3, 2020 in Website.
if you want to set a particular color then use this syntax . #ffffff is hex code for white color. You can choose many different colors .
<div style =”background:#ffffff” >
</div>
if you want to use image as the background then use this syntax. “image.jpg” is the name of the image .
<div style=”background:image.jpg” >
</div>
if the image is any other folder then you have to give path.
<div style=”background:images/imageName.jpg” >
</div>
- 436 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on April 20, 2020 in Health.
- 366 views
- 1 answers
- 0 votes
-
- 517 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on April 5, 2020 in Computer.
Internet Speed Meter for PC
To view internet speed on the taskbar, you will have to download a software known as NetSpeedMonitor.
The app was primarily designed to run on Windows Vista, XP, and 7. However, that doesn’t mean it won’t work on Windows 8 and above. For that, you must run the installer in Compatibility mode. Don’t worry. We have mentioned the steps in detail.
Step 1: The first step involves downloading the tool. Open the above link and hit the Download Now option. You will get two download options: x86 and x64. The first one is for 32-bit Windows systems and the second one is for 64-bit. Click on the desired option and save the file on your computer.
Tip: To find your Windows system type, open ‘This PC’ folder on your Windows computer and right-click anywhere. Select Properties and check under System type.Step 2: Navigate to the folder where you downloaded the file. If you are running Windows version below Windows 8, installation should start normally. Anything above it will throw an error that the operating system isn’t supported. Don’t worry. It’s time to tweak certain things.
Step 3: Right-click on the setup file and go to Properties.
Step 4: Under Properties, click on the Compatibility tab. Here, check the box next to ‘Run this program in compatibility mode for.’ The dropdown should show ‘Previous version of Windows.’ Hit Ok to save the changes.
Step 5: Now double click the setup file to begin the installation and follow the on-screen instructions during the installation process.
Step 6: Once installed, you will not see the internet speed directly on your taskbar. You’ll have to enable the program first.
For that, right-click anywhere on your taskbar and hit the Toolbars option. Here select NetSpeedMonitor.
As soon as you enable it, you will see the upload and download speed on the taskbar.
NetSpeedMonitor Not Working
In case the meter is stuck at zero, right-click the meter and select Configuration.
In the NetSpeedMonitor window that opens, change the Network interface to a different one and click Ok. Hopefully, the meter should be working now. If it’s still not working, repeat the process with other interfaces to find the one that works.
NetSpeedMonitor Tips and Tricks
Use the following tips to make the best use of the tool.
Change Speed Unit
By default, the tool shows speed in kilobits/second (Kbit/s), which might look a bit weird for normal usage. To make it readable, change it to kilobytes/second (KB/s) or Megabits/second (Mbit/s) or the metric that you like.
Fun Fact: Internet and download speed are two different things. Internet speed is usually measured in Megabits/second (Mbit/s) and download speed in Megabytes/second (MB/s).To change the speed metric, right click on the NetSpeedMonitor on the taskbar and select Configuration. Choose the speed unit from the dropdown box available next to Bitrate.
View Data Usage
The NetSpeedMonitor tool not only shows the current internet speed but you can also use it to track your data usage. For that, right-click the NetSpeedMonitor meter on the taskbar and hit Data Traffic.
Also on Guiding Tech
Change Double Click Action
Double-clicking the NetSpeedMonitor tool on the taskbar is used to enable and disable the monitoring, by default. However, you can customize it and use it for an action of your choice. I have set it to open data traffic window.
To change it, go to Configuration and choose the appropriate option for Double Click.
Customize Tool Font
If you like tinkering with fonts, the good-old app lets you customize the font style and size. For that, go to Configuration > Layout. Here, change the font.
Further, you can also customize the initials shown for upload and download speed in Layout.
Export Database
Since the tool records the everyday data usage, you can export its database too. To do so, go to Configuration > Database > Export Wizard.
Need for Speed
With the help of this software, we can keep an eye on the network speed and even the amount of data used. While some of you may dislike the idea of having a constant speed meter on the taskbar, there are many folks who’ll appreciate it.
- 457 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on March 24, 2020 in Education.
Both are correct and mean, relatively, the same thing.
To say “I work nights” implies that you routinely work at nights — that a nighttime shift is your normal schedule. To say “I work at night,” on the other hand, simply means you’re doing work during the nighttime.
Grammatically, both are okay, though.
- 406 views
- 1 answers
- 0 votes